এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৮১ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১২ জানুয়ারি ২০২৪ | ২৫৩ বার পঠিত
  • পটল বলল, ' হ্যাঁ বলুন ... আমি পটল ... '
    মেয়েটি উৎকন্ঠিত গলায় বলল, ' আমি ... মানে ... শিবপ্রসাদ রায়ের মেয়ে .... '
    ----- ' ও আচ্ছা ... বুঝতে পেরেছি ... ', বলে সাগরকে দেখিয়ে বলল, ' এই যে ... দাদা এখানেই আছে ... কথা বলুন ... '
    সাগর উঠে দাঁড়াল।
    ----- ' বলুন ... '
    বাবার জ্বর এসেছে। আমাকে বলল আপনার সঙ্গে দেখা করতে। আর কেউ নেই, তাই ... ' মেয়েটি আতঙ্কিত কন্ঠে বলল।
    ----- ' কি হয়েছে ? '
    ----- ' আজ ওরা কয়েকজন আমাদের বাড়ির ভেতর ঢুকে এসেছিল। আমি তখন ইউনিভার্সিটি যাবার জন্য বেরোচ্ছিলাম। বাবাকে মারতে লাগল। ঠোঁট ফেটে গেছে। আমি আটকাতে গেলাম, আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিল। বলল, কালকের মধ্যে বাড়ি না ছাড়লে কি অবস্থা করব জান না ... আমাদের তো তেমন লোক কেউ নেই, তাই বাবা বলল... ' মেয়েটির কথায় আতঙ্ক ফুটে বেরোচ্ছে ঠিকই কিন্তু একটা প্রচ্ছন্ন ব্যক্তিত্বও মিশে আছে কন্ঠস্বরে।
    সাগর বলল, ' ওরা কারা আপনি জানেন কি ? '
    মেয়েটি বলল, ' হ্যাঁ জানি। ওদের পাঠিয়েছে আমাদের পাশের বাড়ির রিলেটিভরা .... ওরা অনেকদিন ধরেই খুব প্রেসার ক্রিয়েট করছে ... বিশ্বাস করুন আমরা কিন্তু কোনদিন ... '
    ----- ' যারা হামলা করেছে তাদের আপনি চেনেন ? '
    ----- ' হ্যাঁ, মুখ চিনি ... গোয়াবাগানেই থাকে ... ওরা প্রায়ই আমাকে ফলো করে ... খুব ভয় লাগে ... '
    সাগর কথাটা মাঝপথে থামিয়ে দিল। পটলের দিকে তাকিয়ে বলল, ' রাজকিষেণ স্ট্রিটে ... পার্কের কাছে ... কানুকে খবর দে ... পাঁচটা ছেলে লাগবে ... '
    তারপর মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বলল, ' ঠিক আছে, আপনি যান ... আমি যাচ্ছি একটু পরে।' সাগর বোধহয় মেয়েটির সঙ্গে হাঁটতে অস্বস্তি বোধ করছে। এ ব্যাপারটায় সে অনভ্যস্ত এবং আনাড়ি।
    তবে মেয়েটি কিন্তু একটা আপাত নিশ্চিন্তির স্বস্তি পেল বলে মনে হল পটলের।
    সে তাড়াতাড়ি বলল, ' বলছিলাম যে ... যদি কিছু মনে না করেন, একসঙ্গে গেলেই তো হয় ... একটু তাড়াতাড়ি গেলে ভাল হয় ... বাবার জ্বর ... একা রেখে এসেছি ... '
    সাগর একটুখানি ভেবে নিয়ে বলল, ' আচ্ছা চলুন ... '
    ওরা দুজন রাস্তা পার হয়ে ওদিকে গেল। তারপর রূপবাণী সিনেমার দিকে হাঁটতে লাগল।
    মেয়েটি বলল, ' খুব চিন্তায় আছি জানেন ... কার কাছে যাব, কি করব কিছুই বুঝতে পারছি না ... বাবার বয়েস হয়েছে ... এত টেনশন যাচ্ছে যে কি বলব ... আমার পড়াশোনা আছে ... ইউনিভার্সিটিতে যাওয়া আছে ... রান্নাবান্না করা আছে ... কখন যে কি করি ... যদি কিছু মনে না করেন ... আপনার নামটা জানা হয়নি ... '
    সাগরের জীবনে এই প্রথম কোন অনাত্মীয়া যুবতী
    তার সঙ্গে এতক্ষণ ধরে কথা বলছে।
    সাগর বলল, ' আমার নামটা শুনলে আপনি হয়ত আর আমার সঙ্গে হাঁটতে চাইবেন না ... '
    ----- ' কেন, আপনি কি কোন গুন্ডা না বদমায়েশ ? আপনি বোধহয় পুলিশের লোক, না ? '
    ----- ' না না ... আমি এই .. একটু আধটু সমাজসেবা করি ... তাই পুলিশের সঙ্গে একটু চেনাশোনা আছে ... '
    ----- ' ও ... নামটা জানা হল না। আমার নাম রাত্রি ... রাত্রি রায় '
    ----- ' আমার নামটা ওখানে গিয়ে নিশ্চয়ই জানতে পারবেন ... '
    রাত্রি সরল এবং সপ্রতিভ ভঙ্গীতে বলল, ' আচ্ছা ... ঠিক আছে, তাই হোক ... '
    ওরা হাঁটতে হাঁটতে রূপবাণীর মোড়ে এসে গেল।
    রাত্রি বলল, ' এই ... এসে গেছি প্রায় ... খুব টেনশান হচ্ছে ... গিয়ে কি দেখব কে জানে ... '
    সাগরের মনে একটা অবাধ্য চিন্তার চারাগাছ মাটি ফুঁড়ে মাথা চাড়া দিল বিনা নোটিসে। তার কেন জানি না মনে হল, রাজকিষেণ স্ট্রিট এত তাড়াতাড়ি পৌঁছে না গেলেই ভাল হত।
    মুখে বলল, ' টেনশন করবেন না ... আমি তো এসে গেছি ... '

    বাড়ির সামনে পৌঁছে সাগর দেখল পাশাপাশি দুটো বেশ বড় মাপের পুরণো বাড়ি। দুটো বাড়িই অনেকটা জমির ওপর। পাশের বাড়ির জ্ঞাতিরা বোধহয় ভয় টয় দেখিয়ে রাত্রিদের বাড়ি এবং জমিটা দখল করতে চাইছে। ইদানীং খুবই মরীয়া এবং বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। লোভ বড় ভীষণ বস্তু। তাছাড়া নরম জমি পেলে বেড়ালে আঁচড়ায়, এ তো এ জগতের নিয়ম।

    সাগর বলল, ' আপনি আমার সঙ্গে থাকুন ... '
    একষট্টি বি বাড়ির সদর দরজায় গিয়ে দাঁড়াল সাগর। কোন ডোরবেল নেই। সাগর মৃদু নাড়া দিল বাড়ির কড়ায়। কোন সাড়া শব্দ নেই। সাগর ধৈর্য্যের পরিচয় দিল। আবার কড়ানাড়া দিল। এবার বেশ জোরাল। ভিতর থেকে এবার আওয়াজ এল, ' কে ... এ ... এ ... '
    সাগর স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গীতে বলল, ' বাইরে আসুন ... বাইরে আসুন ... কথা আছে ... '
    সাগরের ঝাঁঝাল স্বর শুনে সে ব্যক্তিটি বোধহয় তার ডাক অমান্য করতে সাহস পেল না।
    একজন লুঙ্গি পরা রোমশ বুকের পেটানো চেহারার লোক খালি গায়ে বেরিয়ে এল।
    এসে ভ্রু কুঁচকে একবার রাত্রির দিকে, একবার সাগরের দিকে তাকাতে লাগল।
    সাগরই নীরবতা ভঙ্গ করল।
    ----- ' একে তো চেনেন নিশ্চয়ই ... '
    লোকটি নিরুত্তর রইল। ওদের দিকে ধুরন্ধর দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। ভিতর থেকে কর্কশ মহিলা কন্ঠে একটা আওয়াজ এল, ' কে রে ... ঝন্টু ? '
    লোকটা এবার বলল, ' কে জানে শালা ... '
    সাগর আবার বলল, ' আমার উত্তরটা কিন্তু পাইনি ... '
    ----- ' হ্যাঁ চিনি ... তোমাকে তো ঠিক চিনলাম না ...'
    ---- ' চিনে যাবে ... '
    ----- ' কিরকম ? '
    ----- ' আমার নাম সাগর মন্ডল। নাম শুনেছ ? '
    রাত্রি অবাক হয়ে সাগরের মুখের দিকে তাকিয়ে রইল।
    দরজায় দাঁড়ান লোকটার চোখমুখ নিমেষে বদলে গেল।
    ----- ' না, মানে ... কেন ... কি কি ... বলুন না ...' মুখে বিনয় ও বশ্যতার বিড়ম্বিত হাসি ফুটে উঠল।
    ----- ' একটু জানতে এসেছিলাম ... '
    ----- ' কি ... কি বলুন না ... বলুন না ... '
    ---- ' এদের বাড়িতে হুজ্জুতি করতে কাদের পাঠিয়েছিলেন ? '
    ----- ' রাত্রিদের বাড়িতে ... কি ... কি বলছেন ! এসব হয়েছে ? আমি তো কিছু জানিই না ... তুই আমাকে বললি না কেন মা ... '
    ----- ' আপনি যদি না পাঠিয়ে থাকেন, তাহলে যে পাঠিয়েছে তাকে পাঠিয়ে দিন ... যান সময় নষ্ট করবেন না ... '
    এবার লোকটা ভেঙে পড়ল। সে কাঁচুমাচু মুখে হাতজোড় করে বলল, ' যদি কিছু হয়ে থাকে ... অন্যায় হয়েছে মেনে নিচ্ছি ... এবারের মতো মাফ করে দিন ... ভবিষ্যতে আর হবে না ... '
    পার্কের ওদিক থেকে কে একজন সিটি মারল। সাগর তাকিয়ে দেখল কানু পাঁচটা গনগনে ছেলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সে বাঁ হাতটা ওপরে তুলে তাদের ওখানেই দাঁড়াতে ইশারা করল।
    এই সময়ে গেঞ্জি আর পাজামা পরা একজন মধ্যবয়স্ক মোটাসোটা লোক বেরিয়ে এল। সে সম্ভবত ভিতর থেকেই সব শুনতে পেয়েছে। সে দোড়গোড়া থেকে একেবারে রাস্তায় নেমে এল।
    এসে সাগরের সামনে এসে একেবারে হাত জড়িয়ে ধরল তার।
    ------ ' সাগরবাবু ... কিছু মনে করবেন না ... ভুল তো মানুষ মাত্রেই হয় ... শিবুদার সঙ্গে সেই কবেকার সম্পর্ক। রাত্রিকে তো আমি জন্মাতে দেখেছি ... হেঁ হেঁ হেঁ ... কি আর বলব ... '
    সাগর হাত ছাড়িয়ে নিয়ে বলল, ' কথাগুলো আমাকে বলার দরকার নেই। তোমরা মনে রাখলেই যথেষ্ট। লাস্ট ওয়ার্নিং দিয়ে গেলাম। যাদের পাঠিয়েছিলে হামলা করার জন্য তাদেরও বলে দিও ... লাস্ট ওয়ার্নিং ... একদম মনে থাকে যেন ... '
    রাত্রির দিকে তাকিয়ে বলল, ' আজ বোধহয় আপনার আর ইউনিভার্সিটিতে যাওয়া হল না ... কি আর করা যাবে। কাল থেকে নয় আবার যাবেন ... আসছি ... ' বলে সাগর হনহন করে হাঁটতে লাগল। রাত্রি ওর পিছন পিছন জোরপায়ে হেঁটে একটু এগিয়ে দেখল সাগর মন্ডল পূর্ণশ্রী সিনেমা পেরিয়ে গিয়ে বিশ্বরূপার পাশে বটতলা থানায় ঢুকে গেল।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Tarun Kumar Roy | ১৩ জানুয়ারি ২০২৪ ২২:৩১527591
  • sagar mondal ki Hemen mondal
  • যোষিতা | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ০৭:২৮527593
  • সাগর মণ্ডল কাল্পনিক চরিত্র। হেমন মণ্ডল এর সঙ্গে কিছু মিল আছে। তবে হেমন মণ্ডলের টাইমটা দু দশক পরে। ওর আসল না হেমন্ত, সেই থেকে হেমন গুণ্ডা। পরে কাগজওয়ালাদের দৌলতে কেমন করে যেন হেমেন হয়ে গেল কংগ্রেসী আমলের শেষদিকটায়।
  • যোষিতা | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ০৭:৩৫527594
  • লেখককে একটা অবজারভেশন জানাচ্ছি। স্কটিশ কোয়েডুকেশন কলেজ। যে টাইমের কথা লিখছেন, সে টাইমে স্কটিশে প্রচুর মেয়ে পড়ছে। সায়েন্স স্ট্রীমে অনেক মেয়ে পড়ত। জোর দিয়েই বলছি কারন আমার মা তখন স্কটিশে অঙ্ক অনার্স, বাসস্থান দেবী পুস্তকালয় যেখানে তার কয়েক পা উত্তরে লেডি জেন ডানডাস হস্টেলে। স্কটিসে তখন পড়াতেন ঈশান স্কলার ভোলানাথ গাঙ্গুলি। অঙ্কের দিকপাল এবং পাগলাটে অধ্যাপক। পদার্থবিজ্ঞানের হেডু কৃষ্ণপদ ঘোষ। স্টটিশ গিজগিজ করছে মেয়েতে। তাদের কথা এই গল্পে আসে নি।
  • Anjan Banerjee | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৩৬527597
  • যোষিতা 
           আনার দরকার হলেই  আনা হবে স্কটিশে মেয়েদের কথা 
     
  • Anjan Banerjee | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৪১527598
  • Tarun Kumar Roy 
           সাগর মন্ডল কাল্পনিক চরিত্র । হেমেনের আবির্ভাব আরও অনেক পরে । কাজেই ... 
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন