এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১২০

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭৮ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
    সাগরের পরামর্শ অনুযায়ী চৈতালির শ্বশুরবাড়িতে চিঠি লিখল অভয় পাল। লিখল যে তার মেয়ে স্বামীর কাছে ফিরে যেতে চায়, তবে সে যেন নিজে এসে বৌকে নিয়ে যায়।
    ----- ' দেখুন কি বলে ... তারপর ভাবব কি করা যায়। এখানে ওরা আসবে বলে মনে হয় না ... কিছু একটা করবে। দেখুন কি করে ... ' সাগর বলল।
    সাগর যাবার সময়ে বলে গেল, ' আমরা যাচ্ছি এখন ... কোন দরকার হলে পটলের দোকানে খবর দেবেন ... '
    ----- ' পটলের দোকান মানে ... বিডন স্ট্রিটের মোড়ে ... সাইকেল টাইকেল সারায় .... ওটা ? '
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ওটাই ... '
    ---- ' ওখানে খবর দিলেই হবে ... ঠিক আছে। এখন চললাম ... চল ... '
    দুজনে বেরিয়ে গেল। দরজার কাছে চৈতালি তার মা বাবার সঙ্গে দাঁড়িয়ে রইল ওদের চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে।

    সাগর রাত্রিকে বলল, ' এখন কোথায় যাবে ? '
    ঘন্টা দু তিনের মধ্যে দুজনে দুজনের খুব কাছাকাছি এসে পড়েছে।
    রাত্রি বলল, ' বাড়ি যেতে হবে। বাড়ি ফিরে অনেক কাজ আছে। বাবা ফিরবে এক্ষুণি। তুমি কোথায় যাবে ? '
    ----- ' দেখি কোথায় যাই ... রাস্তায় নেমেছি, রাস্তা যেদিকে নিয়ে যায় ... '
    ----- ' ও বাবা ... হঠাৎ বাউল বাউল ভাব ! বলি, এমন বাউল হয়ে গেলে এত লোককে আগলে রাখবে কে ? '
    ----- ' না না বাউল টাউল না ... বলছি যে রাস্তাই তো রাস্তা দেখায়। আমার কি যাবার জায়গার কোন ঠিক আছে। মানুষ যেদিকে টানে আমায় সেদিকেই যাই ... '
    ----- ' হমম্ .... কিছুটা বুঝলাম মশাই ... পুরোটা নয়। আর বুঝবই বা কি ? তুমি তো এক মহাসাগর ... এখনও তো ডুবই দিতে পারিনি ... '
    ----- ' এবার কিন্তু বাড়াবাড়ি করে ফেলছ ... আমাকে লোকে গুন্ডা বলে তা জান ? '
    রাত্রি দ্রুত উত্তর দিল, ' অবশ্যই জানি। আবার এটাও জানি বহু মানুষ তোমাকে দেবতা মানে। এটা জান তো ... '
    ----- ' কি যে সব বল ... ওসব ফাঁপা কথা। কোন মানেই হয় না। আমি আবার একটা মানুষ ... '
    ----- ' আমি বলছি না গো ... লোকে বলছে ... হ্যাঁ সত্যি লোকে বলছে .... তাদের কেউ বলতে বলেনি ... নিজেরাই বলছে। সাধারণ মানুষের কথা তুমি ফেলে দেবে কি করে ? '
    সাগর রাত্রির পাশাপাশি হাঁটতে লাগল।

    সাগর আর রাত্রি হাঁটতে হাঁটতে রঙমহল পর্যন্ত এসেছে। রঙমহলে আজ বোধহয় দুটো শো আছে। হলের সামনে বেশ জমজমাট পরিবেশ। এখনও মনে হয় টিকিট বিক্রি চলছে। দুজনে ভিড় কাটিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল রূপবাণীর দিকে। এমন সময়ে একটা ব্যাপার ঘটল। এমন কিছু ঘটনা নয় অবশ্য। রাস্তাঘাটে আকছারই ঘটছে। লোকজনের এসব গা সওয়া হয়ে গেছে। কেউ বিশেষ মাথা ঘামায় না। কিন্তু কেউ কেউ মাথা ঘামায়।

    দুই তরুণ তরুণী, মনে হয় কলেজের ছেলেমেয়ে, ফুটপাথের ধারে দাঁড়িয়ে ফুচকাওয়ালার সামনে দাঁড়িয়ে আলুকাবলি খাচ্ছিল। নিজেদের মধ্যে কথা বলতে মশগুল ছিল। এরমধ্যে ওদেরই বয়সী তিনটে গাট্টাগোট্টা ছেলে ওদের দুজনের মধ্যে ঢুকে পড়ে বলল, ' একটু মেরে দাঁড়ান ... মেরে দাঁড়ান ... অত মস্তি ভাল না ... ' বলে একজন ওদের দুজনের মাঝখানে ঢুকে পড়ে মেয়েটার গায়ে হাল্কা ধাক্কা মারল। ব্যাপারটা আচমকা ঘটায় মেয়েটা বিভ্রান্ত হয়ে গেল। তার মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেল, ' ননসেন্স ... '
    ধাক্কা মারা ছেলেটা মেয়েটার প্রায় মুখের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে বলল, ' কি কি কি.... আর একবার বল তো সোনামণি... '
    মেয়েটার সঙ্গী রুখে দাঁড়াল।
    ---- ' অ্যাই অ্যাই ... কি হচ্ছে কি ? অসভ্যতার জায়গা পাওনি ? খুব খারাপ হয়ে যাবে কিন্তু ... '

    ছেলেটা রোগা পাতলা। রাগে অপমানে তার চোখমুখ লাল হয়ে উঠেছে। কিন্তু গাট্টাগোট্টা ছেলে তিনটের সামনে তাকে অসহায় লাগছিল। মেয়েটার গায়ে পড়া ছেলেটা ঘুরে গিয়ে ' চল হাট ... ' বলে মেয়েটার দুবলা পাতলা বন্ধুর বুকে এক ধাক্কা মারল। ছেলেটা হতচকিত অবস্থায় পিছনদিকে ছিটকে গেল বেশ খানিকটা। পড়েই যেত, একজনের গায়ে গিয়ে পড়ায় মাটিতে পড়ে গেল না। যার গায়ে গিয়ে পড়ল সে ধরে ফেলল তাকে। মেয়েটা ভয়বিস্ফারিত চোখে এদিক ওদিক তাকাতে লাগল সাহায্যের আশায়। কিন্তু রঙ্গালয়ের সামনে জমায়েত নাট্যপিপাসুরা সব দেখেও না দেখার ভান করে হলের দিকে তাকিয়ে ম্যাটিনি শো ভাঙ্গার অপেক্ষা করতে লাগল। তারা এসব নিত্যনৈমিত্তিক 'ক্যাচাল' -এর মধ্যে ঢুকে এই শীতের সন্ধেয় নিজেদের পরিপাটি মজা অপরিচ্ছন্ন করতে চাইল না।
    কিন্তু ওই ছেলেটি ধাক্কা খেয়ে যার শরীরে গিয়ে পড়ল এবং পতনের হাত থেকে রক্ষা পেল, ঘটনাক্রমে তার নাম সাগর মন্ডল। সাগরের বাঁ দিকটা পুরোপুরি সুস্থ থাকলেও ডান কাঁধে এখনও চিনচিনে ব্যথা আছে।
    সাগর রাত্রির পাশে ছেলেটাকে জমা করে দিয়ে বলল, ' এখানে একটু দাঁড়াও ... আমি এক্ষুণি আসছি ... '
    মেয়েটার কাছে গিয়ে বলল, ' তুমি ওখানে গিয়ে দাঁড়াও ... '
    মেয়েটা ওখানে যাচ্ছিল, এমন সময়ে সেই ঝামেলা পাকানো ছেলেটা বলে উঠল, ' তুই কে রে ... যা যা ... নিজের কাজে যা ... হিরোগিরি করতে আসিসনা ... '
    ----- ' চিন্তা করিস না ... বাঁ সাইডটা ঠিক আছে ... ওটাই যথেষ্ট তোদের তিনটেকে নেবার জন্য ... আরে আরে আমি নিজের কাজই তো করছি ... অত গরম খাচ্ছিস কেন ? '
    সাগর একেবারে আদি ও অকৃত্রিম সাগর মন্ডলে ফিরে গেল।
    একটা ছেলের মাথা সত্যি গরম হয়ে গেল সাগরের কথাবার্তা শুনে। সে তেড়ে এল সাগরের দিকে চোখমুখ পাকিয়ে। লোকজন ইতিমধ্যে উত্তেজক পথনাটিকা দেখার জন্য নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই মনে হয় সাগরকে চেনে।
    ড্রেনপাইপ প্যান্ট পরা বলিষ্ঠ চেহারার কালোমতো ওই ছেলেটা দাঁত মুখ খিচিয়ে বলল, ' স্বরূপ খাঁড়ার নাম শুনেছিস তো ... আমরা তার লোক ... তোর বাবার নাম খগেন করে ছেড়ে দেবে ... '
    এরপর আর শান্তি বজায় রাখতে পারল না সাগর। তার মাথায় আগুন জ্বলে গেল। সে তিন চার পা হেঁটে গেল দ্রুত পায়ে। চোখের পলক ফেলার আগে তার ভয়াবহ বাঁ হাতের একটা বজ্রের মতো পাঞ্চ গিয়ে আছড়ে পড়ল ছেলেটার ডান চোখের নীচে।
    প্রায় পঞ্চাশ জন লোক দেখে আঁতকে উঠল, প্রায় পঁয়ষট্টি কেজি ওজনের একটা যুবকের শরীর ছিটকে প্রায় সাতফুট দূরের ট্রামলাইনের ধারে গিয়ে পড়েছে। এরকম অবস্থায় বাকি দুজন সঙ্গীর
    এগিয়ে আসার কথা তাদের স্যাঙাতের সুরক্ষায়।
    কিন্তু তারা সাগরের সম্বন্ধে সাঙ্ঘাতিক কিছু আন্দাজ করে নিল এবং পাড়ার তাড়া খাওয়া কুকুরের মতো হেদুয়ার দিকে ছুটতে লাগল তাদের সঙ্গীকে ভাঙাচোরা অবস্থায় ফেলে রেখে।
    সে প্রায় মিনিট তিনেক ধরে ট্রামলাইনের ওপর পড়ে আছে। রাস্তায় বাস ট্রাম দাঁড়িয়ে গেছে। আশপাশের জনগন দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় উসখুস করছে। কি করবে ভেবে পাচ্ছে না।
    এই সময়ে সাগর নিজেই দায়িত্ব নিল রাস্তা পরিষ্কার করার।
    একটা মিষ্টির দোকান থেকে এক পাত্র জল নিয়ে গিয়ে রাস্তায় পড়ে থাকা ছেলেটার মাথায় মুখে ঢেলে দিল। তাতে একটু নড়েচড়ে উঠল ও। মুখের ডানদিকটা বিশ্রীরকম ফুলে আছে রক্ত কালচে হয়ে জমাট বেঁধে।
    সাগর ওর হাত ধরে হ্যাঁচকা টান মেরে বলল, ' ওঠ ওঠ ... অনেক হয়েছে। যা ঠেকে যা ... তোর বাপকে বলবি চিকিৎসা করিয়ে দিতে। এদিকে যেন আর না দেখি। যা ভাগ... '
    বলে ওর পিঠে একটা হাল্কা ধাক্কা মারল। ছেলেটা কোন কথা না বলে টলতে টলতে ওপারের বৃন্দাবন বোস লেনের মধ্যে ঢুকে গেল। দৈহিক বা মানসিকভাবে ওর সুস্থ হতে সময় লাগবে এটা নিশ্চিত।

    সেই ছেলেমেয়ে দুটো যাদের আলুকাবলি খাওয়া অর্ধসমাপ্ত রইল তারা রাত্রির সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছে। রাত্রির একটা গোপন দীর্ঘশ্বাস পড়ল। ভাবল, আর একটা শত্রু বাড়ল সাগরের। অন্যের পাপের আর কত গরল পান করবে লোকটা ...

    ভিড় পাতলা হয়ে গেছে। অনেকে রঙমহলে ঢুকে গেল। ইভনীং শোয়ের সময় হয়ে গেছে।
    সাগর এল রাত্রিদের কাছে। মেয়েটা বলল, ' কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ জানাব। আগেও দুবার এরকম করেছে আমাদের সঙ্গে। কি উদ্দেশ্য কে জানে ... '
    ------ ' উদ্দেশ্য আর কি ... তোমাদের সফট টার্গেট ভেবেছে নিশ্চয়ই। খোঁজ নিলে দেখা যাবে আরও অনেকের সঙ্গে এরকম করছে। আর একটা কথা ... উনি কোন ধন্যবাদ পাবার আশায় যুদ্ধে নামেন না। এই ধরণের প্রতিবাদ করাটাই ওনার ব্রত ... '
    মেয়েটি বেশ গুছিয়ে বলল, ' হ্যাঁ সেটা খানিকটা বুঝতে পেরেছি। তবু আমাদের একটা ঋণ তো থেকে যায়। যদি কখনও কোন প্রয়োজন হয় দয়া করে দ্বিধা করবেন না। আমার বাবার নাম অ্যাডভোকেট অলোকেন্দু মিত্র। ঠিকানা উনত্রিশ নম্বর কর্ণওয়ালিস স্ট্রিট ... শ্রীমানি বাজারের কাছে। আমার নাম সুমনা মিত্র। বেথুন কলেজে পড়ি।
    দুবলা পাতলা ছেলেটা হাতজোড় করে বলল, ' আমার নাম প্রতিবিম্ব। স্কটিশে পড়ি ... আপনার নামটা জানা হল না স্যার ... '
    তাকে কেউ 'স্যার' সম্বোধন করতে পারে এটা সাগর আগের মুহুর্ত পর্যন্ত চিন্তা করেনি। সে আস্তে আস্তে তার দ্বিতীয় সত্ত্বায় রূপান্তরিত হতে শুরু করেছে। সে উত্তর দিতে সময় নিতে লাগল এই ভেবে যে তার নামটা সর্বসমক্ষে বলার যোগ্য নাম কিনা।
    রাত্রির কিন্তু ব্যাপারটা অনুভব করতে অসুবিধা হল না এবং সে কোনও সময়ও নিল না।
    সে দৃঢ়স্বরে বলল, ' ওনার নাম সাগর মন্ডল ... '
    সুমনা আর প্রতিবিম্ব দুজনে দুজনের মুখের দিকে তাকাল।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন