এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন পর্ব ছত্রিশ

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ২৯ জুন ২০২৩ | ৪০৫ বার পঠিত
  • শীত কমে গেছিল সরস্বতী পুজোর আগেই। এইবছর লোকের মুখে খুব শোনা গেছিল, ভীষণ শীত পড়বে। ভীষণ শীত। শীতে করোনা বাড়তে পারে। ভাইরাসটা শীত বান্ধব।
    কিন্ত বাস্তবে শীত তেমন পড়েনি। অন্তত কলকাতাতে নয়। করোনার কথা হচ্ছিল না তেমন। জেলাগুলোতে শীত পড়েছিল। যেমন পড়ে। নতুন বছর এলে করোনা চলে যাবে, এইরকম কিছু কথা উড়ছিল হাওয়াতে। হাওয়াতে কথা উড়েই থাকে। ট্রেন চলছে একটু একটু করে। লোক্যাল ট্রেনে আবার সেই আগের মত ভিড়। ব্রিটেনে সেকেন্ড ওয়েভ বা দিল্লিতে তার প্রাদুর্ভাব, এসব খুব দূরের কথা। আসলে মানুষ যত তাড়াতাড়ি পারে নর্মাল জীবনে ফিরতে চায়।
    - নর্মাল জীবন বলতে তুমি কী বোঝা?
    ফাঁকা বাড়িতে চৈত্রের ধুলো ওড়াউড়ি করছে। এইসময়ের যা যা দোষ, যা যা গুণ সব নিয়েই। খবরের কাগজগুলো ডাঁই হয়ে পড়ে আছে এককোণে।
    রান্নাঘর সার্ফ দিয়ে আচ্ছা করে পরিষ্কার করেছে শ্যামা। তারপর নিচের লিভিং রুমের পেছনে লেগেছে। টিকটিকি আড়চোখে তাকে একবার দেখে নিয়ে টুপুরের ঘরে ঢুকে গেল। টিভি চলছে। শ্যামা বাড়িতে কেউ না থাকলে টিভি চালিয়ে রেখে কাজকম্ম করে। নাহলে ফাঁকা বাড়ি গিলে খেতে আসে যেন। এই নেই নেই ভাবটা বিশ্রী লাগে শ্যামার। তার নিজের ঘরের লোকটাও তো নেই। শাশুড়ি নেই। কিন্ত তার ঘরে এত ফাঁকা ফাঁকা লাগে না। হয়তো ছোট ঘর বলে। তারপর হরপ্রীত আছে। যদিও দিল্লি গিয়ে বসে আছে সে বেটি।  দিল্লিতে কৃষক আন্দোলনে যোগ দিতে গেছে।কৃষক পরিবারের মেয়ে হরপ্রীত। ট্রেন চলছে আর সে যাবে না ভাই বেরাদরির সঙ্গে যোগ দিতে তাই হয়! শ্যামা এই ভাই বেরাদরির টান দেখে অবাক হয়। 
    তবে শ্যামার ঘর খালি নেই। শাশুড়ির ঐ একফালি চৌকিতে এখন করুণা থাকে। টুপুর যখন বলল, তখন না করতে পারেনি শ্যামা। আম্ফানের পর মেয়েটার মহা দুর্গতি হয়েছে। বাপের কাজকাম নেই। মেয়েটা সেলাইফোঁড়াই করে সংসার চালাতো। লোকাল কমিটির সঙ্গে গন্ডগোল লাগিয়েছিল রিলিফের জিনিস নিয়ে। ওরা নাকী টেনে নিয়ে যাবার চেষ্টা করেছিল মেয়েটাকে। তা সে ঘাড় তেড়া মেয়ে আছে। পালাতে পেরেছিল। কথা বার্তা কম বলে কিন্ত খাওয়ার খরচ দেয়। মেয়েটার সঙ্গে এখনো ভালো করে আলাপ জমেনি শ্যামার। তবে কাজকম্মে চটপটে।রাতজেগে কী সুন্দর ফোঁড় তোলে কাপড়ের ওপর!
    ত্রিদিবের জন্য চিকেনের একটা হাল্কা স্ট্যু করে রেখেছে শ্যামা। পাতলা রুটি তিনটে। একটু ডাল। সেদ্ধ স্যালাড। ত্রিদিব আটটার মধ্যে ফিরে আসেন আজকাল। ততক্ষণে শ্যামা রাতের খাবার মাইক্রোওয়েভে রেখে বাড়ি চলে যায়।
    টিকটিকি দেখছিল শ্যামার ফাঁকা সিঁথি। কপালে টিপ আছে একটা। হাতে চুড়ি। শাখা পলা নেই। শ্যামা ছেড়ে দিয়েছে সব।
    টুপুরের ঘর টিকটিকির  দখলে। ফাঁকা ডিমের খোসা রাখা আছে বটে তাক করে এজায়গায় ও জায়গায়। কিন্ত টিকটিকির নিজের যাতায়াত পথ নির্ধারণ করা আছে। সে ডিমের খোসার ধারেকাছে যায় না।
    আপাতত সে দেওয়াল বাতির নিচে ছিল। সেখান থেকে পাকা একটা ব্যাক ভল্ট দিল। মতি নন্দীর স্ট্রাইকারের মত। উল্টে গেল পেটটা তারপর আবার নিখুঁত ভাবে লেজটাকে গুটিয়ে সামনের দিকে এনে ওৎ পেতে বসল। বহুদিন বাদে আজ মুখোমুখি।
    টিকটিকি ও ইরফান খান।
    ইরফান আরেকটু রোগা হয়েছেন। চুলগুলো বড় হয়েছে। মুখের হাসিটা আরেকটু যেন ছড়ানো আজ।
    টিকটিকির মুখেও একটা অদ্ভূত হাসি।
    - মানুষ কিছু জানে না। মানুষ বড় নির্বোধ।
    সাধারণ নির্বাচনের আগে এবার দলবদল শুরু হয়েছে। লোকজন সেইসব নিয়ে বহুত চিল্লামেল্লি করছে।
    - মুঝে এক ফিল্ম ইয়াদ আ রহা হ্যায়।
    টিকটিকি বুদ্ধি করে তাকালো। মিটমিটে। ইরফান কী কথা ঘোরাচ্ছেন?
    - সত্যজিত রে কি উও ফিল্ম। কান্চনজংঘা।
    টিকটিকি সবজান্তার মত ঘাড় নাড়ল।
    - উও এক সিন থা না! পাহাড়িবাবুনে কিয়া থা। অরুণ মুকুর্জিকে সাথ। উও বোল রহে থে মাইগ্রেটরি বার্ডস কে বারি মে।
    টিকটিকির ফিল্ম দেখার শখ বা অভ্যেস কোনোটাই নেই। তবু সে তাকিয়েছিল। মনোযোগী শ্রোতার মত।
    - উনি বলছিলেন এই পাখিগুলো প্রতিবার রাশিয়া থেকে এসে একই জায়গাতেই বাসা বাঁধে শীত। কোই দুসরে জাগেপে নহি। ইতনা সা ছোটা চিড়িয়া। পর ক্যায়সে একহি জাগে পে আতি হ্যায় হরবার।
    টিভিতে পাহাড়ি স্যান্যাল আর অরুণ মুখোপাধ্যায় দার্জিলিঙ ব্যাক মলে। এই রঙগুলো কিছুটা ফ্যাকাশে। 
    - এই যে মানুষ এত রাসায়নিক বিক্রিয়া করছে, নিউক্লিয়ার এক্সপেরিমেন্ট করছে, বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে অসংখ্য তেজস্ক্রিয় টুকরো, আমার ভয় হয় যদি কোনোদিন পাখিগুলো আর রাস্তা চিনতে না পারে? যদি ওদের মাথা খারাপ হয়ে যায় শব্দে? যদি ওরা মরে পড়ে যায় টুপ টুপ করে?
    ইরফান বেশ ভালো বাংলা বলেন।
    - ইউ স্পিক গুড বেংগলি।
    - ইউ স্পিক গুড ইংলিশ।
    দুজনে দুজনকে কমপ্লিমেন্ট দিলে একটা ভাল অনুভূতি হয়। টিকটিকি ও ইরফান পরস্পরের দিকে চেয়ে রইলো।
    - সেকেন্ড ওয়েভ আসছে। মানুষ জানে না?
    - জানবে না কেন? সায়েন্টিস্টরা জানে। উও তো বোল রহে হ্যায়। সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মেইনটেইন করো। মাস্ক পহনো। হাত সাফ রাখো। শুনতা কৌন ?
    - অতিমারীর সেকেন্ড ওয়েভ থাকবেই? তাই না।
    - ইটস আ প্যাটার্ণ। সার্জ ইন সামার। লার্জার ওয়ান ইন ফল।
    টিভি চলছে নিজে নিজে। শ্যামা চ্যানেল পাল্টায়। কোথাও ঋষি কাপুরের ফিল্ম দেখাচ্ছে না।
    লিজা মার্গাকিন্স। জন হপকিন্স মেডিসিন। কী মিষ্টি করে কথা বলছেন। অতিমারী যেন রসগোল্লা। বা ব্ল্যাক ফরেস্ট কেক।
    - পাবলিক প্লেস খুলে দিয়েছে। দে আর অপারেটিং নর্মালি। অ্যাক্চুয়ালি ইট ইজ রিলেশনশিপ বিটউইন প্রিকশনস অ্যান্ড কোভিড কেসেস।
    টিকটিকির চোখ স্থির।
    - কী বলছো।
    - হিউম্যান বিহেভিয়ার। বার, রেস্তঁরা, শপিং মল, সব খুলে গেছে। সিনেমা হল। শপিং মল।
    - খুলবে না তো মানুষ খাবে কী?
    - বাত উও নহি হ্যায়। বাত ইয়ে হ্যায় কী হিউম্যানস কো কোভিড নর্মস মাননা পড়েগা।
    টিকটিকি মুখ ব্যাঁকা করে হাসল।
    ইরফান দীর্ঘশ্বাস ফেললেন।
    - হিউম্যান বিংগস। সুপার স্প্রেডারস। এক দো হপ্তেমে কুছ সিম্পটম নহি আয়েগা। ছয় আট হপ্তা লাগ যায়েগি সিম্পটম আনেমে। সাম এরিয়াজ হ্যাভ রিয়েলি রিল্যাক্স্ড প্রিকশনস। দে আর প্লেইং উইদ ফায়ার।
    টিকটিকি দেখল। অগণিত মানুষ বেরিয়ে পড়েছে।যেন করোনা বলে কোথাও কিছু নেই। সেই ভিড়। সেই ঠেলাঠেলি। শ্যামা মিছিমিছি মাস্ক তৈরি করে যাচ্ছে। ইউ সি। দে লিস্ট কেয়ার। অ্যাজ ইফ এভরিথিং ইজ নর্মাল।

    একটা দমকা হাওয়া আসছে। আটকে আছে। শুধু মুহূর্তের অপেক্ষা। দ্য সেকেন্ড ওয়েভ। হুইচ ডিপেন্ডস অন হিউম্যান বিহেভিয়ার।
    সাড়ে সাতটার সময় ত্রিদিব ফিরলেন। শরীর ঠিক নেই। ম্যানেজারিয়াল পোস্টে অনেক দায়িত্ব।  নতুন সেলসের ছেলেগুলোকে প্রোমো দেখানো। এক্সপ্লেইন করা। তালা খুলে বাড়ি ঢুকলেন। শ্যামা একটা ছোট আলো জ্বালিয়ে রেখে যায়। টেবলে জল। ঢাকা দেওয়া আছে। হাত বাড়িয়ে জলটা নিতেও অবসন্ন বোধ করলেন ত্রিদিব। 
    - ঠাকমা আছো নাকী? জলটা দেবে?
    - আমি তো জল দিতে পারুম না বাপ। হাত, পাও সব তো বাতাস।
    - আমার শরীরটা ঠিক লাগছে না ঠাকমা। জ্বর আসলো বোধহয়। তুমি তো তাও বুঝতে পারবে না, না?
    - বউডারে একডা ফোন দাও বাপ। মাইয়াডারে ফোন দাও। এইভাবে থাইকো না ।
    ফোনটা হাতড়াচ্ছেন ত্রিদিব।
    টিকটিকি টুপুরের ঘর থেকে উঁকি মেরে দেখল, লোকটা ফোন খুঁজতে খুঁজতে ঘুমিয়ে পড়ল।

    অনেকদূরে, সুইডেনের ক্যারোলিন্সকা ইনস্টিটিউটে সেদিন সেলিব্রেশন হচ্ছিল। খুব ছোট সেলিব্রেশন। বাট ইটস গ্রেট। ক্যামেলিডস আবিষ্কার করার চেষ্টা হচ্ছিল এখানে। দুহাজার কুড়ির ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে এই গবেষণা। নিরীক্ষা। আজ হাতেনাতে ফল। উট, অ্যালপাকা আর লামাদের শরীরে কোভিড এস আর এসের স্পাইক প্রোটিন ইনজেক্ট করা হয়েছে সেখানে।দেখা গেছে ষাঠদিন পরে অ্যালপাকার শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। তৈরি হয়েছে ন্যানোবডি। আরো ছোট অ্যান্টিবডি। অ্যালপাকা ইমিউন সিস্টেম তৈরি করতে পারছে ভাইরাসের বিরুদ্ধে! তাহলে ক্যামেলিডস আর ন্যানোবডিজ! ভ্যাকসিন ছাড়াও প্রতিরোধ হবে!! কোনোদিন। কোনো একদিন! পোটেনশিয়াল ট্রিটমেন্ট। বৈজ্ঞানিকরা আজ আনন্দে কেঁদে ফেলেছেন।

    মালবিকার কাছে খবর এলো অনেক রাতে। টুপুর ফিরে খবর দিয়েছিল। একশো দুই জ্বর নিয়ে সোফার সামনে, মাটিতে পড়েছিলেন ত্রিদিব। শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে গেছিল।
    আম্ফানের সন্ধের কথা মনে পড়েছিল টুপুরের। অ্যাজ ফ্লাইজ টু ওয়ানটন বয়েজ।
    ইরফান আকাশ দেখছিলেন। ঘন অন্ধকার। এখানে কেউ কাউকে ডাকলে শুনতে পাবে না।
    - টিকটিকি। তুম শুন রহে হো?
    - মানুষ সবসময়ই আমাদের ওপর এক্সপেরিমেন্ট করে কেন বলো তো? টিকটিকি। আরশোলা। অ্যালপাকা। লামা। আমাদের প্রাণের কী কোনো দাম নেই? মানুষই সব?
    ইরফান চেয়ে রইলেন। নেই। কোনো দাম নেই। মানুষ যাইই করুক না কেন।
    সাত খুন মাফ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৯ জুন ২০২৩ | ৪০৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন