এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৩৬ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৬ মে ২০২৪ | ১২৬ বার পঠিত
  • বেশ শীত পড়েছে আজকে। সকালবেলায় গায়ে চাদর জড়িয়ে বসে চায়ের কাপ নিয়ে বসে খবরের কাগজে চোখ বোলাচ্ছিল অমল। পাতাগুলো একটু উল্টেপাল্টে দেখে একপাশে সরিয়ে রাখল। তাদের অফিস থেকে ছাব্বিশে জানুয়ারি একটা পিকনিকের ব্যবস্থা করা হয়েছে কল্যাণীর ওদিকে এক জায়গায়। অফিস কর্মীরা যদি চায় আরও দু একজন পরিচিত বা পরিজনকে সঙ্গে নিতে পারবে। মাথাপিছু পঞ্চাশ টাকা করে লাগবে।

    প্রায় সবাই দু তিনজনকে সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছে। অমল ভাবল, সে কাকে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারে। মা, বাবা, কাকা, কাকীমা, সঞ্চারী, ওর ভাই বুকুন এবং আরও অনেকের নাম তার মনে আনাগোনা করতে লাগল। কিন্তু কাউকেই সঙ্গে নেবার তেমন তাগিদ অনুভব করল না। পিকনিকের কথা চিন্তা করতে করতে হঠাৎ রাত্রির মুখটা ভেসে উঠল অমলের মনে। তার মনে হল, পিকনিক স্পটে দলছুট হয়ে সে আর রাত্রি ঘুরে বেড়াচ্ছে এক জঙ্গলে ঘন বনস্পতির মধ্য দিয়ে। সেখান থেকে হাত ধরাধরি করে বেরিয়ে তারা এসে পৌঁছল এক নদীর ধারে। নির্জন নদীতীরে তারা পাশাপাশি দাঁড়িয়ে রইল। হাওয়া দিচ্ছে উল্টোপাল্টা। রাত্রির শাড়ির আঁচল পতপত করে উড়ে অমলের পিঠে এসে ঝটকা মারছে। দুজনে আকুল হয়ে নদীর ও কূলের দিকে তাকিয়ে রইল। সবুজ গাছপালা, আবছা লোকজন দেখা যাচ্ছে। শীতের নরম রূপোলী আলো পড়ছে ওপারের জল, পাখি, গাছপালা, গাঁয়ের মানুষের ওপর। পাশে দাঁড়ানো রাত্রির শরীরের স্নিগ্ধ আবেশ লাগছে অমলের দেহে মনে।

    এসব কি ভাবছে সে পাগলের মতো। তাড়াতাড়ি চায়ের কাপে চুমুক দিল সে। খবরের কাগজে মন নামিয়ে আনল। জওহরলাল নেহেরু হৃদযন্ত্রঘটিত সমস্যায় অসুস্থ হয়ে পড়েছেন হঠাৎ।
    তা, চিন ভারতের ক'দিনের যুদ্ধে যা ধকল গেল এনাদের ওপর দিয়ে। তাছাড়া এ যুদ্ধে ভারতের শোচনীয় পরাজয়ও পন্ডিতজির ভেঙে পড়ার একটা কারণ হতে পারে, অমল ভাবল।
    নিখিল স্যার অবশ্য চিন ভারতের যুদ্ধ নিয়ে বিশেষ কিছু বললেন না। শুধু বললেন, ' কে প্রলেটারিয়েট, কে বুর্জোয়িস, কে সোশ্যালিস্ট, কে ডেমোক্রেটিক সেটা মূল ব্যাপার নয়, মূল ব্যাপার হল সোশ্যাল ইকোয়্যালিটি, হোলিস্টিক এমপ্যাথি অ্যান্ড জাস্টিস ডেলিভারি সিস্টেম। মূল ব্যাপার হল যে পদ্ধতিতেই হোক ক্ষমতা দখলের পর প্রলেটারিয়টরা যেন বুর্জোয়িসদের মতো আচরণ না করে। উই আর নট কনভেনশনাল রয়্যাডিক্যালিস্ট বাট রয়্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট। হিউম্যানিসম ইজ আওয়ার কোর অবজেক্টিভ, নো আদার ইজম ইজ ইমপর্ট্যান্ট টু আস ... '
    নিখিল স্যার স্নেহাংশু, সুনির্মলদের আরও বললেন, ' সিকিউরিটির কথা বলছ ? ব্যক্তিগতভাবে আমাদের কারো কোন সিকিউরিটি নেই। কে দেবে সুরক্ষা ? আমাদের প্রত্যেকের নিজেরাই নিজেদেরকে সুরক্ষা দিতে হবে। পারলে অন্য আরও দু একজনকে। এইভাবে সংগঠনগত সুরক্ষা গড়ে উঠবে। নিজের ওপর সে দৃঢ়তা এবং বিশ্বাস না থাকলে আমরা সংগঠনের শক্তি বাড়াতে পারব না। অবশ্য শুরুতে কোন ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিপজ্জনক কাজ আমি কাউকে করতে বলব না। আর যেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, কবে দেশের সব ধরণের মানুষ আমাদের সহযোগিতা করবে সেই অপেক্ষায় বসে থাকলে চলবে না। যাদের আবেগ নাড়া খাবে তারা নিজে থেকেই আসবে। আর একটা কথা, রয়্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্টদের মতো আমরা কিন্তু অহিংস নই, দরকার হলে অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে ... '
    অমিতাভ কৌতূহলবশত বলল, ' কিন্তু অস্ত্র আসবে কোথা থেকে স্যার ... '
    ----- ' সেটা এখনই চিন্তা করার দরকার নেই তোমাদের ... আমাকে ভাবতে দাও। আমাদের সংগঠনে ডেডিকেশানই শেষ কথা এটা সবাই মনে রেখ ... '

    পিকনিকের দল ট্রেনে করে কল্যানী সীমান্ত স্টেশনে এসে নামল সদলবলে। ফাঁকা ফাঁকা কুয়াশা মাখা স্টেশন। জনাকয়েক লোক ঘুরে বেড়াচ্ছে গায়ে চাদর টাদর জড়িয়ে কিংবা অপরিপাটি সোয়েটার পরে। আরও দুটো পিকনিক পার্টি নামল ট্রেন থেকে।

    গাছপালায় ঘেরা পিকনিকের জায়গাটা খুবই মনোরম। বসবার, বিশ্রাম নেবার কিংবা প্রাকৃতিক কাজের জন্য একটা ছোট্ট বাংলো ধরণের বাড়ি আছে। মহিলারা অনেকে সেখানে গিয়ে ঢুকল।
    ছেলেপিলেরা এদিকে ওদিকে ছড়িয়ে পড়ল। অমল ছাড়া অফিসের সব সহকর্মীর সঙ্গেই একাধিক সঙ্গী বা সঙ্গীনি আছে।

    ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের সুপ্রিয় চৌধুরীর সঙ্গে তার মাসীমা, মেসোমশাই এবং তার বছর চব্বিশ বয়সী এক মেয়ে গেছে। সুপ্রিয়বাবু অমলের থেকে অনেকটাই সিনিয়র। তার বাবা মা দুজনেই দেহ রেখেছেন কয়েক বছর আগে। এই মাসীমা এবং মেসোমশাই বর্তমানে তার সত্যিকারের আপনজন। এই তৃণা ছাড়া এনাদের আর এক মেয়ে এষাকে গত বছরে পাত্রস্থ করেছেন এনারা।
    তা এই তৃণা নামের মেয়েটি বেশ উচ্ছ্বল, প্রাণবন্ত প্রকৃতির। দেখে মনেই হচ্ছে না যে এদের সঙ্গে তৃণার এই প্রথম পরিচয়। আশপাশে নানা জায়গা টহল মেরে এসে এখানে একটা গাছের নীচে একটা বাঁধানো বেদীতে তার মা বাবার পাশে এসে বসে পড়ল।
    লাবণ্যময় হাসিতে মুখ ভরিয়ে তৃণা বলে উঠল,
    ' কি দারুণ জায়গা ওপাশটা... গিয়ে দেখে এস না একবার ... '
    সুপ্রিয় আর অমল ওই মাসীমা মেসোমশাইয়ের সামনে দাঁড়িয়ে টুকটাক কথাবার্তা বলছিল। তার মধ্যে তাদের ডিপার্টমেন্টের দু একজন সহকর্মীর মুন্ডপাতও চলছিল রীতিমাফিক অফিস রাজনীতির স্টাইলে।
    সুপ্রিয় তৃণাকে বলল, ' দাঁড়া আগে ব্রেকফাস্টের পেটপুজোটা করে নিই তারপর দৃশ্য দেখতে বেরব... খিদেয় পেট চুঁই চুঁই করছে ... '
    মেসোমশাই শঙ্করীপ্রসাদবাবু বললেন, ' হ্যাঁ ... সেই ভাল ... '
    সুপ্রিয়র মাসীমা অমলের দিকে তাকিয়ে বললেন, ' তুমি কি একাই এসেছ বাবা ? '
    অমল বলল, ' হ্যাঁ ... মাসীমা। কাকে আর আনব ?'
    ---- ' এখনও বিয়ে থা করনি বুঝি ? '
    ---- ' না ... এখনও হয়ে ওঠেনি মাসীমা ... '
    ---- ' আচ্ছা আচ্ছা ... কিই বা বয়েস তোমার ? '
    ----- ' তা কোথায় থাকা হয় ? '
    ----- ' কলকাতায় ... হাতীবাগান এরিয়ায়। '
    ----- ' ও আচ্ছা ... একেবারে খাস জায়গায় ... '
    অমল মৃদু হেসে বলল, ' তা বলতে পারেন ... ঠাকুর্দার করা বাড়ি ... আমরা কি আর আজকের দিনে ওখানে বাড়ি করতে পারতাম ? '
    ----- ' আমরা কিন্তু গ্রামেরই লোক বলতে পার। মধ্যমগ্রামে থাকি। এসব জিজ্ঞাসা করছি বলে কিছু মনে করছ না তো বাবা ? '
    ----- ' না না ... বিন্দুমাত্র না ... আপনি বয়োজ্যেষ্ঠ্য মানুষ ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... সেই আর কি ... তা বাড়িতে কে কে আছে ? '
    বলে মাসীমা ভারতীদেবী আবার বললেন, ' কিছু মনে কোর না যেন .... জান তো মেয়েদের কৌতূহল একটু বেশি ... '
    মেসোমশাই শঙ্করীপ্রসাদবাবু বললেন, ' খাঁটি কথা ... '
    ভারতীদেবী কথাটাকে কোন গুরুত্ব দিলেন না।
    তিনি চালিয়ে যেতে লাগলেন, ' ঈশ্বরের কৃপায় আশা করি তোমার মা বাবা বর্তমান আছেন ... '
    ----- হ্যাঁ মাসীমা ... '
    ----- ' বেশ বেশ। মা বাবা হল মাথার ওপর একটা ছাতার মতো ... রোদ বৃষ্টি থেকে রক্ষা করে।
    শঙ্করীপ্রসাদ বললেন, ' হ্যাঁ ... তা ঠিক। '
    ভারতীদেবী প্রশ্নোত্তর পর্ব অব্যহত রাখলেন।
    ----- ' তা ... ভাই বোন ক'টি ? '
    ----- ' আমার এক দিদি আছে। তার বিয়ে হয়ে গেছে বছর পাঁচেক আগে ... '
    ----- ' ও আচ্ছা আচ্ছা .... তা বেশ। তোমার সঙ্গে কথা বলে খুব ভাল লাগল। তোমার মা বাবাকেও দেখার ইচ্ছে রইল। ছেলে যখন এমন, তার বাবা মা-ও নিঃসন্দেহে ভাল হবে ... '
    একটু থামলেন ভারতীদেবী। তারপর তৃণার দিকে দেখিয়ে বললেন, ' আমার দুটি মেয়ে। বড়টির বিয়ে হয়ে গেছে। এটি আমার ছোট মেয়ে। এখনও ছেলেমানুষের মতো ছটফটে ... হিঃ হিঃ... '
    সুপ্রিয় চৌধুরীর মেসোমশাই তৃণার পিঠে একটা আদরের চাপড় মেরে বললেন, ' একদম একদম .... '
    অমল তৃণার দিকে তাকাল স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ায়।
    ছটফটে তৃণা কৌতুকভরা চোখে অমলের দিকে একবার তাকিয়ে চোখ নামিয়ে নিল লাজুক বালিকার মতো ... '
    শঙ্করীপ্রসাদ মেয়ের পিঠে আর একটা আদরের চাপড় মেরে বললেন, ' মেয়ে আমার বড্ড লাজুক ... হেঁ হেঁ ... '

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন