এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৪০

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ মে ২০২৪ | ১৩৮ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৪০

    রজতের বৌভাতের পরের দিন নয়ন অফিসে জয়েন করল। কাজ শুরু করার একটু পরেই অভিজিৎ সামন্তর  তলব এল। ঘরে ঢুকতেই পরিচিত গম্ভীর আওয়াজ ভেসে এল—বন্ধুর বিয়েতেই তিন দিন ছুটি!

    --খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু স্যার। একেবার ছোটবেলা থেকে একসাথে পড়াশুনা করেছি।  

    --নিজের বিয়ের আপডেট কী? পছন্দের কেউ আছে, নাকি মা বাবাই ভরসা!

    নয়ন একটু লজ্জা পেয়ে বলল--তেমন কেউ নেই স্যার।  

    --সেকি? ভাল চাকরি কর, দেখতে সুন্দর, ফাঁকা পড়ে থাকার তো কথা নয়!। যাক, এবার কাজের কথায় আসি। তোমাকে একবার কয়েকদিনের জন্য শিলিগুড়ি যেতে হবে। শিলিগুড়ি অফিসে কিছু কাজ আছে। একটা ব্যাপারে কিছু ক্লারিফিকেশনের দরকার। ওদের কাছে চেয়ে পাঠান যেত, কিন্তু আমি সেটা চাইছি না। আমি চাই তুমি ওখানে গিয়ে একবার সরেজমিনে খাতাপত্রগুলো দেখে এস।  

    --কবে যেতে হবে স্যার?

    --একটু তাড়াতাড়ি গেলেই ভাল হয়। নেক্সট উইকে যেতে পারবে?

    --আমার কোন অসুবিধে নেই স্যার।

    --আমি তা হলে সামনের মঙ্গলবার যাওয়ার টিকিট করিয়ে রাখছি। ফেরার টিকিট এখনই করাব না কারণ, ওখানে তোমার কাজ শেষ হতে কতদিন লাগবে, তা এখনই বলা মুশকিল।  ফেরার টিকিট পরিস্থিতি বুঝে তুমি এনজেপিতে করিয়ে নিও। আমি ওখানকার ইনচার্জকে একটা চিঠি লিখে দেব, যাওয়ার আগে মনে করে ওটা আমার কাছ থেকে চেয়ে নিও।  

    --ঠিক আছে স্যার।

    নয়ন চাকরি পাওয়ার পরেই আহেলি জিজ্ঞেস করেছিল—কিরে, এবার মেয়ে দেখা শুরু করি?

    নয়ন মাকে বাধা দিয়ে বলেছিল—একদম না। এক বছর পরে ও নিয়ে ভাববে।  

    নির্ধারিত সময় পার হবার পর নয়ন মাকে আর না করেনি। সবুজ সংকেত পাওয়ার পর,  রমেন আর আহেলি ছেলের বিয়ের জন্য দেখাশোনা শুরু করে দিয়েছিল। রজতের বিয়ের পর তা আরো গতি পেল। যদিও তখনো নোঙর করার মত ঘাট খুঁজে পাওয়া যায়নি। এরই মাঝে নয়ন অফিসের কাজে শিলিগুড়ি রওনা হল। রাতের ট্রেন,  আহেলি ছেলের জন্য খাবার করে  দিয়েছিল। লাগেজ খুবই কম, একটা মাত্র মাঝারি ব্যাগ। 

    এসি থ্রি টিয়ারে রিজার্ভেসন। নয়নের লোয়ার বার্থ ছিল। গাড়ি ছাড়ার একটু পরেই নয়ন রাতের  খাওয়াটা সেরে নিল।  মিডল বার্থের ভদ্রলোক বর্ধমান আসার আগেই শোয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। মাঝের বার্থ তোলা থাকলে, নিচের বার্থে মাথা নিচু করে বেশিক্ষণ বসে থাকা  যায় না। এত তাড়াতাড়ি নয়নের ঘুমোবার অভ্যাস নেই।  ইচ্ছে না থাকলেও, অসময়েই নয়ন শুয়ে পড়তে বাধ্য হল।

    ঘড়িতে তখন রাত সাড়ে বারোটা, পায়ের কাছে ঠেলা লাগতে নয়নের ঘুম ভেঙে গেল। দেখল,  একজন বয়স্কা মহিলা ওর বার্থের একপাশে ঠাঁই করে নিয়েছে। পাশে দাঁড়িয়ে  একজন মাঝ বয়সী লোক, এদিক ওদিক চোখ বুলিয়ে একটু পাছা  ঠেকাবার জায়গার সন্ধান করছে। নয়ন উঠে বসল। টিটির সৌজন্যে কয়েকজন আনঅথরাইজড প্যাসেঞ্জার কামরায় উঠে বার্থের আশায় টিটির পিছন পিছন ঘোরাঘুরি করছে। নয়ন লক্ষ্য করল, দু একজন করিতকর্মা পর্যাপ্ত যৌতুকের বিনিময়ে টিটির অনুগ্রহ লাভ করেছে। অন্যেরা তখনো চেষ্টা চালাচ্ছে। বুড়ির সাথের  লোকটি তখনো কিছু ব্যবস্থা করে উঠতে পারেনি।    

    লোকটি নয়ন বিরক্ত হয়েছে  বুঝতে পেরে অনুনয়ের সুরে বলল- ভাই আমার মা অসুস্থ, দয়া করে একটু বসতে দিন। একপাশে বসে থাকবে, আপনার শোবার অসুবিধে হবে না। কবে টিকিট কেটেছি, ওয়েটিং আর কিছুতেই কনফার্ম হল না। গাড়িতে ওঠার পর থেকেই একটা  বার্থের জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছি, কোথাও কিছু পেলাম না।

    বসিয়ে তো আগেই দিয়েছে, তারপর মাঝরাতে এই শান্তিপুরী আদিখ্যেতা শুনে নয়নের বিরক্তি  আরো বাড়ল।

    তা প্রকাশ না করে বলল—ঠিক আছে বসুন।

    লোকটা নিশ্চিন্ত হয়ে বেটার অপশনের সন্ধানে টিটির সান্নিধ্যে গেল। বেশ খানিকক্ষণ পরেও যখন ফিরল না, তখন নয়ন বুঝতে পারল যে, নিজেরও একটা ব্যবস্থা করে ফেলেছে। এদিকে বুড়ি তো বসার পর থেকেই ঢুলতে শুরু করল। থেকে থেকেই নয়নের গায়ে পড়ছে। একটু পরে  নয়নের পায়ের   কাছে খানিক জায়গা জবর দখল  করে, পুঁটলি পাকিয়ে শুয়ে পড়ল। নয়ন টয়লেটে যাওয়ার জন্য  উঠল। দরজার কাছে গিয়ে দেখে বুড়ির সন্তান চেকারের জায়গায় বসে নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছে। টয়লেট থেকে ফিরে বাকি রাতটা নয়নকে বসেই কাটাতে হল। বুড়ি ততক্ষণে ফাঁকা যায়গা পেয়ে হাত পা ছড়িয়ে ঘুমোচ্ছে। রাগও হল আবার মায়াও হল। ডেকে তুলে আর সরাল না। খানিকক্ষণ বাদে ভদ্রলোক মাকে দেখতে এসে নয়নকে বসে থাকতে দেখে খুব লজ্জায়  পড়ে গেল।

    -- ছিছি আপনি বসে আছেন, দাড়ান আমি মাকে ডেকে সরিয়ে দিচ্ছি।

    নয়ন বাধা দিয়ে বলল— থাক থাক, ডাকার দরকার নেই। একে বয়স হয়েছে তায় অসুস্থ,   ঘুমতে দিন। আর তো একটু পরেই ভোর হয়ে যাবে।

    -- আপনাকে  কি বলে যে ধন্যবাদ দেব!

    ভদ্রলোক ঘুরেফিরেই আসছিলেন। অল্পস্বল্প গল্পগাছাও হচ্ছিল। নামটাও জানিয়েছে “অসিত দত্ত।”  

    জিজ্ঞেস করলেন- শিলিগুড়িতে আপনার বাড়ি, নাকি কোথাও বেড়াতে যাচ্ছেন? 

    -- বাড়িও নয়, বেড়াতেও যাচ্ছি না। অফিসের কাজে যাচ্ছি, দিন দুয়েক বাদে ফিরে যাব।

    -- আমি থাকি ক্ষুদিরাম পল্লিতে। আমিও একসময় অফিসের কাজেই এসেছিলাম, তবে  আপনার মত কয়েক দিনের জন্য নয়, বেশ কয়েক বছরের জন্য। এখানে ট্রান্সফার হয়ে আসার পরে যায়গাটা ভাল লেগে যায়। আর ফিরে যাওয়ার  আগ্রহ দেখাইনি। ছেলে মেয়েরা তখন স্কুলে পড়ছে, ফিরে গেলে ওদের পড়াশুনা নিয়েও সমস্যা হত। পরে ছোটখাট একটা বাড়ি করেছি। ফলে এখন শিলিগুড়ির স্থায়ী বাসিন্দা বলতে পারেন। 

    ঠাকুমাও ততক্ষণে উঠে পড়েছেন। সলিড একটা ঘুম দিয়ে শরীর মন বেশ চাঙ্গা হয়ে গেছে মনে হল। আলাপচারিতায় যোগ দিলেন। নয়নের কোথায় বাড়ি, শিলিগুড়িতে কোথায় যাচ্ছে, কেন  যাচ্ছে, কোথায় কাজ করে, বাড়িতে কে কে আছে, অল্প সময়ের মধ্যেই সব তথ্য সংগ্রহ  করলেন। নিজেরও যাবতীয় তথ্য নয়নকে উগরে দিলেন। বুড়ি বেশ রসিক, কথা বলে নয়নের বেশ মজা  লাগছিল। গল্প করতে করতে নিউজলপাইগুড়ি এসে গেল। ট্রেন এখানেই শেষ, ফলে তাড়াহুড়ো করে নামার কোন দরকার নেই। গেটের মুখটা একটু ফাঁকা হতে নয়নরা নামার জন্য উঠে দাঁড়াল। নয়ন বুড়িকে ধরে ধরে নামাল।    

    প্ল্যাটফর্মে নেমে বুড়ি জিজ্ঞেস করলেন—বাবা এখানে থাকবে কোথায়?

    নয়ন বলল—এখনো কিছু ঠিক করিনি। আমাদের অফিসের কাছাকাছি কোন একটা হোটেলে থাকব।  অফিসে গেলে ওরাই সব ব্যবস্থা করে দেবে।

    অসিত জিজ্ঞেস করলেন—আপনাদের অফিসটা কোথায়?

    --ঠিকানা লেখা আছে, জলপাইগুড়ির উকিলপাড়া।  স্টেশন থেকে কতক্ষণ লাগবে বলতে পারেন?

    --দূর আছে, এক ঘন্টার ওপর লাগবে। তবে যানবাহন অনেক আছে, অসুবিধে হবে না।  

    ওদের টাটা করে যেই নয়ন যাওয়ার জন্য পা বাড়াতে যাবে, বুড়ি অত্যন্ত স্নেহের সঙ্গে নয়নের পিঠে হাত দিয়ে বললেন—বাবা, হোটেলে না থাকলেই নয়!  

    --হোটেল ছাড়া আর কোথায় থাকব ঠাকুমা? এখানে তো আমার কোন আপনজন নেই যে, তার বাড়িতে গিয়ে থাকব। তা ছাড়া অফিসের কাজে এসেছি, হোটেল খরচ তো আর পকেট থেকে যাবে না। অফিসের কাছাকাছি কোন হোটেলে থাকলে সব দিক থেকেই সুবিধে।   

    --এখানেও তোমার আপনজন আছে। আমাদের পর ভাবছ কেন? কয়েকটা দিনের তো ব্যাপার, আমাদের বাড়িতে চল না বাবা।

    নয়ন খুব বিব্রত অবস্থার মধ্যে পড়ে গেল। অপরিচিত কারো বাড়িতে গিয়ে থাকাটা খুবই  অস্বশ্তির। আবার বুড়ি এমনভাবে ধরেছে যে, মুখের ওপর না বলতেও খারাপ লাগছে। কি করবে বুঝে উঠতে পারছিল না।

    বুড়ির দেখাদেখি বুড়ির ছেলেও নয়নকে ওদের বাড়িতে যাওয়ার জন্য পিড়াপিড়ি করতে শুরু করল।   

    --কি এত ভাবছেন? চলুন চলুন,  কোন অসুবিধে হবে না। আমরা থাকতে কেন মিছিমিছি হোটেলে উঠবেন? আপনাকে আপনার অফিসে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা আমি করে দেব।

    এত আন্তরিক আহ্বানকে ফেরান কঠিন। সমস্ত অস্বস্তি আর সংকোচকে বিসর্জন দিয়ে নয়নকে ওদের অনুগামী হতে হল।   

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যদুবাবু | ২৩ মে ২০২৪ ১৮:৪৫532235
  • শুকদেব-বাবু, যদি কিছু মনে না করেন, এক-একদিন একটি করে পর্ব দিলে আমাদের পড়তে সামান্য সুবিধে হয়। জাস্ট একটা সাজেশন আর কি। 
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন