এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১২১ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ২০১ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
    অঞ্জলি ভেবেছিল শিবপ্রসাদের কাছে গিয়ে রাত্রির ব্যাপার স্যাপার ফাঁস করবে । কিন্তু শেষ পর্যন্ত অনেক ভেবেচিন্তে ব্যাপারটা থেকে পিছিয়ে আসল । ভাবল, ওসব গুন্ডা টুন্ডার ব্যাপার ... কখন কি করে বসে ... কাজ কি ওসব ঝঞ্ঝাটে গিয়ে ...  নিজেরাই বুঝবে মজা ফাটা বাঁশে পড়লে ...  মরুকগে যাক আপদগুলো ... আসলে শিবুদার জন্য খারাপ লাগে তাই.... মেয়েটা তো হয়েছে একেবারে সবজান্তা মাতব্বর ... উচ্ছন্নে যেতে আর কিছু বাকি আছে  ... 

    এদিকে দিন তো আর থেমে থাকে না । ছয় ঋতুর চাকা ঠিক নিয়ম মেনে ঘুরে চলেছে । বেশির ভাগেরই মত শীত গ্রীষ্ম আর বর্ষা ছাড়া আর কোন ঋতুর কোন অস্তিত্ব নেই।  শরত,  হেমন্ত ,বসন্ত এসবের কোন বাস্তব অস্তিত্ব নেই ।  শুধুই  মনগড়া কল্পনা । রাত্রি কিন্তু প্রত্যেকটি ঋতুর নিজস্ব আবেশ তার অণু পরমাণু দিয়ে অনুভব করতে পারে । ঋতুগুলোর আগমন ও নির্গমনের চলাচল তরঙ্গ তার শিরায় শিরায় অনুপম সব প্রতিধ্বনির টংকার বাজিয়ে যায় ... শরত, হেমন্ত বা বসন্তদিনের  ভিন্ন ভিন্ন রাগরাগিনী অনুভূতির  খোলা দরজা  দিয়ে আসে আর যায় নানা সুরেলা স্পন্দন তুলে । 

    সে যাই হোক, বাঁধা নিয়মে শীত ,বসন্ত এল আর গেল । এসে গেল দগ্ধ , তাপিত বৈশাখী দিন । 
    মাথার ওপরে বনবন করে পাখা ঘুরছে অষ্টপ্রহর ।  তবু স্বস্তি নেই  । বটতলা থানায় নিজের চেয়ারে বসে বসে হাতপাখা টেনে যাচ্ছেন কালীকিঙ্করবাবু।
    একপশলা বৃষ্টি না হলে স্বস্তি নেই  । প্রকাশ ঘড়াই দুটো কনস্টেবলকে নিয়ে ইন্সপেকশনে বেরিয়েছে 
    কাছাকাছি এক জায়গায় । ফিরে এসে কি রিপোর্ট দেয় সেই অপেক্ষায় বসে আছেন কালীবাবু । ভর দুপুর এখন । দুটো বাজতে চলল । 
    সাগর মন্ডল এর মধ্যে দুদিন এসেছিল । রঙমহলের সামনে ওই ঝামেলার ব্যাপারটা তিনি আগেই শুনেছেন । সাগরের কাজ সাগর করেছে এতে আশ্চর্যের কিছু নেই । তবে স্বরূপ খাঁড়া মোটেই সুবিধের ক্যারেকটার নয় । সে অপমান হজম করার পাত্র নয় । সামনের বার ছ নম্বর ওয়ার্ডে  মিউনিসিপ্যালিটি ইলেকশানের টিকিট  পাবে বলে শোনা যাচ্ছে ।   এখন সাগরের সঙ্গে রাত্রির জীবনও ভালভাবেই জড়িয়ে গেছে ।  দুজনকেই সাবধানে থাকতে হবে । তিনি যতদিন আছেন নিশ্চয়ই প্রোটেকশান দেবেন । কিন্তু সে তো এ এরিয়ায় । অন্য কোথাও কিছু হলে তিনি সামলাবেন কি করে । নিখিল স্যারের সঙ্গে কথা বলে কালীবাবু খুব উজ্জীবিত হয়েছেন । 
    তিনি দেশ বিদেশের প্রচুর খবর রাখেন । সে সব বলতে লাগলেন । মোদ্দা কথা তিনি এই সমাজব্যবস্থার পরিবর্তন চান । সেটা কিভাবে সম্ভব, খুব সম্ভবত সে ব্যাপারে স্যার বেশ ধোঁয়াশায় আছেন । ফরাসি বিপ্লব থেকে রাশিয়ার বলশেভিক রিভলিউশান এবং তারপর হালে চীনে মাও সে তুংয়ের বিপ্লব , এইসব ব্যাপারে নানা কথা  বললেন । কিন্তু গণবিপ্লবের পরিণতির সুফল এবং কুফল নিয়ে তিনি দোনামোনায় আছেন এটা বোঝা গেল । কিন্তু একটা ব্যাপারে তিনি স্থির সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে এ সমাজব্যবস্থা এবং সংসদীয় সংবিধানের বর্তমান ধারাগুলো এই চরম বৈষম্যমূলক অর্থনৈতিক কাঠামোয় অচল, যেখানে  টাকা দিয়ে সবকিছু কেনা যায় । আর্থিক বৈষম্য থেকে শিক্ষাব্যবস্থাতেও বিশাল বৈষম্যের সৃষ্টি হচ্ছে । সেটাই জাতীয় সর্বনাশের মূল । বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীর কোমর ভেঙে দেওয়া হচ্ছে যাতে তারা চিরকাল ক্ষমতাভোগীদের দাসানুদাস হয়ে বেঁচে থাকে । শিক্ষা বঞ্চিত মানুষ মানবেতর প্রাণীদের সমান । তাদের সুবিধামতো পোষ মানানো যায় । সুতরাং এরকম একটা সামাজিক কাঠামোয় ভোটদানের মতো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া একটা সম্পূর্ণভাবে অকার্যকরী ব্যবস্থা । 
     এ অবস্থার পরিবর্তন ঠিক কোন পদ্ধতিতে করা সম্ভব তার কোন স্পষ্ট রূপরেখা তিনি দিতে পারলেন না , তবে পরিবর্তন যে জরুরী সে ব্যাপারে তিনি তার সিদ্ধান্তে অবিচল এবং তার ধারণা সেটা অহিংস পথে সম্ভব নয় । 
    এই  রোদজ্বলা দুপুরে জানলা দিয়ে প্রায় জনহীন রাস্তার দিকে তাকিয়ে কালীবাবু নিখিল ব্যানার্জীর কথাগুলো ভাবতে লাগলেন । ভাবতে ভাবতে তার মনে পাক দিয়ে উঠল একটা ভাবনা । ওসব বিপ্লব বিদ্রোহ তো পরের কথা । নিখিল স্যার যে  সংগঠনের কথা বলছিলেন সেটা যদি গড়ে ফেলা যায় তাহলে তো সাগর এবং রাত্রির অন্তত একটা সুরক্ষার ব্যবস্থা হতে পারে । সাগরের দলবলকেও এর সঙ্গে জুড়ে নেওয়া যেতে পারে । তা হলে সুরক্ষা বলয়টা আরও প্রসারিত হবে । কালীবাবুর মনে হল , ঠিক ঠিক ঠিক ... এটা একটা  গ্রহণযোগ্য  উপায় হতে পারে। 
    তিনি ঠিক করলেন, আজ সন্ধ্যার দিকে তিনি নিখিল স্যারের কাছে গিয়ে এ ব্যাপারে কথাবার্তা বলবেন । 

    রাত প্রায় নটার সময় সঞ্চারী সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠছিল । এক বান্ধবীর বাড়ি গিয়ে ফিরতে দেরি হয়ে গেল । মাকে বলে গিয়েছিল অবশ্য যে ফিরতে দেরি হবে । অমল এই সময়ে নীচে নামছিল বাবার ঘুমের ওষুধ কিনতে যাবার জন্য । 
     সঞ্চারীর মুখোমুখি হলেই কি জানি কেন তার মনে একটা গোপন আশার ফুল পাপড়ি মেলে । যদি কোন খবর মেলে একজনের .... 
    এখনও সে সতৃষ্ণ নয়নে সঞ্চারীর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করল , ' কিরে .... এত দেরি হল ? ' 
    ----- ' ওই এক বন্ধুর বাড়ি গিয়েছিলাম ... তার অসুস্থ মাকে দেখতে .... হ্যারিসন রোডে ... একটু দেরি হয়ে গেল ... ' 
    ---- ' অ ... একাই গিয়েছিলি ? ' না বলে থাকতে পারল না অমল । 
    ---- ' না না ... রাত্রি গিয়েছিল । ওই যে ... এখানে এসেছে দু একবার ... তোর মনে নেই বোধহয় ... তোর গীটার শুনল ... ' 
    অমল বাক্যহারা হয়ে সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে রইল । ভাবল, '  কি ভালই হত মনে না থাকলে ... ' 
    ----- ' কি এত ভাবছিস ? যাই আমি ... মা বসে আছে ...'
    অমলের আপ্রাণ নিয়ন্ত্রণ সত্ত্বেও কথাটা তার মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেল --- ' ও আর আসবে না, না ? ' 
    সঞ্চারী ওপরে উঠে যাচ্ছিল । অমলের কথা শুনে দাঁড়িয়ে গেল । ভ্রু কুঁচকে জিজ্ঞাসা করল, ' কেন ... আসবে না কেন ? এখন খুব ব্যস্ত আছে পার্সোনাল কিছু ইস্যু নিয়ে । একটু ফাঁকা হলেই আসবে ... সেদিন বলছিল ... ' 
    অমলের বুকের ভিতর হঠাৎ দুটো চড়ুই পাখি উড়ে এসে নাচানাচি শুরু করল । 
    সে আপনমনে বিড়বিড় করল, ' হ্যাঁ ... তা তো ঠিক কথা ... পার্সোনাল ইস্যু তো কারো থাকতেই পারে ... এর জন্যই আসতে পারছে না হয়ত ... সব কিছু তো নিজের ইচ্ছেয় হয় না ... ' 
      সঞ্চারীর দেরি হয়ে যাচ্ছে । সে 'আমি আসছি ' 
    বলে তরতর করে ওপরে উঠে গেল ।  
    অমল গেল বাবার জন্য ওষুধ কিনতে । 

        রাত প্রায় এগারোটার সময়ে তার অন্ধকার ঘরে খোলা জানলার ধারে হাওয়ায়িন গীটারের ধ্বনিপুঞ্জ নিবিড় সুরে গুঞ্জরিত হয়ে ছড়িয়ে পড়তে লাগল রামধন মিত্র লেনে বাতাসে ।
    .... আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ ...
     খেলে  যায় রৌদ্রছায়া বর্ষা আসে বসন্ত ...... 
    কারা ওই  সমুখ দিয়ে আসে যায় খবর নিয়ে 
    খুশি রই আপনমনে বাতাস বহে সুমন্দ.... 
    সারাদিন আঁখি মেলে দুয়ারে রব একা ....
    শুভক্ষণ হঠাৎ এলে তখনই পাব দেখা ....
    ততক্ষণ ক্ষণে ক্ষণে হাসি গাই আপনমনে...
    ততক্ষণ রহি রহি ভেসে আসে সুগন্ধ .... 

          
    চারদিন পরে বিকেলবেলায় চাচার হোটেল যখন ম  ম করছে চপ কাটলেট ভাজাভুজির গন্ধে সাগর সেখানে গিয়ে হাজির হল । ঢুকতেই অভয়চরণের সঙ্গে দেখা । কাউন্টারে দাঁড়িয়ে খদ্দেরের হিসেব মেটাচ্ছিল মালিক জগুবাবুর কাছে । জগুবাবু সাগরকে বিলক্ষণ চেনেন । তিনি শান্তিপ্রিয় মানুষ । সাগরের দিকে তাকিয়ে একগাল হাসলেন । অমায়িক ভঙ্গীতে বললেন, ' ভাল তো ? '
    তিনি ব্যাপারটা আন্দাজ করে অভয়ের দিকে ইশারা করে বললেন, ' বাইরে গিয়ে কথা বল ... ' 

          বাইরে এসে সাগর বলল, ' কি খবর ... কোন উত্তর এসেছে ? '
    ----- ' না এখনও কিছু আসেনি । একটু সময় তো  লাগবেই । সোজা লোক তো নয় তারা ... অনেক প্যাঁচ কষবে এই নিয়ে ... খুব ভয়ে ভয়ে থাকি দাদা ... কখন কি করে বসে ... '
    ----- ' কিসের ভয় ? বলেছি তো আনকা কিছু নজরে  পড়লেই পটলের দোকানে খবর দিতে ... ' 
    ----- ' হ্যাঁ, সে তো ঠিক আছে । কিন্তু রাতবিরেতে কিছু আকাম করে বসলে ... '
    সাগর হেসে ফেলল । 
    ----- ' আ ... রে,  না না ... অত হিম্মত হবে না । অত দূর থেকে এই এলাকায় এসে যদি কিছু করার ক্ষমতা থাকে করে নিক ... দেখতে চাই আমি ... করুক দেখি । তোমরা শুধু রাত বারোটা থেকে ভোর পাঁচটা পর্যন্ত কোনমতেই দরজা খুলবে না । ভোর পাঁচটা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত আমার ছেলেদের কেউ না কেউ ওখানে ঘুরে ফিরে নজর রাখবে । চিন্তা কোর না । আমার ইচ্ছে শালাদের হাতেনাতে ধরা । দেখি কি হয় ... ঠিক আছে , তুমি এখন কাজ কর গিয়ে ... আমি চললাম ... তোমাদের ম্যাডাম তোমাদের খোঁজ করতে বলল ... তাই  এলাম আর কি ... ' 
    অভয়চরণ পাল আপ্লুত ভঙ্গীতে বুকের কাছে দুহাত জড়ো করে বলল, ' মা জননীকে আমার প্রণাম দেবেন দাদা ... '  
    সাগর গম্ভীরমুখে বলল, ' আচ্ছা দেব ... ' 

        ( চলবে )
    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন