এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৩৯   

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ মে ২০২৪ | ৮৬ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৩৯  

    রজতের বিয়ের তোড়জোড়  শুরু হয়েছে। ওর এত তাড়াতাড়ি বিয়ে করার ইচ্ছে ছিল না। প্রেম পর্যায়ে আরো এক আধ বছর ভাসার ইচ্ছে  ছিল, কিন্তু দুই বাড়ি থেকেই চাপ আসতে থাকায়  বিয়েটা আর ঠেকান গেল না। নয়ন অনুরোধ  করেছিল, ওর চাকরির এক বছর পার  হবার  পর যেন বিয়েটা হয়। তা না হলে ওর পক্ষে ছুটি পেতে একটু সমস্যা হবে। নয়নের দুই বাড়িতেই বেশি রকমের গুরুত্ব আছে তাই, ওর ইচ্ছে  অনুসারে কয়েকমাস পরে  বিয়ের দিন ঠিক হয়েছে। রজত আর নেহার এই প্রেমের বিয়ে নিয়ে বড় ধরণের কোন সমস্যা হয়নি। বিমল  মেয়ের ঘটনাটা জানার কিছুদিন পর রজতের বাবার সাথে যোগাযোগ করে। ছেলের পছন্দের ব্যাপারটা স্ত্রীর কাছে বিকাশ শুনেছিল। মেয়েটি নয়নের পিসেমশাইয়ের ভাইয়ের, এটা জানার পর অনেকটা নিশ্চিন্ত হয়েছিল। 

    বিকাশ নেহার বাবাকে আশ্বস্ত করে বলেছিল—ওদের পছন্দে আমাদের কোন আপত্তি নেই।   তবে আমার ছেলে তো এখন চাকরি করে না, বেকার ছেলের সাথে নিশ্চই আপনি আপনার মেয়ের বিয়ে দিতে চাইবেন না। ছেলেটা আগে চাকরি পাক, তারপর বিয়ের ব্যাপারে  ভাবা যাবে।

    কেবল হবু পুত্রবধূকে ওরা একবার দেখতে চেয়েছিল। সেসব অনেকদিন আগেই মিটে গেছে। রজত চাকরি পাওয়ার পর সম্পর্কের ওজন বেড়েছে। নেহা অনেকবারই কখনো মায়ের সাথে, কখনো বা একা রজতদের বাড়িতে এসেছে। রহড়ায় এখন ওর দুটো ঠিকানা।

    নয়নদের গ্রুপে সেই প্রথম বিয়ে। রজতের আগে থেকে যারা প্রেম করত, যুতসই চাকরি না পাওয়ায় তারা তখনো বিয়ে করে উঠতে পারেনি।

    ছেলের বিয়েতে বিকাশ আর বাণীকে খুব একটা চাপ নিতে হয়নি। কেবল নেমন্তন্নটা ওদের  করতে হয়েছিল। এ ছাড়া কার্ড ছাপান থেকে আরম্ভ করে, বরযাত্রীর জন্য বাস ভাড়া, বৌভাতের মেনু, ঠাকুর, প্যান্ডেল, আলো, সব বন্ধুরা ঠিক করেছিল। বিকাশ আর বাণীর অনুমোদন অবশ্যই ছিল।

    তখন এত কেত কায়দার লাক্সারি বাসের মেলা ছিল না। অধিকাংশ বরযাত্রী রুটের বাসে যেত। রজতের বিয়ের বরযাত্রীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য রিজার্ভ করা হয়েছিল, রহড়া বাজারের টারমিনাস থেকে ৭৮/১ রুটের একটা বাস।

    মদনপুরের পৈতৃক বাড়িতে বিকাশের নিজের বলতে ছিল, একমাত্র ওর ছোট ভাইয়ের  পরিবার। ভাইয়ের সাথে বিকাশের নিয়মিত যোগাযোগ এবং যাওয়া আসা ছিল। ভাই, ভাইয়ের স্ত্রী আর মেয়ে বিয়ের দিন পাঁচেক আগেই রহড়ায় চলে এসেছিল। ওরা ছাড়াও,  বিয়ের সময়   বিকাশের পৈতৃক বাড়ি মদনপুর থেকে আট দশ জন আত্মীয় এসেছিল। সকলেই তুতো ভাই বোন। তাদের মধ্যে বিকাশের এক অশীতিপর দিদিও ছিলেন, মেন্তিদি।  বয়স তাঁর শরীর কিছুটা কাবু করে দিলেও মনটাকে ছুঁতে পারেনি। মেন্তিদি লেখাপড়া জানেন, একটা পাশ দিয়েছেন। হুট করে বিয়েটা না হয়ে গেলে আর একটু পড়াশোনা করার ইচ্ছে ছিল। লেখাপড়া আর না এগোলেও বইপত্র অনেক  পড়েন। রহড়া থেকে নেহাদের বাড়ি পৌঁছতে প্রায় পৌনে দু  ঘন্টা লেগেছিল। গান, মস্করা, ছেলে ছোকরাদের সাথে খুনসুটি, সব মিলিয়ে বুড়ি  মাতিয়ে রেখেছিলেন পুরো সময়টা। বয়সের কথা ভেবে, ওনাকে বিকাশ বরের গাড়িতে করে যেতে বলেছিল। শোনামাত্র প্রস্তাবটা নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন—সকলের সাথে আমি বাসেই যাব। বরযাত্রী যাচ্ছি,  হৈ হুল্লোড় করতে করতে না গেলে চলে! তোদের বয়স হয়েছে, তোরা গাড়িতে যেগে যা।

    বিমলের বড় শালা গাড়ি নিয়ে বরকে নিতে এসেছিল। রজতের সাথে গাড়িতে ওর বাবা, মামি আর ভাগ্নে ছিল। ভাগ্নে তো আবার নিতবর। বরের মত পুচকেটাও পরেছে জমকালো পোশাক। রণজয় অন্যদের সাথে বাসে ছিল।

    বিয়ের দিন নয়ন ছিল কনে পক্ষের লোক। রমেন আর আহেলিও তাই। ওরা বরযাত্রীদের রিসিভ করে ভেতরে নিয়ে গেল। মেন্তিদি সোজা চলে গেলেন, কনে যেখানে বসে ছিল,  সেইখানে।  নিজের পরিচয় দিয়ে আলাপ জমাতে সময় লাগেনি। বিয়ে বসতে তখন একটু দেরি ছিল। মেন্তি পিসিকে নিয়েই সবাই মেতে উঠল।  

    নেহার দিকে চেয়ে বললেন—আমাদের ছেলের তো ব্যাচেলার ডিগ্রী, নেহা মা কি পাশ করেছ?

    হাসি মজা বেশ চলছিল, এরকম ট্র্যাকের বাইরের প্রশ্নে একটু ছন্দপতন হল।

    নেহাও একটু আশ্চর্য হল। বলল—আমারও ব্যাচেলার ডিগ্রী।

    --এই ডিগ্রী তোমাদের দুজনের কারো থাকবে না।

    সকলে আরো আশ্চর্য হল। কি বলতে চায় বুড়িটা!

    নেহা ঘাবড়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করল—থাকবে না কেন? আমাদের কাছে মার্ক শিট, সার্টিফিকেট,  সব আছে।    

     
    --ওসব দিয়ে কিছু হবে না।

    সকলে চুপ। এই একটু আগের আনন্দের পরিবেশ মুহূর্তে পাল্টে গেল।

    মেন্তি পিসি  সকলের গম্ভীর মুখগুলো একবার মেপে নিয়ে নেহার দিকে চেয়ে বললেন—বুড়ির কথায় খুব চিন্তায় পড়ে গেলি তো মা! বিয়েটা হতে দে, সব ওলট পালট হয়ে যাবে। যতই সার্টিফিকেট দেখাক রজত আর ব্যাচেলার থাকবে না। আর বিয়ের পর তুই পেয়ে যাবি মাস্টার ডিগ্রী।

    হাসির কোরাসে ফিরে এল আগের পরিবেশ।

    এদিকে নিত বরের থেকে নিত কনে বয়সে কিছুটা বড় হয়ে গেছে। তাই নিয়েও একটু রঙ্গ তামাশা হল। খাওয়া দাওয়া করে বিয়ের শুরুটা একটু দেখে বরযাত্রীরা রহড়ার উদ্দেশে রওনা দিল। বিকাশ, রণজয় আর রজতের কয়েকজন বন্ধু রয়ে গেল। রাশিরও থাকার খুব ইচ্ছে ছিল, কিন্তু ছেলের কষ্ট হবে বলে রণজয় মানা করল। নয়নরা তো সকলে আগে থেকেই ছিল। বিয়ে শেষ হতে হতে বারোটা বেজে গেল। এমনিতেই অনেক রাত হয়ে গিয়েছিল, তার ওপর গান করার বা অন্যভাবে আসর জমাবার মত তেমন ভাল কেউ না থাকায়, বাসর জমেনি। নেহাদের দিকের দু একজন মেয়ে সূরের তোয়াক্কা না করে ক’টা গান গাইবার পরে সকলে শুয়ে পড়েছিল।

    নেহা লাজুক ধরণের মেয়ে নয়, বরং অনেকটাই বিপরীত। তাছাড়া এ বাড়িতে এই তার প্রথম  আসা নয়। রজতদের বাড়িতে বিয়ের আগে অনেকবার এসেছে, ফলে নতুন বৌয়ের লজ্জা বা সংকোচ তার মধ্যে তেমন একটা ছিল না। একটা দিন একটু সমস্যা থাকবে। রজতকে দেখা চলবে না, তাই দোতলাতেই থাকতে হবে। একই কারণে, রজতের দোতলায় ওঠা বারণ। নেহা বোর একেবারেই হয়নি, কারণ,  অন্য অনেকের সাথে মেন্তি পিসিও কাছে ছিল। তখন মফঃস্বলে গেস্ট হাউস জাতীয় কিছু ছিল না। কোন অনুষ্ঠান উপলক্ষে লোকজন এলে, বাড়িতে স্থানাভাব হলে, আশপাশের প্রিয়জনদের বাড়িতে থাকত। রজতের বিয়ের সময়, নয়নদের বাড়ি  ছাড়াও‌ আরো দু একটা বাড়িতে, অতিথিদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। মহিলারা অধিকাংশই রজতদের বাড়িতে ছিল। বানীর খুব ইচ্ছে ছিল, ছেলের বিয়েতে মা বাবা এসে ওর বাড়িতে কয়েকদিন থাকুক। কিন্তু ওর বাবার শরীর ভাল না থাকায়, ওনাদের আর আসা হয়নি।

    বৌভাতের অনুষ্ঠান খুব সুন্দরভাবে মিটে গেল। রজতের কাকা আর মামার পরিবার ছাড়া বাকি সকলেই রাতে খাওয়া দাওয়ার পর একে একে চলে গেল। মেন্তি পিসি চলে যাওয়ার আগে নেহাকে অনেক আদর করে  বলল-

    “আজকে তোমার বইবে তুফান বুকে,

    মুখেতে আর বলব আমি কত।

    দুই জনেতে থাক পরম সুখে,

    একটি বোঁটায় দুটি ফুলের মত।”

    কবি কুমুদ মল্লিকের  থেকে ধার করে তোকে আশীর্বাদ করে গেলাম। দুজনে খুব আনন্দে থাক।

    মানুষটার সাথে  নেহার মাত্র দু দিনের পরিচয়, তবু চলে যাওয়ার সময় মনটা খারাপ হয়ে গেল।

    আর কিছু পরেই আসবে সেই মাহেন্দ্র ক্ষণ। রাতে খাওয়ার পর কয়েকজন মহিলার সাথে নেহা ঘরে এল। বিয়ের অনেক কিছুর মত, ফুলশয্যার খাট সাজানর দায়িত্বটাও রজতের বন্ধুরা নিয়েছিল। ডেকোরেশনের পর নেহা এই প্রথম ঘরে ঢুকল। কি অপূর্ব সাজিয়েছে, মন ভরে গেল। রাত একটু বাড়ার সাথে সাথে মহিলারা এক এক করে শুতে চলে গেল। রাশি কেবল রয়ে গেল। মজা মস্করা করার মত নেহার বয়সী তেমন কেউ ঐ বাড়িতে ছিল না। রাত সাড়ে বারটা নাগাদ রজত ঘরে এল। রজত আসতে রাশি একটু মুচকি হেসে বেরিয়ে গেল।

    ঘরে ঢুকে রজত মুগ্ধ হয়ে গেল। নিজের ঘরকে নিজেই যেন চিনতে পারছে না। ফুল দিয়ে শুধু খাট নয়, পুরো ঘরটাকেই যেন মুড়ে দিয়েছে। লাগান হয়েছে আবছা রঙিন আলো। ফুলের গন্ধ আর নেহার পারফিউম, ঘরের ভেতর একটা অন্য রকম মাদকতা এনে দিয়েছে।

    --এতক্ষণে সময় হল, কেলানে কোথাকার!  

    রজতের ঘোর কেটে গেল।

    --ছি ছি এমন একটা শুভ দিনে স্বামীকে একি সম্ভাষণ!

    --কখন থেকে ভাবছি এই এল এই এল, বাবু এলেন অর্ধেক রাত কাবার করে। আমি এদিকে ধড়াচুড়ো পরে বসে বসে মশার কামড় খেয়ে  যাচ্ছি।

    --ওদিকটা দেখেশুনে আসতে গিয়ে একটু দেরি হয়ে গেল। তুমি ওগুলো খুলে ফেলতে পারতে তো!

    --দরজা খোলা, আমার জামা কাপড়ও খোলা, ব্যাপারটা কেমন হবে একবার ভেবে দেখেছো!

    --আহা, আমি জামাকাপড়ের কথা বলিনি।  আমি গয়নাগাটি, মাথার মুকুট এগুলোর কথা বলছিলাম।

    --যাক গে, বকবক করে সময় নষ্ট কোরো না। দরজা লাগিয়ে, শরীরের ভার কমিয়ে এদিকে এস। আমাকেও ভার কমাতে সাহায্য কর।  

    রজত নেহার ইঙ্গিতটা বুঝেও না বোঝার ভান করে বলল—আমি তো ঘরে আসার আগেই টয়লেট থেকে ঘুরে এসেছি। ভার কমিয়েই তো ঘরে ঢুকেছি। তোমার ভার তো তোমাকেই গিয়ে কমিয়ে আসতে হবে। এতে তো সাহায্য চলে না।

    --ন্যাকা।

    আর সময় নষ্ট হয়নি। বড় আলো আগেই নেভান ছিল। ঘরটা তখন আলো আঁধারীর এক মায়াবী জগত।  রজত আর নেহা নিজেদের সম্পূর্ণরূপে ভারমুক্ত করে ব্যাস্ত হয়ে পড়ল পরস্পরের দেহের পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসন্ধানে। নতুন প্রাপ্তির আনন্দে ক্রমশ  হারিয়ে গেল এক আনন্দলোকে।

     
    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন