এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ২৮

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ মে ২০২৪ | ৪৯ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ২৮

    কিছুদিন থেকে ঈজার বাবার কোমরে খুব সমস্যা হচ্ছে। বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না। কোমরে যন্ত্রণা হয়। ডাক্তার কোমরে বেল্ট পরতে বলেছে। কিছু আসন করতে হবে। ওষুধ দিয়েছে। সব শেষে নির্দেশ দিয়েছে বেশি  সময় দাঁড়িয়ে থাকা চলবে না। কিন্তু উদয়নের তো দাঁড়িয়ে কাজ, না  দাঁড়ালে চলবে কি করে! ডাক্তারের নির্দেশ অমান্য করেই কিছুদিন অফিস করল। খুব কষ্ট হত, তবু পেটের দায়ে করতে হত। একটা সময় পরে আর পারল না। কিছুদিন একেবারে শয্যাশায়ী হয়ে পড়ল। পরে একটু সামলালেও অফিস বেরোবার মত অবস্থা ছিল না। চাকরিটা গেল। ইরার দু চারটে টিউশনির পয়সায় আর ক’দিন চলবে! নয়নের বাগবাজারে আসা প্রেমের কারণে একটু বেড়েছিল, এবার দায়িত্বের কারণে আর একটু বাড়ল। মাঝে মাঝে  এসে খোঁজ খবর নেয়। বাড়ি থেকে ম্যানেজ করে মাঝে মাঝে কিছু টাকা ঈজার হাতে দিয়ে যায়। বাড়িতে ওদের সম্পর্কের কথা নয়ন মাকে জানিয়েছিল। নয়নের ধারণা বাবাও মায়ের কাছ থেকে ব্যাপারটা জেনে গেছে। টাকা নিতে ঈজা আপত্তি করেছিল  কিন্তু নয়ন জোর করে দিয়ে গেছে।  কিছু প্রয়োজন থাকলে করে দেয়। ঈজার পছন্দটা মা বাবার কাছে আর গোপন ছিল না। মেয়ের পছন্দের পাত্রটিকে মা বাবারও খুব পছন্দ। গরিব ঘরের মেয়ের এর থেকে ভাল আর কি চাই! নয়নকে পেয়ে অনেক দিক থেকেই ওরা আশ্বস্ত হয়েছিল। উদয়নের চাকরি চলে যাওয়ার পর পুরো পরিবার সম্পূর্ণরূপে কুণালের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। তিনজনের খাওয়া-পরা, বাড়িভাড়া, ঈজার পড়াশুনা, সব মিলিয়ে খরচটা নেহাত কম নয়। সাধারণ একটা চাকরি করে এত খরচ যোগান বেশ কষ্টকর। মা মারা যাওয়ার পর থেকে কুণাল বাড়িতে একাই থাকে। মাইনের টাকা থেকে নিজের জন্য কিছু রেখে বাকি সবটাই বোনকে দিয়ে দিত। উদয়নের শরীর খারাপের কারণে ঈজাদের প্রেমের গতি একটু থমকে গেলেও, থেমে যায়নি। উইক ডে তে নন্দ স্কুলে থাকত, নয়নদের মেলামেশায় কোন সমস্যা ছিল না। ছুটির দিনে নয়ন বাগবাজারে এলে, ছেলে মেয়ে দুটোর কথা ভেবে নন্দ অনেকটা সময় বাড়ির বাইরে কাটিয়ে আসত। ছেলে মেয়ে দুটো বড়ই ভাল। নন্দ চাইত ওদের ভালবাসা পূর্ণতা পাক, ওর জীবনের শূন্যতা যেন ওদের কখনো গ্রাস না করে।
         
    একদিন নয়নের কোলে মাথা রেখে ঈজা বলেছিল- এখন পুরোপুরি মামার দয়ায় আমরা বেঁচে আছি। কবে যে পাশ করে, একটা চাকরি পেয়ে, ‌এই দশা থেকে মুক্তি পাব কে জানে! আমার খুব খারাপ লাগে, কিন্তু কিছু করার নেই। আমরা এখন বড় অসহায়।
    নয়ন ঈজার মাথায় বিলি কাটতে কাটতে বলেছিল—মন খারাপ কোর না। মামা তো আর বাইরের লোক নয়। তোমাদের অন্তর দিয়ে ভালবাসেন বলেই এইভাবে পাশে আছেন। আমার তো  আর কয়েকমাস পরেই পার্ট টু পরীক্ষা। পাশ করে একটা চাকরি জুটিয়ে নিতে পারলেই আর সমস্যা নেই। তখন আর মামার দয়ায় থাকতে হবে না।
    নয়নের দরদ ভরা কথা শুনে ঈজা নয়নকে জড়িয়ে ধরে অনেক আদর করে বলল—আমার মা বাবা দুজনেই তোমাকে খুব ভালোবাসে। ওরা আমাদের সম্পর্কের কথাও জানে। দুজনেরই সম্মতি আছে। কিন্তু শুধু ওদের সম্মতি থাকলেই হবে না আমার মামার সম্মতিও দরকার। তবে  তোমার মত ছেলেকে কারো অপছন্দ হবে না। একদিন মাকে বলব, মামার সাথে  তোমার  পরিচয় করিয়ে দিতে। তারপর একটু কায়দা করে ম্যানেজ কোরো।
    --ও নিয়ে তোমায় চিন্তা করতে হবে না। ম্যানেজ আমি খুব ভাল করতে পারি। এমন মিষ্টি করে কথা বলব  যে তোমার মামা একেবারে গলে যাবে। এরপর কাটলো আরো কয়েক মাস। নয়নদের ভালবাসায় আর একটু পাক ধরল। সামনে ফাইনাল পরীক্ষা, তাই বাগবাজার আসাটা অনেক কমে গেছে। মাঝে দুদিন ইজার মামার সাথে দেখা হয়েছে, তবে কোন কথা হয়নি। একদিন ও ঈজাদের ঘরে বসে গল্প করছিল। একজন ভদ্রলোক এলেন। ইরার ‘দাদা’ সম্বোধন শুনে নয়ন বুঝতে পারল যে ইনিই ঈজার মামা। ভদ্রলোককে দেখে ভাল লাগল, বোনের সংসারের জন্য কত ত্যাগ মানুষটার। ওদের নিজেদের মধ্যে কিছু প্রাইভেট কথা থাকতে পারে তাই নয়ন আর বসে নি। আর একদিন নয়ন ওদের ঘর থেকে বেরিয়ে আসছে, ঠিক সেই সময় ওর মামা ঢুকলেন। দুজনে চোখাচুখি হল, কিন্তু কথা হয়নি।  তার মাস খানেক বাদে পরীক্ষা ছিল বলে মাঝে আর আসা হয়নি। পরীক্ষা বেশ সন্তোষজনক হল। সামনে কয়েক মাস লাগামছাড়া অবসর। শুধু ঈজা আর আড্ডা, আড্ডা আর ঈজা। পরীক্ষা শেষ হওয়ার দুদিন বাদে বাগবাজারে গেল। কিছুদিন দাদু দিদার ঘরে যাওয়া হয় না। এবার এসে প্রথমেই ওখানে গেল। দাদু ঠিকঠাকই আছে কিন্তু দিদার শরীর একদম ভাল নয়। বালিসে ঠেস দিয়ে বসিয়ে দিলে একটু বসে, না হলে অধিকাংশ সময় শুয়েই থাকে। দাদুই ধরে ধরে বাথেরুমে নিয়ে যায়। দিদার রান্নাঘর ছিল পাসটাইম, প্যাসন, বিনোদন, সব কিছু। নয়নকে কতরকমের রান্না করে খাওয়াতেন। দিদার রান্নাঘরে কারো প্রবেশাধিকার ছিল না, দাদু ওখানে ঘুরঘুর করলেও বকা খেত। সেই রান্নাঘরে এখন রান্নার লোক এসে রান্না করছে। দিদাকে দেখে নয়নের খুব খারাপ লাগল। গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিল। দিদা একটা শীর্ণ হাত নয়নের কোলে রাখলেন। শান্তি  কত্তাকে ইশারায় বললেন ওনাকে একটু বসিয়ে  দিতে। নয়ন বুঝতে পেরে, ধরে ধরে দিদাকে বালিশের ঠেকা দিয়ে বসিয়ে দিল।
    শান্তি শ্রান্ত গলায় বললেন—দাদুভাইকে দোকান থেকে কিছু খাবার এনে দাওনা।
    --দিদা, তোমার এখানে ছোটবেলা থেকে অনেক খেয়েছি। তুমি অসুস্থ, এখন ওসব বাদ দাও। তুমি সেরে উঠলে দোকানের নয়, তোমার হাতের তৈরি খাবার খাব।
    --সেরে আর উঠব না দাদু ভাই, এবার সরে যাওয়ার সময় এসে গেছে।
    --একদম বাজে কথা বলবে না। সেরে তোমাকে উঠতেই হবে। দিদাকে দেখে নয়নের মনটা খারাপ হয়ে গেল। চলে আসার আগে ছোড়দাদু জড়িয়ে ধরে বলল-আমদের ডিপারচারের সময় এসে গেছে দাদুভাই। রওনা দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি।  মাঝে মাঝে আসিস দাদু। টিনাকেও আসতে বলিস, অনেকদিন মেয়েটাকে দেখিনি। তোদের  দেখলে মনটা ভাল লাগে।নয়ন যখন নিজেদের ঘরে ঢুকছে তখন ছোটমামা স্কুলে বেরোচ্ছে।
    --এখন ছোট কাকার ঘরে গিয়েছিলিস?
    --হ্যাঁ।
    --ছোট কাকিমার শরীর একদম ভাল নয়। অনেক ডাক্তার দেখান হচ্ছে, কিন্তু কিছুতেই কিছু  হচ্ছে না। আমি চলি রে, স্কুলে দেরি হয়ে যাবে।  নয়ন ঘরে ঢুকে দরজা ভেজিয়ে দিয়ে মামার স্পেশাল ইজি চেয়ারে হাত পা ছড়িয়ে বসল।  বাড়ি থেকে জলখাবার খেয়ে বেরিয়েছে, এখনই খাবার কোন ব্যাপার নেই। দুপুরেরটা পরে ভাবা যাবে।মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই দরজায় টোকা পড়ল।
    --ভেতরে আসুন।
    একমুখ হাসি নিয়ে ঈজা ঘরে ঢুকল।
    --এতদিন বাদে আবার আপনি বলা শুরু করলে কেন?
    --দরজা ভেজান ছিল, কি করে বুঝব যে তুমি এসেছ। তুমি এই অল্প সময়ের মধ্যেই কি করে বুঝলে যে আমি এসেছি?
    --মনের টানে।
    --আজ কলেজে যাওনি কেন?
    --তুমি আসবে বলে।
    --তার মানে? তুমি কি জানতে যে আমি আসব? আমার তো আসার কোন ঠিক ছিল না
    ।--পরীক্ষা শেষ হয়ে গেছে, দু একদিনের মধ্যেই যে আসবে এটা জানতাম। কলেজে যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছিলাম, তোমার গলা পেয়ে যাওয়া ক্যান্সেল করে দিলাম।
    --ওইজন্য সাত সকালে এত সাজুগুজু। নয়ন উঠে গিয়ে দরজায় ছিটকিনি তুলে দিল।
    --দরজা আটকে দিলে কেন?
    --একমাসের ওপর তোমাকে কাছে পাইনি তাই।
     --মা ওপরে আসতে পারে। এলে খুব লজ্জার ব্যাপার হবে। চট করে সেরে নাও।
    --এক মাসের পেন্ডিং কাজ কি চট করে সারা যায়? চট করে সারা হয়নি।  ভালবাসার স্পর্শে ঈজা  ভরিয়ে দিয়েছিল নয়নের দেহ মন। নিজেও  পৌঁছেছিল এক অনাবিল আনন্দের কল্পলোকে। দরজায় টোকা পড়ল। ঈজা লাফিয়ে ঊঠে মেঝেয় পড়ে থাকা সাড়িটা কুড়িয়ে নিয়ে কোন রকমে গায়ে জড়িয়ে পাশের ঘরে গিয়ে লুকল। নয়নের অবস্থা তুলনায় একটু ভাল। তাড়াতাড়ি মুখটা  মুছে নিয়ে, আঙুল চালিয়ে চুলটা একটু ঠিক করে নিয়ে, একটু সময় নিয়ে দরজাটা খুলল। সময় নিল ঈজার জন্য, যাতে ও জামাকাপড় একটু সামলে নিতে পারে।
    --আরে কাকিমা , ভেতরে এসে বসুন।
    --না বাবা এখন বসব না, অনেক কাজ পড়ে আছে। ঈজা আসে নি?
    --হ্যাঁ এসেছে। পাশের ঘরে বইপত্র কিছু দেখছে বোধহয়। পাশের ঘরটা মামার পড়ার ঘর, ফলে অসুবিধে হয়নি। ঈজা তাড়াতাড়ি একটা বই টেনে নিল।
    --যে কথাটা বলতে এসেছি, তুমি বাবা সময় হলে একবার নিচে এস। তোমার সাথে একটু কথা আছে। আমি এখন চলি। মা চলে যেতেই ঈজা  বেরিয়ে এল। জামা কাপড় আর আলুথালু নেই, শরীরের যথাস্থানে  ঠিকঠাক ভাবেই রয়েছে।
    --পাঁচ কাজের মাঝে তোমাকে আসল কথাটাই বলতে ভুলে গেছি। মামা তোমাকে দেখতে চেয়েছে।--এ তো বিরাট খবর।
    --নিচে চল। মা ওই জন্যই তোমায় যেতে বলল।  

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন