এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন 

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ২১ এপ্রিল ২০২৩ | ৪৫৫ বার পঠিত
  • পর্ব ১১

    উরারতু। উরারতু।

    আর্মেনিয়ান হাইল্যান্ডস। সবুজ উপত্যকাভূমি।
    দেবরূপ অবাক হয়ে তাকাল আমেলিয়ার দিকে। এবং তারপর তাঁর ঘরের বর্ণময় উজ্জ্বল তৈলচিত্রটি। সরু কালো ঘেঁষা ব্রাউন ফ্রেম। একটা গোল্ডেন লাইনিং।
    অন দ্যাট ক্যানভাস ইউ ক্যান সি অল মেসোপোটামিয়ান গডস। প্যান্থিয়ন।
    আমেলিয়ার মুখে একটি স্বর্গীয় হাসি। আকাশি নীল রাতপোশাক এখনো পরিধানে। মাথায় স্কার্ফ বাঁধা। খুকিটি যেন।

    এই নিয়ে দ্বিতীয় দিন দেবরূপ এই ঘরে এল। যেদিন ল্যাব বা ইউনিভার্সিটি যায় সেদিন খুব ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। তাছাড়া স্নান না করে, সম্পূর্ণ স্যানিটাইজড না হয়ে আমেলিয়ার কাছে আসা অনুচিত। তার খুব ভয় করে। খুব। সে যদি রোগের ক্যারিয়ার হয়? যদি আবার তার থেকে কোনো ইনফেকশন ছড়ায়! ইতিমধ্যেই কাউকে না জানিয়ে সে টেস্ট করিয়েছে। কোভিড নেগেটিভ। এবার নিশ্চিন্তে সে আমেলিয়ার ঘরে যেতে পারে। সুনন্দিতাই বলেছেন। ইউ মে গো অ্যান্ড টক টু হার, ইফ ইউ ওয়ান্ট।

    যদি তুমি চাও। ইফ ইউ ওয়ান্ট। দিস ইজ ভাইট্যালি ইম্পরট্যান্ট। মালবিকার মধ্যে এই চয়েস দেবার ক্ষমতা দেখেনি সে। বাবু, আমি এটা চাই আমি চাই তুমি এটা করো। আমি চাই তুমি সিমবায়োসিস যাও। আমি চাই তুমি বিদেশে যাও। রক্তিম চলে যাচ্ছে। আমি চাই তুমি সুখী হও বাবু।

    আমি চাই। আমি চাই।

    সন্তানের জন্ম দিলেই যেন তার সুখ ডিক্টেট করা যায়। টিপিক্যাল ইন্ডিয়ান পেরেন্টিং। মালবিকাকে মাঝেমাঝে ইনসিপিড বোধ হয় ওর।
    যেন চাইলেই সুখ দেওয়া যায়। আপাতত ও অসুখ বেছে নিয়েছে।

    সুনন্দিতা অনেক বেশি ফ্লেক্সিবল। একেবারেই ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তোলেন না। যদিও জানেন কিছুটা। ওর ধারণা মালবিকা বলেছেন যতটা জানেন। অ্যান্ড শি ইন্টারপ্রেটস অ্যাজ আ ক্লিশে লাভস্টোরি। ড্যাম! এটা নিতে পারে না ও। অদিতি ক্যাননট বি জেনেরালাইজড। সে সাধারণীকরণ ঘেন্না করে এই ক্ষেত্রে। যে অদিতিকে কখনো না দেখেই তাকে প্রতিপক্ষ তৈরি করে রেখেছে সে কেমন করে বলতে পারে, আমার ছেলের মন ভালো নেই। ওর গার্লফ্রেন্ড মারা গেছে। এই শব্দগুলির কোনোটাই যথেষ্ট নয়। কিছুই বোঝায় না। কিচ্ছু না। ওর আর অদিতির সম্পর্ককে কেবল অপমান করে মাত্র। রাগ হতে থাকে। এর থেকে কিছু না বলা ভালো ছিল।

    ডিসগাস্টিং। ও হিস হিস করে সেইমুহূর্তগুলিতে। ফাকিংলি ডিসগাস্টিং।

    ও বাথরুমে ঢুকে পাগলের মত শাওয়ারে ভেজে।

    অনেকটা রিল্যাক্স্ড। স্নানের পর একটা স্নিগ্ধবোধ। স্নায়ু শান্ত।

    দেয়ার ইউ ক্যান সি দ্য ট্রি অব লাইফ। ও ছবির দিকে তাকিয়েছিল। আমেলিয়া উচ্ছসিত হয়ে ওকে ছবি বোঝাচ্ছেন। কিচ্ছু মূর্তি রয়েছে ছবিতে। কিছুটা বিমূর্ততা। মেসোপোটামিয়ান শিল্প।

    - আমাদের প্যান্থিয়নে তিন দেবতা। যাস্ট লাইক ইওর রিলিজিয়ন। তোমাদের ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর। ক্রিয়েশন, প্রিসার্ভেশন, ডিস্ট্রাকশন। আই নো। হিয়ার অলসো ইউ ফাইন্ড থ্রি গডহেডস।
    হলদি। দ্য গড অব ওয়ার। যুদ্ধের দেবতা। তৈশেবা। গড অব স্টর্মস। সি দ্য পেইন্টিং? দ্য গড সারাউন্ডেড বাই স্টর্মস! দেন শিভিনি। সান গড। দেয়ার ওয়ের সেভেন্টি নাইন গডস অ্যান্ড গডেসেস ইন আর্মেনিয়ান প্যান্থিয়ন। বিফোর দি অ্যারাইভাল অব ক্রিশ্চিয়ানিটি।

    সিট ইয়ং ম্যান। দেবরূপ ছবি দেখতে দেখতে বসে পড়েছে। ও আগে ইজিপশিয়ান পেইন্টিং দেখেছে। অনেক মিল খুঁজে পাচ্ছে। কালচে নীল আর কালচে সবুজের সঙ্গে ইয়েলো অকার মেশানো ব্যাকগ্রাউন্ড। ডানাওয়ালা মেয়েরা। এরা কী পরি? ডানাওয়ালা পুরুষ। বার্ডমেন। স্করপিও মেন। মৎসমানুষ। ওর মনে পড়ল ইকথিয়ান্ডারের কথা। উভচর মানুষ। দরিয়ার দানো। সব হাইব্রিড প্রাণী। কেন?
    আমেলিয়াকে প্রথমে দেখলে একটা ভয় মিশ্রিত সমীহভাব আসে। তাঁর নীল চোখ, তীক্ষ্ণ নাসিকা তাঁর বার্ধক্যকে অতিক্রম করে পারিপার্শ্বিকে প্রভাব ফেলে।
    ও অবাক হল। এখানেও ত্রিশক্তি!
    আমেলিয়া বসতে বলছেন। সিট ! ছোট একটা টান। গলাটা সরু হয়ে যাচ্ছে। একটি ছোট পাখি যেন ডাকছে।
    দেয়ার ইউ ক্যান সি মোভসেস। বাইবেলের মোজস। আমেলিয়ার মোভাসেস।
    নোয়াহ হ্যাড টু সনস। দুই ছেলে। হায়ক অ্যান্ড বেল। হ্যায়ক ভাল। বেল খারাপ। ইভিল। ব্যাবিলনিয়ান টাইর্যান্ট। দুজনে যুদ্ধ হল। ঐ যে। সি দ্যাট পেইন্টিং। ও পাশের ছবি দেখছে। দু পক্ষে যুদ্ধ হচ্ছে বোঝা যায়। সবখানে ভালো আর মন্দের যুদ্ধ। এটা ট্রয়ের যুদ্ধের ছবি বলে ভাবছিল ও।
    - বেল অত্যাচার করছিল। হি ওয়জ অপ্রেসিভ। উদ্ধত। অ্যাগ্রেসিভ। হায়ক একদিন বিদ্রোহ করল। তারপর মাউন্ট আরারতে ফিরে এলো। ইন আর্মেনিয়া। ক্যান ইউ সি দ্য পেইন্টিং স্পিকস?
    আমরা আর্মেনিয়ানরা নোয়ার ডিরেক্ট বংশধর।
    দোজ হু মেড রাইটিয়াস রিবেলিয়ন অ্যাগাইন্স্ট দ্য টিরানি অ্যান্ড অপ্রেশন অব ব্যাবিলন।
    ছবিতে মাউন্ট আরারত। আর্মেনিয়ানদের প্রতীক। নোয়ার পুণ্য তরী মহাপ্রলয়ের শেষে এসে ঠেকেছে আর্মেনিয়াতে।
    দেবরূপ একটা বেতের চেয়ারে বসেছে। প্যাস্টেল শেডের নরম গদী। ডুবে যাচ্ছে যেন।
    - সো আর্মেনিয়াস হ্যাভ আ প্রি ক্রিশ্চান পাস্ট?
    - অব কোর্স। অল ক্রিশ্চানস হ্যাভ আ পেগান পাস্ট। দেখো। ছবিগুলো। কী জীবন্ত! কী প্রাণবন্ত! আর্মেনিয়ানস আর দ্য চিল্ডরেন অব সান।

    আমেলিয়া কী মনের কথা পড়তে পারেন!
    বলে উঠলেন,
    - দেখো, দেখো! আমাদের ছবি কথা বলে! ঠিক আমার পুতুলদের মত!
    বলেই চুপ করে গেলেন। ছোট শিশু যেমন ছোট্ট অন্যায় করে চুপ করে যায়।
    তাকিয়ে আছেন উজ্জ্বল ভাবে। যেন পুতুলদের কথা বলা ঠিক হয় নি। বিরাশি বছর বয়সে কেউ পুতুল খেলে বুঝি! কী বলবে লোকে!

    দেবরূপ মোহাচ্ছন্ন। যেন এক অন্য জগত। সারাদিন তার মাথায় ভাইরাস, ভ্যাকসিন, রক্তকণিকা, ইমিউনিটি যেন ঘুরপাক খেতে থাকে। গা গুলিয়ে ওঠে শেষে। বমি পায় স্ক্রিনে চোখ রেখে।
    - হোয়াট ইজ গুড? হোয়াট ইজ ইভিল।
    আমেলিয়ার পাশে একটা চায়ের কাপ। ছোট্ট করে চুমুক দিলেন। ঘন্টা রাখা পাশে। বাজালেন। বাঈ দৌড়ে এসেছে।
    - সাম টি ফর দিস ইয়ং ম্যান।
    - কল মি দেবরূপ ম্যাম।
    - দে...ভরূপ?
    - অর বাবু। অ্যাজ ইউ প্রেফার!
    আমেলিয়া মাথা কাৎ করে দেখছেন।
    - দ্য লার্জ রিটেইলার্স। ইভিল। দে উইল ক্রিয়েট কনট্র্যাক্ট অন প্রি-এগ্রিড প্রাইসেস। আগে থেকে চুক্তি করবে। স্মল অ্যান্ড মার্জিনাল ফার্মার্স উইল সাফার।

    আমেলিয়ার মাথার পিছনে একটা মস্ত পুতুল। হাতে বানানো। গোল চোখ। নীল। মাথায় খড়ের টুপি। এ কী কৃষক পুতুল? কৃষক কী পুতুল? অদ্ভুত চোখ দুটো। কথা বলা চোখ। এই ঘরের জানালা প্রায় সব বন্ধ একটি খোলা। দেবরূপ খুঁজছে কিছু। পাচ্ছে না। তার স্থিতি চাই। আধঘন্টা হোক। এক ঘন্টা হোক। তার ডুকরে কাঁদতে ইচ্ছে করে কারু কাছে। যাতে সব অন্তর্গত বিষাদ ধুয়ে যায়। আবার জমবে জানে।কিছু সময়ের মুক্তি। পাচ্ছে না। ছবির দিকে তাকিয়েছিল। ভালো লাগছিল। অন্য সময়। অন্য পৃথিবীর রঙ।
    রাইটিয়াস রিবেলিয়ন অ্যাগাইন্স্ট টির্যানি।
    আমেলিয়া আবার বললেন কেটে কেটে। ইদার উইদড্র দ্য থ্রি লেজিসলেশনস। অর গ্যারান্টি এম এস পি। ইন্ট্রোডিউস আ নিউ ল। রাইট।
    কোলে তুলে নিয়েছেন পুতুলটিকে। তার টুপির খড় ছুঁয়ে যাচ্ছে তাঁর শীর্ণ গাল।
    জানো বাবু!
    আমেলিয়ার বাবু ডাকটা অন্যরকম। ত্রিদিব, মালবিকা বা সুনন্দিতার মত নয়। বা তে বেশি টান।

    উরারতু। পিপল অব উরারতু। হি ইজ ওয়ান অব দেম ।
    পুতুল দেখাচ্ছেন ওকে। যেন পুতুল নয়। মানুষ সে।
    - হোয়াই সো মেনি হাইব্রিড ক্রিচার্স ম্যাম? এত হাঁসজারু কেন?
    আমেলিয়ার চোখে অবাক বোধ।
    - কী বললে তুমি?
    ও বুঝতে পারে হাঁসজারুটা বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে।
    চা এল।
    - হোয়াট ডিড ইউ সে?
    - আই মিন, এত হাইব্রিড প্রাণী কেন ছবিতে? ফিশ ম্যান...
    আমেলিয়া তাকিয়ে আছেন। রহস্য টলটল করছে তাঁর চোখে।

    ( চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২১ এপ্রিল ২০২৩ | ৪৫৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন