এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৩৩

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ মে ২০২৪ | ২১৮ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
    শীতকাল এসে পড়ল। নিতাইবাবু ভাবলেন সেবারের মতো সিঁথির বাড়িতে গিয়ে একদিন পিকনিক করলে হয়। আগের দুবার, একবার বর্ষাকালে, একবার শীতকালে, দুবারই খুব আনন্দ হয়েছিল। সেসব দু বছর আগের কথা। এর মধ্যে অবশ্য অনেক কিছু বদলে গেছে। তার ছেলেমেয়ে খানিকটা বড় হয়ে গেছে। শ্রীলেখার ওপর আগের মতো নিয়ন্ত্রণ আর নেই অঞ্জলির। তার একটা কারণ, নিতাইবাবু যেটুকু আন্দাজ করতে পেরেছেন, অসিতের সঙ্গে তার মেয়ের সম্পর্ক বোধহয় কোন কারণে কাটাকাটি হয়ে গেছে। অসিত ধানবাদে কোল ইন্ডিয়ার অফিসে চাকরি নিয়ে চলে গেছে বলে কানে এসেছে। তাতে শ্রীলেখার তাপ উত্তাপের কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বেশ ফুরফুরে মেজাজে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তা থেকেই নিতাইবাবু আন্দাজ করলেন যে নেশার ঘুড়ি কেটে গেছে। তিনি নিজেও স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন। ওসব জটিল সাংসারিক ঝকমারি তার ভাল লাগে না। অঞ্জলির কাছে খোঁজ নিলে মোদ্দা ব্যাপারটা খোলসা হত। তবে নিতাইবাবুর মোটেই ব্যাপার খোলসা করার আগ্রহ নেই। তার অত গূঢ় কিস্যা জেনে কাজ নেই। জানতে গেলেই তার পিতৃ দায়িত্ব পালনে অপদার্থতা সংক্রান্ত নানা কথা উঠবে। ওসব কচকচানি তার ভাল লাগে না।
    অনিমেষও এখন বেশ লায়েক হয়ে উঠেছে। সদ্য কলেজে ভর্তি হয়েছে। সমীরণ, উৎপলের সঙ্গেও এখন আর ঘনঘন দেখা হয় না। ছোটবেলার বন্ধুদের সঙ্গে জমাট বাঁধন আলগা হয়ে তারা ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন দিকে।
    নিতাইবাবুর চিন্তা অবশ্য অঞ্জলিকে নিয়ে। কখন যে সে বলে বসে, 'এবার তো একটু দেখাশোনা করতে হয়, মেয়ে তো বড় হয়ে গেল। দেখাশোনা করতে করতে আরও বছরখানেক যাবে ... আবার কোথায় কি করে বসে ... যা চঞ্চল মন ... '
    কিন্তু অঞ্জলি এক্ষুণি কিছু বলবে বলে মনে হয় না।
    অসিত ঘাড় থেকে নামায় তার হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে সে আপাতত নিশ্চিন্ত।

    বিভূতিবাবুর শরীর আর একটু ঝুনো হল। হেমন্তের টান লাগছে শরীরে। পাতা ঝরছে ঝুরঝুর করে। এর মধ্যে অবশ্য তার পরিবারে নতুন সদস্য এসেছে। তার নাতি হয়েছে এতদিন পরে। রমাদেবীর জীবনে যাহোক একটা বৈচিত্র আসল। লোকজন ডেকে ডেকে সুসংবাদ দিতে লাগলেন আনন্দে গদগদ হয়ে। যাহোক, ছেলের বউ যে বাঁজা নয় সেটা তো নিন্দুকেরা বুঝে গেল। পাজিগুলোর মুখে ঝামা ঘষে দেওয়া গেছে একেবারে। কাজ নেই, কম্ম নেই খালি পাঁচা আর পাঁচা। একতলার ওই নিতাইবাবুর বউ অঞ্জলিটা, একেবারে ইয়ে ... দুচক্ষে দেখতে পারি না, রমাদেবী ভাবলেন। নিতাইবাবু এত ভাল লোক, অথচ বউটা একনম্বরের ইয়ে ... বেশি চালাক ...।
    রমাদেবী মুগের ডাল বাছতে বাছতে এইসব নানা কথা ভাবছিলেন।

    বিভূতিবাবু বিকেলবেলায় একটু হেদুয়ায় গিয়ে বসলেন। হেদোর পুকুর এখন শূন্যগর্ভ। আর এক সপ্তাহ বাদে সাঁতারের মরসুম শেষ হবে। পুকুরে আবার জল ছাড়া হবে চৈত্র মাস পড়লে।
    দিনের আলো ম্লান হয়ে আসছে। বিভূতিবাবু বেঞ্চে হেলান দিয়ে বসে পুবদিকে স্কটিশ চার্চ কলেজের দিকে তাকিয়ে রইলেন। ভাবলেন, আর ক'বছর তিনি এমনভাবে হেদুয়ার বেঞ্চে বসার সুযোগ পাবেন কে জানে। এই হেদো, লোকজন, চাওয়ালা, ঝালমুড়িওয়ালা, কলেজের ছেলেমেয়েদের অলস আনাগোনা, জলে দাপানো সাঁতারুরা সবই থেকে যাবে। শুধু তিনিই আর থাকবেন না।
    কিছুক্ষণ পরে সাঁঝবেলার ঝুঁঝকো আঁধার ঝপ করে নেমে গেল। কর্পোরেশানের লোকেরা আলো জ্বালিয়ে দিয়ে গেল। বিভূতিবাবু তেমনি করেই পুব দিকে তাকিয়ে বসে রইলেন। ঘড়ঘড় ঘড়ঘড় করে একটা ট্রাম গেল পিছন দিকে।

    অমলের সঙ্গে সাগরের দেখা হয়ে গেল টাউন স্কুলের মোড়ে। সাগর বলল, ' কি খবর ? কেমন আছ ? '
    ----- ' এ... ই, একটু টুকটাক কেনাকাটা আছে। ওই মোড়ের দিকে যাব। তারপর ... নিখিল স্যারের ওখানে আর গিয়েছিলেন গিয়েছিলেন নাকি ? গত মঙ্গলবারে স্যার অনেক কথা বললেন কিন্তু ... '
    ----- ' না আর যাওয়া হয়নি। দেখি আবার কবে ডাকেন ... তবে শুধু কথা শুনলেই তো হবে না, কাজেও নামতে হবে ... '
    ---- ' সেই তো ... কি করব কিছুই বুঝতে পারছি না। স্যারের কথাগুলো ফেলে দেবার নয়। কিন্তু আমার কতটুকু ক্ষমতা আছে সেটা কাজে পরিণত করার তা বুঝতে পারছি না। এ তো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একরকম বিদ্রোহ ঘোষণা করার সমান। অতটা কি নেবার ক্ষমতা আছে আমার। আপনার সে ক্ষমতা আছে তা সবাই জানে। অন্যদের কথা জানি না। বাঁকুড়া আর চব্বিশ পরগনা থেকে যে দুজন এসেছিল তাদেরও বেশ ইন্সপায়ারড মনে হল ... এখন দেখা যাক ... '
    ------ ' হ্যাঁ ... নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই। তবে আমি যেটুকু বুঝেছি স্যার কোন রাষ্ট্রদ্রোহের কথা বলেননি। সমাজব্যবস্থা বদলের কথা বলেছেন। এ শুধু বড়লোক গরীবলোকের লড়াইয়ের ব্যাপার নয়। সমাজের দুষ্ট ক্ষতগুলোকে অপারেশান করে কেটে বাদ দেওয়া ... রাত্রি থাকলে ব্যাপারটা ভালভাবে বুঝিয়ে বলতে পারত ... ' সাগর বলল।
    রাত্রির নাম শুনে অমলের মনে আর কোন দোলা লাগে না। মনের সে মদীর আচ্ছন্নতা কবেই কেটে গেছে। ওই আচ্ছন্নতা এখন যেন অতি তুচ্ছ এবং হাস্যকর মনে হয়। ইদানীং তার মনে হচ্ছে আপ্তজনেরা সঠিক বলেন, রোমান্টিকতা একটা জটিল রোগ বিশেষ। নিখিল ব্যানার্জীর কল্যাণে এক বিস্তীর্ণ রোদ্দুর এসে অমলের মনোভূমি জুড়ে বসেছে। হতে পারে নিখিল ব্যানার্জী একটা অনুঘটক মাত্র। অমলের মনের জমি তৈরি হয়েই পড়ে ছিল অনাবাদী হয়ে। নিখিলবাবু তাতে উপযুক্ত আবাদ করেছেন ফলবান বীজ ছড়িয়ে।

    অমল বরং কাজের কথায় এল। জিজ্ঞাসা করল, ' সাগরদা, ওই অভয়চরণ পালের মেয়ের ব্যাপারটা কি হল শেষ পর্যন্ত ? '
    ----- ' সে তার বাবা মায়ের কাছেই আছে। আমাদের অ্যাডভোকেট অলোকেন্দু মিত্রের চিঠির কোন জবাব আসেনি। কাজেই আমাদের আর কিছু করতে হয়নি। চৈতালি ভাল আছে, তবে তার বাবার ওপর একটা বোঝা চাপল এই আর কি ... দেখা যাক, কি করা যায় ... '
    ----- ' ডিভোর্স করিয়ে নিয়ে যদি আবার বিয়ের ব্যবস্থা করা যায় ... '
    ----' হ্যাঁ সেটাই একমাত্র রাস্তা, কিন্তু ওটা অত সহজে হবে না ... মালগুলো খুবই ট্যারাব্যাঁকা ... '
    ----- ' তাই তো ... অনেক কাছ বাকি এখনও ... '
    সাগর সায় দিল, ' হ্যাঁ ঠিক ঠিক ... অনেক কাজ এখনও বাকি ... '

    বিভূতিবাবু হেদুয়া থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। রাস্তায় রসময়বাবুর সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। রসময় মুখার্জীর প্রায় আশি বছর বয়স। এ পাড়ার পুরণো বাসিন্দা।
    বিভূতিবাবু তাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, ' আরে দাদা ... আপনাকে তো দেখাই যায় না আজকাল, বাড়ি থেকে বেরোন না নাকি ? '
    ----- ' তেমন বেরোই না ইদানীং ... শরীরটা তেমন সুবিধের যাচ্ছে না ... বুঝলে কিনা ... '
    ----- ' ও ... তাই নাকি ? কি ধরণের ... মানে ... '
    ----- ' ওই... নানারকম আর কি ... বুঝলে কিনা ... বহু পুরণো অ্যাজমা আছে, হাই ব্লাডপ্রেসার... এখন আবার প্রস্টেটের ট্রাবল ... বুঝলে না ... খুব কষ্ট পাচ্ছি ... আর সময় তো হয়েই এল ... বেশি কষ্ট না পেয়ে যাতে চলে যেতে পারি ... বুঝলে কিনা ... '
    বিভূতিবাবু বিমর্ষ এবং উৎকন্ঠিত মুখে বললেন, ' ও কথা বলবেন না দাদা ... আপনারা চলে গেলে আমরা কাদের নিয়ে থাকব ? কোন ডাক্তার দেখছে এখন ... '
    ----- ' ওই কালীময় ভটচাজই দেখছে ... পুরণো লোক ... আমার শরীরের ভাবগতিক সব জানা আছে ... '
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... ঠিক আছে ... আপনি কালীময় ডাক্তারকেই দেখান ... আমাদের শরীরের নাড়ি নক্ষত্র ওনার জানা ... এদিক ওদিক গিয়ে লাভ কি ... ' বিভূতিবাবু মতামত দেন।
    ----- ' হ্যাঁ ... সেই। আমার বড় ছেলে পল্টু বলছিল
    একবার বিধান রায়ের কাছে নিয়ে যাবে। ওর ওখানে কার সঙ্গে একটা চেনা জানা আছে, বুঝলেন কিনা ... ' রসময়বাবু জানান।
    ----- ' ও ... তা'লে তো খুবই ভাল। এরকম সুযোগ যখন আছে দেখিয়ে নিন ... একবার দেখিয়ে নিন ... '
    ----- ' দেখি, পল্টু কি করে ... বিধানবাবু তো এখন দিল্লীতে ... বাংলার জন্য কি সব দাবিদাওয়া নিয়ে
    বলতে গেছে নেহেরুর কাছে ... কেন্দ্রের সাহায্য ছাড়া আমরা কি অচল ? '
    বিভূতিবাবু এসব ভজখট ব্যাপার ভাল বোঝেন না।
    অনির্দিষ্টভাবে বললেন, ' হ্যাঁ ... ওই সব আর কি ... আচ্ছা এগোই আমি ... সাবধানে থাকবেন ... '
    রসময়বাবু 'হ্যাঁ' 'না' কিছু বললেন না।
    বরং বললেন, ' আচ্ছা বিভূতি ... সাগর মন্ডল বলে একটা নাম খুব কানে আসছে। নাম শুনেছ নাকি ?'
    বিভূতিবাবুর স্নায়ুগুচ্ছ সহসা সচল হয়ে উঠল।
    তিনি বললেন, ' নাম শুনব কি ... তার সঙ্গে ভালরকম পরিচয় আছে ... '
    ----- ' তাই নাকি ? তা লোকটা কেমন ? বছর দুই আগে ডাফ স্ট্রিটের ওই ব্যাপারটায় নাকি খুব সাহায্য করেছিল ... '
    ----- ' ওই বিমল চক্কোত্তির বাড়ির ব্যাপারটা তো ? '
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ....'
    ----- ' এছাড়া আরো অনেক আছে। ওই যে পদ্মা, মানে পঞ্চমীর মা ... চেনেন তো ... ওকেও খুব সাহায্য করেছিল ... কাউকে পরোয়া করে না ... ভীষণ সাহস ওর ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... সেরকমই শুনলাম ... '
    ----- ' ওর তো শত্রুর শেষ নেই ... যত শয়তান হল ওর শত্রু। উল্টোডাঙার ওদিকে একবার গুলিও করা হয়েছিল .... খুব জোর বেঁচে গেছে। ও বলেই বেঁচে ফিরেছে .... পরেও একবার ওকে মারার চেষ্টা হয়েছিল ... কপাল জোরে বেঁচে গেছে ... '
    ----- ' ও বাবা ....এ তো সাঙ্ঘাতিক ব্যাপার। ভালমানুষের আর জায়গা রইল না দেশে। ভবিষ্যতে শুধু খারাপ মানুষই থাকবে এ দেশে ... বুঝলে কিনা ...'
    ----- ' সাগরের সঙ্গে যদি আলাপ করতে চান, আমি চেষ্টা করতে পারি .... '
    ----- ' তা মন্দ হয় না ... দেখ তো ... আর ক'দিনই বা আছি ... তার মধ্যে যে কটা ভালমানুষ দেখে নেওয়া যায় ... বুঝলে কিনা ? '
    বিভূতিবাবু বললেন, ' হ্যাঁ বুঝেছি ... '

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শান্তনিক বসাক | 2402:3a80:1963:ee4f:278:5634:1232:5476 | ১৯ মে ২০২৪ ১৬:২৮531979
  • থ্যাঙ্কুউউ থ্যাঙ্কুউউউ... চালিয়ে যান প্লিজজজ
  • Anjan Banerjee | ১৯ মে ২০২৪ ১৯:০৩531988
  • আমাদের কথা চলছে চলবে ... 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন