এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৪ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ আগস্ট ২০২৩ | ৩৬৭ বার পঠিত
  • স্কটিশ চার্চ কলেজের অ্যানুয়াল ফাংশান হবে মহাজাতি সদনে। ওরা নাকি হেমন্তকে নিয়ে আসছে এবার। বিভূতিবাবু কথাটা শুনে একেবারে উড়িয়ে দিলেন।
    ---- ' ওসব বাজে কথা। ডাহা মিথ্যে কথা। হেমন্ত মুখার্জি এখন বম্বেতে। সময়ই দিতে পারবে না .... তাছাড়া টাকার ব্যাপার তো আছেই .... '
    নিতাইবাবু কথাটা সমর্থন করলেন।
    ----- ' সে তো বটেই। তার চেয়ে বরং ধনঞ্জয় বা সতীনাথকে ট্রাই করুক ... '
    সংসারনাথ মুখোপাধ্যায় আগে সায়গলের নামে পাগল ছিলেন। এখন তো আর সে উপায় নেই। তিনি বললেন, ' কেন পঙ্কজ মল্লিকের কাছে গিয়ে দেখুক না .... '
    ----- ' তা দেখতে পারে। কিন্তু পঙ্কজবাবুর গান কি আর এখন চলবে কাকু ? এখনকার ছেলেমেয়েরা কি আর ওসব .... ', বিভূতিবাবু বলেন।
    অশীতিপর বৃদ্ধ সংসারনাথবাবু কি বলবেন ভেবে না পেয়ে চুপ করে রইলেন। তিনি বুঝতে পারছেন তার সময়ের পছন্দগুলো আস্তে আস্তে পাল গুটিয়ে তীরে নোঙর ফেলতে চলেছে।
    বিভূতিবাবু এসব খবর খুব রাখেন। তিনি আবার বললেন, ' একটা খবর কিন্তু একদম পাকা। গভর্নর পদ্মজা নাইডু আসবেন প্রধান অতিথি হয়ে। এটা একটা বড় ব্যাপার কিন্তু ... '
    সংসারনাথ বললেন, ' তা বটে ... তবে ওখানে তো আর কেউ গভর্নরের স্পিচ শুনতে যাবে না ... যাবে গান বাজনা শুনতে ... '
    ----- ' হ্যাঃ হ্যাঃ হ্যাঃ .... ' নিতাইবাবু হেসে উঠলেন।
    সংসারনাথ আবার বললেন, ' হ্যারে বিভূতি ... বিডন স্ট্রিটে নাকি পুলিশ বসেছে ... রাতের দিকে নাকি কিসের গন্ডগোল হচ্ছে কালিমন্দিরের ওখানে .... '
    ----- ' ও কিছু না ... গুন্ডাদের এলাকা দখলের ব্যাপার হবে আর কি ... মিটে গেছে মনে হয়। আজ আর পুলিশ নেই । '
    ----- ' অ ... তাই ? আচ্ছা বিভূতি তোর সেই হাতিবাগানে বোমা পড়ার কথা মনে আছে যুদ্ধের সময় ... '
    ----- ' না কাকাবাবু .... আমি তখন কলকাতায় ছিলাম না ... নৈহাটিতে ... দুদিন পরে এখানে ফিরে শুনলাম ... '
    ----- ' ওরে বাপরে বাপ ... সে কি ধুন্ধুমার লাগল তারপর ... আমি তখন পিছন দিকে লাহা কলোনিতে ছিলাম সনৎ বক্সীর বাড়িতে ... সনৎকে চিনিস তো ? '
    সংসারনাথ চ্যাটার্জির কাছ থেকে বিশ্বযুদ্ধের সময় হাতিবাগানে বোমা পড়ার কাহিনী এবং লাহাবাগানের সনৎ বক্সীর নাম এই নিয়ে অন্তত পঁচিশবার শুনলেন বিভূতিবাবু। তিনি নিশ্চিত জানেন যে, এরপর কাকাবাবুর ফেভারিট টপিক এপার ওপার এবং 'বাঙাল কায়েত' প্রসঙ্গ আসবে।
    নিতাইবাবু আগেই কোন কাজের বাহানায় সরে পড়েছেন। বিভূতিবাবু কথাটা চাপা দিতে চাইলেন। বললেন, ' আমি এখন আসি কাকাবাবু ... সে আবার ভাত বেড়ে বসে থাকবে ... '

    দুপুরবেলায় বেথুন কলেজের সামনে রাধাচূড়া আর কৃষ্ণাচূড়ার পাপড়ি ঝরে যাচ্ছে। রাস্তার ধারে সারি দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে গাছগুলো যেন কলেজটাকে আড়াল করে।
    বন্দনা, চন্দনা আর সুমনা তিন বোনই বেথুন কলেজে পড়ে যথাক্রমে ফার্স্ট ইয়ার, সেকেন্ড ইয়ার আর থার্ড ইয়ারে। ঘটনাক্রমে তিনজনেরই ম্যাথামেটিক্সে অনার্স।
    তাদের বাড়ি শ্রীমানি মার্কেটে। তারা বাড়ি থেকে বেরিয়ে কলেজে রওয়ানা দেওয়া মাত্র তাদের মায়ের উৎকন্ঠার প্রহর গোনা শুরু হয় এবং তা চলতে থাকে যতক্ষণ না তারা বাড়ি ফিরে আসছে।
    রাস্তাঘাটে বখাটে ছেলের তো অভাব নেই। তার দুশ্চিন্তার একটা সঙ্গত কারণও আছে। তার তিন মেয়েই চোখে পড়ার মতো সুন্দরী। হেদুয়ার ওপারে স্কটিশ চার্চ কলেজ এবং সেখানকার বখাটে ছেলেদের সদা সর্বদা অনপনেয় অস্তিত্ব তার মনে সর্বক্ষণ একটা অস্বস্তির কাঁটা জাল বিছিয়ে রাখে। মেয়েরা কলেজ থেকে বাড়ি ফিরলে তিনি স্বস্তির শ্বাস ফেলেন এবং পরের দিনের মানসিক যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকেন।
    সুমনা একদিন দুপুরবেলায় অফ পিরিয়ডে এক সহপাঠি কাবেরীর সঙ্গে গল্প করতে করতে হেদুয়ার চারদিকে অলস গতিতে পাক মারছিল।
    স্কটিশ চার্চের কিছু সুবোধ সুশীল ছেলে বসে আছে। কাবেরী একটু ফাজিল গোছের আছে। বলল, ' দেখ দেখ কিরকম সুখি সুখি ভাব ... পার্কে এসেও বই খুলে বসে আছে। বিদ্যের ভগীরথ ...'
    সুমনা আঁতকে ওঠে , ' এ..ই আস্তে আস্তে ... শুনতে পাবে ... '
    ----- ' কে কার কথা শুনবে ? উনি কি শোনার অবস্থায় আছেন ... ফিজিক্সের চ্যাপ্টারে ডুবে আছেন হেদোয় বসে। ওঃ, পারেও বটে ! চশমাটাও কার কে জানে ...দেখে তো মনে হচ্ছে ওর দাদুর চশমা ... এসব এখন চলে ? '
    সুমনার বুক ধড়াস ধড়াস করতে লাগল। তার মায়ের গম্ভীর মুখটা মনের মধ্যে ভেসে উঠল। বুঝতে পারল কাবেরীর এ সব কথার লক্ষ্য স্কটিশের সব পড়ুয়া নয়। শুধু একজনই। সুমনারা ধীর পায়ে বেঞ্চটা পেরিয়ে গেল। ছেলেটা কোন খেয়ালই করল না। পকেট থেকে একটা পেন বার করে বইটা থেকে কি সব টুকতে লাগল।
    কাবেরী আবার বলল, ' দেখ দেখ ... গোপাল বড় সুবোধ বালক। হেদোয় বসে থিসিস লিখছে। মুখ তুলে তাকাবারও ফুরসত নেই .. '
    ওরা খানিকটা দূরে চলে গেছে। কিন্তু কথাগুলো বেশ জোরেই বলল কাবেরী। ছেলেটার শুনতে পাবারই কথা। কিন্তু ছেলেটার মধ্যে কোন হেলদোল দেখা গেল না। সে ফিজিক্সের অঙ্ক টুকতে ব্যস্ত থাকল।
    এসব বেপরোয়া ব্যাপারের মধ্যে পড়ে সুমনার অনভ্যস্ত হৃদয়ে আবার ধড়াস ধড়াস করা শুরু হল এবং আবার একবার তার মায়ের রাশভারি মুখের ছবি দেখতে পেল মানসপটে।
    সে কাবেরীকে জিজ্ঞেস করল, ' চিনিস নাকি ? '
    এবার কাবেরীর স্বরক্ষেপ খানিক বদলে গেল।
    ----- ' চিনি মানে ... ওই আর কি ... বীণা সিনেমার পাশের রাস্তায় থাকে। আমাদের বাড়ি থেকে চারটে বাড়ি পরে ... '
    ------ ' কথা হয়েছে কোনদিন ? '
    ----- ' না না ... কথা হলে কি আর সমস্যা থাকত ? '
    সুমনা আনাড়ির মতো বলল, ' ভাল লাগে ... না ? '
    কাবেরীর অকপট জবাব আসল, ' ভী.. ষণ... '
    তারপর ওস্তাদের মতো বলল, ' তুই এসব বুঝবি না ভাগ ... '

    সেদিন গোয়াবাগানের মোড়ে পরেশের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল অনিমেষের। পরেশ এ ভি স্কুলে অনিমেষের সঙ্গে এক ক্লাসে পড়ে।
    ----- ' কিরে কোথায় যাচ্ছিস ? এই একটু ডাফ স্ট্রিটে যাব। বাবার বন্ধুর বাড়ি। একটা খবর দিতে হবে ... এই জানিস, কেষ্টবাবু স্যার মারা গেছে ... '
    ------ কেষ্টবাবু স্যার ... মানে, সেই অঙ্কের স্যার ? '
    ------ ' হ্যাঁ ... '
    ------ ' কি করে ... কখন মারা গেলেন ? '
    ----- ' এই তো ... দু তিন দিন আগে ... নানারকম অসুখ করেছিল। চিকিৎসা হয়নি ঠিকমতো। টাকা পয়সার টানাটানি ছিল প্রচন্ড । রিটায়ার করে আর ক' টাকাই বা পেয়েছিলেন .... মরে না গেলে তো আমরা এদের নিয়ে আলোচনা করি না '
    পরেশ বেশ বিজ্ঞের মতো বলল।
    এটা এমন কিছু খবর না। এরকম কত মানুষই তো রোজ পৃথিবী ছেড়ে চলে যাচ্ছে। কিন্তু অনিমেষের মনটা কেমন উদাস হয়ে গেল। কি সব মনে পড়ে গিয়ে নিজের অজান্তেই হাতের মুঠি দুটো পাকিয়ে শক্ত হয়ে উঠল। সে একটা দোতলা বাসের বাঘের মুখের দিকে তাকিয়ে রইল স্থির দৃষ্টিতে। একটা অদৃশ্য শত্রুর গলা টিপে ধরার জন্য ভীষণ ক্রোধে সে বিড়বিড় করে কি সব বলতে লাগল।
    কেষ্টবাবু ক্লাস ফোরে অঙ্ক পড়াতেন। সংসারে অভাবের তাড়নায় হন্যে হয়ে টিউশানির সন্ধান করতেন। মাঝেমাঝেই ক্লাসের অবোধ বালকদের কাছে নিরুপায় আর্জি পেশ করতেন— কিরে বাবার সঙ্গে কথা বলেছিস ? যা হয় কিছু দিবি...।
    বেগ ধরে রাখতে পারতেন না। যেখানে সেখানে রাস্তার ধারে ধুতি গুটিয়ে বসে পড়তেন। তখন অনিমেষের বোঝবার বয়স নয়। কেষ্টবাবু স্যারের মূত্রাশয়ঘটিত সমস্যার কথা আন্দাজ করার মতো পরিপক্কতা তখন ছিল না অনিমেষের। কেষ্টবাবুর কালোকোলো থলথলে চেহারা। চোখেও ভাল দেখতে পেতেন না। চিকিৎসা করাতে গেলে রেস্ত লাগে। বড্ড অভাব ছিল সেটার। অভাবী, মানসিকভাবে টলমলে লোকেরা প্রায়শই উপহাসের পাত্র হয়। স্কুলের কাছেই রাস্তায় একদিন একজনকে বলতে শুনলাম— ‘কি জেঠু ট্যাঙ্কি খালি হবে নাকি ?’ শুনে কেষ্ট স্যারের মুখটা কেমন হয়ে গেল। অনিমেষ পেছন পেছন আসছিল। অনিমেষকে দেখতে পেয়ে লজ্জায় মুখটা নীচু করে নিলেন। অনিমেষের মনে কেষ্ট স্যারের জন্য(আসল নাম বোধহয় কৃষ্ণদাস মল্লিক) খুব দু:খ হল। কেষ্টবাবু স্যার তো এ কঠিন দুনিয়ার কারাগার থেকে ছুটি পেয়ে গেলেন।
    আর মারকুটে অনিমেষ ক্রোধে আত্মহারা হয়ে ভাবতে লাগল আজ যদি কেষ্টবাবু স্যারকে অপমান করা সেই ছেলেটাকে সামনে পেত নিংড়ে সমস্ত রস বের করে দিত তার। যখন ওটা হয়েছিল তখন যে সে বড্ড ছোট।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Roy | ১১ আগস্ট ২০২৩ ২২:৩৬522346
  • জমেছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন