এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৯৬

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ১৫৯ বার পঠিত
  • সন্তোষের অভিষ্ট লক্ষ্য কিন্তু অসৎ নয়। সে বেইমান নয়। সাগরের উপকার করতেই সে এখানে এসেছে।
    সে দোকানদার বিশ্বামিত্র দাসকে বলল, ' সাগরদাকে আমি তোমার কথা অবশ্যই জানাব।
    চিন্তা কর না। শুধু একটা খবর আমায় একটু দাও .... ছাব্বিশের বি -র রাত্রি রায় কি আবার সাগর মন্ডলের কাছে যাবে ? জান তো সেই হাসপাতালে যাওয়া থেকে একটা সম্পক্ক তৈরি হয়েছে ... সাগরদার একটু অসুবিধে হচ্ছে ... বুঝতেই তো পারছ ... '
    দোকানদার বলল, ' হ্যাঁ তা ঠিক বটে ... কিন্তু আমি কি করব ... মানে, সেটা তো ওনাদের মধ্যেকার ব্যাপার .... '
    ----- ' না ... তোমাকে কিছু করতে বলছি না ... ওনাদের বাড়িতে গিয়ে বলবে যে, একজনের কাছ থেকে খবর পেলে যে সাগরদার শরীরটা ভাল নেই, বলবে যে লোকটা বলে গেছে যে উনি যদি পারেন তো একবার যেন সাগরদার বাড়িতে যান। যদি জিজ্ঞাসা করে কে এসেছিল, বলবে যে তাকে তুমি চেন না। সে শুধু খবরটা দিয়ে চলে গেছে ... ওনার বাড়িতে বলার সাহস করে উঠতে পারেনি। এ কথার উত্তরে উনি কি বলেন সেটা আমি বিকেল পাঁচটার দিকে এসে জেনে যাব ... '
    ----- ' ঠিক আছে আসুন ... দেখি কি করা যায় ... '
    ----- ' হ্যাঁ দেখ ... দেখ ... '

    বিকেল পাঁচটায় সন্তোষ আবার এসে হাজির হয়েছে বিশ্বামিত্রর পানের দোকানে।
    ----- ' কি ... কিছু জানা গেল ? '
    ----- ' না ... আমি ওসব পারব না ... ওসব আমার দ্বারা হবে না ... কারো বাড়িতে গিয়ে ওসব জিজ্ঞেস করা যায় নাকি ? না না ওসব ঝামেলায় আমি যেতে পারব না ... মাপ করেন ... কথাটা আপনি গিয়েও তো জিজ্ঞেস করতে পারেন ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... তা পারি। তবে সেটা ভাল দেখায় না।
    আসলে উনি আমাকে চেনে। আমি গিয়ে জিজ্ঞাসা করলে ভাববে সাগরদা আমাকে খবর নিতে পাঠিয়েছে। সেটা দাদার পক্ষে লজ্জার ব্যাপার হবে। এটা আমি চাই না ... '
    ------ ' তা যা বলেছেন ... কথাটা ঠিক ... সাগরবাবুর একটা সম্মানের ব্যাপার আছে ... '
    ----- ' সেটাই তো ... সেটাই তো ... '
    এই সময় একটা কাকতালীয় ঘটনা ঘটল। দেখা গেল রাত্রি এদিকে আসছে। আজ বোধহয় ইউনিভার্সিটি থেকে তাড়াতাড়ি ফিরে এসেছে। হয়ত শিবপ্রসাদবাবুর জন্য সাজা পান কিনতে আসছে। কিংবা অন্য কোন টুকিটাকি জিনিসও হতে পারে।
    বিশ্বামিত্র বলল, ' ওই তো আসছে ... '
    ----- ' কে ... কোথায় ? '
    ---‐- ' ওই তো ... ওদিকে দেখুন না ... '
    সন্তোষ পিছন দিকে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখল রাত্রি আসছে। ধীর পায়ে কি যেন চিন্তা করতে করতে আসছে।
    সন্তোষ ঝট করে মুখ ঘুরিয়ে নিল।
    বলল, ' আমি ওই বাড়িটার আড়ালে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি ... তুমি ওকে নানা কথা বলতে বলতে বলবে যে, তুমি একজনের কাছে শুনেছ যে, সাগর মন্ডলের শরীরটা তেমন ভাল নেই ... '

    রাত্রি বিশ্বামিত্রর দোকানে গিয়ে বলল, ' চারটে মিষ্টি পাতা, সুপুরি আর মৌরি দিয়ে ... খয়ের কম ... '
    ----- ' হ্যাঁ, দিচ্ছি ... '
    দোকানে এখন কোন খরিদ্দার নেই। বিশ্বামিত্র পান সাজতে সাজতে বলল, ' কলেজ থেকে এলেন বুঝি ? '
    রাত্রি হেসে বলল, ' এই... কিছুক্ষণ আগে ফিরেছি ... '
    ----- ' ও ... বাবা ভাল আছে তো ? আপনার ওপর তো অনেক দায়িত্ব ... ওনার বয়েস হচ্ছে ... '
    ------ ' সেই তো ... '
    ------ ' আমি খুব ভাবি ... '
    ----- ' কি ? '
    ----- ' আপনাকে কত দায়িত্ব সামলাতে হয় ... ওই সাগরবাবুরও তো আপনি কত উপকার করলেন ... খুব ভাল ... '
    বিশ্বামিত্র চোখ কান বুজে কথাটা বলেই ফেলল।
    রাত্রি একটু অবাক হয়ে বিশ্বামিত্রর মুখের দিকে তাকিয়ে রইল। ভাবল। জায়গায় জায়গায় সাগর মন্ডলের লোক আছে বলে শুনেছে সে। এও কি সেরকম একজন নাকি ...'
    বলল, ' তুমি তো অনেক খবর রাখ দেখছি ... তুমি এত খবর পেলে কোথায় ? '
    পানগুলো সেজে রাত্রির হাতে দিয়ে বলল, ' না দিদি ... খবর কি আর রাখতে হয়। খবর এমনি এসে যায়। এ এলাকায় সাগর মন্ডলের খবর এমনি হয়ে যায়। ওকে তো মোটামুটি সবাই চেনে ... কত লোকের উপকার করেছে .... এই তো বিধূশ্রী সিনেমার ওখানে এক বুড়ির ওপর তার বদমাশ ছেলেগুলো খুব খারাপ করছিল। সাগর গিয়েই তো ছেলেগুলোকে শায়েস্তা করল ... জানেন তো ... '
    রাত্রি অত খবর রাখে না।
    সে বলল, ' হ্যাঁ ... ওরকম কিছু একটা শুনেছিলাম ... এরকম তো আরও কত আছে ... '
    বিশ্বামিত্র লক্ষ করল কথাটা বলার সময় রাত্রির মুখে কেমন একটা নরম ছায়া পড়ল। তার মনে হল রাত্রির গলার আওয়াজ কেমন যেন ঘন হয়ে এল।
    বিশ্বামিত্র এই জায়গাটা ধরল।
    সে বলল, ' এখন তার দুঃসময়ে একটু পাশে থাকলে ভাল হয় ... '
    রাত্রি ঠিক বুঝতে পারছে না দোকানদার কার কথা বলতে চাইছে।
    সে বলল, ' হ্যাঁ তা ঠিক। মিথ্যে কথা বলব না, আমরাও তো উপকার পেয়েছি ... সেই জন্যই তো ... মানে ... আমাদেরও তো একটা দায়িত্ব থাকে। তাই আর কি ... '
    ----- ' না না ... আমি বলছি তো, আপনি একদম ঠিক কাজ করেছেন। কারও পরোয়া করবেন না। আর পরোয়া করবেনই বা কেন ! সাগরবাবু যদি আপনার পাশে থাকে কার ঘাড়ে কটা মাথা .... শুনলাম ওর শরীরটা কাল থেকে তেমন ভাল নেই... ওর মা-ও খুব চিন্তায় আছে ... মানে, কানে এল আর কি ... '
    বিশ্বামিত্রের শব্দবাণ প্রয়োগ বৃথা গেল না। একেবারে মোক্ষম জায়গায় লাগল। সে নিজের দক্ষতায় নিজেই অবাক হয়ে গেল।
    নিমেষের মধ্যে রাত্রির চোখমুখ বদলে গেল। ব্যাকুল ভাবনার ছাপ পড়ল সেখানে।
    ------ ' সে বলল, ' সে কি ! আমি এই তো সেদিন গেছিলাম ... তখন তো ভালই ছিল ... '
    ----- ' কি বলব বলুন তো দিদি ... শরীরের কথা কি বলা যায়। কার যে কখন বিগড়োয় ... '
    রাত্রি ওখানে দাঁড়িয়ে কি ভাবতে লাগল। বিশ্বামিত্রও বসে আছে চূড়ান্ত ফলাফলের আশায়।
    বিশ্বামিত্র শুনতে পেল রাত্রি আপনমনে বলছে,
    ' আজ আর হবে না ... কাল সকালে যাব ... '
    বিশ্বামিত্র বলল, ' হ্যাঁ দিদি ... ঠিক ঠিক .. '

    রাত্রি চিন্তিত মনে বাড়ির দিকে চলে যাবার পর সন্তোষ আড়াল থেকে বেরিয়ে এল।

    দীনবন্ধু অঙ্গার নাটক দেখে একেবারে অভিভূত।হল থেকে বেরিয়ে বলল, ' দারুণ জিনিস দেখালেন জেঠু ... ওঃ ... '
    ------ ' কি, বলেছিলাম না ? '
    ------ ' সত্যি কত মানুষের কত রকমের কষ্ট এ পৃথিবীতে ... আমরা কতটুকু খবর রাখি ... '
    বিভূতিবাবু একটা ছোট শ্বাস ফেলে বললেন, ' হমম্ .... তাই তো... '
    দুজনে বিডন স্ট্রিট দিয়ে হেদুয়ার দিকে হাঁটতে লাগলেন। নাটকটা দেখলেন ইভনিং শো -এ।
    এখন রাত প্রায় ন'টা বাজে। রাস্তায় লোকজন ঘোরাঘুরি করছে। রিক্শাওয়ালার টুং টুং টুং টুং শোনা যাচ্ছে এদিকে ওদিকে। ক'টা কুকুর ব্যস্তবাগীশভাবে ছোটাছুটি করতে করতে সেন্ট্রাল এভিনিউয়ের দিকে গেল। বাঁ পাশের একটা গলির মুখে জনা দশেক লোক গম্ভীর মুখে কোন একটা ব্যাপার নিয়ে আলোচনায় ব্যস্ত। একজন বয়স্ক লোক হাত নেড়ে নেড়ে অনর্গল কথা বলে চলেছে।
    বোধহয় পাড়ার কোন গুরুতর সমস্যা নিয়ে আলোচনা চলছে ওখানে। পাশ দিয়ে যাবার সময় দীনবন্ধুদের কানে এল ----- বড্ড এঁচড়ে পাকা আজকালকার ছেলেমেয়েগুলো ... এদের ভবিষ্যত অন্ধকার ... সাপের পাঁচ পা দেখেছে সব ... উচিত শিক্ষা হওয়ার দরকার একেবারে ... '
    কোন বাড়ির রেডিও থেকে একটা গানের লাইন ভেসে এল ---- আসে আর যায় কত চৈতালি বেলা .... এ জীবনে শুধু মালা গেঁথে ছিঁড়ে ফেলা ...
    রাস্তার একপাশে দুটো দোকানে ঝাঁপ ফেলার তোড়জোড় করছে দোকানদার।
    বিভূতিবাবু ভাবলেন, একটা দশকের ঝাঁপ পড়তে চলেছে আড়াই তিনমাস বাদে। এ এক দিনান্তক্ষণের মন খারাপি বেলা। একটা কাল, একটা যুগ মহাকালের অন্ধকারে মিলিয়ে যাবে আর ক'দিনের মধ্যে। কাল সমুদ্রের গভীর থেকে উঠে এসে দাঁড়াবে দেদীপ্যমান ষাটের দশক।

    দীনবন্ধু বলল, ' পুজো তো এগিয়ে আসছে। পুজোটা ভাবছি এবার কলকাতাতেই কাটাব। তেমনভাবে কলকাতার পুজো কখনও দেখিনি ... '
    ----- ' সে তো ভাল কথা। দশকের শেষ পুজো বলে কথা। দেখবে বই কি ... আরও এক যুগ দিব্যি কাটিয়ে দিলাম কেমন এ পৃথিবীতে ... আর কতদিন কে জানে ! সবই কেমন ফাঁকা ফাঁকা লাগে ... '
    দীনবন্ধু কোন উত্তর না দিয়ে চুপচাপ হাঁটতে লাগল।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :|: | 174.251.160.234 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১১:৫৯528629
  • এই যে আপনি নিষ্ঠার সঙ্গে লিখে যাচ্ছেন কে পড়লো কেই বা মতামত দিলো -- এই সব না ভেবে, সেটা প্রশংসনীয়। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন