এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৬২ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২১৬ বার পঠিত
  • আজ সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা। এলোমেলো হাওয়া বইছে। টিপটিপ করে দু এক ফোঁটা বৃষ্টি পড়ছে মাঝে মাঝে।
    ময়দানে আজ মোহনবাগান আর মহমেডান স্পোর্টিং-এর খেলা আছে। চারপাশে বেশ সাজো সাজো মেজাজ পাড়ায় পাড়ায়। উত্তেজনাও যথেষ্ট। ফিরতি লীগের খেলা। আজকের খেলার রেজাল্টের ওপর লীগ চ্যাম্পিয়ানশিপ ভালররকম নির্ভর করছে। খেলা ইস্টবেঙ্গল এরিয়ান মাঠে।

    জন্মেজয়বাবুর এইসব খেলাটেলা নিয়ে মোটেই মাথা ব্যথা নেই। খেলা নিয়ে লোকে কেন যে এত মাতামাতি করে তিনি ভেবে পান না। এগুলো কার কি উপকারে লাগে কে জানে। খেলায় জেতা আর জীবনের লড়াইয়ে জেতা কি এক জিনিস হল !ওপারে থাকার সময়ও তিনি দেখতেন বড় টিমের সঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের বা মহমেডানের খেলা থাকলেই সব উত্তেজনায় মাতোয়ারা, এমনকি তার ছেলে অখিলও। কিছু বললে বলে, 'ওসব তুমি বোঝবা না ... এ একটা জাতির, সমাজের সম্মানের যুদ্ধ, অস্তিত্বের যুদ্ধ'। এ এক অদ্ভুত ভাববিলাস। খেলায় জিতে যে কিভাবে সমাজে অস্তিত্বের যুদ্ধ জেতা যায় তা জন্মেজয়বাবুর মাথায় ঢোকে না।

    সে যাই হোক, অখিলবাবুর একটা কাজের ঠিক হয়েছে অ্যান্ড্রু ইউল কোম্পানিতে। অখিলের এক মামাতো ভাই চাকরিটা ঠিক করেছে কোম্পানির এক সাহেবকে ধরাধরি করে। সামনের সোমবার থেকে অফিসে যেতে হবে। অখিল লেখাপড়ায় খারাপ ছিল না। আর্টস গ্র্যাজুয়েট। ওখানে সরকারি দপ্তরে কাজ করত। কপালের ফেরে এখন ঠাঁইনাড়া হয়ে দেশান্তরী হতে হল।
    মেঘলা দিন। বেলা সাড়ে এগারোটা বাজে। জন্মেজয়বাবু হাঁটতে হাঁটতে মোড়ের দিকে যাচ্ছিলেন। গঙ্গাপদর দোকানের সামনে এসে দাঁড়ালেন। গঙ্গা কাজে ব্যস্ত ছিল, তবু চোখাচোখি হল। জন্মেজয়ের দিকে তাকিয়ে হাসল।
    বলল, ' মেসোমশাই কোথায় চললেন? '
    ----- ' এই ... একটু হাঁটাহাটি করত্যাসি ... কাঁহাতক আর ঘরে বইস্যা থাকা যায়? '
    ----- ' আসুন না ... একটু বসে যান এখানে ... একটু চা খেয়ে যান না ... '
    ------ ' হ্যাঁ তা ... বলছ যখন ... '
    জন্মেজয়বাবু গঙ্গার দোকানের পাশে রাখা বেঞ্চিতে গিয়ে বসলেন।
    গঙ্গা দোকানের ছেলেটাকে বলল, ' বাপি একটা চা নিয়ে আয় ... তারপর ... মেসোমশাই কেমন লাগছে এখানে ... '
    ----- ' তা,খুবই ভাল লাগত্যাসে... বিভূতিবাবুর তুলনা হয় না ... তার লগেই তো এইখানে আসা হইল ... ভাগ্য ভাল আমাদের ... '
    ----- ' হ্যাঁ, তা তো বটেই ... ওনার মতো মানুষ হয় না। উনি একদম অন্যরকম ... সেই ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি ... '
    ------ ' হ ঠিকই কইস। আর তোমাদের এই হেদুয়া বড় সুন্দর। আমি সকালে বিকালে ওখানে গিয়া ঘুইরা বেড়াই। বেশ ভাল লাগে ... '
    ----- ' আচ্ছা আচ্ছা ... ভাল ভাল ... আজ বড় খেলা আছে জানেন তো? '
    ------ ' কি খেলা? ও ... ওই ফুটবল খেলা? ওসব নিয়া আমার কোন মাথাব্যথা নাই। ওপারের লোকগুলাও খুব মাতামাতি করে এই খেলা নিয়া .... ইস্টবেঙ্গল কিংবা মহমেডানের খেলা থাকলেই ব্যস ... নাই কাজ তো খই ভাজ ... অযথা হুল্লোড় ... '
    ------ ' হ্যাঃ হ্যাঃ ... তা যা বলেছেন মেসোমশাই। ওরা জিতলে আমাদের কি? আমাদের অবস্থা তো বদলাবে না ... '
    ----- ' হ ... যা কইস ... '
    গঙ্গাপদ আরও নানারকম কথাবার্তা বলতে লাগল।
    সে জন্ম থেকে কলকাতা শহরে মানুষ। জন্মেজয়বাবুদের দেশ গাঁ সম্বন্ধে তার খুব কৌতূহল। সে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে আমনাড়া গ্রামের কথা জিজ্ঞাসা করে। জন্মেজয়বাবুও পরম উৎসাহে আমনাড়ার মাঠ ঘাট, বন জঙ্গল, নদী, পুজো পার্বন, ঠাকুর দালান, মেলা, হাট, আমবাগান, যাত্রাপালার কথা অনর্গল ধারায় বর্ণনা করতে থাকেন। তার চোখমুখ দেখে গঙ্গাপদর মনে হয় জন্মেজয়বাবু যেন স্বপ্নের ঘোরে ডুবে আছেন।

    চা এসে গেল। জন্মেজয়বাবু দু হাঁটুতে হাত রেখে মাথা নীচু করে কি যেন ভাবছিলেন। বোধহয় ভাবছিলেন, কোথায় ছিলাম কোথায় এলাম ... আবার কোথায় যাব কে জানে। নাকি, এই হেদুয়ার ধারেই শেষের সে দিন এসে দাঁড়াবে ... বৃদ্ধ জন্মেজয়ের বুকের ভিতর থেকে একটা গভীর শ্বাস বেরিয়ে আসে।
    ----- ' বাবু ... চা ... '
    জন্মেজয়বাবু মুখ তুলে দেখলেন বাপি চায়ের গ্লাসটা ধরে দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে।
    ----- ' ও আচ্ছা ... হ্যাঁ, দাও ... '

    দুপুরবেলা। মেঘলা দিন। বটতলা থানার ওসি কালীকিঙ্করবাবু তার চেয়ারে বসে সিঙ্গাপুরি কলা খাচ্ছিলেন তারিয়ে তারিয়ে। একটা খাচ্ছেন। সামনে আর একটা রয়েছে। প্রথমটা শেষ করে বোধহয় দ্বিতীয়টা ধরবেন।
    এই সময়ে সাগর এসে ঢুকল। কালীবাবু কলা চিবোতে চিবোতে বললেন, ' আরে আসেন আসেন ... ', টেবিলের কলাটা এগিয়ে ধরে বললেন, ' নেন ... খাইবেন নাকি? '
    ----- ' আরে না মশাই ... আপনার কলা আপনি খান ... কোন খবর আছে নাকি? '
    ----- ' মাণিক কানুরা যে হারামজাদা ছোকরাগুলারে ধইরা আনসিল তাদের কোর্টে চালান করছিলাম। জামিন পাইসে অবশ্য। তবে এমন বদমায়েসি আর করার সাহস পাবে না এটা শিওর। দাগি ক্রিমিনাল তো নয় ... গার্জেনদের তো মুখ চুন ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... ওসব পেটি ব্যাপার বাদ দিন। আচ্ছা ... আপনি বংশীলাল রায়কে চেনেন? চালতাবাগানে লোহাপট্টিতে গদি আছে। '
    ------ ' বংশীলাল? ঠিক মনে করতে পারছি না। কেন কি হয়েছে? '
    ------ ' সূরযমল পারমারকে চেনেন? '
    ------ ' ঠিক মনে করতে পারছি না। এরও কি ওখানে গদি? '
    ------ ' হ্যাঁ ... '
    ------ ' কেন কি হয়েছে? ' কালীবাবু জিজ্ঞাসা করেন।
    ------ ' কিছু হয়নি, তবে হতে পারে। ঘটনা ঘটার অনেক আগে থেকেই তার গন্ধ পাই ... মানে, ঘটনাটা যদি আমাকে জড়িয়ে হয় ...'
    ----- ' কেসটা কি একটু বিশদে বলুন তো। ঠিক ধরতে পারছি না ... '
    ------ ' ওই যে বললাম বংশীলাল রায়, সে আমার কাছে এসেছিল প্রোটেকশান চাইতে। সূরজমল নাকি তাকে খুব ডিসটার্ব করছে। গোডাউন দখল করেছে ... আরও কি সব করেছে। সে নাকি সূরজমলের ভয়ে একেবারে কুঁকড়ে আছে। বলল, সূরজ নাকি তার পেছনে কান্তিকে লাগিয়েছে ...'
    ------ ' কান্তিকে চেনেন তো? '
    ------ ' হ্যাঁ হ্যাঁ .... কান্তি সিং। আগে ব্রজেশ্বর দত্তর হয়ে কাজ করত। এখন বোধহয় লেবুতলার দিকে সরে গেছে ... পতিতপাবন সাহার সঙ্গে কাজ করে ... আমার জুরিসডিকশানে পড়ে না .... বহুত হারামি ... '
    ------- ' বংশীলাল কান্তির চেয়েও হারামি। আমি চিনি ওকে। মালটার সঙ্গে আমাকে লড়িয়ে দিতে চাইছে। কান্তি টান্তি কোন ব্যাপার নয় ... দু পয়সার খদ্দের, কিন্তু সূরযমলকে মাঝখানে রেখে কান্তির এগেনস্টে আমাকে নামানোর চেষ্টা ... এটাকেই খটকা লাগছে মনে। '
    ------ ' বুঝতে পেরেছি। আপনি বলছেন পুরোটা পতিতপাবনের প্ল্যান কিনা ... তাই তো? '
    ----- ' একদম। ঠিক ধরেছেন ... ' সাগর বলল।
    ----- ' পতিতপাবন ফাঁদ পাতছে বলছেন? '
    ----- ' তাই তো মনে হচ্ছে .... '
    ----- ' ঠিক আছে ... আমি কাল থেকেই কাজে নামছি ... আপনি একটু টিপস দেবেন শুধু ... '
    ----- ' যেমন ধরুন বংশীবাবুর দুটো ওয়্যারহাউস সুমঙ্গল আর দীপ্তিতে গোপনে খোঁজখবর করা এবং এটা একটু বার করতে হবে পতিতপাবন এবং কান্তির সঙ্গে বংশীলালের কোন যোগাযোগ আছে কিনা। আমিও লোক লাগাচ্ছি। এটা জানার খুব দরকার ... '
    ----- ' ঠিক আছে, দেখে নিচ্ছি আমি ... চিন্তা করবেন না ... '
    ----- ' চিন্তা করার ব্যাপার না .... এটার খবর পেলে আমি আমার প্ল্যান সাজাতে পারি। আগে থেকে খবর জানা থাকলে প্ল্যান সাজানো সহজ হয়। '
    কালীবাবু দ্বিতীয় কলাটার খোসা ছাড়াতে ছাড়াতে বললেন, ' কারেক্ট কারেক্ট .... দেখি কতদূর কি করতে পারি .... তবে আমিও তো সরকারি চাকরি করি ....'
    ------ ' ঠিক আছে, আপনি সরকারি নিয়ম মেনেই সব কিছু করবেন। আর বুঝিয়ে বলার দরকার আছে কি? '
    কালীবাবু কলাভরা মুখে ডান হাতটা তুলে বাঁ দিকে দুবার মাথা নেড়ে বললেন, ' হুঁ .. উঁ .. উঁ... '

    কাবেরী কলেজে সুমনাকে বলল, ' আজ দিনটা কেমন মেলানকলিক ... না? '
    ------ ' মেঘলা আকাশ হলে ওরকম মনে হয় ... ' সুমনা দায়সারা উত্তর দেয়।
    ----- ' হ্যাঁ কেমন মন খারাপ লাগে ... '
    ----- ' হুঁ '
    ----- ' ওই গানটা খুব সুন্দর ... না? '
    ----- ' কোনটা? '
    ------ ' ওই যে একটা রবীন্দ্রসঙ্গীত আছে না .... এমন দিনে তারে বলা যায় ....এমন ঘন ঘোর বরিষায়... ওই গানটা ... '
    সুমনা ভাবল, এই মরেছে ... কাবেরী এসব কি বলছে ...সে ঠিক শুনছে তো ! এটা কাবেরী তো?
    সে আবার দায়সারা ভঙ্গীতে বলল, ' ঘন ঘোর বর্ষা তো হচ্ছে না ... মাঝে মাঝে টিপ টিপ করে বৃষ্টি হচ্ছে ... '
    ------ ' সে হোক পরিবেশটা তো ওইরকম ... এখন তো ক্লাসের দেরি আছে। চল না, হেদোয় গিয়ে একটু ঘুরি ... '
    সুমনা আঁতকে উঠল। প্রতিবিম্ব হয়ত এখন ওখানে এসে বসে আছে শিরিষ গাছের তলায়।
    কাবেরী কয়েক মুহূর্ত চুপ করে থেকে একেবারে অন্য রকম গলায় বলল, ' জানিস ... কাল ওই ছেলেটাকে দেখলাম আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে যেতে ... '
    ----- ' কোন ছেলেটা? '
    ----- ' ওই যে স্কটিশের সেই ছেলেটা ...হেদুয়ায় বসে নোট পড়ত .... মনে আছে? '
    সুমনার গলা দিয়ে কোন আওয়াজ বেরল না। সে নির্নিমেষে কাবেরীর মুখের দিকে তাকিয়ে রইল।
    কাবেরী আবিষ্ট স্বরে বলল, ' চল না, একটা রাউন্ড মেরে দেখি ... কি জানি কেন, খুব দেখতে ইচ্ছে করছে ওকে ... '
    সুমনা কি বলবে ভেবে পেল না। নানা চিন্তা তোলপাড় করতে লাগল তার বুকে। একটা ফুলের পাপড়িতে যেন গাঢ় অ্যাসিড পড়েছে কয়েক ফোঁটা।
    সহসা ঘন কালো মেঘপুঞ্জ ফুঁড়ে একটা আলোর বল্লম ছুটে এসে মাটিতে পড়ল।
    তার মনে পড়ে গেল প্রতিবিম্বর অনলি অ্যাবসোলিউট ট্রুথ ইন দি ইউনিভার্সের তত্ত্ব।
    সুমনা মুহুর্তেই মুখর হয়ে উঠল, ' চল ... চল দেখি তার দেখা পাওয়া যায় নাকি ... '

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন