এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক

  • হস্টেলের মেয়েরা - ৮

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ১১ আগস্ট ২০২২ | ৯০৯ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ক্যাম্পাসে একটা সবুজ ছায়া। যেটা ভীষণ ভীষণ জরুরি। তার সঙ্গে জলের গন্ধ। অনেক খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানে ঢুকলেই কেবল করিডোর, কেবল ইঁট কাঠ, কেবল ঘরের সারি, কেবল পড়া পড়া গন্ধ। হাঁপ ধরে। এখানে তেমন নয়। হস্টেল থেকে মেইন বিল্ডিং হেঁটে যেতে ঝিলের ধারের ছায়াভরা রাস্তাটায় আমরা এমনি এমনি অনেক হেঁটে বেড়িয়েছি। ক্লাস থেকে ফেরার পথে। ডাইনিং হলে জায়গা না পেলে...চল হেঁটে আসি। হাঁটতে হাঁটতে হয়তো খাওয়ার শেষ ঘন্টা পড়ে গেল। গল্প শেষ হয় না। ভয়ের কিছু নেই। রাস্তার এই মাথা থেকে ঐ মাথা। আবার ঐ মাথা থেকে এই মাথা। গল্পের ঝুড়ি।

    না। এল এইচে ফিরে আসার কোনো কড়াকড়ি নিয়ম ছিল না। এগারোটা পর্যন্ত গেট খোলাই থাকত। এবং একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে তাইই হওয়া স্বাভাবিক। সবাই তো আঠেরোর উর্ধে।কাজেই নিজের ভালোমন্দটুকু বোঝার বয়স হয়ে গেছে। বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো বাড়িতেও ছিল না, হস্টেলেও ছিল না। বাবার থিওরি ছিল, সন্তানকে ছেড়ে দাও। খুব বেশি শাসন ভালো না। দূর থেকে নজর রাখো। যদি গন্ডগোল দেখো তাহলে ঘেঁটি ধরো। ষষ্ঠেন্দ্রিয় সজাগ রাখো। মুখের কথায় বিশ্বাস নয়, কাজ দেখো।

    এটা আমিও বিশ্বাস করি। যত এঁটে বেঁধে রাখা যায়, ততই গড়বড় হয়। যে ঠিক থাকার সর্বত্র ঠিক থাকবে। অবশ্য ' ঠিকঠাক' থাকা কাকে বলে সে বিষয়ে এখনও 'ঠিকঠাক' ধারণাটাই হল না! তবে ছক সর্বদা কার্যকরী হয় না বলেই জানি।

    হস্টেলে, জানতাম একটা নিরাপদ আশ্রয় আছে। আমরা সকলেই তাই জানতাম। পুরোনো, ছোট ঘরের ওল্ড বিল্ডিং, দশাশই ঘরওয়ালা নিউ বিল্ডিংয়ের সব বাসিন্দারাই হস্টেলকে কমবেশি ভালোবেসেছে। ভালোবেসেছে পুরোনো বিল্ডিংয়ে ঢোকার মুখে যে বাঁধানো বসার জায়গাটুকু ছিল, তার স্বল্প পরিসরটুকুকে। আমরা তো গিয়ে তিনতলা বিল্ডিং পেয়েছিলাম। চারতলা অনেক পরে হয়েছে। একতলায় ঢোকার মুখে ঐ জায়গাটুকুতে ছিল জলের পাইপে লতানো মাধবীলতার ঝাড়। চারতলা তৈরি করার সময় সে গাছ ঝাড়েবংশে কেটে ফেলা হল। জায়গাটুকুর শোভা চলে গেল। ওখানে বসে কাগজ, পত্রিকা পড়ার একটা আলাদা চার্ম। একটা গাছের ব্যাকগ্রাউন্ড জীবনকে অনেক শক্তিশালী করে তোলে। তবে আশেপাশে ভর্তি গাছ ছিল। প্রাণশক্তি তাই কম পড়েনি।সবুজ ক্যাম্পাসের একটা মায়া থাকে। নরম হাওয়া থাকে। ভয় লাগে না। আর ক্যাম্পাসকে যারা সারাদিন রাত চেনে, তারা এই বিস্তারের শ্যামশ্রীটুকুকে সাপটে নিতে পারে।

    কোল্যাপসিবল গেট ঠেলে করিডোর চলে গেছে সোজা লম্বা। প্রথম ঘরটি ভিজিটর্স রুম। সোফা কৌচে সাজানো তার পাশে সুপারের আপিস ঘর। তারপাশে ছিল ড্রেসিং রুম। বললে বিশ্বাস হবে? আমাদের হস্টেলের ঘরে কোনো আয়না ছিল না। আমরা নিজেরা একটা করে ছোট আয়না রাখতাম। ফুল লেংগ্থ আয়না ছিল ঐ ড্রেসিংরুমে। যেদিন কোন অনুষ্ঠান থাকত, সেদিন আমরা শাড়িটাড়ি পরে সেজেগুজে একটু বড় আয়নায় নিজেদের দেখে নিতাম। ঐ ঘরে পত্রিকাও থাকত। দেশ। ইন্ডিয়া টুডে। ফেমিনা।

    তারপর একটা ছোট স্টোররুম। তারপরেই ডানহাতে মেয়েদের ঘর শুরু হয়ে গেল। বামদিকে টয়লেটের স্পেসের পাশে দোতলায় যাবার সিঁড়ি।

    একতলার করিডোরটা গিয়ে সোজা ঠেকত ন' নম্বর ঘরের  পাশে। সেখানে একটা জানলা। একতলার সব জানলা তার দেওয়া ছিল। করিডোরের ঐ শেষ জানলাটার সামনে একটা পাতাবাহার গাছ। সকালের দিকে সাদার ওপর কালো চেক হাউজকোট পরে উর্মি বাইরের দিকে তাকিয়ে দাঁত মাজত। বেলার দিকে সুহানা। আবছা হয়নি কোনও ছবি এখনো। কোনও গন্ধ ফিকে হয় নি।
    যেমন মনে আছে শোভাদির ঘরের চন্দন আর ধূপের গন্ধ।

    হস্টেলে আমাদের কোনও গার্ডিয়ান ছিলেন না। অধিকাংশ মেয়েদের ক্ষেত্রেই নাম কা ওয়াস্তে লোকাল গার্জ্জেন ছিলেন। সে অবশ্য ভালোই। তাঁরাও মেয়েদের খোঁজ রাখতেন না। মেয়েরাও তাঁদের খোঁজ রাখতো না। তাইজন্য যে তারা উচ্ছন্নে গেছে তাও নয়। ঐ বয়সটাই অসম্ভব আত্মকেন্দ্রিতার। বেশির ভাগ মেয়েদের আত্মজনের সার্কলের মধ্যে লোকাল গার্ডিয়ানরা আসতেন না।

    সুপার বেশ আরামে আয়াসে থাকতেন। গদাইলস্করী চাল যাকে বলে। তিনি তাঁর মতো। আমরা আমাদের মতো। শুধু অফিসের কিছুটা সময় তাঁর শ্রীমুখ দেখা যেত।

    আমাদের খাওয়াদাওয়া, মেসিং সিস্টেমটার তত্ত্বাবধান করতেন শোভাদি। আমাদের মেট্রন।

    ছোট্টখাট্টো মানুষটি। সাদা শাড়ি। বেগুনি, নীল বা হলুদ বা খয়েরি পাড়। সরু পাড়। মাথার চুল কাঁচা পাকা। টাইট করে টেনে পিছনে একটা বড়ি খোঁপা বাঁধা। বড্ড কড়া পাওয়ারের চশমা ছিল চোখ। মোটা ফ্রেম। সাধারণ করে শাড়ি পরতেন। হাত পা কেটে গেলে বা জরুরি অন্য কোনো দরকার হলে মেয়েরা শোভাদির কাছেই যেত।

    নিউ বিল্ডিংয়ের দোতলার সবচেয়ে কোণের ঘরটিতে তিনি থাকতেন। বেশ বড় ছিল ঘরটি। মেস ম্যানেজার হ'লে  রোজ রাতে খাওয়ার পর শোভাদির কাছে যেতে হতে হিসেব বুঝতে, বোঝাতে, পরের দিনের মেনু ঠিক করতে। এইচ ও ডি হওয়ার মতো সব মেয়েকেই মেস ম্যানেজার হতে হত।

    সোমা আর আমি মেস ম্যানেজার হয়ে প্রথম শোভাদির ঘরে গেলাম। ফটফট করছে বিছানা চাদর। নতুন বিল্ডিংয়ের ঘরে মস্ত মস্ত খোলা জানলা। কাঁচের। আমাদের মতো জাল দেওয়া জানলা, কাঠের পাল্লা নয়। যদিও তাতেই বেশ থাকতাম আমরা।

    শোভাদির ঘরে ঢুকতেই একরাশ চন্দনগন্ধ। একপাশে কাঠের ঠাকুরের আসন। কোন কোন দেব দেবী ছিলেন মনে নেই। তবে বেশ কিছু পিতল , কাঁসা, তামার বাসন ঝকঝকে করে মেজে উপুর করে রাখা। এই উপুর করা বাসন বড়ো প্রিয়। খুব ভালো লাগত এবং লাগে। একটা অদ্ভুত পরিচ্ছন্নতার অনুষঙ্গ তৈরি করে। তেঁতুল বা লেবু দিয়ে মাজা। একটা আশ্চর্য মাদকতাময় গন্ধ।দু 'চার ফোঁটা জল পড়ে থাকে মাজা বাসনের কাছে। একটা সাধারণ কমলা রঙের প্লাস্টিকের ফুলের সাজি। যাদবপুর বাজারে কেনা। পুরোনো। তাতে দুচারটে টগর, শুকিয়ে আসা জবা। তারা পুজোর কাজে আসেনি বোধহয়।

    হস্টেল তখন একদম বাড়ির মতো লাগে।

    শোভাদি এখন তাঁর কাঁচাপাকা চুল খুলে দিয়েছেন। দড়ির মতো কালো ফিতে দিয়ে চুলের গোড়া আঁট করে বাঁধবেন এখন। ছোট একটা চেয়ারে বসেছেন। আমরা বসেছি জলচৌকিতে।  কয়েকটা বই ছড়ানো আছে। আলনাতে সাদা শাড়ি। সেমিজ।

    বয়স হলে চামড়া কুঁচকে আসে। সেইরকম শীর্ণ কুঁচকে আসা হাতে শোভাদি চুলে তেল দিচ্ছেন। আর বলছেন, লেখো, সর্ষে দুশো গ্রাম। কালো জিরে একশো। হলুদ তিন প্যাকেট।চা পাতা পাঁচশো। বিস্কুট দশ প্যাকেট। সর্ষের তেল তিন কেজি। মুদিখানার বাজারের পরে কাঁচা বাজার।

    কাল কী হবে খাওয়া? সকালে পাবদা হবে? যাদবপুর বাজারে এখন ভালো পাবদা উঠছে। সঙ্গে কী? ডাল আর আলুপোস্ত! আলু পোস্তটাটা ক্ল্যাসিক ছিল।পোস্ত যতটুকু না দিলে না হয়! বেশ গড়গড়ানো ঝোলঝোল আলুপোস্ত, তাইই চেটেপুটে খেতাম। কোনোকিছু দু'বার চাইলে বিমলদা রেগে যেতেন। কিন্ত কমলদা হাসিমুখে পরিবেশন করতেন।

    শোভাদির সঙ্গে বসে আমরা ঠিক করি কাল রাতে খিচুড়ি হোক। এখন বৃষ্টি পড়ছে।  খিচুড়ি আর ডিমভাজা হয়ে যাক তবে রোজ একঘেয়ে ঐ ডিমের ঝোলের বদলে। আর বিকেলের টিফিন? চিঁড়ের পোলাও হবে? ওতে পেট ভরে। ক্লাস থেকে ফিরে যা খিদে পায়! তাহলে লেখো লেখো চিনে বাদাম পাঁচশো।

    ছোট্ট নোটবুকে সংসার পাঠ হচ্ছে আমাদের। সকালে উঠে বাজারে যেতে হবে। সব রশিদ নিতে হবে টাকা দিয়েই। কাঁচা বাজার দেখেশুনে করতে হবে। অনেক দায়িত্ব। কাল রাতে হিসেব বোঝাতে হবে আবার!

    ছেলেদের হস্টেলে নাকি মেস ম্যানেজার হয়ে বাইক কিনে ফেলে! এইসব প্রবাদবাক্য ভেসে আসত। আমরা পাই পয়সা হিসেব বুঝিয়ে নিশ্চিন্ত হতাম। তবে মেস ম্যানেজার হয়ে কোন জুটি কত ভাল খাইয়েছে, এই নিয়ে একটা সুপ্ত প্রতিযোগিতা ছিল। একদিন বাজার ফেরত জিলিপি আর সিঙ্গারা খেয়েছিলাম।

    কত ছোট ছোট জিনিসে খুশি হয়ে যেতাম আমরা! কত সহজে মনখারাপ হত! তার মধ্যেই শিখে যাচ্ছি জীবনের খুঁটিনাটি।

    সুক্তো হলে সেদিন একটা ভাজা। সয়াবিনের তরকারি রাতে! একটা স্বাদহীন ঝোল। মানে কী বিরক্তি।

    ঝমঝম করে বৃষ্টি এলে এই বিল্ডিং থেকে ঐ বিল্ডিংএ যেতে ছাতা দরকার হয়। শোভাদির ঘরে বসেই আমরা টের পাই জোরে বৃষ্টি নেমেছে।  শোভাদির ছাতাটা নিয়ে যাই? কাল সকালে দিয়ে যাব। রাতে পড়তে বসতে হবে।পরদিন টিউটোরিয়াল। আমরা চলে যাই। উনি জপে বসেন। কোনও আদিখ্যেতা ছিল না। একটা সহজ যোগাযোগ।

    এখন ভাবি, পরে ওঁর আর খোঁজ করিনি কেন? কেন যাইনি? কৃষ্ণনগরের দিকে কোথাও ওঁর বাড়ি ছিল শুনেছি। আমাদের দু 'একটি মেয়ে ওঁর সঙ্গে ওঁর বাড়িতেও গেছিল একআধবার।
    রাতভর বৃষ্টি পড়ে। ক্যাম্পাস আরো সবুজ হয়। বৃষ্টির মধ্যে দিয়ে ট্রেন চলে যায় দূরের দিকে।

    আমাদের ঘরে জাল দেওয়া জানলার সরু তাকে চিনেমাটির কাপে রাখা চিরুণী, টুথপেস্ট, ব্রাশের পাশে হরলিক্সের খালি  শিশিতে রাখা  মানিপ্ল্যান্টের লতা বৃষ্টির ফোঁটা পেয়ে উদগ্রীব তরুণীর মতো মাথা বাড়িয়ে দেয় জলধারার দিকে।

    চিরকাল যেমন দিয়েছে। দেবে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ১১ আগস্ট ২০২২ | ৯০৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Roy | ১১ আগস্ট ২০২২ ২৩:৪৫510930
  • মায়াময় বিষণ্ণতা। আমার মেয়ের কলেজ হোস্টেলের পাঁচ বছর মনে পড়ছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন