এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন 

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ২৭ এপ্রিল ২০২৩ | ৩১২ বার পঠিত
  • পর্ব চোদ্দ

    ইউ পিপল আর ফন্ড অব বার্বি ডলস। প্ল্যাস্টিক ডলস। ফাইবার ডলস। আর্টিফিশিয়াল। কৃত্রিম। আমাদের আর্মেনিয়ানদের পুতুল হল হাতে তৈরি পুতুল। তার দিয়ে গোল করে ফ্রেম তৈরি করা হয়। তার মধ্যেই তার দিয়ে বাঁধা হয় কাঠামো। একহাত সমান পুতুল সব। কোনটা আরো বড়। তুলো, ফেলে দেওয়া কাপড়, কাঠের টুকরো, কোটের টুকরো, পুঁতি, বোতাম, রঙ তুলি এইসব শতেক জিনিস দিয়ে তৈরি হতে থাকে পুতুল। শিল্পীর মনের মাধুরী মিশে থাকে পুতুলের চোখে, নাকে, ঠোঁটের কোণে হাসিতে। একমাথা চুল জেনে রেখো আসল। ঐসব নকলি নাইলনের চুল নয়। বাড়ির মেয়ের মাথার চুল যখন কাটা হয়েছিল, তখন জমিয়ে রাখা হয়েছিল। এই যে দেখছো হ্যানভার। এর মাথার চুল শিল্পীর নিজের মাথার চুল দিয়ে বানানো। শিল্পী কে জানো? মারিয়া কার্শিনোভা! বলতে বলতে আমেলিয়ার চোখে যেন স্বর্গীয় দ্যুতি।

    দেবরূপের পুতুল সম্পর্কে কোনোদিন কোনো আগ্রহ ছিল না। এমনকী সে তার বোন টুপুরকেও কখনো পুতুল খেলতে দেখেনি। ছোটবেলাতে টুপুর বন্দুক ভালোবাসতো। বাড়িতে কোনো পুতুল ছিল কীনা মনে পড়ে না। তবে দিদুনের আলমারিতে দেখেছে। কৃষ্ণনগরের পুতুল।বর কনে। বাউল বাউলনি। সাহেব মেম।
    মারিয়া কার্শিনোভার নাম সে জীবনে শোনেনি। অথচ আমেলিয়ার মুখ দেখে মনে হচ্ছে নামটা সবার শোনা থাকাই স্বাভাবিক! উনি এমন ভাবেন।
    বার্বি ডলস নয়। বারবার বলছেন।
    তবে সত্যি আমেলিয়ার পুতুলদের জাত আলাদা। তারা মানুষ মানুষ পুতুল।

    আমেলিয়া মুখটা নিচু করে নামিয়ে আনলেন। শিশুর মত হাতে একটি রুমাল মুঠো করে ধরে রেখেছেন। রুমালের চারপাশে লেস বসানো। চোখ মুছলেন রুমাল দিয়ে। চোখে জল আসছিল।তারপর ফিসফিস করে বললেন,
    ডু ইউ নো, হোয়াই ডলস ওয়ের মেড ইন দ্য পাস্ট? দে ওয়ের মেড ফর ম্যাজিক অ্যান্ড রিচুয়ালস।
    বলেই মুখটা আবার তুলে নিয়ে ঘাড়টা ঈষৎ কাৎ করে ভারি গম্ভীর হয়ে গেলেন।
    দে আর রিপ্রেজেন্টেশনস অব ডিইটিজ।
    তুমি জিজ্ঞেস করছিলে না, কেন এত হাইব্রিড ক্রিচার্স ইন পেইন্টিংস? দেয়ার আর হাইব্রিড ডলস টু।
    আবার সেই অতল রহস্যময় হাসি।
    সি দিজ পার্টলি হিউম্যান ডলস?
    সিন্দুক থেকে বেরিয়ে আসছে ডানাওয়ালা মানুষ। মৎসনারী। অশ্বমানব। বেড়াল মানুষ। কুকুর মানুষ।
    - মানুষ সবসময়ই নিজেকে অপূর্ণ ভাবে। আরো চাই আরো চাই।
    আমেলিয়ার গা থেকে ভারি মিষ্টি একটা এলাচদানার গন্ধ নির্গত হচ্ছে।
    মানুষ ঘোড়ার মত গতি চায়। পাখির মত উড়তে চায়। মাছের মত জলে ডুব দিয়ে সাগরের গভীরে যেতে চায়। দে ওয়ান্ট টু অ্যাকুয়ার দ্য মেন্টাল অ্যান্ড স্পিরিচুয়াল অ্যাট্রিবিউটস অব ভেরিয়াস বিস্টস অ্যান্ড পাওয়ার অ্যানিম্যালস। তাই তারা হাইব্রিড বানায়। জীবনে যা হয় না তা কল্পনাতে হয়।

    আচ্ছা, ডিড এনিওয়ান ইম্যাজিন করোনা ভাইরাস?
    হাওয়াতে ভাসছিল দেবরূপ। দুম করে মাটিতে ফিরে এলো।
    না। নো ওয়ান হ্যাড এভার হার্ড অব ইট। কেউ জানতো না। কেউ প্রস্তুত ছিল না। কেউ মানে জনতা। পাবলিক। কেউ মানে জনগণ। তবে কেউ কেউ জানতো। বৈজ্ঞানিক। মাইক্রোবায়োলজিস্ট। রাষ্ট্রনায়ক। ওর বন্ধুরা তর্ক করে কফির গ্লাসে তুফান তুলেছে। প্যান্ডেমিক না প্ল্যানডেমিক? ওয়জ এভরিথিং স্টপড টু গেট হোল্ড অব ওয়র্ল্ড ইকোনমি? চেঞ্জ ইট অ্যাবসলিউটলি! নাহলে এই এত অনলাইনের রমরমা কেন? অনলাইন এজুকেশন।অনলাইন ব্যবসা। অনলাইন কোর্সেস। ওয়েবিনার। হোয়াই?

    আমেলিয়া ওর মুখের দিকে তাকিয়ে আছেন। যেন উত্তর দেওয়ার দায়িত্ব ওর।
    - আই ডোন্নো। জানি না। বাট অদিতি ডায়েড। শি ওয়জ করোনা পজিটিভ।
    - হু'জ অদিতি?
    আমেলিয়া জিজ্ঞেস করলেন। খুব স্বাভাবিক ভাবে। যেমন বাচ্চারা প্রশ্ন করে। এটা কী? ওটা কী? ও কে?
    ও উত্তর দিতে পারলো না। চুপ করে থাকল।

    বাঈ ঢুকছে ঘরে। এখন স্যুপ খাবেন আমেলিয়া। কিন্ত বাঈকে পছন্দ নয় তাঁর।
    মানি কোথায়? মানি? ফোন করো তো। মানিকে কল করো। কল হার ইমিডিয়েটলি।
    একটু যেন রেগেই গেছেন মনে হয়।
    দেবরূপ বুঝতে পারছে না মানি কে। তাকে কেন ডাকতে হবে।

    ফোনে অনিল টমাসের মেসেজ এসে পড়ে আছে। অনিল টমাস মানে মুম্বাই। কোকিলাবেন। অনিল টমাস মানে চেক আপ। ডায়াগনোসিস। অনিল টমাস মানে অদিতি শিবরামণ। কেমন টাল খেয়ে গেল মাথাটা ওর। কাঁপছে যেন। ইউনিভার্সিটি যেতে হবে। ও তাড়াতাড়ি বেরিয়ে এসে দেখল সুনন্দিতা খবরের কাগজ পড়ছেন। চোখ বোলাচ্ছেন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই। একটা গাঢ় নীলের ওপর লালসাদা ফুলছাপ সিল্কের হাউসকোট পরেছেন। চশমা পরলে সুনন্দিতার চেহারা একদম পাল্টে যায়।

    ও কোনোমতে ধরা গলায় বলল, উনি কাকে যেন খুঁজছেন। সাম মানি। প্লিজ অ্যাটেন্ড।
    সুনন্দিতা ব্যস্ত হয়ে আমেলিয়ার ঘরের দিকে চলে যেতে যেতে ভাবলেন, এই ছেলেটা তাঁকে কোনো সম্বোধন করে না! মাসি বা আন্টি! কিছুই বলে না। বড্ড চাপা ছেলেটা। এত ইন্ট্রোভার্টদের নিয়ে খুব মুশকিল।

    শুধু গাছ। ধুধু দুপুর। ল্যাব থেকে তাকালে ও খা খা শূন্যতা দেখে। নেচার মেটাবলিজম। একটা দীর্ঘ বিতর্কের অবসান। ওর ধাঁধা কাটছে। কোভিড ভাইরাস ক্যান ইনফেক্ট বিটা সেলস ইন হিউম্যান বডি। বিটা সেলস হল প্যানক্রিয়াটিক সেলস। ইনসুলিন তৈরি করে যে সমস্ত কোষসমূহ। কোভিড ইনফেকশন সমস্ত বিটা সেলের কাজ থামিয়ে দিতে পারে।

    প্রচলিত ধারণা ছিল কোভিড নাইন্টিন শুধু ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। ভুল। শরীরের বিভিন্ন অরগ্যানকে আক্রান্ত করতে পারে এই ভাইরাস। দ্যাট ইজ হাউ অদিতি শিবরামণ গট ইনফেকটেড। গ্লুকোজ মেটাবলিজম গট ইনফেকটেড। ব্লাড সুগার শট আপ অ্যাবনর্ম্যালি। ইয়েস। ইট ইজ কলড মেটাবলিক ডাইসরেগুলেশন।
    এইভাবেই হয়। সব হিসেব ভন্ডুল হয়ে গেলে সামনে ধুধু মাঠ পড়ে থাকে। খা খা করা দুপুর। সামনে অনলাইনে গুচ্ছের ডেটা। আপলোড। নিষ্প্রাণ স্ক্রীন। জটিল অংক ও তত্ত্ব গুলি। একটা পাখির ডাক শোনা যাচ্ছে। বেয়াক্কেলেভাবে ডেকে যাচ্ছে একনাগাড়ে।
    হাউ টু কনসেনট্রেট নাও? চোখ রাখল স্ক্রিনে। মালবিকা ফোন করলেন।
    - বাবু, স্কুল খোলেনি যদিও, আমি মিসেস গোমসের সঙ্গে কথা বলে হোস্টেলে শিফট করছি। আই থিংক ইউ পিপল আন্ডারস্ট্যান্ড।
    - ইয়েস মা।
    - তোমরা বড় হয়ে গেছো। নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত। তোমাদের নিজেদের লাইফস্টাইল তৈরি হয়েছে। আমার কিচ্ছু নেই। লেট মি ট্রাই।
    - চেষ্টা করো মা। সবার স্বাধীনতা আছে নিজের মতো করে বাঁচার। যাও।
    - টুপুরকে এখনো কিছু বলিনি। ও ভীষণ ব্যস্ত সুন্দরবন, ক্যানিং, হিঙ্গলগন্জ নিয়ে। নিজের রিসার্চ কী করছে তাও জানি না। বিয়েটা হলে হয়তো এতটা ছন্নছাড়া হত না।
    - তুমি তোমার মত করে বাঁচো মা। লেট টুপুর বি অন হার ওন। রাখি এখন?

    ফোন রেখে একটা গভীর শ্বাস নিল ও। মালবিকা তাঁর স্কুলের হোস্টেলের সুপারের দায়িত্ব নিচ্ছেন। এখনো খোলেনি স্কুল। তবু কোয়াটারে শিফট করবেন।
    টুপুরকে এখনো কিছু বলেননি। আশ্চর্য! সেই তো কাছে থাকে। অথচ দেবরূপকে বললেন। ও জানে। টুপুর ব্যস্ত বলে নয়। পুত্র সন্তানের ওপর একটু বেশি ভরসা আছে মালবিকার। এখনো প্রায় মধ্যযুগের কিছু ধারণা আছে। যাক বাইরে। যদি কিছু বদলায় তো ভালো।

    স্ক্রিনে নেচার মেটাবলিজম ও ইমিউনিটির রেশিও ভেসে উঠছে। ও মন দিতে পারছে না।
    কেমন একটা সংসার তাদের। ত্রিদিব নিজের কাজে ব্যস্ত। রীণা যোশির কথা বাবু জানে। ওর অবাক লাগে।তার বাবা কেন ঐ মহিলার কাছে যায়, এই নিয়ে সে মাথা ঘামায়নি আগে।প্রোভাইডেড তাদের ফ্যামিলি ইউনিট ইনট্যাক্ট থাকে। সেও কী এসকেপিস্ট ছিল তবে? মালবিকার যন্ত্রণার কথা ভাবেনি কেউ। আজ ভাবছে। কিন্ত এখন সময় পার হয়ে গেছে। এখন প্রত্যেকে তার নিজস্ব যন্ত্রণার আবর্তে বাস করে। মুক্তি নেই।
    - মা কুড হ্যাভ বিন মোর সিমপ্যাথেটিক উইথ টুপুর।
    ও ভাবলো।
    - মা নিজে একটা যন্ত্রণাদায়ক বিবাহ সম্পর্কে আছে। তবু টুপুরকে জোর করে ঐরকম একটা জায়গাতেই ঢোকাতে চাইছিল কেন?
    মনস্তত্ত্ব অতি জটিল। উত্তর পাওয়া গেল না।
    অ্যান্ড বাবা। ত্রিদিব ও রীণা। শুধু শারীরিক সম্পর্ক? নাকী তারও অধিক কিছু পাওয়া আছে? যেটা বাবা মায়ের কাছে পায় না এখন? কখনো পেয়েছিল কি? সে শুনেছে এককালে ত্রিদিব মালবিকার তুমুল প্রেমের কাহিনী। সেসব প্রেম কোথায় যায়? বাবু চোখ বন্ধ করে ভাবতে থাকে। ভাবতেই থাকে। অদিতি যদি বেঁচে থাকত, যদি একটা সো কলড সংসার হত তাদের, কোনোদিন প্রেম কি ফুরিয়ে যেত তাদের? কেমন মাথা ব্যথা ব্যথা করে তার। শরীর অবশ হয়ে আসে। প্রেম নিয়ে কখনও মাথা ঘামায় নি সে। শুধু অদিতির ওপর বড় নির্ভরশীল ছিল, এইটুকু মনে হয়। অদিতি ছাড়া পুণে শহর একটি ব্ল্যাংক পেজ।
    ওর নিজের শরীরচেতনা আধমরা হয়ে আছে। ডেস্কটপের সামনে মাথা নিচু করে বসে থাকল। ক্রুতিকা এসে দেখল, ঘুমিয়ে পড়েছে... দিস নিউ গাই ইজ টায়ার্ড। অর হোয়াট?
    ইয়ে লড়কা এয়সা কিঁউ হ্যায়?
    তিলোত্তমা সোম জল খেল এক গ্লাস।
    গুণগুণ করে একটা সুর ভাঁজল গানের।
    ইয়ে লড়কা হায় আল্লা ক্যায়সা হ্যায় দিওয়ানা।
    পুরোনো গান। রিমেকে শানের গলায়।
    দেবরূপ চোখ খুলল না।

    (চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৭ এপ্রিল ২০২৩ | ৩১২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন