এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৪৮ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৮৮ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • ঘটনাক্রমে কাবেরীর সঙ্গে পার্থপ্রতিমের আবার দেখা হয়ে গেল। এবার কলেজ স্ট্রিটে ইউনিভার্সিটির সামনে। বেলা প্রায় চারটে বাজে। পার্থ আশুতোষ বিল্ডিং থেকে বেরিয়ে ইউনিভার্সিটির গেট দিয়ে বেরোতেই একদম কাবেরীর সামনাসামনি পড়ে গেল। সামনাসামনি না বলে আড়াআড়ি বলাই ভাল। গেট দিয়ে বেরোবার মুখে দেখে কাবেরী যাচ্ছে গেটের সামনে দিয়ে। বোধহয় কোন বই কিনতে এসেছে। পার্থ বলে উঠল, ' আরে .... এখানে ! '
    কাবেরী ঘাড় ঘুরিয়ে পার্থকে দেখল এবং থেমে গেল।
    ----- ' এই কয়েকটা বই খুঁজছি .... '
    ----- ' ও ... ওপাশের দোকানগুলোয় দেখেছ ? '
    ----- ' ওদিকের বড় দোকানগুলোয় ? '
    ----- ' হ্যাঁ, দেখেছ ? '
    ------ ' না , ওদিকে পরে যাব। বড় দোকানে তো পাবই। এদিকের স্টলগুলোয় ডিসকাউন্ট বেশি। একটু দেখে নিই আগে। '
    ----- ' হুঁ ... তা ঠিক। তারপর , কি খবর বল ... শ্যামবাজারে আর গেছিলে নাকি ? '
    ----- ' মানে , শ্যামবাজার কফিহাউসে ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... ওই অমিতাভদের ঠেকে ... '
    ----- ' না না ... আমার ওসব পোষায় না ... কি করব ওখানে গিয়ে ... কোন ইন্ট্রেস্ট পাইনা ... '
    ----- ' আমিও ঠিক তাই ... উই আর অন দা সেম বোট ... কি যে কবিতা টবিতা সব ... মিনিংলেস ...'
    ----- ' না ... মিনিংলেস বলব না ... তাহলে এত লোক পড়ত না, মাথাও ঘামাত না ... কমিউনিকেশানের ওপর নির্ভর করে ... আমি বা আপনি হয়ত কমিউনিকেট করতে পারছি না ... অন্য কেউ কেউ পারছে।'
    কাবেরীর বক্তব্যে যুক্তি আছে বলেই মনে হল পার্থপ্রতিমের।
    সে বলল, ' হ্যাঁ ... সেটা অবশ্য ঠিক কথা ... আমরাই হয়ত স্কোয়্যার পেগ ইন আ রাউন্ড হোল ... '
    ----- ' এগ্জ্যাক্টলি ... ওদের ক্রিটিসাইজ করে কি হবে... আমরাই তো তৈরি হইনি ... ' কাবেরী বলল।
    ----- ' সেই ... যাকগে ওসব। তারপর ... বই কেনার পর কি প্রোগ্রাম আছে ? সোজা বাড়ি ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... সেই রকমই ... '
    ----- ' আমার তো আজ আর ক্লাস নেই ... '
    ----- ' তো ? '
    ----- ' এখন বই খুঁজবে তো ? ' পার্থ জিজ্ঞেস করে।
    ----- ' হ্যাঁ ... বইগুলো দরকার ... কলেজ থেকে সোজা আসছি ... '
    ----- ' হ্যাঁ বুঝতে পেরেছি। চল আমি তোমাকে অ্যাকমপ্যানি করছি ... '
    এইরকম সোজাসুজি জড়তাহীন প্রস্তাবে কাবেরী একটু থমকে গেল। তবে খুব একটা অবাক হল না। এটা পার্থপ্রতিমের স্বভাবের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। কাবেরী কথাটাকে সহজভাবে নিল।
    সহজভাবে বলল, ' যাবেন ? আচ্ছা চলুন ... একজন সঙ্গে থাকলে তো ভালই হয় ... কথায় বলে, একা বোকা ... '
    ------ ' একদম একদম ... ওই জন্যই তো বলছিলাম ... '
    ------ ' কি? '
    ------ ' একা হাঁটাটা মোটেই ঠিক না ... চল একসঙ্গে হাঁটি ... '
    কাবেরীর বুকে একটা ছোট্ট কাঁপন জাগল। সে পার্থর মুখের দিকে কয়েক সেকেন্ড তাকিয়ে রইল। পার্থ ওর চোখে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে আছে।
    কাবেরী বেশ কিছুটা সময় নিয়ে নীচু স্বরে বলল,
    ' হ্যাঁ চলুন ... মন্দ কি ? '
    কাবেরী তার প্রয়োজনের তিনটে বইই পেল। বই কেনা হয়ে গেলে কাবেরী বলল, ' আপনি কোন দিকে যাবেন ? '
    পার্থ অম্লানবদনে বলল, ' তুমি যেদিকে যাবে ... '।
    ওর এরকম গায়ে পড়া ন্যাকাপনা দেখে কাবেরীর মেজাজ তিরিক্ষে হয়ে যাবার কথা। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার কাবেরী তার মনে ঠিক মতো তিরিক্ষেপনা জমিয়ে তুলতে পারল না। কেমন যেন ভিজে বারুদের মতো হয়ে গেল। কোনভাবেই জ্বলে উঠল না।
    কয়েক মুহূর্ত দোলাচলের পর বলল, ' ঠিক আছে চলুন ... এখান থেকে হাঁটতে হাঁটতেই যাই ... '
    ----- ' হ্যাঁ , চল ... সেটাই ভাল হবে। একসাথে হাঁটি ... '

    নিতাইবাবু তিনতলায় গেলেন বিভূতিবাবুর সঙ্গে দেখা করতে রাত আটটা নাগাদ। বিভূতিবাবু খাটের ওপর বসেছিলেন। নিতাইবাবু সচরাচর ওপরে ওঠেন না। বিভূতিবাবু নিতাইবাবুকে দেখে একটু অবাক হয়ে গেলেন। তার দিকে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে বললেন , ' আরে ... নিতাইবাবু যে ... '
    ----- ' এই একটু এলাম ... '
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... অনেকদিন পর ... বলুন ... '
    ----- ' বলছি যে সিঁথির ওদিকে আমার বাড়িটা তো মোটামুটি কমপ্লিট হয়েছে। বাকি কাজ পরে হবে। ইলেকট্রিক লাইনও হয়ে গেছে। '
    ----- ' আচ্ছা আচ্ছা .... তা বেশ ... বাড়ি করার যে কি হ্যাপা ... ও..ওঃ ... '
    ----- ' সেই ...। দত্তবাবু , বলছি যে নিয়ম মতো একটা গৃহপ্রবেশের আচার তো করতে হয় ... '
    ----- ' সে তো বটেই ... সে তো বটেই ... '
    বিভূতিবাবুর গলায় যেন বিষণ্ণতার ছোঁয়া।
    নিতাইবাবু বললেন, ' সামনের বৃহস্পতিবার ঠিক করেছি ... ঠাকুরমশাই বললেন ভাল দিন নাকি ... '
    বিভূতিবাবু নিতাইবাবুর মুখের দিকে তাকিয়ে আছেন।
    ' .... তাই বলছি যে আপনি আর বৌদি যদি একটু গিয়ে দাঁড়ান ... দুপুরবেলায় ওখানেই আর কি ... যৎসামান্য ... কি আর বলব ... '
    ----- ' আরে ... আমাকে অত বলতে হবে না ... এতগুলো বছরের সুখ দুঃখের সম্পর্ক ... ঠিক আছে আপনাদের যাতে ভাল হয় তাই করুন ... অনিলবাবুরা তো চলে গেলেন হঠাৎ ... আপনারা না থাকলে আরও একা হয়ে যাব ... আপনার বৌদিরও খুব মন খারাপ। যাক , সবই সহ্য করে নেব ... আর ক'দিনই বা আছি ...সহ্য করে নেব ...'।
    বেশ ভারাক্রান্ত বাতাবরণের সৃষ্টি হল।
    নিতাইবাবু এইসময়ে পরিস্থিতি সামলানোর কাজে নামলেন।
    বললেন, ' দত্তবাবু ... এতদিন বড় দাদার মতো দেখে এসেছি ... প্রায় বিশ বছরের কত স্মৃতি ... সব ভুলে যাব ... দত্তদা এতই কি অমানুষ মনে হয় আমাকে ? '
    বিভূতিবাবু হাঁ করে তাকিয়ে রইলেন। কথাগুলো বোধহয় হৃদয়ঙ্গম করার চেষ্টা করতে লাগলেন।
    নিতাইবাবু বলে যাচ্ছেন, ' দত্তদা আপনি বলছিলেন ...সহ্য করে নেবেন। না , সহ্য আপনাকে করতে হবে না ... '
    বিভূতিবাবু একইভাবে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে নিতাইবাবুর মুখের দিকে তাকিয়ে আছেন।
    ----- ' .... আপনি একা কেন সব সহ্য করবেন ... আমারও তো কিছু দায় থাকে। আমি আর আপনার বৌমা মিলে ঠিক করেছি আমরা এখন এখান থেকে যাচ্ছি না ... ভবিষ্যতের কথা ভবিষ্যতে ভাবা যাবে ... '
    একদৃষ্টে নিতাইবাবুর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে বোধহয় তার কথাগুলোর মর্মার্থ চুঁইয়ে চুঁইয়ে বিভূতিভূষণ দত্তর মনের তলায় গিয়ে কুন্ডলি পাকিয়ে শুল। দিনের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে ধীরে ধীরে পদ্মকোরক উন্মীলিত হওয়ার মতো একটা অনাবিল উজল হাসি পাপড়ি মেলছে দত্তবাবুর প্রৌঢ় মুখে। তিনি কোন কথা না বলে নীরবে বসে রইলেন।

    প্রতিবিম্ব বলল, ' কালকে ম্যাটিনি শো দর্পণায়। ... টিকিট কেটে ফেলেছি ... '
    ----- ' কি বলছ গো ... হঠাৎ টিকিট কেটে ফেললে ... কি বই ? '
    ----- ' পরভরিশ। রাজকাপুর, মালা সিনহা আছে।'
    ----- ' এ মা ... হঠাৎ টিকিট কেটে ফেললে ? তাও আবার হিন্দী বই ... দিদিদের কি করে ম্যানেজ করব ? না না অসম্ভব ... আমার অত সাহস নেই ... কি যে এক একটা কাজ কর না ... '
    ----- ' কেন , তোমার ওই ক্লাসমেট ... কাবেরী না কি নাম ...ওকে দিয়ে ম্যানেজ কর না ... দিদিরা কিছু জিজ্ঞাসা করলে ও বলবে আমার বাড়িতে গিয়েছিল ... '
    ----- ' না না ... পাগল নাকি ! ওকে এসব বলাই যাবে না ... তাছাড়া দিদিরা কেউ ওদের বাড়িতে গিয়েও এনকোয়্যারি চালাতে পারে .... তখন কি হবে ? '
    ------ ' তা'লে তো মহা মুশ্কিল হল। ঠিক আছে অত রিস্ক নিয়ে লাভ নেই ... টিকিট বিক্রি করে দেব'খন ... '
    ----- ' না না ... '
    ----- ' কি না না ? এত ঝামেলার মধ্যে যাওয়ার দরকার কি ? সুখের চেয়ে স্বস্তি ভাল ... '
    সুমনা আবার বলল, ' না না ... দাঁড়াও না ... ওঃ ...এমন কর না তুমি ... '
    ----- ' দাঁড়িয়েই তো আছি ... '
    ----- ' আমার মাথায় একটা প্ল্যান এসেছে ... '
    ----- ' কিরকম ? '
    ----- ' শ্রাবণী নামে আর একজন ক্লাসমেট আছে ... খুব রিলায়েবল মেয়ে। আমি স্টাডির ব্যাপারে অনেক হেল্প করি ওকে ... ও মনে হয় দিদিদের কনভিন্স করাতে রাজি হয়ে যাবে ...'
    ------ ' কিভাবে কনভিন্স করাবে ? '
    ------ মানে , বলবে স্টাডির জন্য ওর বাড়িতে নিয়ে যাবে আমাকে। সুবিধের ব্যাপার হল , ওর বাড়ি দিদিরা কেউ চেনে না। তবে অবশ্য আমাকে সঙ্গে নিয়ে ওকে পৌঁছে দিতে হবে আমার বাড়িতে। সেজন্য অবশ্য শো ভাঙার সময় দর্পণার সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে ওকে। তাতে অবশ্য অসুবিধে হওয়ার কথা নয়। ওদের বাড়ি দর্পণার পাশে মোহনবাগান লেনে।
    ----- ' কিন্তু শ্রাবণী কি এত কিছু করতে রাজি হবে ?'
    ----- ' দেখা যাক ... রাজি তো করাতেই হবে ? '
    ----- ' অ্যাঁ ... এরকম ব্যাপার ... '
    ----- ' চুপ কর তো ... নিজের এক একটা কীর্তি করে আসবে ... আর আমাকে সামলাতে হবে ... '
    ------ ' তাই নাকি ? '

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন