এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৩১

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ মে ২০২৪ | ২৭০ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
    লাল জামার সঙ্গী হলুদ জামা। তারও ছাতি প্রায় চুয়াল্লিশ, পিছমোড়া করে ধরল দ্বিতীয় ছেলেটাকে। লাল জামা প্রথম কাপ্তেনের শার্টের কলার চেপে ধরেছে। দুটো ছেলেই বুঝতে পারল তারা শক্ত খাঁচায় পড়েছে। গায়ের জোর দেখিয়ে বিশেষ লাভ হবে না।
    লাল জামা পরা গগন কর্মকার প্রতিবিম্বদের দিকে তাকিয়ে বলল, ' তোমরা যাও ... '
    তারপর বলল, ' অতীশ, নে চল ... গাড়িতে তোল দুটোকে ... থানায় হিসেব বুঝে নেবে বিকাশবাবু... '

    হেদোয় অলস পাক মারা ছেলেমেয়ে, লোকজন হাঁ করে দেখতে লাগল দুটো মাস্তানকে ঠেলতে ঠেলতে গেটের দিকে নিয়ে যাচ্ছে একজন লাল জামা, একজন হলুদ জামা পরা লোক।
    বাইরে দাঁড়িয়ে আছে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার একটা জিপ।
    ছেলেগুলো 'খোঁচড়' - এর পাল্লায় পড়েছে বুঝতে পেরে এবার ন্যাতানো বারুদ হয়ে গেল।
    দুজনই খুব হাতে পায়ে ধরতে লাগল। বারবার বলতে লাগল, ' ছেড়ে দিন স্যার ... ছেড়ে দিন ... ভুল হয়ে গেছে ... আর কোনদিন হবে না ... কান ধরছি ... '
    গগন বলল, ' ঠিক আছে ... নাক ধরা, কান ধরা ... আর কি কি ধরার আছে সব থানায় গিয়ে ধরবি ওসি সাহেবের সামনে। আমাদের ডিউটি আমাদের করতে দে। আগে পুলিশের বাটাম খেয়েছিস কখনও। কেমন মিষ্টি লাগে দেখবি এবার ... সাগর মন্ডলও আছে ওখানে। বিকাশবাবুর জিগরি দোস্ত। চিনিস তো ? এখানে কাঠি করতে গিয়েছিলি তারা সাগরের লোক ... '
    ছেলে দুটো লাইনের পাবলিক। সাগরকে ভালভাবে চেনে। এই সব বৃত্তান্ত শোনার পর তারা আক্ষরিক অর্থেই গগন আর অতীশের পায়ে ধরতে লাগল রাস্তায় বসে পড়ে কান্নাকাটি করতে করতে।
    ----- ' ছেড়ে দিন স্যার ... ছেড়ে দিন ... মাফ চাইছি... আর কোনদিন হবে না ... আমাদের বাড়ির ঠিকানা রেখে দিন ... '
    গগন কর্মকার বলতে লাগল, ' ওঠ বলছি ... ড্রামাবাজি করিস না ... তোদের জানা আছে আমার ... মেলা ঝামেলা পাকাস না ... মটকা গরম হয়ে গেলে কিন্তু হেব্বি খিচাইন হয়ে যাবে .... ওঠ ওঠ ... '
    গগন আর অতীশ ছেলেদুটোকে টানামানি করতে করতে পার্কের বাইরে নিয়ে এল।
    আশ পাশে লোক জমে গেছে মজা দেখবার জন্য।
    অতীশ তাদের দিকে ঘুরে বলল, ' আপনাদের এখানে কি চাই বলুন তো ... নিজের কাজে যান না .... '
    সবাই জানে পুলিশে ছুঁলে ক' ঘা যেন হয়। ভিড় সুড়সুড় করে পাতলা হতে লাগল। ভিড় ফাঁকা হতে দেখা গেল রাস্তায় পা ঠেকিয়ে সাইকেলের সিটে বসে একজন শুধু রয়েছে সেখানে। সাইকেলের হ্যান্ডেলে হাত রেখে পুরো নাটকটা লক্ষ করছে হাসি হাসি মুখে।

    গগনচাঁদের চোখে পড়তে বলে উঠল, ' আরে সাগরদা ... আপনি ! থানায় যাননি ? বিকাশবাবু আপনার কথা বলছিল .... বিকাশবাবু তো আপনার কথামতোই আমাদের দুপুরবেলায় ডিউটি দিল এখানে। এই দুটোকে তুলেছি। জানি না কার লোক। '
    ছেলেদুটো সাগরকে ভালরকম চেনে। তারা চেঁচাতে লাগল, ' আমরা কারো লোক না দাদা ... মা কালির দিব্যি বলছি ... আমাদের ছেড়ে দিন ... আপনার পায়ে পড়ছি ... '
    সাগর সাইকেলটা হাঁটিয়ে ওদের কাছে এল। খানিকক্ষণ শান্ত চোখে চুপচাপ তাকিয়ে রইল ওদের দিকে। তারপর গগনচাঁদ কর্মকারের দিকে তাকিয়ে বাঁ চোখটা ছোট করে ঠোঁটটা একটু বেঁকিয়ে ডান ভ্রূটা দুবার নাচিয়ে ঘাড়টা ডানদিকে একবার হেলাল।
    গগন বলল, ' ওঃ ... ছেড়ে দেব ? কিন্তু ওসি সাহেব ... '
    সাগর বরাভয়ের ভঙ্গীতে ডান হাত তুলে দুচোখ একবার বুজল, একবার খুলল, যার মানে হল, ওটা আমার ওপর ছেড়ে দিন ... আমি বুঝে নেব ...'
    ----- ' ওঃ ... আপনি থানায় আসছেন তা'লে ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... আপনারা এগোন ... আমি যাচ্ছি একটু পরে ... '
    ছেলেদুটোকে ছেড়ে দেওয়া হল। তারা রাস্তা পেরিয়ে ওদিকে গিয়ে তারপর বিডন স্ট্রিটের দিকে হাঁটতে লাগল।
    গগনদের নিয়ে পুলিশের জিপটা বেরিয়ে গেল। সাগর ভাবল, 'এগুলো স্বরূপ খাঁড়ার লোক না ... ছুটকো মাল ... কোন কাজের না ... কিন্তু অলোকেন্দু মিত্রের মেয়ে জামাইকে গার্ড দেওয়া তো তার কর্ত্তব্য .... তাই ... ব্যবস্থাটা করতে হল ...

    আজ অনেকদিন পর কাবেরী কফি হাউসে অমিতাভ স্নেহাংশুদের আড্ডায় এসেছে। আজ আসতে ইচ্ছে করল হঠাৎ। খবর পেয়েছে পার্থপ্রতিম আর আসে না এখানে। মনে মনে ভাবল
    বাঁচা গেছে।
    অমিতাভ বলল, ' কতদিন পরে এলি। নৈঋত-এর নেক্সট ইস্যু সামনের মঙ্গলবার বেরোবে। খুব ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিস হয়ে যাচ্ছে ... জানি না কতদিন টানতে পারব ... বিজ্ঞাপন ছাড়াই চালাতে হয় তো ... '
    এইসব লিটল ম্যাগাজিন ট্যাগাজিন কাবেরীর কাছে বিরক্তিকর মনে হয় ঠিকই, অমিতাভর কথাটা শুনে কাবেরীর কিন্তু কেমন মন খারাপ হয়ে গেল। এত উৎসাহ, উদ্দীপনা নিয়ে এরা শুরু করল একটা জিনিস এত তাড়াতাড়ি গুটিয়ে যাবে।
    তার মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেল, ' এ মা ... তা কেন হবে ... আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করে দেখি না ... '
    বলে নিখিল স্যারের মুখে শোনা একটা কথা উগরে দিল ---- ' উদ্দেশ্য যদি যুক্তিপূর্ণ হয় লক্ষ্যভেদ অবশ্যম্ভাবী ... '
    অমিতাভ কাবেরীর মতো বহির্মুখী প্রকৃতির মেয়ের মুখে এ ধরণের একটা কথা শুনে তার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল। কথাটা শুনে অমিতাভ একটা নাড়াও খেল, তবে কাবেরীর মুখে এসব কথা একটু যেন খাপছাড়া লাগল অমিতাভর।
    সে যাক, সে বলল, ' হ্যাঁ ... তা তো বটেই। নৈঋত-এর এবারের থিম কি জানিস তো ... বাঁধন ছেঁড়ার গান ... '
    কাবেরী বেশ বোদ্ধার মতো মুখ করে নিখিলবাবুর কাছ থেকে শোনা আর একটা ডায়লগ আউড়ে দিল।
    ----- ' শিকল ছিঁড়তে গেলে শিকলটা কোন ধাতুতে তৈরি সেটা আগে জানার দরকার। তারপরই হাতুড়ি বানানোর মশলা জোগাড়ে নামা যায় ... '
    কাবেরীর মুখের সংলাপ শুনে চমকের পর চমক লাগতে লাগল অমিতাভর। সে নিশ্চিতভাবে বুঝতে পারল যে কাবেরী কারো কাছে কথাগুলো শুনেছে অতি সম্প্রতি। এখনও গভীরে তলায়নি। মাঝেমাঝে ওপরে উঠে আসছে শ্রাবণের ভরা নদীর মতো কূল ছাপিয়ে।
    অমিতাভ বলল, ' কারো কাছে গিয়েছিলি রিসেন্টলি ? '
    ----- ' না তো ... কেন বলতো ? '
    ---- ' এসব কথাবার্তা তো তুই আগে বলতিস না, তাই বলছি ... '
    ------ ' ও ... আচ্ছা, বুঝতে পেরেছি। এসব নিখিল স্যারের কাছে শোনা ... ' কাবেরী অকপটভাবে স্বীকার করল।
    ----- ' নিখিল স্যার ... তিনি কে ? '
    ----- ' ম্যাথসের স্যার ... সিটি কলেজের। তার কোচিং-এ পড়ি ... '
    ----- ' আচ্ছা আচ্ছা... কিছুটা বুঝতে পেরেছি। ম্যাথসের স্যার এসব বলেন ? '
    কাবেরী খুব উৎসাহিত হয়ে উঠল। বলল, ' স্যার আরও কত কি বলেন ... ভাল বুঝতে পারি না। কিন্তু খুব ভাল লাগে শুনতে। এসব আগে তো কোথাও শুনিনি ... আরও কত কি বলেন ... স্যার দেখতেও খুব সুন্দর... '
    ----- ' আর কি বলেন উনি ? '
    ----- ' এই... সব কিছুই কি আর মনে আছে ... কি সব যেন... সংসদীয় গণতন্ত্র একটা ফুলপ্রুফ সিস্টেম নয়। এই স্ট্রাকচারে অনেক লুপহোল আছে। আবার গণবিপ্লবের পরিনতিও যে জনকল্যাণমূলক হবে তেমন নিশ্চয়তা নেই। এর অনেক উদাহরণ আছে। কিন্তু তা বলে চুপ করে বসে থাকলে হবে না। এখনকার এই অচলায়তন ভাঙতেই হবে এবং সেটা অহিংস পথে নাকি সম্ভব নয়। একই সমাজে এত বিশাল বৈষম্য কিছুতেই রাখতে দেওয়া যাবে না। এর শিকড় উপড়ে ফেলতে হবে। পার্লামেন্ট হল সুবিধাবাদী সুবিধাভোগীদের সুরক্ষার বন্দোবস্ত পাকা করার জায়গা। ওই জায়গাটায় সবার আগে আঘাত হানতে হবে। কিন্তু কি উপায়ে, সে ব্যাপারে আমরা এখনও নিশ্চিত নই ... ভাবতে হবে ... বন্ধু অনেক ভাবতে হবে ... আরও কি সব আছে ... এখন মনে পড়ছে না ... '
    কাবেরী যতটা সম্ভব নিখিল ব্যানার্জীর ভঙ্গী নকল করে তার কথাগুলো এদের সামনে ফেলার চেষ্টা করল।
    অমিতাভ টেবিলে কনুই রেখে গালে হাত দিয়ে স্থির দৃষ্টিতে কাবেরীর মুখের দিকে তাকিয়ে রইল ...মানে, কাবেরীর কথাগুলোর দিকে তাকিয়ে রইল। তারপর মাথা নীচু করে কি ভাবতে লাগল। প্রায় তিরিশ সেকেন্ড পরে কাবেরীর দিকে তাকিয়ে বলল, ' ওনার সঙ্গে একবার দেখা করা যাবে ? '
    কাবেরী তো এক পায়ে খাড়া। বলল, ' কেন যাবে না ? কত লোক আসে। কবে যাবে ? আচ্ছা দাঁড়াও, আমি স্যারকে বলে একটা টাইম নিয়ে আসব ... '
    ----- ' ঠিক আছে ... জানাস ... '
    সুনির্মল বলল, ' আমিও যেতে চাই ... '
    স্নেহাংশু বলল, ' আমিও ... আমিও ... এই দেখ এই মাত্র একটা কবিতা লিখলাম ...
    ঈশান থেকে আসছে ছুটে ক্ষ্যাপা ঘোড়া
    পরুষ কঠিন লৌহ গ্রীবায় উড়ছে কেশর
    ক্ষুরের ঘায়ে উড়ছে ধুলো বাতাস জুড়ে
    পাথর ভেঙে নামছে ভীষণ পাগলা ঝোরা ....

    স্নেহাংশু পড়ে যেতে লাগল।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Anjan Banerjee | ১৩ মে ২০২৪ ১৯:১৩531676
  • ধন্যবাদ অনেক
  • যোষিতা | ১৩ মে ২০২৪ ২০:০১531678
  • এইটে গুছিয়ে এডিট করে বই বের ফেলুন। সিরিয়াসলি।
  • Anjan Banerjee | ১৩ মে ২০২৪ ২২:১৭531685
  • গোছানো এবং এডিট করার ব্যাপারটা নয় বুঝলাম । কিন্তু বইটা বের করবেটা কে ? আছে কেউ ? 
  • যোষিতা | ১৩ মে ২০২৪ ২২:২৮531686
  • ভালো প্রশ্ন cheeky
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন