এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন (পর্ব দশ)

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ১৮ এপ্রিল ২০২৩ | ৬৯৬ বার পঠিত
  • মেইন ল্যাবটা তিনতলাতে। প্রায় সারা তিনতলা জুড়েই তার বিস্তৃতি। এখানে ফ্যাকাল্টির সকলের একটি নিজস্ব ল্যাব আছে। দেবরূপের নিজেকে ভাগ্যবান মনে হল। অবশ্য মেইন ল্যাবেও সবাই খুব কাজে মগ্ন থাকে। খুব একটা বেশি কথাবার্তা হয় না। ল্যাব লাগোয়া একটা বড় সিটিং রুম আছে। সেখানেই ফ্যাকাল্টি মেম্বারস বসেন। কফি খাওয়া হয়। রিসার্চ অ্যাসোসিয়েটসরা আসে। ডিরেক্টর রুবিনা ত্রিপাঠী বেশ হাসিখুশি মানুষ। বয়েজ কাট চুল। চোখে গোল চশমা। সবসময় ছুটে বেড়াচ্ছেন। একটা ঢাউস ব্যাগ কাঁধে চাপিয়ে হন্তদন্ত হয়ে গাড়ি থেকে নেমে ছুটে এসে লিফ্ট ধরেন। নিজেই ড্রাইভ করেন। দেবরূপকে ফ্যাকাল্টির সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিলেন।

    এখন সবচেয়ে বেশি রিসার্চ হচ্ছে প্রি সিম্পটোম্যাটিক এবং অ্যাসিম্পটোম্যাটিক কোভিড নাইন্টিন পেশেন্টসদের নিয়ে।রুবিনা কপালের ওপর এসে পড়া কয়েকটা অবাধ্য চুলকে শাসন করতে করতে বললেন। উই হ্যাভ রিসার্চ মনিটরস। ইউ ক্যান জয়েন দ্যাট গ্রুপ অলসো। কিন্ত আমাদের আরো বেশি ভলান্টিয়ারস দরকার। যাঁরা স্বেচ্ছায় ভ্যাক্সিন নেবেন। এক্সপেরিমেন্টাল ভ্যাক্সিন। উই নিড পোটেনশিয়াল ভলান্টিয়ারস।

    রুবিনা অনেকটা দুধ আর চিনি দিয়ে কফি খান। বললেন, ইভন আই ওয়জ অ্যান অ্যাসিম্পটোম্যাটিক কোভিড নাইন্টিন পেশেন্ট। কিন্ত আমি পনেরো দিন সেল্ফ কোয়ারেন্টাইনে ছিলাম। আই টুক নো চ্যান্স। বলতে বলতেই ফোনে হোয়াটস অ্যাপ মেসেজ করছিলেন মহিলা।

    সো উই আর এনরোলিং পিপল ফ্রম ডাইভার্স জগ্রাফিক এরিয়াস, রেশিয়াল ব্যাকগ্রাউন্ডস, জেন্ডার অ্যান্ড এজেস।

    অ্যাসিম্পটোম্যাটিক পেশেন্টরা মাত্র বিয়াল্লিশ শতাংশ, যাঁরা রোগ ছড়াতে পারেন। প্রি সিম্পটোম্যাটিকদের নিয়েও একটা কাজ চলছে। রুবিনা ক্রুতিকাকে ডাকলেন।

    ক্রুতিকা কুপ্পালি তাঁর ডানহাত। ইনফেকশাস ডিজিজ রিসার্চার। ক্রুতিকা দেবরূপকে পেপারস বুঝিয়ে দেবে। খুব সাধাসিধে দেখতে একটি মেয়ে। অনেকটা অভিনেত্রী তিলোত্তমা সোমের মত দেখতে। রোগা। ছোটখাট। দেখে ঝট করে বোঝা যাবে না এতবড় গবেষণার সঙ্গে যুক্ত।

    বিশাল একটি টেবলে তিনটি ডেস্কটপ। দেবরূপ নিজের ল্যাপটপ ক্যারি করছে।

    ওর সামনে ফাইলগুলো পরপর সাজিয়ে রাখা। আপলোডিং চলছে। সিস্টেম্যাটিক রিভিউ অ্যান্ড মেটাঅ্যানালিসিস। উনআশিটা কেস স্টাডি আপাতত। ক্রুতিকা বুঝিয়ে দিচ্ছেন। চোখের দিকে স্পষ্ট তাকিয়ে কথা বলেন মেয়েটি। দিস ইজ ভাইরাস ডাইনামিক্স। ট্র্যান্সমিসিবিলিটি অব এস এ আর এস কোভ টু। থ্রোট সোয়াবের রিপোর্টের আপলোডিং। ওয়ান। টু। থ্রি।

    নাম্বার অব ভাইরাল পার্টিকলস প্রেজেন্ট ইন থ্রোট সোয়াব।

    এটা আরো একটা অ্যাসপেক্ট। অ্যাসিম্পটোম্যাটিক রোগীদের থ্রোট সোয়াবে ভাইরাল পার্টিকলসের সংখ্যা ততটাই, যতটা সিম্পটোম্যাটিক পেশেন্টদের। তাহলে কেউ সুস্থ হচ্ছে, কেউ হচ্ছে না কেন? কোনো কোনো শরীর খুব দ্রুত এই ভাইরাল পার্টিকলস গুলোকে হারিয়ে দিতে পারছে। কেউ কেউ পারছে না।

    টেবলের সামনে কাঁচের জানালা। ব্লাইন্ডস তুলে দিয়েছে ও। দুরের গাছ। প্রায় ফাঁকা ক্যাম্পাস। অদিতি ভাইরাল পার্টিকলসের কাছে হেরে গেছে।  সুগার লেভেল হ্যাড শট আপ অ্যাবনর্মালি। ইমিউন সিস্টেম ফেইলড। কিন্ত রিসার্চ বলছে বহু গুরুতরভাবে কোভিড আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে তাদের ইমিউন সিস্টেম খুব ভালো। তাহলে? কোভিড মানুষকে অনেক জটিল ধাঁধাতে ফেলে দিচ্ছে। দেবরূপ অস্পষ্ট অস্ফুট স্বরে বলে উঠল, বাবল্স!
    ক্রুতিকা অবাক হয়ে তাকাল।
    - ডিড ইউ সে সামথিং সেনগুপ্তা?
    গলা খাকড়ি দিয়ে ও বললো, নো।

    এখন চুপচাপ কাজ নিয়ে বসবে। পুনের ল্যাব হন্ট করছে ওকে। হন্ট করছে ওর একঘরের ফ্ল্যাট। ফ্রিডা কাহলোর ছবি দেওয়া গ্লাস ডোর। গাঢ় বেগুনি। ইন্ডিগো। ফিউশা। বটল গ্রিন। ক্রোম ইয়েলো। এই রঙে অদিতির মুখ। অল দিজ কালার্স স্পিক ফর অদিতি। তাদের গ্যাস ওভেন। ছোট সোফাটা। বুককেসে ঠাসা গুচ্ছের বই। মাথার কাছে খবরের কাগজ। একটা ঘোরের মধ্যে আছে যেন।

    - আর ইউ ফিলিং আনওয়েল?

    ক্রুতিকা ওর মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। সত্যি অস্বস্তি লাগছে ওর।

    - জল। একটু জল খাবো।

    এখানে অ্যাকুয়া গার্ড লাগানো আছে। তিলোত্তমা সোম এক গ্লাস জল এনে দিল ওকে।

    আপাতত কাজে ডুবে যেতে হবে। ইমিউনিটি লিস্ট ভেসে উঠছে মনিটরে। ও চেক করতে শুরু করেছে।ক্রুতিকা বেরিয়ে গেল।

    মার্কিন মুলুকের রকফেলার ইউনিভার্সিটির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে ফ্যাকাল্টি। ডেস্কটপে একের পর এক রিপোর্ট আসছে। ওখানে কুড়ি জন ভলান্টিয়ার দু দফাতে ভ্যাকসিন নিয়েছেন।মডার্ণা। পি-ফাইজার। বায়ো-এন-টেক। এই ভ্যাকসিনে আরএনএ ইনস্ট্রাকশনস আছে। তাতে মানুষের দেহের কোষগুলি স্পাইক প্রোটিন তৈরি করবে। ঠিক সেই স্পাইক প্রোটিন যেটা করোনা ভাইরাস ব্যবহার করে মানুষের দেহকে আক্রান্ত করে। ভ্যাকসিন নিলে শরীর ইমিউন মলিকিউলস তৈরি করবে। সেই অ্যান্টিবডির খোঁজ চলছে, যারা স্পাইক প্রোটিন চিনে নেবে। ও হুমড়ি খেয়ে পড়েছে স্ক্রিনে।

    কিন্ত ভ্যাকসিন আপডেট করতে হবে। ভাইরাস মিউটেইট করছে। ক্রমাগত পাল্টাতে থাকছে তার কাজ। ওমিক্রন নামক ভ্যারিয়ান্ট আসছে।

    ও ঘামছে। কে যেন বসে আছে পাশে। মা? অদিতি?

    না। কেউ না। ফাঁকা। শূন্য। পাশে কেউ নেই। ইমিউন সিস্টেমের বি মেমোরি সেলস ভাইরাসকে চিনে রাখে ছ'মাস।

    মানুষের স্মৃতির আয়ু কতদিন? কতদিন মনে থাকে সব? আমেলিয়া মেহতা। এখনো সমস্ত পুরোনো কথা মনে আছে তাঁর। ইদানীংকার কথা ভুলে যান। কিছু গুলিয়ে ফেলেন। বাট শি রিমেমবার্স সো মেনি থিংগস। ভদ্রমহিলার নীল চোখদুটো মনে পড়লো। যেন আলো ঠিকরে বেরোয়। চোখ নয়। আঁখি। পরম বিস্ময় চোখে। এখন এই ল্যাবে বসে ওর আমেলিয়ার সুগন্ধীর কথা মনে পড়ল। দ্যাট লেডি। এবং তাঁর পুতুলগুলো। সাধারণ পুতুলের চেয়ে অনেক বড়। অনেক জীবন্ত। প্লাস্টিক না। ফাইবার না। তুলো, কাপড় এসব দিয়ে তৈরি। যেন মানুষ। আমেলিয়া খুব টানছেন যেন! এখন ওর প্রায় পাঁচ ছয় ঘন্টা কাটবে ল্যাবে। তারপর বেরিয়ে মেট্রো ধরবে।

    ফিরবে যখন, তখন সুনন্দিতার নাচের ক্লাস চলবে পুরোদমে। গিজার অন করে দিয়ে ও শুয়ে পড়ে। স্নান করে, চেঞ্জ করে বেরোবে একেবারে। কানে আসে বোল। তেই তৎ তেই তৎ তেই!তেইয়া তেইয়া তৎ তেই। ঘুঙুরের সম্মিলিত শব্দ। একসঙ্গে উঠছে পড়ছে তালবদ্ধ পদক্ষেপ। বাঈ এসে চা দিয়ে গেল। ওর অলস লাগছে। উঠতে ইচ্ছে করছে না। সারাদিন কম্প্যুটারে কাজ করার পর চোখ ক্লান্ত। কিন্ত ওর খুব ইচ্ছে করছে আমেলিয়ার কাছে গিয়ে বসতে। শি ইজ ইন্টেরেস্টিং। ইচ্ছে এবং আলস্যের দোলাচলে দুলছে ও। অনেকগুলো বাঁধা আছে। অনেকগুলো। কিন্ত কী সেগুলো ও নিজেও আইডেন্টিফাই করতে পারছে না। এখন ইচ্ছে করলেই ও আর কারু কাছে যেতে পারে না। অনেক বাঁধা আসে।

    হলের এককোণে টেলিভিশন সেট দেওয়াল জোড়া। একটা কুকিং চ্যানেল খোলা আছে। একজন পাঞ্জাবি শেফ গান গাইছেন, নমক শমক, চমক, দমক। বলছেন, আদ্রক জারা চপ কর দিজিয়ে, রাই কা তেল গরম কর দিজিয়ে। করন্জী দিজিয়ে। হলদি পাউডার আউর নমক ডাল দিজিয়ে। হোয়াইট পাম্পকিন বহত জলদি কুক হো যাতে হ্যায়। ভদ্রলোক লাউ চিংড়ি রান্না করা শেখাচ্ছেন। একটি সবুজ টি শার্ট পরা ছেলে ছবি তুলছে। এ হল ফুড ফোটোগ্রাফার। শেফ বলছেন, ইয়ে হ্যায় বেঙ্গল কা ডিশ। বেঙ্গলমে জনম হুয়া হ্যায় মেরা।

    আজকাল কতরকম প্রোফেশন হয়!

    আমেলিয়ার ঘরটি ডানপাশে। কাঠের দরজা আধা ভেজানো আছে। আলো জ্বলছে। ওর খুব ইচ্ছে করছে ঐ ঘরে যেতে।

    হলের আর  এককোণে প্রচুর কম্বল ভাঁজ করে রাখা। রোজ কেউ না কেউ দুটো তিনটে মোটা কম্বল নিয়ে আসছে। ঐ কোণাতে জমা হচ্ছে। অন্যান্য ঘরেও আছে। এত কম্বল কেন? ও মুখে জিজ্ঞেস করে নি। চোখ কথা বলে। সুনন্দিতা কিছু বলার আগে নিকি বলে উঠেছিল, অল দ্য ব্ল্যাংকেটস আর ফর দ্য ফারমার্স হু আর কামিং ফর দ্য র্যালি। ঠান্ড পর যায়েগি না! কৃষক মিছিল আসছে। সবাই কিছু না কিছু জড়ো করছেন। আন্দোলন সফল করতে হলে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।

    নিকির রোগা শরীরকে ছাপিয়ে চকচক করে উজ্জ্বল দুটি চোখ। চশমার আড়ালেও উজ্জ্বল। চোখে পড়ার মত। যেন আমেলিয়ার তীক্ষ্ণ অথচ মায়াবী দৃষ্টির কিছুটা ধরা আছে ওর চোখে। দেবরূপ চোখ নামিয়ে নিল। বড় উজ্জ্বল আলো।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ১৮ এপ্রিল ২০২৩ | ৬৯৬ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    বকবকস  - Falguni Ghosh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন