এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন পর্ব ছেচল্লিশ

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ১৩ জুলাই ২০২৩ | ২৭৪ বার পঠিত
  • অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমেছে দ্রুত।
    নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
    ও টু ফর এভরিওয়ান। বাবু  ফোন করেছিল রাস্তা থেকেই। ঈশান চলেও এসেছে।
    প্রাইভেট নার্সিংহোমে কয়েকটি কোম্পানি সাপ্লাই দেয়।তাদের কাছে কমে আসছে অক্সিজেন ভান্ডার।
    ওটু ফর এভরিওয়ান দুঘন্টার মধ্যে সার্ভিস দিয়েছে।সেই দুঘন্টা যেন দুযুগ। ত্রাস চোখের সামনে। এ গভীর ট্রমা কবে কাটবে কেউ জানে না।

    ত্রিদিবের ব্লাড প্রেশার একটু স্বাভাবিক। অক্সিজেন চালু হয়েছে। বাবু বসেছিল বাইরে। একটা সাইবার ক্যাফে অর্ধেক খোলা আছে। ঈশান এখনো বেরোয়নি নার্সিংহোম থেকে।
    বাবু রিণা যোশির কথা ভাবছিল। বাবা কুড হ্যাভ বিন মোর এমপ্যাথেটিক। সে বুঝতে পারছিল মহিলা গোটা সম্পর্কটা ঝেড়ে ফেলতে চাইছেন। বিশেষ করে ত্রিদিবের ফোনে অনেকটাই রিভিল্ড। স্টিল। যেটা বললেন, তার মধ্যে একটা মিনিমাম অনেস্টি আছে। দ্যাট ইজ ইমপরট্যান্ট। তাকে ডেকে না বললেই বা কী এসে যেত ! মালবিকা! পুওর মা !
    বাবার একটা ফালতু সম্পর্কের জন্য মা নিজে কষ্ট পাচ্ছে ! শি শুড হ্যাভ অ্যাক্টেড আদার ওয়াইজ।শি শুড হ্যাভ বিন কারেজিয়াস।আ বিট ডমিনেটিং।
    ভেবে হেসে ফেলল বাবু।
    সে নিজেও খানিকটা মালবিকার ধাঁচের। অভিমানী। নিশান্ত। নিশান্ত ঠাকরেকে নিয়ে কী বাড়াবাড়ি কান্ড করেছিল অদিতির সঙ্গে !
    দোজ ওয়ের ডেজ। বাবুর কোভিড ডেজ!জ্বরে আচ্ছন্ন বাবু। নিশান্তকে অদিতির সঙ্গে দেখলেই খেপে যেতে ভেতরে ভেতরে। সেই নিশান্ত, সেই অদিতি এখন কোথাও নেই। এই পৃথিবীর মাটি, জল, রোদ্দুরে তারা কী কোথাও মিশে আছে? কোথাও?
    বাবা এই সময়টা পার হয়ে যাবে ঠিক। বড্ড বেশিদিন ভুগছে!

    এইরকম বৃষ্টির দিনে মালবিকা ত্রিদিবের হাত ধরে কোপাইতে হেঁটেছেন। নাচের ছন্দ ছিল তখন চলনে। মোবাইল ফোন ছিল না। চিঠি লিখতেন দুজনে দুজনকে। ইনল্যান্ড লেটার। নীল ইনল্যান্ড লেটার।ওপরে মালবিকা মন্ডলের নাম। ত্রিদিবের নিজের হাতে লেখা। 
    বৃষ্টিতে সব লেখা ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। মুছে যাচ্ছে ফাউন্ডেশন পেনে লেখা সমস্ত অক্ষর।
    রয়্যাল ব্লু সুলেখা। বেগুনি চেলপার্ক। মালবিকার।
    ত্রিদিবের কালো।
    - চুল কেটে ফেলবো, বুঝেছো? বয়জ কাট করবো।
    আতংকিত হয়ে তাকাচ্ছেন ত্রিদিব। 
    - নাআআ। চুল কাটবে কী? এত সুন্দর লম্বা চুল কেউ কাটে ? তাছাড়া ঐসব বয়েজ কাট ফাট একদম চলবে না আমাদের বাড়িতে।
    মালবিকা খিলখিল করে হেসে উঠছেন। সরু নাকের পাটার ওপরে বৃষ্টির বিন্দু বিন্দু জল। পায়ে রূপোর নুপূর। ত্রিদিব মুগ্ধ হয়ে দেখছেন। বর্ষার কোপাই, ভিজে গাছপালা, পায়ে লাগা নুপূর ও কাদামাটি এক অপাপবিদ্ধ প্রেমের সাক্ষী হয়ে থাকছে।ক্লাস বাঙ্ক করে এসেছেন মালবিকা। ত্রিদিব এসেছেন মহামূল্যবান দুটি ছুটি নিয়ে।
    - মা তোমার চুল দেখে মুগ্ধ হয়ে যাবে, জানো ! আর আপত্তি করতে পারবে না।
    চারদিকের আলো আলো নীলাভ সবুজেও মালবিকার মুখখানা জুড়ে অন্ধকার নেমে আসছে।
    মালবিকা মন্ডল যতই  শিক্ষিত ও সপ্রতিভ হোন, ত্রিদিব সেনগুপ্তের মা বিবাহ আপত্তি জানাবার সামাজিক অধিকার রাখেন তাহলে ! আর তাঁর পুত্র, মালবিকার প্রেমিক, এম বি এ তে দুরন্ত রেজাল্ট করা ত্রিদিব হেসে হেসে সেই কথা বলছে ! মালবিকা যদি মালবিকা মন্ডল না হয়ে মালবিকা মুখার্জি বা মিত্র বা বসু হতেন তাহলে এই আপত্তির জায়গা থাকতো না। কী কঠিন সত্য !

    ভীষণ রাগ হচ্ছে মালবিকার! অভিমানে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। বৃষ্টিতে চোখের জল ধরা পড়ে না যেন।
    অথচ পুরুষটি কী আত্মবিশ্বাসী। কী তুমুল স্বার্থপর!
    তাহলে অতটা অপাপবিদ্ধ নয় প্রেম ! মালবিকার বুকের মধ্যে হাহাকার উঠছে। বৃষ্টির মধ্যে ছোট ছোট ঘূর্ণি।
    ত্রিদিব বলছেন, চলো চা খাই!
    মালবিকা ভেজা চোখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। স্নিগ্ধ, স্মিত মুখ।যেন সব অভিমান জলে ধুয়ে ফেলে প্রসন্ন মুখ ফিরিয়েছেন ! পুরুষটি তাই চায়। ত্রিদিব মালবিকার বাহু ধরে কাছে টেনে নিচ্ছেন। প্রথম আলিঙ্গন। প্যাশন ও প্রবৃত্তির কাছে হেরে যাচ্ছে অভিমান। 

    শাশুড়ির ছবির দিকে তাকালেন মালবিকা। কাঁধে রূপোর ব্রোচ। আলতো ঘোমটা টেনে বসেছেন। সাদা কালো ছবিতেও তাঁর দৃষ্টি প্রখর। যেন তীব্র দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন মালবিকার দিকে।
    তখন কি তবে ডিসিশন ভুল ছিল! ত্রিদিবের হাতে সমস্ত অধিকার তুলে দিয়ে নিশ্চিত হতে চাইছিলেন। সমস্ত রকম সমর্পণ।
    ছবিতে সিনিয়র মিসেস সেনগুপ্ত তাকিয়ে আছেন।
    - স্লিভলেস পরবে না, বুঝেছো? স্কুলে ফ্যাশন প্যারেড করতে যাও নাকী! আমিও তো স্কুলে পড়িয়েছি। সাদা শাড়ি পরে গেছি রোজ!
    - লুচির ময়ানে একটু চিনি দিতে হয়। এটাও জানো না?
    - অত রিভাইভ দিয়ে মাড় দিচ্ছো কেন শাড়িতে ! পয়সা নষ্ট। অবশ্য তোমার তো বাবার বাড়িতে কাঁচা টাকার ব্যাপার। ভাতের মাড় রেখে দেবে। ছেঁকে শাড়িতে দেবে।

    ছোট ছোট হুল। কিন্ত বিঁধে যেত। ত্রিদিব ট্যুওরে গেছেন।ল্যান্ডফোনে ফোন আসতো। শাশুড়ি হেডমিস্ট্রেসের মতো সামনে বসে। মালবিকা সব অভিযোগ, অপমানবোধ গিলে ফেলে হাসিমুখে ফোন ধরছেন।
    ভালো আছি। ভালো আছি।
    বাবু ছোট তখন। টুপুর জন্মায় নি।
    বাবু কচি হাতে মালবিকার হাঁটু জড়িয়ে ধরছে !
    - মা, মা বাবা ভালো আছে ?

    মালবিকা যেন তন্দ্রা ভেঙে জেগে উঠছেন। কেউ বুঝি  তাঁকে ধরে ঝাঁকাচ্ছে।আজকাল তাঁর এইরকম হয়। মেনোপজের সঙ্গে লড়াই করতে করতে মালবিকা একটু স্থিতি চাইছেন। নার্ভগুলো শান্ত হোক একটু, বৃষ্টির জলে। কেন যে এত অস্থির লাগে! তাঁর মা, ঠাকুমাদের সময় তাঁরা কী করতেন কে জানে? অনায়াসে যৌবন থেকে প্রৌঢ়ত্বে চলে যেতেন কী তাঁরা? বাড়ির লোক কিছু টের পেতো না। মালবিকা কখনো খেয়াল করেন নি। তাঁরা কী অবহেলায় হটফ্লাশেজ, ইচিং, ত্বক কুঁচকে যাওয়া, মুড ফ্লাকচুয়েশন, হরমোনাল ডিসঅর্ডার সহ্য করে  মুখ বুঁজের সংসার করে যেতেন। কিংবা হয়তো আদৌ খুব সহজে হত না। ভুগতেন। আর সহ্য করে যেতে হবে, এর অন্যথা নেই ভেবে সহ্য করতেন। খিটমিট করতেন, কথায় কথায় কান্না। বা রাগ। মালবিকা আচ্ছন্ন এখনো। দোজ হু সে মেনোপজ ইজ দি এন্ড অব ফিমেল ইউথ আর রং। মালবিকা টের পান। তাঁর শরীর এখনো উদ্ভাসিত হয়। প্যাশন এসে দোরগোড়াতে ধাক্কা দেয়। উন্মুখ হন মালবিকা। ত্রিদিব ছাড়া আর কাকে বলবেন ! কোনোদিন বলতে পারেননি। শি ওয়জ টেকন ফর গ্রান্টেড। স্নাত হয়ে উঠছেন মালবিকা ব্যথাতুর জাগৃতিতে। হোয়ের হ্যাভ অল দ্য ফ্লাওয়ারস গন ! ত্রিদিব গাইতেন গানটা বেসুরো গলাতে। হোয়ের ? কোথায় গেল প্রফুল্ল সেসব দিন!

    আঃ! কে ডাকছে !
    টুপুরের গলা।
    সে কোথা থেকে এলো ! বাবু ছোট। টুপুর তো জন্মায়নি এখনো! গর্ভের অতল থেকে ভ্রূণ যেন ডেকে উঠছে
    - মা, মা, মাগো!
    মালবিকা চোখ খুললেন। বাইরে অঝোরে বৃষ্টি। সাদা ।
    টুপুর ঝাঁকাচ্ছে তাঁকে।
    -অক্সিজেন পাওয়া গেছে মা ! বাবাকে অক্সিজেন দিতে শুরু করেছে ! 
    মালবিকা দুহাতে মেয়েকে জড়িয়ে ধরলেন।
    দুচোখ ভরে আত্মজাকে দেখছেন। যেন দেখা শেষ হচ্ছে না।
    টুপুর দেখছে মা তাকে দেখছে। চোখের আরো গভীর থেকে দেখছে। মায়ের চোখের তলায় কালি।
    এই কালি ছিল না।হোস্টেলে থাকাকালীন সব কালি, কুন্চন কমে এসেছিল।
    এই কিছুদিনের ধকল স্পষ্ট।
    মালবিকা দেখলেন মেয়েকে।এই প্রথম মনে হল, রক্তিমের সঙ্গে বিয়েটা ভেঙে ভালো করেছে টুপুর।
    খুব ভালো করেছে। বেঁচে গেছে মেয়েটা ।
    - তুই তবে কেন কাঁদছিস? অক্সিজেন পাওয়া গেছে, তুই কাঁদছিস কেন? কেন কাঁদছিস মা?
    টুপুর অবাক হচ্ছে।
    মা সাধারণত এই টোনে কথা বলে না তো
    টুপুর ফোঁপাচ্ছে।
    - শঙ্খ ঘোষের কোভিড ধরা পড়েছে মা !
    মালবিকা অবাক হয়ে দেখলেন, এক কালজয়ী কবির অসুস্থতার জন্য তাঁর কন্যার চোখ দিয়ে ঝরঝর করে জল পড়ছে। এতদিন ধরে তার বাবা নার্সিংহোমে। ত্রিদিবের জন্য একবারও কাঁদেনি সে।
    তাঁর নিজের সঙ্গে পরবর্তী প্রজন্মের গভীর পার্থক্য প্রতিটি রক্তকোষের মধ্যে টের পাচ্ছেন মালবিকা।
    মেয়েকে জড়িয়ে ধরে বলছেন,
    কাঁদিস না। কাঁদিস না বাবা ! উনি ভালো হয়ে যাবেন !
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ১৩ জুলাই ২০২৩ | ২৭৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন