এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৭৯ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৯ জানুয়ারি ২০২৪ | ৩৫৪ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
    কাবেরী নিখিল ব্যানার্জীর খবর পেল সুপ্রীতির কাছে। সুপ্রীতি বলল, ' একেবারে হাতে ধরে করান, একদম প্রফেশনাল নয় ... গিয়ে দেখতে পারিস। মঞ্জুলাকে চিনিস তো, আমার মামাতো বোন, একদম অ্যাভারেজ স্টুডেন্ট ছিল... ওনার কাছে পড়ে আউটস্ট্যান্ডিং রেজাল্ট করেছিল ... গিয়ে দেখতে পারিস ... '
    নিখিল ব্যানার্জী সিটি কলেজে অঙ্কের প্রফেসর। ছত্রিশ বছর বয়স। ছাত্রদের কাছে খুবই প্রিয়। অনেকে তার অনুমতিক্রমে তাকে নিখিলদা বলে। ভদ্রলোক স্যার-এর চেয়ে নিখিলদা-টাই বেশি পছন্দ করেন। নিখিলবাবু আসলে হুগলির খানাকুলের ছেলে। বিয়ে থা করেননি এখনও। বাবা মা ভাই বোনেরা খানাকুলে থাকে। অধ্যাপক মশায় আমহার্স্ট স্ট্রিট মাড়োয়ারি হাসপাতালের কাছে একটা ঘর ভাড়া নিয়ে থাকেন। নিজেই রান্না করে খান।
    ছাত্র ছাত্রী পড়তে আসে দু বেলাই। পাস কোর্স, অনার্স কোর্স দুরকমই।
    অঙ্কের মাস্টারমশাই হলেও নিখিল ব্যানার্জীর ঘর নানা লেখকের ইতিহাস ও সমাজতত্বের বইয়ে ঠাসা, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক। তাছাড়া দর্শনের বইও আছে, ভারতীয় ও পাশ্চাত্য।
    কাবেরী একদিন বলল, ' পড়বি নিখিল ব্যানার্জীর কাছে ? '
    ----- ' সিটি কলেজের নিখিল ব্যানার্জী স্যার ? শুনেছি দারুণ পড়ান। কিন্তু আমি কি করে যাব ... মা আর দিদিরা কি রাত্রে ফেরার পারমিশান দেবে ? সন্ধের ব্যাচ ছাড়া নিশ্চয়ই হবে না ... '
    ----- ' তা অবশ্য ঠিক। তোর তো আবার পাহারাদার আছে। খুবই মুশ্কিল। ঠিক আছে আমিই আগে শুরু করি ... দেখি উনি আর স্টুডেন্ট নেন কিনা, তারপর নয় ...। কাল আমার সঙ্গে একটু যেতে পারবি দুপুরে অফ পিরিয়ডের সময়ে ... '
    ----- ' দুপুরে তো উনি কলেজে থাকবেন। আর তখন ওনার অফ পিরিয়ড নাও থাকতে পারে। '
    ----- ' উনি ক্লাসে থাকলে ওয়েট করতে হবে ... তাছাড়া তো উপায় নেই ... '
    ----- ' ঠিক আছে , দেখা যাক। কালকের কথা কাল হবে ... '

    পরদিন দুপুরে সিটি কলেজে কাবেরী আর সুমনার সঙ্গে প্রতিবিম্বও গেল। ভাগ্যক্রমে ক্লাসের বাইরেই নিখিলবাবুকে পাওয়া গেল। করিডরে দাঁড়িয়ে একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। কালো, লম্বা, দোহারা চেহারা, ব্যাকব্রাশ করা চুল। কাবেরীদের একটু দূরে দাঁড়িয়ে তার দিকে তাকিয়ে অপেক্ষা করতে দেখে বললেন, ' কিছু বলবে ? '
    ----- ' হ্যাঁ স্যার একটু কথা ছিল ...' কাবেরী বলল।
    নিখিলবাবু যার সঙ্গে কথা বলছিলেন তাকে বললেন, ' আচ্ছা ঠিক আছে বিপুলবাবু ... আবার পরে কথা হবে ... নীরেনবাবুর সঙ্গে একবার কথা বলে নেবেন ... '
    সে ভদ্রলোক ' হ্যাঁ হ্যাঁ .... ঠিক আছে ... ঠিক আছে ... ' বলে চলে গেলেন।
    কাবেরীরা নিখিলবাবুর কাছে গেল। নিখিলবাবু বিনা ভূমিকায় সরাসরি বললেন, ' তিনজনই পড়বে ? '
    কাবেরী একটু থতমত খেয়ে বলল, ' হ্যাঁ ... মানে, না স্যার এখন শুধু আমিই পড়ব। এ আমার বন্ধু ... আমার ক্লাসমেট। এখনও ডিসাইড করেনি ... আর এ ফিজিক্সের স্টুডেন্ট, স্কটিশে ... ' সুমনা আর প্রতিবিম্বকে দেখিয়ে বলল কাবেরী।
    ----- ' ও আচ্ছা ...। কখন আসবে, সকালে না বিকেলে ? সকালে সাতটা থেকে নটা আর রাত্রেও সাতটা থেকে নটা ... '
    কাবেরীরা বুঝতে পারল, নিখিল স্যার বেশী কথার মানুষ নন। চটপট সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পছন্দ করেন। এমনকি তাদের কলেজের নামও জিজ্ঞাসা করলেন না।
    কাবেরীও তাই চটপট জবাব দিতে বাধ্য হল,
    ' রাত্রে স্যার... '
    আবার দ্রুত ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এল , ' কবে স্টার্ট করবে ? '
    ----- ' আপনি যেদিন বলবেন .... '
    ---- ' এ সপ্তাহে হবে না। সামনের সপ্তাহে সোমবারে একটা নতুন ব্যাচ স্টার্ট করব। সোম আর বৃহস্পতিবার। ফি একশ টাকা। শুধু থার্ড পেপার কিন্তু। অন্য পেপার করাই না। পড়লে বাড়ির গার্ডিয়ানের কাছ থেকে একটা কনসেন্ট লেটার নিয়ে এস। ঠিক আছে ... এখন এস তাহলে ... আমার ক্লাস আছে। যদি আস তাহলে সোমবার দেখা হবে ... ইভনিং-এর স্লট নিলেই সুবিধে হবে...'
    বলে অধ্যাপক নিখিল ব্যানার্জী উল্টোদিকে চলে গেলেন দ্রুত পায়ে।
    কাবেরীরা তিনজন সিটি কলেজ থেকে বেরিয়ে কর্ণওয়ালিস স্ট্রিটের দিকে হাঁটতে লাগল।
    সুমনা বলল, ' যেরকম ক্ষ্যাপাটে টাইপের দেখলাম অ্যাডজাস্ট করতে পারবি তো ? '
    প্রতিবিম্ব বলল, ' না না ক্ষ্যাপাটে কেন হবে ... আমার তো বেশ ভালই লাগল। বেশ প্রেসাইজ অ্যান্ড পয়েন্টেড। এক্সট্রা একটাও কথা নেই, জাস্ট লাইক এ পারফেক্ট ম্যাথমেটিশিয়ান ... '
    ----- ' কি জানি বাবা ... কেমন পড়ায় ... তবে ওনার নলেজের ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। এটা সবাই বলে ... যাক শুরু তো করি ... ' কাবেরী বলল।
    প্রতিবিম্ব বলল, ' শিওর শিওর... সবাই বলে , উনি একজন ব্রিলিয়ান্ট টিচার ... '
    ----- ' সুমনা, তুই কি করবি ? '
    ----- ' কি জানি, কি করব বুঝতে পারছি না ... থার্ড পেপারটায় আমারও একটু প্রবলেম আছে। দেখি বাড়িতে কথা বলে ... কোন জ্যোতিষী ঠাকুর গিয়ে যদি কোন বাণী দেন তাহলে হয়ত আমার মা রাজি হতে পারে ... ' সুমনা জানাল।
    ----- ' জ্যোতিষী ঠাকুর ! সে আবার কি ? '
    ----- ' ও তুই বুঝবি না ... মানে পরে জানবি ... সে আছে একজন ... সরস্বতীর বরপুত্র বলা যায় তাকে। তুই আমি তার কাছে নস্যি। '
    কাবেরী এসব দুর্বোধ্য সংলাপ শুনে ভ্রু কুঁচকে সুমনার মুখের দিকে তাকিয়ে রইল।
    ঠনঠনের কাছে এসে পড়ল ওরা। একটা আলুকাবলিওয়ালা দাঁড়িয়ে আছে মন্দিরের ঠিক উল্টোদিকে।
    কাবেরী বলল, ' চল আলুকাবলি খাই ... '
    দুপুর আড়াইটের নিরিবিলি আলস্যবিবশ দুপুরের কলকাতা। তিনজনে মিলে শালপাতা থেকে কাঠি দিয়ে তুলে নুন ঝাল টক মেশানো আলুকাবলি খেতে লাগল। কে একজন মন্দিরে ঢুকে টং টং করে ঘন্টা বাজিয়ে চোখ বুজে হাত জোড় করে দেবী মূর্তির সামনে দাঁড়িয়ে রইল।
    প্রতিবিম্ব এক টুকরো আলু মুখে পুরে বলল, ' অ ... আঃ ... বেশ ঝাল। বলছি যে জ্যোতিষী ঠাকুরকে আবার কবে ডাকা হবে তোমাদের বাড়ীতে ? সেদিন তো বাড়ির হবু ছোট জামাইকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হবে আমায় .... '
    সুমনা একটু ভেবে নিয়ে জবাব দিল, ' সেটা জামাইয়ের শ্বশুর যেদিন নির্দেশ দেবেন ... আমি কি জানি ... '
    ক্রমাগত সুমনা প্রতিবিম্বর এইসব দুর্বোধ্য হেঁয়ালি শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে কাবেরী এবার বলে উঠল, ' ধ্যাত্তেরিকার ... থাম তো তোরা। তখন থেকে কি সব বকে চলেছিস তোরা দুটোয় ... কিচ্ছু বুঝতে পারছি না ... '
    প্রতিবিম্ব বলল, ' আরে ম্যাডাম... আমিই কি সবটা বুঝি ... সবই ক্রমশ প্রকাশ্য ... ধৈর্য ধরুন ... '
    সুমনা বলল, ' ন্যাকামো করে আর কাজ নেই ... আমিই কি সবটা বুঝি ... একেবারে পাঁচবছরের পোলাপান ... '

    মানিকতলার বাজারে বিভূতিবাবুর সঙ্গে সাগর মন্ডলের দেখা হয়ে গেল। সাগরই আগে কথা বলল, ' ভাল আছেন জেঠু ? অনেকদিন পর দেখা হল। পদ্মা মাসীমার কোন অসুবিধা হচ্ছে না তো ? '
    বিভূতিবাবু একগাল হেসে বললেন, ' এই একরকম আছি বাবা ... আর এই বয়সে ... পদ্মার মা ভাল আছে বলেই তো জানি। তুমি সেদিন ডাফ স্ট্রিটের ওই বিমলবাবুর খুব উপকার করলে যা হোক ... সব খবর পেয়েছি ... এসব তো চাপা থাকে না .... তুমি না থাকলে কি হত বলতো ... '
    সাগর মাথা নীচু করে মৃদু হেসে বলল, ' সবই আপনাদের ভালোবাসা আর আশীর্বাদে আর কি ... অন্যায়টা একদম সহ্য করতে পারি না ... সাধ্যমতো চেষ্টা করি ... কোন অসুবিধে হলে ওই পটলের দোকানে খবর দেবেন , তা'লেই হবে ... '
    ----- ' কি আর বলব বাবা ... আমরা অক্ষম , অসহায় ... তোমাদের মতো দু একজন আছে বলে আমরা একটু ভরসা পাই ... '
    ----- ' যে ক'টা দিন বাঁচি এরকমই যেন থাকতে পারি .... '
    ----- ' বাঁচা মরার কথা বোল না বাবা ... আমরা তা'লে কোথায় যাব ... আমাদের একটা আশ্রয় তো চাই ... '
    ----- ' ঠিক আছে , এখন তাহলে আসি জ্যাঠামশাই... '
    ----- ' আচ্ছা বাবা। আমার বাড়িটা হল ওই নকুড়ের দোকানের তিনটে বাড়ি পরে। যদি কখনও আমাদের রাস্তায় যাতায়াত হয় আমার বাড়ি ... তেতলায় থাকি আমি ... কোন অসুবিধে হবে না ... '
    ----- ' সে ঠিক আছে জ্যাঠামশাই ... কিন্তু আমার মতো গুন্ডা বদমাশ আপনার বাড়ি গেলে , পাড়ায় আপনার সুনাম বজায় থাকবে তো ? '
    বিভূতিবাবু বাকরুদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন। এ প্রশ্নের কি জবাব দেওয়া যেতে পারে তা তিনি কিছুতেই ভেবে পাচ্ছেন না। তিনি মাথা নীচু করে ভেবে যেতে লাগলেন। একসময়ে একটা জুতসই উত্তর তৈরি করে ফেললেন মনে মনে।
    সেইটা বলতে যাচ্ছিলেন সাগর মন্ডলকে। কিন্তু মুখ তুলে দেখলেন সাগর ততক্ষণে চলে গেছে ওখান থেকে।

    মাণিকলালবাবুর বাড়ির দেয়ালে পুনপ্রতিষ্ঠিত হল গ্র্যান্ডফাদকর ক্লক। সেদিন রাতে কিন্তু বাড়ির কেউই প্রবল উত্তেজনা এবং উৎকন্ঠায় দুচোখের পাতা এক করতে পারলেন না। এমনকি নরেন পাল অদম্য কৌতূহলবশত সেদিন এ বাড়িতে থেকে গেলেন। কাঞ্চনও ওপরেই রইল সারা রাত।একটা কি হয় কি হয় ভাব।
    সেদিন রাতে কিন্তু অস্বাভাবিক কিছু ঘটল না। ভোর পাঁচটা নাগাদ মোটামুটি নিশ্চিন্ত হয়ে যে যার ঘরে শুতে গেলেন। নরেনবাবু ওই ঘড়িটার ঘরেই শুয়ে পড়লেন। তখন ভোরের আলোর কুঁড়ি ফুটতে আরম্ভ করেছে।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন