এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৪৩ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | ৩২৯ বার পঠিত
  • অঞ্জলির এক মামাতো ভাইয়ের ছেলে কাটোয়া থেকে এসেছে। কলকাতায় কোন সরকারি অফিসে নাকি চাকরির ইন্টারভিউ পেয়েছে। আজ রাতটা এখানে থাকবে। কাল ডালহৌসিতে ইন্টারভিউ দিয়ে বাড়ি ফিরে যাবে।
    অঞ্জলি বলল, ' দীনু কেন রে .... কালই যাবি কেন ? দু চারদিন থাক ... হাতিবাগানে সিনেমা, থিয়েটার দেখ ... '
    ------ ' না, কাল ফিরব বলে এসেছি ... মা চিন্তা করবে। পরে আবার এলে এখানে দু একদিন থেকে যাব। আর চাকরিটা যদি হয়, তা'লে তো কলকাতায় আসতেই হবে। তখন নয় ... '
    ------ ' ঠিক আছে ... কি আর বলব ... '
    নিতাইবাবু বললেন, ' পরের বার এসে এখানে ক'দিন থেক কিন্তু ... '
    ------ ' হ্যাঁ ... পিসেমশাই নিশ্চয়ই থাকব। আপনারা নাকি অন্য জায়গায় চলে যাচ্ছেন ... সত্যি ? এত সুন্দর জায়গা ... '
    ----- ' হ্যাঁ ওই .... দেখা যাক ... ঠিক নেই কিছু ... '
    ----- ' নতুন বাড়ি হচ্ছে তো ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... তা হচ্ছে ... কিন্তু কবে যাব তার ঠিক নেই ... '
    ----- ' সেই ... ' অঞ্জলি সায় দেয়।
    ----- ' মানে ? '
    ----- ' ওই যে বললে ... এত সুন্দর জায়গা ... '
    ----- ' তা অবশ্য ঠিক ... বাড়ি তো করা রইল। পরে একসময়ে গেলেই হবে ... ' ঠিক পশুপতিবাবুর কথার প্রতিধ্বনি শোনা গেল দীনবন্ধুর কথায়।

    রাত দশটা বেজে গেল। খাওয়া দাওয়া চুকল নিতাইবাবুদের। শীতের কামড় ভালরকমই টের পাওয়া যাচ্ছে। দুটো ঘরে ভাগাভাগি করে শোয়ার ব্যবস্থা হল। অঞ্জলিকে কাল ভোর ভোর উঠে উনুনে আঁচ ধরাতে হবে। দীনবন্ধু ভাত খেয়ে বেরোবে ইন্টারভিউ দিতে।
    ওরা তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ল আলো নিভিয়ে দিয়ে।
    নিস্তব্ধ রাতে তিনতলা থেকে মাঝে মাঝে গলার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। বিভূতিবাবুদের গলা পাওয়া যাচ্ছে বিক্ষিপ্তভাবে। ওদের খাওয়াদাওয়া মিটতে এগারোটা বেজে যায়। বাসনপত্র নাড়াচাড়ার টং টং শব্দ আসছে। রাস্তা দিয়ে ঘন্টি বাজিয়ে একটা সাইকেল গেল। রাস্তায় দুটো লোক কি সব কথা বলতে বলতে কর্ণওয়ালিস স্ট্রিটের দিকে গেল।
    পনের কুড়ি মিনিটের মধ্যে নিতাইবাবুরা সবাই ঘুমিয়ে কাদা।
    এক ঘুমে রাত কাবার। রাত পুইয়ে ভোর হয়ে গেল এক ফাঁকে। চাপাকলের জলে হোসপাইপে রাস্তা ধুচ্ছে কর্পোরেশনের লোক। হেদুয়ার পুকুর কুয়াশায় আবছা। জনা কয়েক মাঝবয়েসী ডায়াবেটিক পেশেন্ট পুকুর ঘিরে জোর কদমে পাক মারছে জমাট কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে। হেদুয়ার গাছগুলোয় সুপ্তি ভাঙা পক্ষীকূল জেগে উঠে প্রশান্ত কলরবে মুখর হয়েছে অমল স্নিগ্ধ ভোরের বেলায়।
    অঞ্জলি বিছানা থেকে উঠে পড়ল। তোলা উনুন রান্নাঘর থেকে নিয়ে এসে বাইরের চাতালে রাখল আঁচ ধরাবার জন্য।
    সাড়ে সাতটার মধ্যে অঞ্জলির রান্না শেষ। একদল ছেলে ফুটবল ঢপঢপ করতে করতে লোহাপট্টির মাঠের দিকে গেল। পঞ্চমীর মা পদ্মা দুগ্গা দুগ্গা বলে মাথায় হাত ঠেকিয়ে দরজায় তালা লাগিয়ে কাজে বেরিয়ে পড়ল।
    বেলা একটা নাগাদ পদ্মা রামদুলাল সরকার স্ট্রিট দিয়ে বাড়ির দিকে ফিরছিল। নকুড়ের দোকানের পরে একটা বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে বাড়িটা দেখতে লাগল। ভাবল, এই তো .... এটাই তো বিভূতিবাবুর বাড়ি ... হ্যাঁ এটাই হবে ... অনেকদিন আগে একবার এসেছিল ... বাইরের দরজাটা বন্ধ। সে অতি সন্তর্পণে একবার কড়া নাড়ল। কোন সাড়া শব্দ নেই। বোধহয় কেউ শুনতে পেল না। পদ্মা সাহস করে আর একবার একটু জোরে কড়াটা নেড়ে দিল। এবার ভিতর থেকে মহিলা কন্ঠের আওয়াজ শোনা গেল ---- কে ...এ .. এ ...
    পদ্মা বিনীত কন্ঠে বলল, ' মা ... এটা কি বিভূতিবাবুর বাড়ি ? '
    ভিতর থেকে জবাব এল, ' পাশের বাড়ি ... পাশের বাড়ি ... '
    ----- ' ও আচ্ছা মা ... '
    পাশের বাড়িটাও তিনতলা। বাইরের দরজা খোলা। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে পদ্মা নীচু গলায় বলল,
    ' কেউ আছেন ? '
    এক ডাকে সাড়া পাওয়া গেল। পাশের জানলায় অঞ্জলির মুখ দেখা গেল।
    ----- ' কে ? এই যে ... এদিকে এদিকে ... '
    পঞ্চমীর মা জানলার দিকে সরে এল।
    ----- ' কাকে চাই ? ' অঞ্জলি জিজ্ঞাসা করে।
    ----- ' এটা কি বিভূতিবাবুর বাড়ি ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... বাড়িওয়ালা। তিনতলায় থাকে ... চলে যাও ... '
    ----- ' যাব ? না থাক ... যদি কিছু ভাবে ... '
    ----- ' না না যাও না ... কিছু হবে না ... ভাল লোক ... '
    ----- ' হ্যাঁ, সে অবিশ্যি জানি ... কিন্তু ... আচ্ছা এখন নয় থাক ... আপনি যদি আপনার সময় সুবিধেমতো বিভূতিবাবুকে একটু বলে দেন পদ্মা এসেছিল, তা'লে বড় উপকার হয় ... আপনার সময়মতো বললেই হবে। '
    ------ ' তার দরকার কি ? আমি এখনই ডেকে দিচ্ছি .... দাঁড়াও না ... '
    তা, বিভূতিবাবুকে ডাকতে যেতে হল না। ঘটনাক্রমে ঠিক সেই সময়ে তিনি নিজেই সেখানে আবির্ভূত হলেন। বোধহয় রামকান্ত বোস স্ট্রিটে শ্বশুরবাড়ি থেকে প্রাত্যহিক পরিক্রমা সেরে ফিরলেন। বাড়ির গেটের মুখে অকস্মাৎ পদ্মার দেখা পেয়ে তিনি বলে উঠলেন, ' আরে পদ্মা যে ... কি খবর ... হয়ে যাবে চিন্তা কোর না ... কথা যখন দিয়েছে ... নড়চড় হবে না ... '
    ----- ' হয়ে গেছে বাবু ... '
    ----- ' অ্যাঁ ... হয়ে গেছে ... এর মধ্যে ! বল কি ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... কাল দুপুরে ইলেকট্রিক অফিসের লোক এসে লাইন লাগিয়ে দিয়ে গেছে ... '
    ----- ' তাই নাকি ! বা বা বা বা ... ঠিক লোককে ধরতে পারলে সবই হয়ে যায় ... একি আর আমাদের কম্ম। যার কম্ম তারেই সাজে। তবে একটা ভুল হয়ে গেল ... বুঝলে ? '
    ------ ' কি বাবু ? '
    ----- ' সাগর মন্ডলকে জিজ্ঞেস করা হল না ... কোন দরকার হলে ওকে কিভাবে পাওয়া যাবে ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... ঠিক কথা বাবু। তবে আমি একজনের মুখে শুনেছিলাম, উল্টোডাঙা ব্রিজের আগে একটা দোকানে, সিদ্ধেশ্বর হার্ডওয়্যার না কি যেন নাম ... ওখানে গিয়ে যোগাযোগ করলে ওনার সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। সত্যি মিথ্যে বলতে পারব না ... ' পদ্মার যা জানা আছে তাই বলল।
    ----- ' অ ... তা হবে হয়ত। আমার কিছু জানা নেই। ঠিক আছে, তুমি এখন বাড়ি গিয়ে খাওয়াদাওয়া কর। মাসের শেষে বিল এলে আমাকে জানিও .... বাড়ি তো চিনে গেলে .... '
    অঞ্জলিকে দেখিয়ে বিভূতিবাবু বললেন, ' এই বৌদির কাছে দিয়ে গেলেও হবে। '
    ------ ' আচ্ছা বাবু ... সবই আপনাদের দয়া। আমার তো আর কেউ নেই ...'

    পঞ্চমীর মা চলে যাবার পর অঞ্জলি জিজ্ঞাসা করল, ' কি ব্যাপার কাকাবাবু ... কিছু তো বুঝলাম না ... '
    ------ ' সে অনেক ব্যাপার .... পরে বলব'খন ... '
    ------ ' আচ্ছা ওই যে সাগরের কথা বলছেন ... এ কি গুন্ডা সাগর ? '
    ----- ' অ্যাঁ, কি বললে ... গুন্ডা ? হ্যাঁ, গুন্ডা তো বটেই। গুন্ডা ছাড়া কোন কাজ হয় ? আমাদের মতো ভদ্রলোকেরা সব না হোমের, না যজ্ঞের... ঘরের ভেতর বসে গুলতানি মারি শুধু ... '
    অঞ্জলি কথাগুলোর সারমর্ম পুরোটা না বুঝলেও কথাগুলো তার মন ছুঁয়ে গেল।

    রাধা-য় নতুন ছবি লেগেছে --- লুকোচুরি। যেমন মজার বই, তেমনি গান। সবকটা গান হিট। এক পলকে একটু দেখা-ই হোক কিংবা মুছে যাওয়া দিনগুলি আমারে যে পিছু ডাকে-ই হোক বাংলার শ্রোতাদের গিলে ফেলেছে একেবারে। কিশোরকুমার এই একটাই বাংলা ছবি করল এতদিনে। দুই ভিন্ন রকম রোলে তার অভিনয় দেখে আর গান শুনে দর্শক একেবারে মাতোয়ারা।
    অনিমেষরা তিন বন্ধু একসঙ্গে রাধা হলে গেল শিং নেই তবু নাম তার সিংহ খ্যাত লুকোচুরি সিনেমা দেখার জন্য। ম্যাটিনি শো-এর হাউসফুল হলে ওই থ্রি কমরেডস ছাড়াও ড্রেস সার্কেলে টিকিট কেটে অন্ধকার হলে বুকে ধুকপুকুনি নিয়ে জড়সড় হয়ে বসে লুকিয়ে চুরিয়ে লুকোচুরি দেখছিল স্কটিশ চার্চ এবং বেথুন কলেজের দুই নবীন অর্বাচীন চরিত্র। মাঝে মাঝে আলটপকা ছোঁয়াছুয়ি হয়ে গেলে দুজনেই অপরিণত বালক বালিকার মতো শিহরিত হয়ে উঠছিল। রেডিওর পিছনে লুকিয়ে কিশোরকুমারের সংবাদপাঠকের নকল করে সোনা ও রূপোর উল্টোপাল্টা বাজারদর জানানোর দৃশ্যে যখন হল জুড়ে হাসির অট্টরোল উঠেছে, তখনও ওই দুই উদ্বেগপৃক্ত প্রেমিকযুগল হাসতেও ভুলে গেল।
    এর খানিক পরে রাজলক্ষ্মীদেবী যখন বললেন, ' পাত্র কি বোম্বাই আম যে রাস্তায় গড়াগড়ি যাবে ... ' তখনও একই ব্যাপার ঘটল।
    উৎপল বলল, ' রাজলক্ষ্মীদেবী বিডন স্ট্রিটে থাকে জানিস তো .... আমি দুবার দেখেছি ... '
    সমীরণ বলল, ' হ্যাঁ জানি। আর ছায়াদেবী বিবেকানন্দ রোডে থাকে। আমি অনেকবার দেখেছি বারান্দায় বসে থাকতে ... '
    ----- ' হমম্ ... ' উৎপল বলে।

    সুমনা ফিসফিস করে বলল, ' হলে আলো জ্বললে তুমি আর আমি কিন্তু আলাদা হয়ে যাব। আলাদা আলাদা বেরোব .... কেউ যেন আমাদের একসঙ্গে না দেখে ... ভীষণ ভয় করছে আমার ... কেন যে আসতে গেলাম ... '
    সিনেমা দেখা তার মাথায় উঠেছে।

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | ৩০ অক্টোবর ২০২৩ ১৬:২৬525341
  • থ্যাংকিউ দাদা! লাভিট।
  • Anjan Banerjee | ৩০ অক্টোবর ২০২৩ ১৮:৩১525347
  • ওয়েলকাম 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন