এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৩২ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৮ অক্টোবর ২০২৩ | ২৯৮ বার পঠিত
  • কালিপুজোর পরই নিতাইবাবু বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করে দিলেন। শশীভূষণবাবু তার চেনাজানা মিস্ত্রি এবং জোগাড়ের ব্যবস্থা করে দিলেন। তিনি মিস্ত্রির কাজ দেখাশোনার ভারও নিলেন সকালে বিকেলে হাজির হয়ে কারণ নিতাইবাবুর তো ছুটির দিন ছাড়া সময় হবে না। কাঁহাতক আর অফিস কামাই করা যায় এই বছরের শেষে। শশীভূষণবাবু অতি সদাশয় ব্যক্তি তাতে সন্দেহ নেই। এপাশে ওপাশে আরও দুটো কোঠা উঠছে। মিস্ত্রিরা কাজে ব্যস্ত। জোগাড়েদের তৎপর চলাফেরা দেখা যাচ্ছে। জনবিরল মুক্ত জমিতে হাওয়ায় বিক্ষিপ্তভাবে ভেসে আসছে কারিগরদের টুকরো টুকরো কথাবার্তার আওয়াজ।
    শশীভূষণবাবু সেদিন নিতাইবাবুকে বললেন, ' কাছেই শিশির ভাদুড়ির বাড়ি জানেন তো ... উনি এখন খুব অসুস্থ। বাড়ি থেকে তেমন বেরোন না ...'
    নিতাইবাবু এসব খবরে তেমন আগ্রহী নন। বিভূতিবাবু এখানে থাকলে হয়ত উৎসাহে লাফিয়ে উঠতেন।
    নিতাইবাবু বললেন ' ও, আচ্ছা আচ্ছা ... ওনার মতো লোকের কাছাকাছি থাকা তো ভাগ্যের ব্যাপার .... আচ্ছা ইঁট এখন কত করে হাজার ? '
    ------ ' ওটা কাশিনাথ বলতে পারবে। ইঁট সিমেন্ট তো ওই সাপ্লাই দেয় .... সন্ধেবেলায় দেখা হবে ... জিজ্ঞেস করব অখন। তবে ...আপনার চিন্তা নেই, কাশি আমার অনেকদিনের চেনা লোক। অন্যায্য দাম নেবে না। '
    ------ না না .... ছি ছি, আমি সে কথা বলতে চাইনি। আমি শুধু বাজারদরের একটা আন্দাজ পাওয়ার চেষ্টা করছিলুম।
    ------ ' হ্যাঁ, সে তো বটেই ... সে তো বটেই ... '
    রবিবার দিন নিতাইবাবু অঞ্জলিকে সঙ্গে নিয়ে এলেন। অঞ্জলি তাদের নতুন আবাসের ক্রমশঃ গড়ে ওঠা দেখতে লাগল পুরো একবেলা ধরে। তিলে তিলে বেড়ে উঠছে সামান্য নগন্য মানুষের স্বপ্নের নির্মাণ।

    স্নেহাংশুর সঙ্গে কাবেরির হঠাৎ দেখা হয়ে গেল সেদিন শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়ে সন্ধে সাতটা নাগাদ। কাবেরী কিছু কেনাকাটা করতে এসেছিল শ্যামবাজারে। মুখোমুখি দেখা হয়ে গেল স্নেহাংশুর সঙ্গে। এড়ানো গেল না।
    ----- ' আরে ... কি খবর ? হঠাৎ হাওয়া হয়ে গেলে কেন ? নৈঋতের নেক্সট ইস্যু বেরোবে ভাইফোঁটার পরে। কত কাজ ... এইসময়ে ডুব মেরে দিলে ! অমিতাভ রোজ বলে তোমার কথা ... ও-ই তো তোমাকে এনেছিল আমাদের গ্রুপে ... ওর খুব খারাপ লাগছে .... ' স্নেহাংশুর কথায় যেন অভিযোগের সুর।
    শুনে কাবেরীর গা পিত্তি জ্বলে যেতে লাগল। ভাবল, এমনভাবে বলছে সে যেন ওদের কোম্পানির মাইনে করা কর্মচারি। অনুপস্থিতির জবাবদিহি চাইছে। অমিতাভ যেন ওর বস। করবি তো ওইসব হাবিজাবি কবিতা নিয়ে জ্ঞানগম্ভীর আলোচনা। তারপর আবার গোদের ওপর বিষফোঁড়া ... পত্রিকা বেরোবার পর ওগুলো ফিরি করবার জন্যে ধরিয়ে দেবে ... কি জ্বালা ... যেন বিনি পয়সার ক্যানভাসার। ওঃ ... অসহ্য একেবারে ...। কি কুক্ষণে যে সুপ্রীতির কাছে গিয়ে ওই অমিতাভর পাল্লায় পড়েছিল। এসব তার জিনিসই না। তার ধাতে এসব সইবে না।
    কিন্তু কারো মুখের ওপর এসব বলা যায় না। শিষ্টতা বজায় রাখতেই হয়।
    কাবেরী বলল, ' সামনে পরীক্ষা ... একদম সময় পাচ্ছি না। খুব প্রেসারে আছি। পরীক্ষার পরে দেখি যদি পারি .... তাছাড়া তোমাদের ওইসব সাবজেক্ট আমি ঠিক নিতে পারি না ... কেমন যেন খাবি খেতে থাকি ... '
    ------ ' সে কি কথা ! এটা আমি বিশ্বাসই করি না। তোমার মতো ইন্টেলিজেন্ট একটা মেয়ে যদি এমন কথা বলে তা'লে আর কি বলব ? আচ্ছা .... তুমি কাল বিকেলে এস তো কফিহাউসে। তারপর দেখ, ভাল লাগে কি না লাগে ... ভাল না লাগলে আর আসতে বলব না। অনেক কষ্ট করে আমরা গ্রুপটা গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। তাতে প্রথম থেকেই যদি ভাঙন ধরে ....। এটা আমাদের লেখার জগতে কেরিয়ারের প্রশ্ন। একটা গ্রুপ হাতে না থাকলে তো কিছু করা যায় না এখনকার বাংলা সাহিত্যের জগতে। তোমাদের মতো ব্রাইট কিছু ছেলে মেয়ে থাকলে গ্রুপটা স্ট্রং হয় এই আর কি .... নানা কোয়ার্টারে অ্যাপপ্রোচ করার সুবিধে হয়।'
    স্নেহাংশু অকপট বক্তব্য রাখে।
    কাবেরী তার নিজের মতো করে ভাবে। ভাবে, স্রেফ ধান্দাবাজি .... তোরা লেখক হবি, তার জন্য আমাকে বেগার ঠেলতে হবে ... মামার বাড়ির আব্দার আর কি !
    তার মনে হল, আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। ব্যাপারটায় এবার ইতি টানার দরকার।
    সে বলল, ' আচ্ছা ঠিক আছে, আসার চেষ্টা করব ... আমি আসি এখন। অনেক কাজ আছে। আবার দেখা হবে। তখন কথা হবে। আসি ... '
    স্নেহাংশু এর পরেও বলল, ' অমিতাভ তোমার কথা খুব বলে। ওকে কিছু বলব কি ? '
    ------ ' না না .... কি আবার বলবে ? দেখা হলে যা বলার আমিই বলব ...আসি ... '
    স্নেহাংশু মনে মনে বলল, ' ঠিক আছে অমিতাভকে নয় এটাই বলব ... '

    সুমনা পড়ন্ত বিকেলে দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে রাস্তার লোকজন দেখতে লাগল। পুজো শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু উৎসবের আমেজ এখনও মুছে যায়নি। তার খুব ইচ্ছে ছিল পুজোর উৎসবময় পরিবেশে প্রতিবিম্বর সঙ্গে একদিন কিছুক্ষণ সময় কাটানো। কিন্তু সেটা সম্ভব হল না।

    ব্যাপারটার পরিণতি কি হবে কে জানে। সুমনার চিন্তা তার মাকে নিয়ে। তার বাবার উদারতা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু তার মা একটু অন্য ধাতুতে গড়া এবং এসব ব্যাপারে তার কথাই শেষ কথা। প্রতিবিম্বকে সে ছাড়তে পারবে না, মনের দিক থেকে এতটা জড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু প্রতিবিম্বর ঠিকমতো প্রতিষ্ঠিত হতে এখনও অন্তত পাঁচবছর লাগবে। ততদিনে তার মা যদি তার বিয়ে ঠিক করে ফেলে কোথাও। বেশ সমস্যা তৈরি হবে। প্রতিবিম্বকে ছেড়ে সে চলে যেতে পারবে না কারণ উদ্যোগটা তার দিক দিয়েই শুরু হয়েছিল। এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা করার কথা সে মনেও আনতে পারবে না। তেমন জটিল পরিস্থিতি তৈরি হলে তার বাবা নিশ্চয়ই সামাল দেবে, এ ব্যাপারে তার ভরসা আছে। প্রতিবিম্বের প্রতি সে কেন আবিষ্ট হল, তার সঠিক কারণ সে এখনও আবিষ্কার করতে পারেনি। পুজোর ছুটির পর কলেজ খুললে তবেই প্রতিবিম্বর সঙ্গে দেখা হওয়ার সুযোগ হবে। সুমনার খুব দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে প্রতিবিম্বকে। কিন্তু তার কোন উপায় নেই। ইচ্ছেটাকে চাপা দিয়ে রাখতে হচ্ছে ক'দিনের জন্য। এর মধ্যে একদিন দুপুরে নাকি শঙ্খ বলে সেই ছেলেটা এসে হাজির হয়েছিল। কত রকম মানুষই যে আছে। পারেও বটে ....। সুমনা মনে মনে হেসে ফেলে। সে যে এত আকর্ষণীয় তা তো কোনদিন জানতে পারেনি সে। সুমনা ভাবে, কাবেরী কিন্তু বেশ আছে। কোন কিছুতেই স্থায়ী টান নেই। ওরকম হওয়াই বোধহয় ভাল। আর কোন টানের কথা সে জানে না, তবে মিস্টার স্কটিশ চার্চের টান কাটানোর কোন ক্ষমতা যে তার নেই এ ব্যাপারে সুমনা নিশ্চিত।

    কৈলাস বোস স্ট্রিটের মোড়ে ছোট একটা মঞ্চ তৈরি করে পথসভা হচ্ছে। সেখানে ঢোলা পাজামা পাঞ্জাবী পরা, চোখে কালো চশমা দেওয়া একজন মোটাসোটা ভদ্রলোক বক্তৃতা দিচ্ছেন ধীর স্থির বিশ্লেষণাত্মক ভঙ্গীতে। কে একজন বলল ওনার নাম অতুল্য ঘোষ, কংগ্রেসের নেতা।
    সুমনা রাস্তায় লাগানো মাইকে ছড়িয়ে যাওয়া অতুল্যবাবুর ভাষণ শুনতে লাগল।

    লক্ষীপুজোর দুদিন পর বেলা নটা নাগাদ বিভূতিবাবুর বাড়ির সামনে একটা ছয় চাকার লরি এসে থামল। তার পিছনে একটা সাদা রঙের অ্যাম্বাসাডার গাড়ি। লরিতে অনিল ঘোষের ঘর থেকে ভারি ভারি আসবাবপত্র উঠতে লাগল। তিনজন মজুর ধরাধরি করে অনিলবাবুর পুরো সংসার নীচে নামিয়ে এনে লরিতে চাপাতে লাগল।
    কিছুক্ষণ বাদে বাসিন্দাশূন্য হয়ে যাবে বিভূতি দত্তর বাড়ির দোতলা। বিভূতিবাবু তিনতলার ঘরের জানলা দিয়ে নীচে দেখতে লাগলেন। তিনি ভাবলেন, অন্তত তাদের নাটকটা হয়ে যাওয়া পর্যন্ত থেকে যেতে পারতেন অনিলবাবু। এত তাড়াহুড়োর কোন দরকার ছিল কি ? তার মনে একটা অভিমানের পাথর চেপে বসতে লাগল। অনিলবাবু কাল রাত্রে ওপরে এসেছিলেন পরদিন সকালে এ বাড়ি ছেড়ে তাদের চলে যাওয়ার খবর দিতে। খবরটা শুনে কেন কে জানে বিভূতি দত্তর গলা কেমন বুজে গেল সহসা। এতদিনের একত্রে থাকার বাঁধন মায়া তার মনে ঘন আবেগের বাষ্প ঘনিয়ে তুলল।
    তিনি বিশেষ কিছু বলতে পারলেন না। ভ্যাবলা দৃষ্টিতে অনিলবাবুর মুখের দিকে তাকিয়ে শুধু বললেন, ' এ..ই হঠাৎ ! এত তাড়াতাড়ি ? '
    ------ ' না ... মানে ... ঠিক হঠাৎ নয় দত্তবাবু। অনেকদিন ধরেই ভাবছি ... আর যেতে যখন হবেই .... '
    বিভূতিবাবু প্রায় রুদ্ধকন্ঠে বললেন, ' আমি তো কখনও .... '
    ----- ' না না, ছি ছি ... এ কি বলছেন দত্তদা.... আপনি কেন বলবেন ... আমাদের দরকার বলেই তো ....। তাছাড়া এখান থেকে চলে গেলেই কি সব সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে গেল ? আমরা মাঝেমাঝেই এ পাড়ায় আসব, এ বাড়িতে আসব ... একদম মন খারাপ করবেন না ... আমাদেরই কি কম মন খারাপ ? আমরা মাঝেমাঝেই আসব ...'
    বিভূতিবাবু ম্লান হাসি হেসে তার দীর্ঘ জীবনের গভীর অভিজ্ঞতার গোপন ঝিনুকের মধ্য থেকে ক'টি শব্দের মুক্তো ঢেলে দিলেন, ' অনিলবাবু ... যে যায় সে কি আর আসে ? '

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন