এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৩৬ 

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ মে ২০২৪ | ৮৩ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৩৬

    চাকরিতে ঢোকার পর নয়নের আড্ডা দেওয়াটা অনেক কমে গেছে। বাড়ি ফিরতে ফিরতে প্রায় দিনই আটটা নটা বেজে যায়, ফলে রবিবার ছাড়া সময় হয় না। এক রবিবার ফুল হাউস আড্ডা চলছে। সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে শোভন এসে বলল—জানিস, কাল কচিদাকে দেখলাম।

    সমস্বরে প্রশ্ন এল—কোথায় ?

    ---বজবজ লোকালে। কি যেন একটা ফিরি করছিল।

    নয়ন বলল—তুই ডাকলি না ?  

    ---ডেকেছিলাম। চোখাচুখি  হতেই ছিটকে দূরে চলে গিয়ে পরের স্টেশনে নেমে গেল।

    ---সে কিরে ! এতদিন বাদে দেখা, অ্যাভয়েড করে চলে গেল।

    ---আমিও তো অবাক হয়ে গেলাম।

    এই ঘটনার বেশ কিছুদিন বাদে অফিসের একটা কাজে নয়ন তারাতলার দিকে গিয়েছিল। তিনটের মধ্যেই কাজ মিটে গেল। মাঝেরহাট স্টেশন থেকে ট্রেনে করে বাড়ি ফিরবে বলে অফিসের গাড়িকে ছেড়ে দিল।  মাঝেরহাট স্টেশনের দিকে আসার সময় রাস্তার ধারে একটা  বড় জটলার দিকে নয়নের চোখ পড়ল। হাতে সময় ছিল।

    জটলার একটু কাছে যেতে কানে এল---কবিরাজ হরিমাধবের অব্যর্থ দাওয়াই। লাগালেই  শেষ। একটু থেমে---খুশকি থেকে এক্সিমা, দাদ হাজা থেকে পা ফাটা সব ভ্যানিস। চামড়া থেকে জ্যোতি বেরোবে। তবে একটা কথা জানিয়ে রাখি—আবার একটু থেমে...কোন গুপ্ত রোগে আমার এই ওষুধ কাজ করে না। আপনাদের মধ্যে যদি কারো গুপ্ত রোগ থাকে তাহলে দয়া করে চলে যান। দাঁড়িয়ে কোন লাভ হবে না।

    এইবার ভিড়ের আসল কারণটা  নয়ন বুঝতে পারল। যে একবার ওখানে আসছে সে চট করে যেতে পারছে না। কারণ চলে গেলেই লোকে ভাববে ব্যাটার নিশ্চই গুপ্ত রোগ আছে। গলাটা নয়নের চেনা চেনা লাগছিল। উঁকি মেরে দেখতেই বুঝতে পারল ওর আন্দাজ সঠিক। বক্তাটি  কচিদা। এমন বক্তব্য ওর পক্ষেই রাখা সম্ভব। চেহারাটা ভেঙে গেছে। মুখে বেশ কয়েকদিনের না কামান দাড়ি। নয়ন চুপ করে একধারে দাঁড়িয়ে রইল। বিক্রি বাট্টা শেষ করে ওঠার পর নয়নের  সাথে চোখাচুখি হতে, কাছে এগিয়ে এল।

    ---অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে আছিস ?

    ---এই কিছুক্ষণ। তোমার কাণ্ড কারখানা দেখছিলাম। কেমন আছ বল।

    ---কি আর বলব, দেখতেই তো পাচ্ছিস।

    ---আমাদের সঙ্গে কোন রকম যোগাযোগ রাখ না, কি ব্যাপার। আমাদের কি একেবারেই ভুলে গেলে।

    ---তোদের কি কখনও ভুলতে পারি রে !

    সেদিন নয়নের আর কোন কাজ ছিল না। বাড়ি ফেরারও তাড়া নেই।

    বলল---তোমার বাড়িতে নিয়ে যাবে ? মাসিমাকে কতদিন দেখিনি।

    কচিদার মুখটা খুশিতে ভরে গেল।

    সত্যিই যাবি ? মা তোদের কথা প্রায়ই বলে। দেখলে খুব খুশি হবে।

    বজবজগামী একটা ট্রেনে দুজনে উঠল। আক্রা স্টেশনে নেমে কচিদা বলল—স্টেশন থেকে  আমার বাড়িটা একটু দূরে। আমি হেটেই যাই, মিনিট কুড়ি লাগে। তবে তোর কষ্ট হবে, চল  একটা রিক্সা নিই।

    নয়ন বাধা দিয়ে বলল---কোন কষ্ট হবে না। চল গল্প করতে করতে হাঁটি।   

    ---হ্যাঁরে, আমাদের আড্ডাটা এখনও সেই আগের মত হয়?

    ---আড্ডাটা আছে। তবে আগের সে জৌলুস আর নেই। দু একজন রহড়া ছেড়ে চলে গেছে। তারপর আমরা যারা চাকরি করি, তাদের পক্ষে ছুটির দিন ছাড়া সময় হয় না। ছুটির দিনগুলোতে লোকজন থাকে, নাহলে একেবারে ভাঙা হাট। তোমার  মত ক্যাপ্টেন যে টিম  ছেড়ে চলে গেছে সে টিম কি আর ভাল থাকে!

    কচিদার মুখে ম্লান হাসি।

    ---কচিদা, তুমি তো একটা চাকরি করতে। তা সে চাকরি ছেড়ে রাস্তায় ফিরি করে বেড়াচ্ছ কেন?

    ---করতাম, এখন আর করি না। বছর খানেক হল কোম্পানি লাটে উঠে গেছে। বসে থাকলে তো আর কেউ খেতে দেবে না। তাই এসব করা ছাড়া আর উপায় কি বল।

    ---বিয়ে থা করেছ, না এখনও মাসিমাকে খাটাচ্ছ ?

    ---কারখানায় চাকরিটা পাওয়ার পর,  মাসে যেই একটা বাঁধা রোজগারের ব্যবস্থা হল, অমনি  ছেলের বিয়ে দেওয়ার জন্য মা ক্ষেপে উঠল। মাকে বললাম যে নিজের বাড়িঘর নেই, রোজগার ভাল নয়, বিয়ে করব না। কিন্তু এমন কান্নাকাটি শুরু করল যে, বাধ্য হয়ে মত দিতে হল।  

    ---বাঃ দারুন খবর। তা মেয়ে কোথাকার ?

    ---কাছাকাছি, সন্তোষপুরের। একেবারে রাজযোটক বুঝলি। আমারও কিছু নেই, ওদেরও কিছু নেই।

    ---ভাগ্যিস তোমার সাথে দেখা হল। কতদিন বাদে মাসিমার সাথে দেখা হবে, বৌদির সাথে পরিচয় হবে আর তার হাতে কড়া করে এক কাপ চা খাব।

    ---ঐটি হবে না ভাই। আমার বৌ খুব অলস। সারাদিন কেবল শুয়ে থাকে। গল্প কর, কিন্তু ওর কাছে চা খেতে চাস না। ওটা মা করে দেবে।

    ---ঠাট্টা করছ !

    ---গেলেই দেখতে পাবি। নে এসে গেছে। ঐ সামনে আমার বাংলো।

    একটা পুরনো নোনাধরা জরাজীর্ণ বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াল। দেওয়ালের চারিদিকে ফাটা।  মাঝে বড় বড় গাছ গজিয়ে গেছে। যে কোন সময় ভেঙে পড়তে পারে।

    ---আমার সিংহ দুয়ারটা একটু ছোট, মাথা নিচু করে আয়।

    মাথা নিচু কি, প্রায় হামাগুড়ি দিয়ে বাড়িতে ঢুকতে হল। বাড়ির ভেতরে সোঁদা গন্ধ,  অন্ধকার।   পোড়ো বাড়িও এর থেকে ভাল হয়। কচিদা একটা টুল এগিয়ে দিল বসার জন্য।

    ---মা, দেখ কে এসেছে।

    ঘরের ভেতর থেকে মাসিমার গলা পাওয়া গেল---একটু  দাঁড়া আসছি।  

    নয়ন প্রথমে কিছুই দেখতে পাচ্ছিল না। পরে চোখটা একটু সেট হতে বুঝল ঘরের সামনে  একটা  সরু  দালানে বসে আছে। কয়েক মিনিটের মধ্যেই কচিদা ওকে টানতে টানতে ঘরের মধ্যে  নিয়ে গেল। একটা ছোট্ট খুপরি ঘর। একফালি জানলা দিয়ে অল্প আলো আসছে। ঘরের একপাশে একটা চৌকি পাতা। তাতে এক মহিলা শুয়ে আছে, আর কচিদার মা একটা থালায় ভাত মেখে তাকে খাইয়ে দিচ্ছেন।  

    ---ভাল আছ বাবা ? থাক থাক আর পায়ে হাত দিতে হবে না, বস বস।

    অতি পরিচিত সেই স্নেহ মাখা কণ্ঠ।

    ---হ্যাঁ মাসিমা। কতদিন বাদে দেখা হল।

    ---শুধু মাসিমার সাথে কথা বললেই হবে, আমার বউ এর সাথে আলাপ করবি না।

    ঘরে আর কোন লোক নেই। তাই বিছানায় শুয়ে থাকা মহিলাটির দিকে হাতজোড় করে  নয়ন বলল---নমস্কার বৌদি। এমন সময় এলাম আপনার শরীর খারাপ। কি হয়েছে, জ্বর ?

    কচিদা মাঝখানে ঢুকে পড়ল---এতদিন বাদে এলি। শরীর খারাপের ফিরিস্তি শুনে সময় নষ্ট করলে চলবে না। তোকে বললাম না, আমার বউ শুয়ে থাকতে ভালবাসে। কতদিন ভাল করে  আড্ডা মারা হয়নি। আজ প্রাণ খুলে আড্ডা হবে। 

    বউমাকে খাওয়ান হয়ে গেলে, মাসিমা থালা নিয়ে ঘরের বাইরে চলে গেলেন।  

    ---মা তাড়াতাড়ি চলে এস। আর তোরও কিন্তু চট করে যাওয়া হবে না। এখনি যেন যাই যাই করিস না।

    কাঁপা কাঁপা গলায় মেয়েটি বলল--- আপনাদের কথা আমাদের বাড়িতে প্রায়ই আলোচনা হয়। এত গল্প শুনেছি যে একবার দেখলেই বলে দিতে পারব যে কে কোন জন। আপনি তো নয়ন, তাই না?

    --- একদম ঠিক বলেছেন। বৌদি আমার একটা অভিযোগ আছে। দাদা কিন্তু বিয়েতে আমাদের ফাঁকি দিয়েছে।

    ---সে তো দাদা ভাইয়ের ব্যাপার। আমি আর কি বলব ভাই।

    ---আপনার শরীর ভাল হলে সকলে মিলে আমার বাড়িতে আসুন। গল্পে শোনা জিনিসগুলো চোখে একবার পরখ করবেন।

    নয়ন হঠাৎ লক্ষ্য করল যে, মেয়েটির চোখ থেকে জল গড়াচ্ছে। নয়ন একটু ঘাবড়ে গিয়ে চুপ করে গেল।

    নয়ন একটু বিব্রত হয়েছে বুঝতে পেরে কচিদা বলল---কিরে চুপ করে গেলি কেন। তোকে   দেখে, তোর সাথে কথা বলে আনন্দে তোর বৌদির চোখে জল এসে গেছে।

    পরম স্নেহে বৌ এর চোখ মুছিয়ে দিতে দিতে বলল---চম্পা, ভাইটা অমন ভাবে বলছে  একদিন সময় করে সকলে না হয় ঘুরে আসা যাবে।

    ততক্ষণে মেয়েটি নিজেকে সামলে নিয়েছে। ঈশারায় আমাকে কাছে ডেকে বলল---ভাই যেতে তো খুবই মন চায়।  আগে বেশ ঘোরাঘুরি করতাম, এখন তো বিছানা ছেড়ে  উঠতেই  ইচ্ছে করে না। যাই কি করে বলত ?

    ব্যাপারটা নয়নের একেবারেই স্বাভাবিক মনে হল না। কচিদার কথাগুলোরই পুনরাবৃত্তি  শুনল। এর মধ্যে মাসিমা চা আর তেলেভাজা নিয়ে ঘরে ঢুকলেন। প্রসঙ্গ পাল্টে কচিদা আর মাসিমার সাথে পুরোনো দিনের গল্পে মেতে গেল। স্মৃতির উজান বেয়ে নয়ন কখন যেন অতীতের সোনালী দিনগুলিতে ফিরে গিয়েছিল। বাড়ি ফেরার জন্য যখন উঠল তখন দিন গড়িয়ে সন্ধে হয়ে গেছে।

    নয়ন চলে আসার সময় ছলছল চোখে মাসিমা বললেন---আমার বেলা ফুরিয়ে এসেছে বাবা। পারলে  মাঝে মাঝে একটু এস, মনটা ভাল লাগে।

    আবার আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কচিদার সাথে নয়ন বাড়ির বাইরে এল।

     

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন