এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ২৮ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৭১৪ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (২ জন)
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
    আজ বুধবার। সন্ধে ছটা। রেডিওয় মজদুরমন্ডলীর সভার পর কৃষিকথার আসর শুরু হয়েছে। কোথায় যেন জগন্ময় মিত্রের 'তুমি আজ কতদূরে.... ' বেজে উঠল। শ্যামবাজারের ভূপেন বোস এভিনিউ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন বিভূতিবাবু। যাচ্ছেন রামকান্ত বোস স্ট্রিটে শ্বশুরবাড়ির দিকে। ওখানে সকালের দিকে প্রায় প্রতিদিন যাওয়া চাই তার। ইদানীং নাটকের রিহার্সালের চক্করে কিছুদিন তার শ্বশুরবাড়িতে হাজিরা অনিয়মিত হয়ে পড়েছে। আজ সন্ধের মুখে চলেছেন তিনি। শ্বশুরমশাই জামাইবাবাজীবনকে রোজ না দেখতে পেলে উসখুস করতে থাকেন। হাজার হোক অনেকদিনের অভ্যেস ...। শ্বশুর জামাইয়ে খুব যে কথাবার্তা হয় তা না। বিভূতিবাবু পাশে ছাতাটা রেখে যুগান্তর কাগজ পড়তে থাকেন। শ্বশুরমশাই বিছানায় আধশোয়া হয়ে ব্যবসার হিসেবের খাতা পরীক্ষা করতে করতে মাঝে মাঝে ঝিমোতে থাকেন। তিনি প্রায় প্রতিদিনই বলেন, ' শরীরটার দিকে নজর রেখ বাবা .... ওটাই সব। শরীর গেলে সব গেল ... '।
    বিভূতিবাবু বলেন , ' হুঁ হুঁ ... বটেই তো '।
    এ রোজকার বাঁধা সংলাপ।
    ওনার আরও এক জামাই আছে। তার ওপর কর্তব্যবোধ থাকলেও অত টান নেই প্রফুল্লবাবুর। কিন্তু ভোলাভালা বিভূতিবাবুর প্রতি বিশেষ স্নেহশীল তিনি। দু চারদিনের অনুপস্থিতির পর আজ মেজ জামাইকে দেখে তিনি উৎফুল্ল হয়ে উঠলেন।
    ----- ' এস বিভূতি ... কদিন দেখতে পেলাম না যে .... সবকিছু কুশল তো ... '
    ----- ' হ্যাঁ বাবা ... একটু ব্যস্ত আছি কদিন ধরে, তাই ... '
    তার মেজ জামাইয়ের যে আবার কোন ব্যস্ততা থাকতে পারে সেটা শুনে প্রফুল্ল ভটচাজের বেশ আশ্চর্য লাগল। তার বিভূতির যে বাড়িভাড়াটুকু আদায় করা বাদ দিয়ে বায়োস্কোপ থিয়েটার দেখে বেড়ানো ছাড়া আর কোন কাজ থাকতে পারে তা প্রফুল্লবাবুর অজানা।
    তিনি কৌতূহলবশত জিজ্ঞাসা করলেন, ' তা কিসের এত ব্যস্ততা পড়ল বাবা ? বাড়িতে মেরামতির কাজে মিস্ত্রি লেগেছে বুঝি ? '
    ----- ' না ... ওই একটা নাটক হবে ... পাড়ার... '
    শ্বশুরমশাই এসব অকিঞ্চিৎকর ব্যাপার পুরোটা শোনার আগ্রহ দেখালেন না।
    বললেন, ' অ ... তা ভাল ... '
    বলে আবার ঝিমোতে লাগলেন বিছানায় আধশোয়া হয়ে হিসেবের খাতাটা সামনে খুলে রেখে।
    প্রফুল্লবাবুর আরও দুই মেয়ে আছে। বড় মেয়ে নাগপুরে থাকে। কর্তা রেলে চাকরি করে। কিন্তু ছোট মেয়েকে এখনও বিয়ে দিতে পারেননি। সে একটু বিচিত্র স্বভাবের। তার নাকি 'ভর' হয় এবং সেই ভাবমগ্ন মুহুর্তে তার মুখ দিয়ে যা বেরোয় তাই ফলে। এই কিস্যা শুধু এ পাড়ায় নয় , আশপাশের পাড়াতেও ছড়িয়ে পড়েছে। আমাবস্যা, পূর্ণিমার বিশেষ বিশেষ দিনে এ বাড়ির একতলায় বৈঠকখানার ঘরে ভালরকম লোকজন জমে। সমস্যাপীড়িত লোকজন চতুর্দিকে। মানুষের সমস্যার নেই। সকলেই আশায় আশায় ঘোরে যদি সমাধানের জন্য কোনও চটজলদি অলৌকিক ওষুধ পাওয়া যায়।
    সরোজিনীর অলৌকিক ক্রিয়াকলাপ ও বচন মহিমার টানে বহু সমাধান প্রত্যাশী মানুষ এই বৈঠকখানার ঘরে জড়ো হয়।
    তবে আজ পূর্ণিমাও নয়, আমাবস্যাও নয়। কাজেই আজ কেউ নেই।
    দেখতে দেখতে সন্ধে সাড়ে সাতটা বাজল। সরোজিনী ঘরে ঢুকে রেডিও খুলে দিল। পরিচিত সান্ধ্য পরিমন্ডলে পরিচিত অনুনাসিক কন্ঠস্বর বেরিয়ে আসতে লাগল ----- ' আকাশবাণী .... খবর পড়ছি বিজন বোস .... '
    স্বাভাবিক অবস্থায় সরোজিনী একেবারেই স্বাভাবিক। একগাল হেসে বলল, ' জামাইবাবু কেমন আছেন ... দিদির খবর কি ? কতদিন আসে না .... এইটুকু রাস্তা তবু .... '
    সরোজিনীর মোটাসোটা চেহারা। গায়ের রঙ কালো। মাথার চুল ফাঁকা হয়ে সিঁথিটা হয়ে গেছে চওড়া খালের মতো। গলায় হাতে রকমারি মালা, মাদুলি, তাবিজ।
    বিভূতিবাবু বললেন, ' কি জানি ... কি করে বলব ?'
    বলে একটা হাই তুললেন। এই ভর সন্ধেবেলায় কেমন ঘুম ঘুম পাচ্ছে।
    বিভূতিবাবু বললেন, ' একদিন বাড়িতে এস না ... তুমি তো কতদিন যাওনি আমাদের ওখানে .... '
    ----- ' হ্যাঁ যাব তো ভাবি ....কিন্তু আমার এখানকার কাজ ... মায়ের পুজো ... সামনে কৌশিকি আমাবস্যা আসছে ... মায়ের কাছে পরামর্শ চাইতে। আমি আর কে ? মা-ই তো আমার মুখ দিয়ে বলান .... '
    ভিতর থেকে একজন এসে এক কাপ চা আর দুটো বিস্কুট দিয়ে গেল। বিভূতিবাবু চুপ করে চা খেতে লাগলেন কোন মন্তব্য না করে। এইসব আগডুম বাগডুম উদ্ভট কান্ডকারখানা তার দু চোখের বিষ। তার শরীরে কেমন একটা অস্বস্তি হতে থাকে। তিনি একবার দেখেছিলেন ব্যাপারটা। বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মোটেই ভাল লাগছিল না।
    সরোজিনীর দিকে তাকিয়ে থাকতে তার মনে হল , তাদের নাটকে এরকম একটা ক্যারেক্টার ঢোকালে বেশ হত। অসিতকে বলে দেখতে হবে।
    স্থানীয় সংবাদ শুরু হয়েছে। প্রফুল্লবাবু মন দিয়ে খবর শুনছিলেন। তিনি মেয়েকে বললেন, ' তুই এখন যা ... '
    সরোজিনী বিভূতিবাবুর চায়ের কাপটা তুলে নিয়ে ভিতরে চলে গেল।

    সুমনা ভাবছে কখন একটু একা একা হেদুয়ায় ঢোকা যায়। বাপির সঙ্গে তো কথা বলে ফেলল, কিন্তু আসল লোকের সঙ্গেই তো কথা বলা হয়নি এখনও। ওর কি মনোভাব সেটা জানা তো জরুরী। কিন্তু এ ব্যাপারে যদি প্রতিবিম্বর দ্বিধা থাকে তাহলে সে কি করবে। সে তো নাছোড়বান্দার মতো ঝুলোঝুলি করতে পারবে না। সেটা তার স্বভাবেই নেই। কিন্তু মনের দিক দিয়ে সে সরে আসবে কি করে ? এক কথায় পিছন ফিরে হাঁটা দেওয়া কি তার পক্ষে সম্ভব এখন, মনের দিক দিয়ে এতটা এগিয়ে এসে ? মনের মধ্যে এরকম নানা প্রশ্নের চলাচলে সুমনা অবিরত বিভ্রান্ত হতে লাগল। সুমনা এটাও জানে যে, চারপাশে কত লোক কত সমস্যায় বিধ্বস্ত হচ্ছে। সে তুলনায় তার সমস্যাটা তো একটা শৌখিন ব্যাপার। সব বুঝেও সে প্রতিবিম্বর টান ছাড়িয়ে বেরোতে পারছে না।
    তবে একটা ব্যাপারে সে ভাগ্যের সহায়তা পেল। আজ কাবেরী কলেজে আসেনি। তার খাতা থেকে নোট টুকবে এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই। সে যাক ... কাবেরী না আসায় একটা স্বস্তির ভাব এল সুমনার মনে।
    বেলা আড়াইটে বাজে। পুজো এসে পড়ল প্রায় বাংলার শহর ও গাঁয়ের মাটিতে। আলোয় আলোয় একটা মায়াবী সুর লুটোপুটি খাচ্ছে। আকাশ আজ ঠিক ছবির মতো .... নীল আকাশে কে ভাসাল সাদা মেঘের ভেলা -র মতো ...

    সুমনা রাস্তা পার হয়ে ওদিকে গিয়ে হেদুয়ায় ঢুকে পড়ল। বাঁদিকে ঘুরে শঙ্কাজড়িত ধীর পদক্ষেপে হাঁটতে লাগল ডাকসাইটে আইনজীবি অলোকেন্দু মিত্রের আদরের ছোট মেয়ে বেথুন কলেজের উজ্জ্বল ছাত্রী সুমনা মিত্র।
    সুমনা প্রায় কুড়ি ফুট দূর থেকে দেখতে পেল, তার সেই নির্দিষ্ট বেঞ্চে পায়ের ওপর পা তুলে কোলে একটা খোলা খাতা নিয়ে বসে জলের দিকে তাকিয়ে একমনে কি ভেবে চলেছে প্রতিবিম্ব।
    যখন মোটামুটি ছ ফুটের মধ্যে এসে পড়েছে সুমনা বোধহয় প্রতিবর্তীক্রিয়াবশত হঠাৎ ডানদিকে তাকাল প্রতিবিম্ব। তার মনে হল, আরে ... ঠিক এই আগমনের কথাটাই সে ভাবছিল একমনে জলের দিকে চেয়ে।
    ----- ' আরে ... আপনার কথাই ভাবছিলাম ... কদিন গ্যাপ গেল কিন্তু ... '
    আপাত অগোছালোদর্শন প্রতিবিম্বর অকপট সপ্রতিভতা দেখে সুমনা বেশ চমকে গেল।
    সে ভাবল, আর কিসের সংশয়। আর বিলম্বই বা কেন ?
    সেও নিপুণ স্মার্ট হয়ে উঠল। বলল, ' না, গ্যাপ আর যাবে না। তবে 'আপনি'-টা মুছে দিয়ে 'তুমি' -টা লিখে নিতে হবে ... '
    ----- ' লিখে নিলাম। তুমিও লিখে নিও কিন্তু ... '
    ----- ' তুমি যেমন বলবে ... '

    রবিবার বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ দোতলার ভাড়াটে অনিল ঘোষের সঙ্গে রাস্তার মোড়ে দেখা হয়ে গেল বিভূতিবাবুর। অনিলবাবুর হাতে বাজারের থলে।
    বিভূতিবাবু বললেন, ' বাজার করে ফিরছেন বুঝি ? '
    ------ ' হ্যাঁ ... এই একটা দিনই তো সময় পাই ...'
    তারপর একটু চুপ করে বললেন , ' মানিকতলার মতো এমন বাজার আর কোথায় পাব ? আর যে কটা দিন এখানে আছি বাজার করে নিই ... '
    বিভূতিবাবুর বুকে একটা ছোট্ট ধাক্কা লাগল।
    বললেন, ' কেন আপনারা কি কোথাও চলে যাচ্ছেন ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... আপনাকে আগে বলেছিলাম তো ... এন্টালিতে আমাদের একটা পুরণো বাড়ি আছে , সংষ্কার করতে হবে অবশ্য ... ঠিক করেছি লক্ষ্মীপুজোর দু দিন পরে শিফট করব ... '
    ----- ' হঠাৎ ? '
    ----- ' ঠিক হঠাৎ বলা যায় না। অনেকদিন ধরেই ভাবছি। এবার ফাইনাল ডিসিশান নিয়ে ফেললুম। অন্য কারো অসুবিধে সৃষ্টি করে বাড়ি দখল করে থাকাটা উচিত কাজ নয়। কষ্ট হবে ঠিকই ... কিন্তু কি আর করা যাবে ... মানিয়ে নিতে হবে। আচ্ছা আসি এখন বিভূতিবাবু ... পরে কথা হবে ... '
    বিভূতিবাবু কিছু বলতে পারলেন না। হেদুয়ার দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন। স্মৃতির শিশিরে ভেজা নানা কথা মনে পড়তে লাগল তার। শরতের মৃদুল হাওয়া বইছে থেকে থেকে।

    (চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • হীরেন সিংহরায় | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৩:৪৫524055
  • মজদুর মনডলী ( মংগলময় ) সাড়ে ছটায় শেষ হলে আসন নিতেন মোড়ল মশায় - পল্লী মংগল ! আমার সময়ে। এক ঘন্টার অনুষ্ঠান । সব মনে করিয়ে দিলেন!
  • Anjan Banerjee | ০১ অক্টোবর ২০২৩ ০৮:৪৩524094
  • অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল 
  • হীরেন সিংহরায় | ০১ অক্টোবর ২০২৩ ২০:৫৭524139
  • ওই পাড়ায় কয়েক বছর কেটেছে- আমার মত ঘটির কাছে ওটা হেদো! চিরকাল! 
  • Anjan Banerjee | ০৩ অক্টোবর ২০২৩ ০৭:৫৭524196
  • আচ্ছা আচ্ছা ... ভাল কথা 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন