এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১২৬ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭৫ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
    অমল দশ মিনিট আগেই পৌঁছেছে বিবেকানন্দ রোডের মোড়ে। একটা আকাশি রঙের শার্ট আর মাখন রঙা প্যান্ট পরেছে। পরিপাটি করে চুল আঁচড়েছে। কেন এসব করেছে কে জানে।
    ছটা চল্লিশ নাগাদ পিছন থেকে কার গলা শোনা গেল ---- ' সরি সরি ... লেট হয়ে গেল ... চলুন ...চলুন ... '
    পিছন ফিরে অমল দেখল ইউনিভার্সিটি ফেরতা অপরিপাটি বেশবাসে ঘামে ভেজা শরীরে রাত্রি দাঁড়িয়ে আছে। হাতের ছোট রুমালটা দিয়ে মুখের ঘাম মুছল।
    যেতে যেতে বিশেষ কিছু কথা হল না। রাত্রি অমলকে নিয়ে চালতাবাগানের মোড় থেকে একটা বাসে উঠল। অমল নানা কথা ভেবে রেখেছিল সাজিয়ে গুছিয়ে ভিজে ভিজে করে বলবে বলে। কিন্তু তেমন কোন অবকাশ তৈরি হল না। রাত্রি বসেছে লেডিজ সিটে আর অমল ছেলেদের সিটে। আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার এক স্টপ পরে রাত্রি সিট থেকে উঠে পড়ে বলল, ' আসুন ... আসুন '।
    অমল রাত্রির সঙ্গে নেমে পড়ল। নেমে রাত্রির পাশাপাশি হাঁটতে থাকল। রাত্রি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বলল, ' ইশশ্ ... সাতটা বেজে গেল। এদিকে এদিকে ... '
    ওরা দুজন বাঁ পাশের গলিতে ঢুকে পড়ল। রাত্রি বলল, ' স্যারকে বলা আছে ... প্রবলেম হবে না ... '
    কথাটা অমলের কানে ঢুকল কিনা কে জানে। কারণ তার মনে তখন একটা গানের সুর গুনগুনিয়ে উঠছে ----- কত কথা ছিল তারে বলিতে .... চোখে চোখে কথা হল পথ চলিতে ... '।
    কিন্তু চোখে চোখে কথাই বা হল কোথায় ? অমল বরং গুনগুনাতে পারে, চক্ষে আমার তৃষ্ণা .... তৃষ্ণা আমার বক্ষ জুড়ে ... '

    রাত্রি অমলকে নিয়ে নিখিলবাবুর বাড়িতে ঢুকে দেখল কোচিং ক্লাসের ছাত্রীরা সব বিদায় নিয়েছে এবং সাগর ওখানে বসে আছে। আর একজন রোগামতো ধুতি পাঞ্জাবী পরা ভদ্রলোক বসে আছে।
    রাত্রি বলল, ' কি ব্যাপার ... তুমি আজকে এখানে ... আসার কথা ছিল নাকি ? স্যার কোথায় ? '
    সাগর বলল, ' স্যার একটু ওপরে গেছে। এক্ষুণি আসছে। আসার কথা কিছু ছিল না। এমনি এলাম একবার ... '
    ----- ' ও .... ইনি হলেন অমলবাবু। আমার এক বন্ধুর দাদা। স্যারের কাছে এসেছেন ওনার কথা শোনার জন্য ... দুর্দান্ত গীটার বাজায় ... অসাধারন শিল্পী ... একদিন শোনাব তোমায় নিয়ে গিয়ে ... '
    তারপর সাগরের দিকে দেখিয়ে অমলকে বলল, ' এই যে, ইনি হলেন আমার মোস্ট ট্রাস্টেড অ্যান্ড বিলাভেড ফ্রেন্ড অ্যান্ড গাইড ... '
    অমল কি বুঝল কে জানে। বোধহয় কিছু বোঝার চেষ্টা করতে লাগল। এরকম বেপরোয়া খোলামেলা ঘোষণা শুনে সাগর কেমন জড়সড় হয়ে গেল। খুশিতে বোধহয়।
    সে যাই হোক, দুজন দুজনকে রীতিসম্মতভাবে হাতজোড় করে নমস্কার করল।
    এই সময়ে নিখিল ব্যানার্জী ওপর থেকে নেমে এসে ঘরে ঢুকলেন।
    ওরা তিনজনই দাঁড়িয়ে উঠল।
    নিখিলবাবু বললেন, ' আরে বস বস ... দাঁড়ানোর কোন দরকার নেই। আমরা সবাই সমান। ব্যক্তিপূজা আমাদের নীতির বাইরে .... '
    নিখিলবাবু অমলের মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, ' ইনিই নিশ্চয়ই অমল ... '
    রাত্রি বলল, ' হ্যাঁ স্যার ... ওর কথাই বলেছিলাম আপনাকে ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... আমি বুঝে নিয়েছি ... '
    অমলের উদ্দেশ্যে বললেন, ' রাত্রি তো তোমার ডাই হার্ড ফ্যান। ইশশ্ ... বুদ্ধি করে গীটারটা যদি সঙ্গে আনতে বলত কি ভালই না হত ... যাক, রাত্রি ... পরের দিন আশা করি এ ভুল আর হবে না ... সঙ্গীত, বিদ্রোহ প্রতিবাদে এক ধারাল অস্ত্রের কাজ করে এসেছে চিরকাল ... '
    রাত্রি ঝটপট বলল, ' না স্যার ... আর ভুল হবে না ... সোয়্যার ... '
    সাগর মিটিমিটি হাসতে লাগল। বলল, ' আর ভুল হয় ... '
    আর অমল দোদুল্যমান হয়ে নিরালম্ব শূন্যে ভাসতে লাগল। যেন মেঘের ওপর দিয়ে হাঁটতে লাগল মাটি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে।
    নিখিল স্যারই তাকে মাটিতে নামিয়ে আনলেন আচমকা।
    বললেন, ' সাইলেন্স ইজ গোল্ডেন ঠিকই, কিন্তু কখনও কখনও কলরবও জরুরী। কিন্তু আওয়াজ আর কজন ওঠাতে পারে বা ওঠাতে চায়। এই 'পলিটিক্স অফ সাইলেন্স ' নিয়ে কত কথা। এই সাইলেন্স বা নীরবতা সাধারণত তিন ধরণের হয়। কেউ নীরব হয়ে থাকেন অন্যায়ের সরাসরি সমর্থনে বা স্বীকৃতিতে। কেউ চুপ থাকেন ভয়ে। তারা মুখ খুলতে ভয় পায়। কিন্তু সবচেয়ে জটিল সমস্যা তাদের নিয়ে যারা এই দুইয়ের মাঝখানের শ্রেণী। যারা মুখে কুলুপ এঁটে থাকেন সংশয়ে, অজানায়, অবিশ্বাসে কন্টকিত হয়ে ... আটারলি কনফিউজড বাই হোয়াট ইজ গোয়িং অন, কেউ বা রেশানালি ইগনোরেন্ট অ্যাজ টু দ্য ফ্যাক্টস। মানে, ব্যাপারটা ঠিকমতো বুঝতেই পারে না। আমাদের কিন্তু এই দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণীর মানুষের কাছে আগে পৌঁছতে হবে তাদের নাড়া দেওয়ার জন্য। ইন ফ্যাক্ট উই উইল হ্যাভ টু গেট আন্ডার দেয়ার স্কিন।
    একদিন এরাই হবে আমাদের সামনে এগিয়ে চলার কি কম্পোনেন্ট। কোন এক চিন্তার ঝড় বইয়ে দিয়ে মনের আগল খুলে দিতে হবে .... '
    নিখিল স্যার বলে যেতে থাকেন, প্রধানত অমলের দিকে তাকিয়ে।
    ' .... কিন্তু মূল সমস্যাটা কি বল তো ? প্রথম শ্রেণীর জনগোষ্ঠীকে নিয়ে। বস্তুত, এদের সংখ্যা কিছু কম নয়। এদের সমর্থনেই শাষকদল ক্ষমতায় আসে এবং এদের তোষণ করে আবার ক্ষমতা দখলের প্রস্তুতি চালাতে থাকে। এই, যে কোন প্রকারের অন্যায়ের সমর্থন এবং প্রশ্রয়প্রদানকারি জনগোষ্ঠী কোন দুরাচারি শাসকগোষ্ঠীর চেয়েও ভয়ঙ্কর। কোন ভ্রষ্টাচারি রাজনীতিকদের রূপ খোলাখুলি প্রকাশিত। কিন্তু এইসব সাধারণ মানুষ ক্যামাফ্লেজিং করে সমাজে মিশে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। সারা পৃথিবীতেই তাই। আমাদের আসল জেহাদ প্রাথমিক ভাবে এদেরই বিরুদ্ধে যারা চুপ করে থাকে অন্যায়ের সমর্থনে ও স্বীকৃতিতে ... '
    নিখিল ব্যানার্জী জাগ থেকে ঢেলে এক গ্লাস জল খেলেন। এরপর ওপর থেকে কয়েকটা কাপ সহ একটা কেটলিতে চা এবং খানকয়েক বিস্কুট রেখে গেল এক মহিলা।
    অমল একজন গান বাজনা এবং রোমান্টিকতার নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুতে বসবাস করা নির্ঝঞ্ঝাট সরকারি অফিসের কর্মচারী। এইসব গনগনে কথাবার্তা শুনে তার জল থেকে তোলা মাছের মতো অবস্থা হল। সে প্রথম দিকটা খাবি খাচ্ছিল, তবে পরের দিকে খানিকটা ধাতস্থ হয়ে গেল। রাত্রির রমনীয় উপস্থিতি তার একটা কারণ। নিখিলবাবুর কথাগুলো সে একেবারে কিছুই বুঝতে পারছিল না, তা না ... কিন্তু আর সবাইয়ের মতো সেও তো এসব নিয়ে কোনদিন চিন্তাভাবনা করেনি। খাবার খেলেই তো হজম হয় না, বিশেষ করে যদি তা গুরুপাক হয়। পরিপাক যন্ত্র সবার তো সমান হয় না। অমলের পরিপাক যন্ত্র কেমন তা হয়ত ক্রমশ জানা যাবে।

    দেশ বিদেশের আরও অনেক সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা করলেন নিখিল ব্যানার্জী। কোন দেশে কিভাবে পরিবর্তনের সূচনা, উদ্যোগ এবং পরিণতি রূপ পেয়েছিল বা ব্যর্থ হয়েছিল তা নিয়ে অনেক কথা বললেন নিখিল স্যার। সেগুলো অত্যন্ত সারগর্ভ আলোচনা। কিন্তু দুঃখের ব্যাপার অমল মোটেই মন বসাতে পারছিল না এইসব মাটির মানুষের সুখ দুঃখের আলোচনায়। সে অকৃত্রিম আন্তরিকতায় ভাবল, এটা অবশ্যই তার অপদার্থতা এবং কূপমন্ডুকতা। সরিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও একটা চিন্তা তাকে ক্রমাগত খুঁচিয়ে যেতে লাগল, রাত্রির সঙ্গে ওই ভদ্রলোকের সম্পর্কটা কি ? মোস্ট ট্রাস্টেড অ্যান্ড বিলাভেড ফ্রেন্ড বলতে কি বোঝায় ? কিন্তু তার মন মোমের মতো গলে গেল না, বরং ধীরে ধীরে শীতল বরফের মতো জমাট কাঠিন্যের দেয়াল তুলে দিল চারদিকে।

    প্রায় এক ঘন্টা পরে নিখিল স্যার বললেন, ' পরের শুক্রবার আবার একসঙ্গে হব আমরা। আমি যা সব বললাম সে ব্যাপারে তোমরা মতামত জানাবে আশা করি। আমি যা বললাম তা ভুল না ঠিক সেটা তো জানার দরকার। ইমপেরিয়াস অ্যাটিটিউডে আমি বিশ্বাসী নই।
    সাগর,রাত্রি এবং ওই ধুতি পাঞ্জাবী পরা ভদ্রলোক মুখ খোলবার আগেই অমল বলে উঠল, ' পরের দিন আমি অবশ্যই মতামত জানাব। কথা দিয়ে গেলাম। এটা শিয়োর, ধরি মাছ,না ছুঁই পানি করে থাকব না।'
    এতক্ষণ চুপচাপ থাকার পর অমলের এই আকস্মিক উত্তাপ নিঃসরণ দেখে নিখিল স্যার খানিকটা অবাক হয়ে গেলেন।
    তারপর বললেন, ' বটেই তো, বটেই তো .... এই ফোর্সটাই তো চাইছি ... গো অ্যাহেড অমল ... বাকল ডাউন অ্যান্ড হ্যাভ আ গো ... '
    ' আচ্ছা ... এখন আসছি তা'লে',বলে অমল বেরিয়ে যাচ্ছিল।
    রাত্রি বলল, ' দাঁড়াও ... আমি একটু এগিয়ে দিই '।
    সাগর উঠে দাঁড়িয়ে বলল, ' চল আমিও যাচ্ছি ... '
    অমল বলল, ' না না না .... দরকার হবে না ... আমি চলে যেতে পারব ... ', বলে ঝড়ের বেগে বেরিয়ে গেল।
    নিখিল স্যার ভাবলেন, ছেলেটার বোধহয় কোন জরুরী কাজের কথা মনে পড়ে গেছে।
    রাত্রি মাথা নীচু করে বসে আকাশ পাতাল ভেবে তার নিজের ত্রুটি খুঁজে বেড়াতে লাগল।
    সাগর ভাবল, ' রাত্রি নিশ্চয়ই ছেলেটাকে কিছু খারাপ কথা বলেছে। সে জন্য রাত্রির ক্ষমা চাওয়া উচিত।
    আর, ওই যে ভদ্রলোক ওখানে বসেছিলেন, প্রভাকর বটব্যাল ... তিনি ভাবলেন, ' ছেলেমানুষ সব ... এদের কি কোন মস্তিস্কের স্থিরতা আছে ! বড় চঞ্চলমতি .... '

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন