এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৫২ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৩২২ বার পঠিত
  • বিভূতিবাবু রামকান্ত বোস স্ট্রিটে শ্বশুরবাড়িতে নিয়মমাফিক হাজির হলেন সকাল এগারোটা নাগাদ। এসে দেখলেন তার শ্বশুরমশাইয়ের ঘরে একজন বছর পঞ্চান্নর ভদ্রলোক বসে আছেন। শ্বশুরমশাই বললেন, ' অখিল , এই যে ... এ হল আমার জামাই ... হেদোর ওদিকে থাকে। বিভূতি, এ হল অখিল গাঙ্গুলি। আমার এক বন্ধু ছিল না ... পার্বতীচন্দ্র মুখার্জি ... তুমি হয়ত দু একবার দেখেছ ... ছেচল্লিশ সালে চলে এসেছিল ওপার থেকে। এখন আর নেই। এই অখিল হল, পার্বতীর জামাই ... সবে একমাস হল ইন্ডিয়ায় এসেছে। আহিড়িটোলায় বাসা নিয়েছে ... '
    বিভূতিবাবুর কোন পার্বতীচন্দ্রের কথা আদৌ মনে পড়ল না। সে যাই হোক, তিনি হাতজোড় করে বললেন, ' অ আচ্ছা ... নমস্কার ... '।
    অখিলবাবুও প্রতি নমস্কার করলেন। বিভূতিবাবু কৌতূহলবশত জিজ্ঞেস করলেন , ' তা ... এতদিন পরে হঠাৎ চলে এলেন ? '
    ----- ' না, মানে... এতদিন মানায়ে নিয়ে ছিলাম ... কিন্তু আর থাকা গেল না। নানাভাবে উৎপাত শুরু করসে ... ফেমিলি লইয়্যা চইল্যা আইসি ... আমার এক শালা আহিড়িটোলায় থাকে। সেই একটা বাসার ব্যবস্থা করসে ... '।
    ----- ' আচ্ছা আচ্ছা ... তা এখানে লাগছে কেমন ? '
    ----- ' কি আর বলব ... নিজের ঘর বাড়ি ছাইড়্যা অন্য জায়গায় গিয়া কার আর ভাল লাগে ? আস্তে আস্তে মন বসাইবার চ্যাষ্টা করত্যাসি ... আমাদের গ্রামের নাম আমনাড়া ... সুন্দর নাম না? আমাদের গাছগুলোর ডাবের জল মিছরির জলের মতো মিষ্টি। আমনাড়ার দিশি আমগাছের আম খেলে আপনার মুখে লেগে থাকবে ... কি বলব ... ' অখিলবাবুর মন উথাল পাথাল করে। স্মৃতিতে ডুব দেন।
    ---‐-- ' ওখানে কোন জায়গার লোক আপনি ? '
    ----- ' কুমিল্লা। ওখানেই আমার জন্ম ... বড় ভাল জায়গা ... এহন এই শীতকালে আরও সুন্দর ... সকালবেলায় কুয়াশায় ঢাকা নদীর ধার , গাছপালা .... আমাদের একটা নৌকাও ছিল। বাবা তোয়্যার করাইছিল। আমি নৌকাও চালাতে পারি ... মনডা খুব খারাপ লাগে ... বোঝলেন... '।
    ----- ' হ্যাঁ ... স্বাভাবিক। ঘরবাড়ি এমনি ফেলে দিয়ে চলে এলেন ? '
    ----- ' তা একরকম বলতে পারেন ... ওই একজনেরে ধইরা কইরা জলের দামে বাড়িঘর , জমিজমা কোনরকমে বিক্রি করলাম ... এমনকি নৌকাটাও ...আর কি বা করার সিল ? এখন একটা কাজকর্ম যোগাড় করার দরকার। ছেলে মেয়ে দুটো কলেজে পড়ত্যাসিল... অহন আবার এখানে কলেজে ভর্তি করার লাগব ... কি কইরা কি হইব কে জানে ... '।
    বিভূতিবাবুর শ্বশুরমশাই বললেন, ' আরে ... অত চিন্তা কোর না অখিল ... সব ব্যবস্থা হয়ে যাবে ... আমি তো আছি ... দেখছি কি করা যায় ... '।
    ----- ' এহন আপনেই তো আমার ভরসা ... আর কার কাছে যাব ... '
    বিভূতিবাবুর মনে একবার সাগর মন্ডলের নামটা ঝিলিক দিল। সে অনায়াসে মুশ্কিল আসান হতে পারে। কিন্তু তিনি কথাটা তুললেন না। ভাবলেন, দেখা যাক না কি হয় , কোন ব্যবস্থা না হলে তখন নয় ...
    তিনি বললেন, ' একদিন আসুন না আমাদের পাড়ায়। ভাল লাগবে ... '।
    তারপর বলে ফেললেন, ' ... আমরা কাছাকাছি একটা জায়গায় পিকনিক করব ভাবছি ... আপনারাও চলুন না ... মনটা একটু ভাল লাগবে আপনার ... '।
    অখিলবাবু কিছু না বলে চুপ করে বসে রইলেন। বোধহয় খরচাপাতির কথা ভাবছেন।
    শ্বশুরমশাই প্রফুল্লবাবু বললেন, ' তোমার ঠিকানাটা দিয়ে দাও না বিভূতি ... '।
    অখিলবাবু বললেন, ' হ্যাঁ সে দ্যান ... তবে এখন তো তেমন অবস্থা নেই ... খুবই টানাটানি ... মানে ... '।
    বিভূতিবাবু বাধা দিলেন ওর কথায় , ' আরে না না ছি ছি ... ওসব নিয়ে ভাববেন না ... কিছু দিতে হবে না ... আপনি আমার গেস্ট। সকলেই যাবেন। আপনাদের দায়িত্ব আমার ... '।
    ----- ' যা বলেন ... দেখি কি করা যায় ... '
    ----- ' আমরা কিন্তু আশা করে থাকব ... '
    ----- ' হুঁ ... '
    বিভূতিবাবু তার নিজস্ব স্বভাব অনুসারে 'আমি' কে নিজ দায়িত্বে বহুবচন 'আমরা' করে দিলেন। তিনি অখিলবাবুকে ঠিকানাটা লিখে দিয়ে তার বাড়ি যাবার পথ নির্দেশ পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দিলেন।
    প্রফুল্লবাবু আবার বললেন, ' চিন্তা কোর না ...চিন্তা কোর না ... আমরা আছি ... '
    অখিল বিভূতিবাবুকে বলল, ' হাতে সময় থাকলে চলেন না আমাদের বাসায় ... আমরা কেমন আছি দেখে আসবেন ... কাছেই তো ... ওই লালমন্দিরটা আছে রাস্তার মাঝখানে .... '
    ------ ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... বুঝতে পেরেছি ... শোভাবাজার। '
    ------ ' ওখান দিয়ে গেলে সুবিধা হবে ...' 
    ------ ' বুঝেছি ... আচ্ছা চলুন ... দেখে আসি একবার বাড়িটা কেমন ... তেমন সুবিধের না হলে ... আমার বাড়ির দোতলাটা খালি আছে ... '
    ------ ' তা'লে তো ভালই হয় ... কিন্তু এখন আমার তো তেমন সম্বল নাই... কোন কিছুর দিশা নাই ... গুছাইতে টাইম লাগব এই আর কি ... '
    এই সময়ে প্রফুল্লবাবু বললেন , ' আরে ওসব চিন্তা বাদ দাও ... ওগুলো নিয়ে তোমার চিন্তা করতে হবে না ... বিভূতি , তুমি আহিড়িটোলায় গিয়ে দেখে নাও তো ... বাড়ির কন্ডিশান কিরকম ... '
    ------ ' হ্যাঁ , অখিলবাবু চলুন ... '

    সুমনা একা একা মিনিট পনের ধরে বসে আছে শিরিষ গাছটার নীচে। প্রতিবিম্ব হন্তদন্ত হয়ে হাজির হল।
    ------ ' কতক্ষণ এসেছ ? '
    ------ ' মিনিট দশেক হবে। এত দেরি হল ... '
    ------ ' আরে, ডি কে বি স্যার একটা নোট দিচ্ছিলেন এক্সট্রা টাইম নিয়ে ... তাই দেরি হয়ে গেল। মাঝখানে তো বেরিয়ে আসা যায় না ... '
    ------ ' না, সেটা দৃষ্টিকটু ব্যাপার। ইম্প্রেশানও খারাপ হয় ওতে ... '
    ----- ' সেটাই তো ... যাক, নতুন কিছু খবর আছে ? '
    ----- ' খবর তো সবই নেগেটিভ... ' সুমনা গম্ভীর বার্তা দিল।
    ----- ' কিরকম ? '
    ----- ' খুব টেনশনে দিন কাটছে। মা তার মেয়েগুলোকে পার করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। পারলে আমাকেই আগে বিদায় করে ... '
    ----- ' সেকি ! হঠাৎ ? '
    ----- ' হঠাৎ না ... অনেক দিন ধরেই মনে হয় আমার 'ভাবগতিক' তার ভাল ঠেকছে না। সেদিন দর্পণায় সিনেমা দেখার পর আমাকে শ্রাবণীর বাড়ি দিয়ে আসার ব্যাপারটায় মনে হচ্ছে মার মনে সন্দেহটা গাঢ় হয়েছে। ব্যাপারটা মনে হয় ঠিক ধরে ফেলেছে , মা-র চোখ তো ...। কাল কানাই মামা এসেছিল ... তাকে মা কি সব বলছিল ... আজ কলেজে বেরোবার সময় কানে এল ... '
    ------ ' কি ... কি ? '
    ----- ' এ..ই ... সেই যে ছেলেটা বড়দিকে দেখতে এসে আমাকে বিয়ে করার জন্য নেচে উঠেছিল ... মা বলছিল তার সঙ্গে আমাকে ঝুলিয়ে দিলেই বোধহয় ভাল হত ... এ ধরনের সব কথা। মা আমাকে নিয়ে খুবই বিড়ম্বনার মধ্যে আছে এটা একদম পরিষ্কার। পারলে আমার কলেজে যাওয়াটাই বন্ধ করে দেয় ... '। সুমনাকে বেশ উদ্বিগ্ন দেখাচ্ছে।
    ----- ' ও এই ব্যাপার। দূর দূর ... এটা আবার চিন্তার কোন বিষয় হল ! মিয়া বিবি রাজি তো কেয়া করেগা কাজি। তাছাড়া অলোকেন্দু স্যার ইজ বিহাইন্ড আস , ডোন্ট ফরগেট ইট। আর তেমন কিছু হলে তোমাকে নিয়ে ইলোপ করব ... কি ? '
    সুমনার বিশেষ কোন প্রতিক্রিয়া হল না এসব হাল্কা কথায়। সে বলে, ' আমার পরীক্ষার রেজাল্টের বারোটা বাজবে এবার ... '
    -----' সেকি ... কেন ? '
    ----- ' এত মেন্টাল প্রেশার নিয়ে পড়াশোনা করা যায় ? শুনলে অবাক হবে বড়দিও আমাকে সন্দেহ করতে শুরু করেছে। বলছিল , আমি নাকি বইয়ের একটা পাতা খুলে বসে বসে কি সব চিন্তা করতে থাকি , সবসময় অন্যমনস্ক ... এই সব। কিছুই নাকি তার নজর এড়ায়নি ... তারপর বলল, বইয়ের ক্যালকুলাস নানাভাবে সলভ করা যায় , কিন্তু জীবনের ক্যালকুলাস একবার ঘেঁটে গেলে আর নাকি সলভ করা যায় না ... সুতরাং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবার আগে অনেক ভাবনা চিন্তা করার দরকার ... এই সব ... '।
    সব শুনে প্রতিবিম্ব গম্ভীর মুখে বলল, ' হমম্ ... কথাগুলো তো মিথ্যে নয় ... সত্যিই গুরুত্ব দেবার মতো ব্যাপার ... এখন থেকে গভীর চিন্তা ভাবনা শুরু করা দরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবার আগে ... আমি এই এখনই চিন্তা করতে শুরু দিলাম ... '। 
    বলে বেঞ্চের ওপর পা গুটিয়ে বসে , কোলে ডান কনুই রেখে , গালে হয়ত দিয়ে পুকুরের দিকে তাকিয়ে গম্ভীর মুখে কি ভাবতে লাগল প্রতিবিম্ব।
    ----- ' ইয়ার্কি কোর না তো ... সিরিয়াস হও ... '
    ---- ' আরে বাবা ... আমি তো একদম সিরিয়াস ... তুমি বুঝতে পারছ না ... '
    ----- ' দুৎ ... চুপ কর তো ... আরে !'
    ----- ' কি হল ? '
    ----- ' পুকুরের ওপারে কাবেরী দাঁড়িয়ে আছে না ? সঙ্গে , রেলিং-এ ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ওটা কে ? '
    ----- ' কাবেরী, মানে তোমার ক্লাসমেট কাবেরী ? '
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... আর কোন কাবেরী হবে ? '
    ----- ' দাঁড়াচ্ছে দাঁড়াক না ... হেদুয়ায় তুমি যা করতে এসেছ ওরাও তাই করতে এসেছে ... অয়েল ইয়োর ওন মেশিন .... ওদের কথা বাদ দাও... '
    ----- ' না না ... তুমি বললেই তো হবে না। আমাকে ডিটেক্ট করতে হবে ... '
    ------ ' কি ডিটেক্ট করবে ? '
    ----- ' জানতে হবে যে এটা অমিতাভ না আর কেউ... '

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | ১৫ নভেম্বর ২০২৩ ০১:৪৮526058
  • পাত্থোপোতিম
  • যোষিতা | ১৫ নভেম্বর ২০২৩ ০১:৪৮526059
  • চেনা খুব সহজ— যার তিনটে হাত
  • gr17 | 165.1.200.97 | ১৫ নভেম্বর ২০২৩ ০৪:১২526061
  • অঞ্জনবাবু, সব পর্ব লিংকে যুক্ত রাখতে চাইলে পর্বগুলি ব্লগে লিখে মাস্টার টপিক নাম্বার 27933 দিতে পারেন।
  • Anjan Banerjee | ১৫ নভেম্বর ২০২৩ ০৯:০৭526066
  • এই মরেচে , আমি ওসব পারব না ... আপনে কইরা দ্যান ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন