এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক

  • পুরানো কথা পর্ব ৮

    Jaydip Jana লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ২৮ এপ্রিল ২০২১ | ২৪৪২ বার পঠিত
  • ভালবাসার খবর সবসময় গোপন থাকাই ভাল। বেড়ে ওঠার সাথে সাথে বুঝতে পারি আমার ছেলে হয়েও ছেলেদের ওপর আকর্ষণটা মানসিক ভাবে অনেক বেশি। এর অনেক আগেই আমি তখন ষষ্ঠ শ্রেনী আমি তখন বারো/ হাঁটা চলাটা মেয়ের মত যে যা খুশি করো। এই আপ্তবাক্যে উদ্ভুত সিনিয়র দাদাদের সাহচর্যে যদিও স্কুলের বন্ধ টয়লেটে যৌনতার পাঠশালায় হাতেখড়ি শুরু হলেও ভালখারাপ বোঝার ভাবনা ভাললাগায় বাদ সেধেছে। তাই তা উপভোগ্য না হওয়ার সাথে সাথে তাদের এড়িয়ে চলা শুরুও হয়েছে। কিন্তু ওইযে কথায় বলে কপালের ফের। এসময়েই ভাল লাগল এক সহপাঠীকে। কাঠালের আঠাও যেমন ছাড়েনা, তেমন গন্ধও লুকোনো যায়না। তবে সেটা প্রেম ছিল নাকি আবেগ ছিল সে কাটাছেঁড়া করে লাভ নেই। আমাদের বন্ধুদেরও তখন কারও মনে এমন অন্য প্রেমের গল্প সুড়সুড়ি দিচ্ছে । তাই একবারে হংস মাঝে বক যথা নই বুঝতে পারি।তবুও কোথাও যেন একটা খচখচানি। বুঝতে পারতাম না আমি কেন আলাদা! সবাই যখন সিনেমার নায়িকাদের শরীর, অঙ্গপ্রত্যঙ্গের হাতছানিতে ছন্নছাড়া হতে রাজী বুঝতে পারতাম না আমার কেন মনে মনে নায়কের পৌরুষ বা লোমশবুক অনেক বেশি টানে। দ্য গ্রেট আর্টিস্ট পত্রিকার পাতায় পাতায় নগ্ন পুরুষ দেখার লোভ কেন এত বেশি। বলতে দ্বিধা নেই ওইবয়সে ক্লাসের বন্ধুদের সাথে ক্লাসের কোলের ওপর ব্যাগ রেখে গোপন অঙ্গে স্পর্শের হাতছানি অগ্রাহ্য করিনি।

    অথচ যাকে ভালবাসি বা যার প্রেমে পাগল পাগল অবস্থা তাকে নিয়ে কোনও প্রকার এহেন আচরণ তো দূর অস্ত, কল্পনাও একেবারেই ছিল না । এ এক অদ্ভুত টানাপোড়েন । এই টানাপোড়েনের মধ্য দিয়েই হল বন্ধু বিচ্ছেদ। প্রতিদিন ওঠা বসা, একরকম স্কুল ব্যাগ পেন ব্যবহার,একসাথে আড্ডা দেওয়া, একসাথে টিফিন খাওয়া সব বন্ধ।সোজাসুজি জানাল একদিন আমরা আর বন্ধু নই। সামনে এলে এড়িয়ে যায়। যে আমরা ক্লাসের মাঝে কত কথা শুধু চিরকুট দেওয়া নেওয়ায় বলে যাই, কত ভাবনা ও বয়সে সব কেমন এক লহমায় হারিয়ে গেল কিছুই বুঝলাম না। তারপরের দুটো বছর মাধ্যমিকের প্রস্তুতি পড়াশোনার ব্যাস্ততা সবমিলিয়ে সকলেই ভবিষ্যতের দরজায় কড়া নাড়ছি।, স্কুল জীবনের পরেও অনেক দিন উত্তর খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত হয়ে আর উত্তর খোঁজা হয়নি আমার।

    এই সময় আমার জীবনের আর একটা ঘটনা ঘটল। কোনও এক বন্ধুর কথায় নিউমেরোলজি মেনে আমার পিতৃদেব আমার নামটাই পরিবর্তন করে দিলেন। অস্তিত্বের সংকট কি আর একটা!! যে বয়সে এসে আমি নিজেই ঘেঁটে যাচ্ছি প্রতিদিন সেসময় ভদ্রলোক আমাকে আরও একবার ঘেঁটে দিলেন। আজন্মলালিত আমি হঠাৎ করেই কেমন যেন একটা ওরফে হয়ে গেলাম। প্রতদিন খবরের কাগজের পাতায় যেমন অমুক ওরফে তমুককে পুলিশ খুঁজে বেড়ায় এ পুরো তেমন। আমি কি? আমি কে? আমি কি চাই সবই যেন ওই ভদ্রলোকের খেয়াল খুশিতে হতে হবে। আর সবচেয়ে মজার কথা আমার জয়দীপ নামটার এই বুড়োটে সেকেলে জগদীশে রূপান্তর আমি মন থেকে মানতে না পারলেও মুখে কিছু বলতে পারিনি। কেননা তার মুখের ওপর কথা বলার জায়গা খুব বেশি কোনও কালেই ছিলনা তখনও পর্যন্ত। এই আমি আর নেই আমির প্রবল দ্বন্দ্বে বন্ধুদের পরিহাসে,এক নাম বলা আর এক নাম লেখার অভ্যেস আজও বয়ে চলেছি। আজ কাল এটা ভেবে সান্ত্বনা পাই, এ তো শুধু নামের ফের, শরীরের ফেরে আটকে অনেক রূপান্তরকামি মানুষ প্রতিনিয়ত নিজের সাথে সমাজের সাথে লড়াই করে চলছে সেখানে এ আর এমন কি!

    অংক করতে আমার কোনও কালেই ভাল লাগত না। মাধ্যমিকের প্রিটেস্ট পরীক্ষায় অংকে পেয়েছিলাম এগারো। যদিও ফাইনালে অভাবনীয় ভালনম্বর পেয়ে ছিলাম, যার অনেকটা কৃতিত্ব আমার বন্ধুদের। আর আমার মাষ্টারমশাইদের। বরাবরই আমার প্রিয় বিষয় সাহিত্য আর ইতিহাস। যে ছেলে মাধ্যমিকে পাশ করবে নাকি ইস্কুলের নাম ডোবাবে ভাবতে ভাবতে স্কুলের মাষ্টার মশাইরা আর গৃহ শিক্ষকদের ঘুম ছুটে গেছিল, সে ছেলে অবশেষে অনেকগুলি বিষয়ে লেটার মার্কস নিয়ে অভাবনীয় সাফল্য পেলে ছায়া প্রকাশনী বিজ্ঞাপন না দিলেও, ছেলের বাবা আহ্লাদে আটখানা হয়ে উদ্বাহু নৃত্য করবেন এ আর এমন কি। তার গুষ্টিতে কেউ কখনো এত ভাল রেজাল্ট করেনি যে। কিন্ত্ত এই আহ্লাদ যে ছেলের ওপর কি চাপ তৈরী করতে চলেছে তা কেউ না বুঝুক আমি বুঝেছিলাম। নিদান এল আমাকে সায়েন্স নিয়ে পড়তে হবে। জয়েন্ট এন্ট্রান্স দেওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে। ডাক্তারি পড়তে হবে। তার অফিসের দুই বন্ধু যাদের সঙ্গে তিনি সর্বদা প্রতিযোগিতা করেএসেছেন, তাদের একজনের ছেলে ডাক্তারি পড়ছে আর একজনের ছেলে এঞ্জিনেয়ারিং পাশ করে চাকরি করছে বড় কোম্পানিতে। এদিকে আমি তখন ভাবছি বেলুড় না নরেন্দ্রপুর কোথায় ভর্তি হওয়া যায়। কেননা আমার ভালবাসা, আর প্রিয় বন্ধু দুজনেই যে সেখানে ভর্তিহবে ভাবছে। এই দড়িটানাটানির মাঝখানে আমার গজানো ডানার রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব নিতে এগিয়ে এলেন আমাকে অসম্ভব ভালবাসতেন এবং যাঁর অক্লান্ত পরিশ্রমে আমার এই অভাবনীয় সাফল্য কাছাকাছি এলাকার এক অখ্যাত স্কুলের প্রধানশিক্ষক আমার মাসতুতো দিদির ভাসুর। একথা অস্বীকার করার জায়গা নেই শুধু স্নেহ ভালবাসাই নয় আমার অনেক কিছুকেই তিনি প্রশ্রয় দিয়েছেন। তথাকথিত ভাল মেধার ছাত্র তার বিদ্যালয়ে না থাকায় শতাব্দী প্রাচীন প্রতিষ্ঠানটি বিখ্যাত হয়ে উঠতে পারেনি। পরবর্তী কালে প্রবল অনিচ্ছা সত্ত্বেও সেখানে পড়তে গিয়ে দেখছি সেখানকার মাষ্টার মশায়রা প্রতিটি ছাত্রর পিছনে কি পরিমান অক্লান্ত পরিশ্রম করেন।

    একে তো বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশুনো,তার ওপর সম্পূর্ণ নির্বান্ধবপুরী। কেমন যেন একটা হাঁপিয়ে উঠছিলাম, ছেলেবেলার সব বন্ধুরাই আমার শহরের দুটি নামী স্কুলে আরএকটি কলেজে ভাগ হয়েছে মেধার ভিত্তিতে। শুধু মাত্র কয়েকজনকে দেখতে পাই কোনও না কোনও গৃহশিক্ষকের গৃহে।

    মাধ্যমিক পেরিয়ে উচ্চ মাধ্যমিকের দোরগোড়ায়।

    এতদিনে এটুকু বুঝতে শিখেছি আদতে আমি একজন সমকামী মানুষ । শরীর মন সবটুকুদিয়েও পুরুষ শরীরে পুরুষের ওপর একমাত্র আকর্ষন। মেয়েরা সকলেই আমার বন্ধু। কারও কারও প্রতি বিশেষটান অনুভব করলেও আকর্ষণ আমার নেই। এসময়ে আমার বন্ধুরা সবাই টপাটপ প্রেমে পড়ছে। অস্বীকার করব না এসব দেখতে দেখতে একজনের ওপর মুগ্ধ হয়ে তাকে জন্মদিনে কার্ডও দিয়েছিলাম। কিন্তু ওটা ওই অবধি। মজার বিষয় হল আমার বন্ধুরা ততদিনে কেউ কেউ জানে আমি আলাদা। কিন্তু তাতে করে বন্ধুত্বে ভাঁটা পড়েনি। বরং রাস্তা ঘাটে একসাথে থাকলে ওরা মেয়ে বা বৌদি দেখলে আমি ছেলে বা বৌদির পাশে থাকা দাদাটিকে ঝাড়ি করার চেষ্টা করতাম। আর মেয়ে বন্ধুরাতো একসাথে ছেলে দেখতাম। এরকম সময়ে উচ্চমাধ্যমিকের টেস্ট এর পর কোনও এক বন্ধুর সূত্রে আলাপ হল রণজয়ের সাথে। ঝকঝকে সুদর্শন সুপুরুষ রনজয়কে প্রথম দিন দেখেই মনে ধরেছিল। চোখের ভাষায় পেয়েছিলাম শরীর চাখার আমন্ত্রণ। সে আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে এক দুপুরে রণজয়ের বাড়ি গিয়েও ছিলাম। সে আমার প্রথম যৌথ সম্মতিতে ভেসে যাওয়া। কৈশোর থেকে যৌবনের প্রারম্ভে বয়সে কয়েকবছরের বড় রণজয়কে আমিও বোধ হয় ভাসিয়ে নিয়ে গেছিলাম প্রথম দিনেই। আজ বুঝি নেশার দ্রব্য যেমন মানুষকে মাতোয়ারা করে তেমন শরীরেরও তীব্র নেশা আছে। উপরি পাওনা হিসাবে জানলাম রনজয় একজন শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী। এ যেন সোনায় সোহাগা। মজে গেলাম। নেশায় মাতোয়ারা আমাকে কিন্তু সে সময় রণজয় একটা শর্ত দিল। সামনে উচ্চমাধ্যমিক।পরবর্তী সবকিছু পরীক্ষার পর। আর পরীক্ষায় ভাল ফল করলে যা চাইব সব পাব। ভাল শব্দটার তো কোনও শেষ নেই। সব বুঝেও মানতে বাধ্য হলাম কেননা মনে যে তখন রঙ লেগেছে। এদিকে আমার বিজ্ঞান বিষয়ক পড়াশোনা মোটেও ভাল লাগে না তার ওপর এই অদ্ভুত শর্ত। আমিও শর্ত চাপালাম কিছু না হোক দিনান্তে একটা ফোন যেন সে করে। সে বলল সপ্তাহে একবার, নইলে পড়ার ক্ষতি হবে। ভালবাসার দরকষাকষি দিয়ে ঠিক হল দুদিনে একবার রাতে সে আমায় ফোন করবে। এভাবেই শুরু হল আমার অন্য যাপন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৮ এপ্রিল ২০২১ | ২৪৪২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন