এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৪

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ আগস্ট ২০২৩ | ৪৮৫ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
    বিভূতিবাবু অনিমেষদের তিনজনকে নিয়ে ট্যাক্সি করে বাড়ি ফিরলেন।
    সংসারনাথবাবুর বাতের ব্যথা ইদানীং খুব বেড়েছে। লাঠিতে ভর দিয়ে চলাফেরা করেন। তিনি রোজ সন্ধেবেলায় হেদুয়ায় গিয়ে টুকটুক করে একটু হাঁটাহাঁটি করেন। ডাক্তার বলেছে একেবারে বসে গেলে শরীরও বসে যাবে। বিকেলের দিকে একটু হাঁটবেন। 
    নকুড়ের দোকানের সামনে বিভূতিবাবুদের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। সংসারনাথবাবু লাঠিতে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন।
    ----- ' আরে বাপ ... পুরো ব্যাটেলিয়ন যে ... কোথা থেকে? '
    ----- ' এই একটু ওদিক থেকে আসছি ... পরে কথা বলব কাকাবাবু ... এখন খুব টায়ার্ড ... ', বলে সংসারনাথবাবুর পাশ কাটিয়ে এগিয়ে গেল ওরা।
    সংসারনাথবাবু পিছন ঘুরে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলেন ওদের দিকে। তারপর হেদোর দিকে হাঁটা দিলেন।
    অনিমেষরা এগোতে লাগল। বিভূতিবাবু বললেন, ' শোন ... এসব কথা কাউকে বলার দরকার নেই ... কার মনে কি আছে ... সবাই তো সমান নয় ... '।
    অনিমেষ বলল, ' ঠিক আছে জেঠু ... '।
    উৎপলও বলল, ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... ঠিক বলেছেন। একদিন কিন্তু আমাদের খাওয়াতে হবে জেঠু ... '
    উৎপলের এ প্রস্তাবে অনিমেষ অস্বস্তি বোধ করতে লাগল। বলল, ' অ্যাই হ্যাঃ ... কি বলছিস ... '
    বিভূতিবাবু কিন্তু বললেন, ' ওটা আমাকে বলতে হবে না ... আমি ঠিক ডেকে নেব তোদের ... বলতে হবে না ... তোরা না থাকলে তো আজকে ... নে চল ... ' 

    উৎপল আর সমীরণ বাড়ি চলে গেল। বিভূতিবাবু অনিমেষকে নিয়ে বাড়ি ঢুকলেন। বিভূতিবাবু সোজা ওপরে চলে গেলেন। অনিমেষ গিয়ে ঘরে ঢুকল।
    অঞ্জলি ছেলের দিকে ফিরে জিজ্ঞেস করলেন,
    ' কিরে ... ইংলিশ পিকচার দেখে এলি? '
    ----- ' হ্যাঁ লাইটহাউসে ... দারুণ। যুদ্ধের সময়ের ...'
    ----- ' তাই নাকি? ' নিতাইবাবু উৎসাহ প্রকাশ করেন।
    ----- ' হুঁ ... '
    শ্রীলেখা পাশের ঘরে রবীনবাবুর কাছে অঙ্ক করছে। রবীন তরফদার পোস্টাফিসে চাকরি করেন। টিউশানি করা তার 'সাইড ইনকাম'। তার কাছে  পড়ে হাফ ইয়ারলি পরীক্ষায় শ্রীলেখা অঙ্কে পঁচাত্তর পেয়েছে। নিতাইবাবু এবং অঞ্জলির তাই রবীনবাবুর ওপর আস্থা বেড়েছে। অ্যানুয়াল পরীক্ষাতেও শ্রীলেখার অঙ্কের নম্বরের ব্যাপারে আশাবাদী হয়ে উঠেছেন। 

    ----- ' বাবা আজ এক জায়গায় জমি দেখতে গিয়েছিল জানিস তো? ', অঞ্জলি জানাল।
    অনিমেষের মুখে চরম বিতৃষ্ণার ছাপ ফুটে উঠল।
    ----- ' সে তোমরা যা খুশি করগে যাও ... আমি এ পাড়া ছেড়ে কোথাও যাব না ... '
    ----- ' তা বললে কি হয়রে পাগল ... ভবিষ্যতের কথা ভাবতে হবে না? তোদের কথা ভেবেই তো ... ভাড়াবাড়িতে কি চিরকাল থাকা যায় ... '
    ----- ' ওসব তোমাদের ভাবতে হবে না ... আমার ব্যবস্থা আমি করে নেব ... '
    নিতাইবাবু বৌকে বললেন, ' আচ্ছা ঠিক আছে ... এখন চুপ কর তো ... কোথায় কি তার ঠিক নেই... এখন থেকে ... '
    একটু পরে রবীনবাবু পাশের ঘর থেকে বেরোলেন পড়ানো শেষ করে।
    নিতাইবাবু বাইরে বেরোলেন। অভিবাবকের আগমার্কা প্রশ্ন রাখলেন, ' কেমন বুঝছেন ... নিতে পারছে? '
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... ঠিকই আছে। প্রচুর প্র্যাকটিস করতে হবে। অঙ্কে প্র্যাকটিসটাই আসল। বুদ্ধির চেয়ে প্র্যাকটিস বেশি দরকার অঙ্কে। '
    ----- ' সে তো বটেই ... পরিশ্রমটাই তো দিতে চায় না মোটে ... ', নিতাইবাবু বলেন।
    ----- ' হয়ে যাবে ... আস্তে আস্তে হয়ে যাবে ... ', বেশ পেশাদারি ভঙ্গীতে অভয়বাণী দিলেন রবীন তরফদার।
    ----- ' আমার ছেলেটাকেও একটু দেখতে হবে সামনের বছর থেকে .... চেষ্টা তো করতে হবে ... '
    ----- ' হ্যাঁ নিশ্চয়ই ... বলবেন।  আসি এখন ... এখনও দুটো বাকি ... '
    রবীনবাবু বেরিয়ে গেলেন। তার সময়ের দাম আছে। রাস্তায় বেরিয়ে একটা সিগারেট ধরালেন। সিগারেটটা শেষ হলে বিবেকানন্দ রোডে আর এক বাড়িতে ঢুকবেন।

    কাবেরী শ্যামবাজারে কফিহাউসে পৌঁছে দেখল অমিতাভ বাইরে তার প্রতীক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। কাবেরী ওপার থেকে রাস্তা পার হয়ে এদিকে আসছিল। অমিতাভ এগিয়ে গেল ওর দিকে।
    ----- ' যাক শেষ পর্যন্ত এলে তা'লে ... আমি আশা করিনি ... '
    ----- ' কেন আমি কি কেউ কেটা নাকি? আসব না কেন? ', কাবেরীর কথায় কখনও অস্পষ্টতা থাকে না।
    দুজন ভিতরে ঢুকল। একটা টেবিলে সুনির্মল আর স্নেহাংশু বসে আছে। ওদের দিকে ঘুরে তাকাল। অমিতাভ বলল, ' এ হল কাবেরী ... সুপ্রীতির বন্ধু ... পত্রিকার ব্যাপারে খুব ইন্ট্রেস্টেড ... তাই আসতে বললাম ... '।

    সুপ্রীতি হল অমিতাভর মাসতুতো বোন। গোয়াবাগানে থাকে। ওখানেই দুদিন দেখা হয়েছিল অমিতাভর সঙ্গে কাবেরীর। সুপ্রীতি কাবেরীর স্কুল জীবনের বন্ধু। এখনও যোগাযোগ অটুট আছে। যাই হোক, ওখানে কথায় কথায় অমিতাভর সঙ্গে  কাবেরীর পরিচয় করায় সুপ্রীতি।  অমিতাভ সেন যে বাংলা সাহিত্যের একজন উদীয়মান নক্ষত্র এবং সে তার মাসতুতো দাদার ডাই হার্ড ফ্যান এটা জানাতে সুপ্রীতি ভোলে না।  অমিতাভদের ম্যাগাজিন বার করার তোড়জোড়ের ব্যাপারটাও সুপ্রীতিই উৎসাহে টইটুম্বুর হয়ে বিবৃত করতে থাকে। 
    কাবেরী ভদ্রতা রক্ষা করে বলল, ' ও আচ্ছা আচ্ছা .... দারুণ তো ... আগে কোন লেখকের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়নি ... মানে, এই প্রথম একজন লেখককে আমি সামনাসামনি দেখছি।  আমি বেথুন কলেজে ম্যাথস অনার্স ... ফার্স্ট ইয়ার ... '
    অমিতাভ বলল, ' ও বাবা ... ওই সাবজেক্টটা আমার ধরাছোঁয়ার বাইরে ... '
    ----- ' তাই নাকি? আপনার সাবজেক্টটাও তো আমার ধরাছোঁয়ার বাইরে ... হাঃ হাঃ ... '
    সুপ্রীতি বোধহয় তার মাসতুতো দাদার সৃষ্টিশীলতা প্রচারের উদ্দেশ্যে কাবেরীকে বলে উঠল, ' ও কিন্তু ইনস্ট্যান্ট কবিতা লিখতে পারে যে কোন বিষয়ের ওপর ... আচ্ছা বুড়ো,  তুই কাবেরীকে নিয়ে একটা কবিতা লিখে ওকে দে তো ... ', বলে একটা নিভাঁজ সাদা কাগজ এনে অমিতাভকে দিল। বলল, ' এই খবরের কাগজটার ওপর রেখে লেখ ... '
    অমিতাভ বলল, ' দূ..র  এইভাবে হয় নাকি ... কি পাগলামি করিস ! '
    কিন্তু সুপ্রীতি নাছোড়বান্দার মতো ঝুলোঝুলি করতে লাগল ---- ' ঠিক পারবি ... আগে এরকম কত লিখেছিস ... আমার ইজ্জতের ব্যাপার ... ঝোলাস না ... '  
    অমিতাভ অগত্যা তার মাসতুতো বোনের ইজ্জত রক্ষার জন্য খবরের কাগজের ওপর সাদা কাগজ রেখে একমনা হয়ে কবিতার লাইন খুঁজতে লাগল।
    আচমকা অতীতের কোন চরিত্র এবং ঘটনা মনে পড়ে গিয়ে একটা লাইন বেরিয়ে এল ....
    এখন আর আগুন জ্বেল না তুমি / রক্তিম আভা দাবানল লেলিহান / সবুজ বরণ আম্র শাখার বাতাসে / নিদ্রার মাদুর একখানা/ পার তো দিও বিছিয়ে .....
    এটা আদৌ কাবেরীকে ভেবে লেখা নয়। যাই হোক লেখা শেষ হলে একবার চোখ বুলিয়ে নিল অমিতাভ। কোন কাটাকুটি নেই লেখায়। পরিশীলিত হাতের লেখা।
    কাবেরীর দিকে বাড়িয়ে ধরে বলল, ' এই যে ... '।
    কাবেরী কাগজটা নিল। একবার পড়ল, তারপর ব্যাগ থেকে একটা বই বার করে কাগজটা তার ভিতর রাখল। 
    অমিতাভ বলল, ' আমাদের গ্রুপে এস না। ভাল লাগবে। আমাদের কোন ফিমেল মেম্বার নেই। দু একজন থাকলে নানা জায়গায় অ্যাপ্রোচ করার সুবিধে হয়। লিখতেও পার। বুধবার বিকেলে আমরা শ্যামবাজার কফিহাউসে বসছি। আসতে পার। কিছু সাজেশান হয়তো দিতে পারবে। এই ফিল্ডে গ্রুপ ছাড়া এগোন প্রায় অসম্ভব ... '
    কাবেরী বলল, ' আচ্ছা ... ইচ্ছে রইল ... চেষ্টা করব ... '

    কাবেরী বাড়ি গিয়ে কবিতাটা বার করে দুবার  পড়ল। তারপর নানান রকমারি চিন্তা আসতে থাকল। তার অনিচ্ছাসত্ত্বেও আসতেই থাকল ... আসতেই থাকল ... ' 

    স্নেহাংশু আর সুনির্মলের সঙ্গে পরিচয় পর্ব শেষ হলে সুনির্মল বলল, ' আমরা কিন্তু তোমাকে তুই বলব ... আমরা তাই বলি ... '
    কাবেরী সপ্রতিভভাবে বলল, ' খুব ভাল ... সেটাই তো উচিত ... '
    এরপর পত্রিকার বাজেট সংক্রান্ত দুচার কথার পর স্নেহাংশু বলল,  'কৌরব' অমিয় চক্রবর্তী , বিষ্ণু দে এবং অরুণ মিত্রকে নিয়ে একটা সংখ্যা বার করছে।   সংখ্যাটা অ্যাকচুয়ালি নিওরিয়্যালিজম-এর ওপর ... '
    অমিতাভ বলল, ' এরা কেউই কি নিওরিয়্যালিজমের এক্সপোনেন্ট নাকি? ' 
    ---- ' তা'লে কারা নিওরিয়্যালিজমের এক্সপোনেন্ট? '
    স্নেহাংশু চ্যালেঞ্জ দিল।
    এরপর নিওরিয়্যাল, পোস্টমডার্ন, সুররিয়্যাল,  এগ্সিস্ট্যানশিয়াল, কিউবিক এমনকি অ্যাগনস্টিক ... ইত্যাদি কাবেরীর পক্ষে সম্পূর্ণ দুর্বোধ্য এবং ধোঁয়াশায় ভরা বিষয়বস্তু নিয়ে তিনজনে তুমুল তর্কাতর্কি করতে লাগল।
    এদের কথাবার্তা শুনে কাবেরীর মনে হচ্ছিল এরা যেন তার জানা কোন ভাষায় কথা বলছে না। যেন কোন ভিনগ্রহের দুর্বোধ্য পরিভাষা ছুঁড়ে মারছে একে অপরের দিকে।  
    কাবেরীর যাকে বলে, জল থেকে ডাঙায় তোলা মাছের হাল হল। সে নিরুপায় হয়ে চুপচাপ বসে এই উৎপাত সহ্য করতে লাগল। সে এদের এই উদ্ভট কথাবার্তার জাল বিস্তারের ফাঁক গলে কেটে পড়ার সুযোগ খুঁজতে লাগল। সে এখানে ওখানে একটা চলতি কথা 'আঁতেল' শব্দটা প্রায়ই শোনে।
    কথাটার আসল মানেটা সে জানত না। এখন সে বুঝতে পারল শব্দটার প্রকৃত অর্থ কি ।
    সুমনার সারল্যমাখা মুখটা হঠাৎ মনে গেল কাবেরীর। সে নিশ্চয়ই এতক্ষণে তার দিদিদের সঙ্গে বাড়ি ফিরে গেছে।
        

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন