এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৪৬ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৪ নভেম্বর ২০২৩ | ২৫২ বার পঠিত
  • মাড়োয়ারি বর চলেছে রাজার পোশাক আর মুকুট পরে রথের আদলে সাজানো ঘোড়ায় টানা গাড়িতে চড়ে। ঘোড়া দুটোকেও সাজিয়ে গুছিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিডন স্ট্রিট দিয়ে জোড়াসাঁকোর দিকে যাচ্ছে। হাফ ডজন হ্যাজাকের ফটফটে আলোয় রাস্তা ভাসছে। সামনে রঙবেরঙের ধড়াচূড়ো পরা হ্যারিসন রোডের ব্যান্ডপার্টির লোকেরা। প্রচলিত রীতি মেনে উদ্বোধনী ঐকতান ধরেছে ---- ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা, তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের ....
    এটা শেষ হলেই এসে যাবে -- আওয়ারা হুঁ ... , মেরা জুতা হ্যায় জাপানি ... বা বাহারো ফুল বরষাও ... , বেকারার করকে হামে ... , মন দোলে তন দোলে, রাজকি আয়েগি বরাত... রঙ্গিলী হোগি রাত ... এবং  অবশ্যই পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া ... এইসব বৃন্দবাদন চলতে থাকবে যতক্ষণ না বরাত গন্তব্যে পৌঁছচ্ছে। কান ঝালাপালা একেবারে। রাস্তার দুদিকের ফুটপাথে অনেকে দাঁড়িয়ে গেছে, যেন ঠাকুর ভাসানের মিছিল দেখছে।

    নিতাইবাবু উল্টোদিক দিয়ে আসছিলেন। তিনি একপাশে দাঁড়িয়ে গেলেন। বরযাত্রীদের জায়গাটা পেরিয়ে যাবার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলেন। ওদের দলবল আস্তে আস্তে এগিয়ে গেল ওদের রাস্তায়। নিতাইবাবু বাড়ির দিকে পা বাড়ালেন। ওখানে হঠাৎ নিবারণ সাহার সঙ্গে দেখা হয়ে গেল তার।
    ------ ' আরে সাহাবাবু কি খবর ... '
    ----- ' এই এদিকে একটু এসেছিলাম ... একটা পার্টি ছিল ... তৈরি বাড়ি খুঁজছে ... ' নিবারণ সাহা বললেন।
    ----- ' ও আচ্ছা ... আসুন একদিন বাড়িতে ... কথাবার্তা বলা যাবে ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... সে তো যেতেই হবে ... তা গৃহপ্রবেশের দিন ওটাই আছে তো ... কবে যেন ... একুশে জানুয়ারি , না ? '
    ----- ' হ্যাঁ , সেই রকমই তো ঠিক আছে ... কাল একবার আসুন না ... '
    ----- ' সে যাব ... কিন্তু ডেটটা ফাইনাল করে নিন। শশীভূষণবাবুকে জানাতে হবে তো ... পুরোহিতের সঙ্গে কথা বলার ব্যাপার আছে ... তারপর কবে ওখানে শিফট করবেন সেটা আপনারা....'
    ----' হ্যাঁ, সে তো বটেই.... তবে কথা হচ্ছে কি ... '
    ----- ' কি ? '
    ----- ' শিফটিং বোধহয় এক্ষুণি করার দরকার নেই। বাড়ি তো করা রইলই। মাঝে মাঝে গিয়ে থাকলে হবে। পরে না হয় একসময়ে ... '
    ----- ' সেটা অবশ্য খারাপ আইডিয়া নয়। সত্যিই তো হেদো পাড়া ছেড়ে অমন পাড়াগেঁয়ে জায়গায় গিয়ে কি আর মন টিকবে ... অবশ্য কয়েক বছর পরে দেখবেন ওসব জায়গার ভোল বদলে যাবে। তখন না হয় .... ঠিক আছে আসি এখন ... কাল সন্ধের পর যাব'খন ... '
    নিবারণ সাহা চলে গেলেন।
    নিতাইবাবু ডানদিকে ঘুরে বেথুন কলেজের সামনে দিয়ে হাঁটতে লাগলেন। বেথুনের গেট পেরিয়ে গেলেন। এখন শান্ত কোলাহলহীন। আবার কাল সকালে জেগে উঠবে। ছেলেমেয়ে দুটো স্কুল থেকে বেরিয়ে কোন কলেজে জায়গা পাবে , কিই বা পড়বে কে জানে ... তেমন উচ্চমেধার ছেলেমেয়ে তো নয়। তারপর মেয়ের বিয়ে দেবার ব্যাপার আছে। অসিত ছেলেটাকে তার বেশ ভাল লাগে। ওদের বাড়ির অবস্থা ভাল ঠিকই , কিন্তু অসিতের কি বা পরিকল্পনা, কি বা ভবিষ্যৎ কে জানে। কি জানি কেন তার হঠাৎই মনে পড়ে গেল কালিদাস রায়ের ছাত্রদল ---- বর্ষে বর্ষে দলে দলে , আসে বিদ্যামঠতলে ... চলে যায় তারা কলরবে , কৈশোরের কিশলয় পর্ণে পরিণত হয় যৌবনের শ্যামল গৌরবে ...
    নিজের অজান্তেই একটা দীর্ঘশ্বাস পড়ল নিতাইবাবুর। তিনি মাথা নীচু করে নানা চিন্তা করতে করতে বাড়ির সামনে এসে গেলেন। এসে দেখলেন বিভূতিবাবু , অনিমেষ, সমীরণ এবং অসিত দাঁড়িয়ে আছে। পাশের জানলায় শ্রীলেখা দাঁড়িয়ে ওদের দিকে নির্নিমেষে তাকিয়ে আছে।
    বিভূতিবাবু নিতাইবাবুকে দেখে বললেন , ' এই যে ... এসে গেছেন ... এদিকে তো সুখবর আছে ... '
    ----- ' তাই নাকি... কিরকম ? '
    অসিত বলল, ' বাবা ভাল আছে। কাল ছেড়ে দেবে বলেছে ... '
    ----- ' ও আচ্ছা আচ্ছা ... বাঃ বাঃ ... যাক চিন্তামুক্ত হওয়া গেল ... ভেতরে এস না ... দত্তবাবু আসুন আসুন ... সমীরণ আয় ... ঘরে বসি ... '
    কেউই আপত্তি করল না। ভিতরে গেল। অসিত গেল সবার পিছনে। জানলায় দাঁড়িয়ে থাকা শ্রীলেখার সঙ্গে কয়েক পলকের গভীর সংরাগের এক অনির্বচনীয় দৃষ্টি বিনিময় হল। অসিত ভিতরে গেল। শ্রীলেখা আবিষ্ট এবং শ্রান্ত অবস্থায় জানলায় দাঁড়িয়ে রইল। অসিতের সঙ্গে একদিন সাঙ্গুভেলি রেস্টুরেন্টে যাবার পর থেকে আর পাঁচটা স্পর্শকাতর সদাশঙ্কিত সাধারণ কিশোরীর মতো এক ধরণের পাপবোধ এবং উদ্বেগে জর্জরিত হচ্ছিল। এই মুহুর্তে বোধহয় শ্রীলেখার সেই মনোপীড়া জুড়িয়ে যেতে লাগল এবং তার খুব কান্না পাচ্ছে অসিতের চোখের তারায় নিবিড় সমর্পণের ভাষা পড়ে যা সে আগে কখনও পড়েনি।

    সুমনা বলল বটে যে, এইভাবে রোজ রোজ দেখা করাটা ঠিক হচ্ছে না কিন্তু এ নেশা নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন। আজ আবার যথাসময়ে এসে হাজির। বলল, ' আজই কিন্তু এ সপ্তাহে শেষদিন। আমরা বড্ড বাড়াবাড়ি করে ফেলছি। এবার থেকে সপ্তাহে একদিন করে দেখা হবে ... দাঁড়াও রুটিন দেখে বলে দিচ্ছি কবে ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... তাতে আমার কিছু অসুবিধে নেই। এখন তুমি তোমারটা ভেবে দেখ ... ' প্রতিবিম্ব বলে।
    ----- ' ওঃ ... দেখব দেখব ... কত বড় বীরপুরুষ... আমার ভারি বয়েই গেছে ... একমাস পরে দেখা হলেও আমার কিছু আসে যায় না ... '
    ----- ' তাহলে তো ভালই .... পড়াশোনাটা মন দিয়ে করা যাবে ... ' প্রতিবিম্ব নির্বিকারভাবে বলল।
    ----- ' ও আমার জন্য তা'লে বাবুর পড়াশোনার ক্ষতি হচ্ছে ! '
    ------ ' আমি কি তাই বললাম নাকি ? '
    ------ ' তাছাড়া আবার কি ? ঠিক আছে , আমাকে আর দরকার নেই তালে ? '
    ------ ' না , তা ঠিক না ... যতদিন না অন্য কাউকে পাচ্ছি .... '
    ----- ' কি এত বড় কথা ! মনে থাকবে ... '
    ----- ' মনে থাকার জন্যই তো বলা ... ' প্রতিবিম্ব চালিয়ে যায়।
    ' .... তাছাড়া আমাকে আর তুমি কতদিন সময় দিতে পারবে .... কত ধনীর দুলাল তোমার পাণিপ্রার্থী হবে .... '
    ----- ' কি হবে ? ' সুমনা ভ্রু কুঁচকে বলল।
    ----- ' পাণিপ্রার্থী... মানে , বিয়ে করতে চাইবে ... '
    ----- ' তাতে কি হবে ? '
    ----- ' কিছু হবে না , মানে ... আমি ফেলে দেওয়া আঁটির মতো একপাশে গড়াগড়ি যাব আর কি ... '
    সুমনা কোন উত্তর না দিয়ে গুম মেরে বসে রইল পুকুরের দিকে চেয়ে।
    প্রতিবিম্ব আবার খোঁচাল সুমনাকে ....
    ----- ' কি হল ... কিছু বলছ না যে ! '
    সুমনা একইভাবে বাদুলে মেঘে ছায়া মুখে জলের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে বসে রইল।
    প্রতিবিম্ব এবার একটা মোক্ষম চাল দিল -----
    ----- ' কি হল ? আমার ক্লাস শুরু হয়ে যাবে ... আমি যাচ্ছি ... '
    সুমনা কেঁপে উঠে বলে উঠল , ' আবার বলে যাচ্ছি ... '
    প্রতিবিম্ব একগাল হেসে বলল, ' সরি সরি .... আসছি ... '
    আসছি বলল বটে, তবে আসা চট করে হল না। সুমনা হঠাৎ মাথা নীচু করে চোখে আঁচল চাপা দিল।
    প্রতিবিম্ব মহা ফাঁপরে পড়ল। হেদোর মধ্যে দিন দুপুরে এইসব ...। কত লোকজন ঘোরাফেরা করছে। বুঝতে পারল সে একটু বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে। এখন ব্যাপারটা মেরামত করতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হবে।
    সে আবার বসে পড়ল। বসে বসে স্ট্র্যাটেজি ঠিক করতে লাগল। আঁচল চাপা মুখের ভিতর থেকে সুমনার আর্দ্র কন্ঠ শোনা গেল , ' কি হল .... ক্লাস শুরু হয়ে যাচ্ছে ... '
    ----- ' হ্যাঁ এই যাই ... বলছি যে , দুটো কথা বলব বলব ভাবছি কাল থেকে ... '
    ----- ' হুঁ ... কি ? '
    ---- ' বলছি যে আবার একদিন সিনেমা দেখতে গেলে হয় না ? '
    সুমনার মুখের আঁচল পড়ে গেল। সে মুখ ঘুরিয়ে
    প্রতিবিম্বের দিকে তাকাল। তার সজল আঁখি উজ্জ্বল হয়ে উঠল। সেদিনের লুকোচুরির উদ্বেগমিশ্রিত রোমাঞ্চ এখনও মনে লেগে আছে।
    মেঘের কোলে রোদ হেসে উঠল সহসা।
    সে বলে উঠল , ' আ..বার ! যাবে ? '
    ----- ' ইচ্ছে তো করছে ... '
    শাড়ির আঁচল পাকাতে পাকাতে সুমনা বলল,
    ' আমারও ... কিন্তু ... '
    ----- ' বড্ড ভয় করে ... '
    সুমনা এবার হেসে ফেলে বলল, ' ঠি..ক তাই ... আর দ্বিতীয় আর একটা কি বলবে বলছিলে ... '
    ----- ' ও হ্যাঁ ... অলোকেন্দু স্যারের অ্যাক্জিয়মটা এবার ক্লিয়ার হয়েছে ... '
    ----- ' কি ? '
    ---- ' এ দুনিয়ায় টাকা দিয়ে সব কিছু কেনা যায়
    না। মামাকে জানাতে হবে ... '

    ( চলবে )
    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন