এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • সিনেমা দেখা যখন উৎসব ছিল

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ১০ জুলাই ২০২০ | ৩২৯৮ বার পঠিত
  • একটা সময় সিনেমা দেখা হত ভিসিআর নামক যন্ত্রে। নিজেস্ব ভিসিআর আমি কম বাড়িতেই দেখছি। বেশির ভাগ সময়ই আনা হত ভাড়া করে। কোন বিশেষ উপলক্ষে। ঈদ, পূজা কিংবা পরম আত্মীয় বহুদিন পরে আসছে, সেই উপলক্ষে আনা হত এই বস্তু। শুধু এই জিনিস ভাড়া করলেই চলত না। যে দুই এক বাড়িতে টেলিভিশন ছিল তার বেশির ভাগ ছিল সাদা কালো। এখন টাকা দিয়ে ভিসিআর ভাড়া করে সাদা কালো সিনেমা দেখলে চলবে? মোটেও না। তাই ভাড়া করা হত রঙিন টিভি সহ। আমরা একেকজন উত্তেজনায় থর থর করে কাঁপতাম। যদিও আমাদের উত্তেজনা শুরুতেই শেষ। কারণ কিছুক্ষণ পরেই জোর করে ধমক দিয়ে আমাদের যার যার প্যাভিলিয়নে ফেরত পাঠানো হত। বড়রা বসে বসে সারা রাত সিনেমা দেখত। এত সিরিয়াস ভঙ্গিতে কেউ সিনেমা দেখে, ম্যারাথন স্টাইলে তা এখন বিশ্বাস করা কষ্টকর। কিন্তু তখন এ ছিল সহজ কথা।

    হিন্দি সিনেমার নায়ক নায়িকা চেনা ছিল বিশেষ গুন। সবাই পারত না, ফট ফট করে নাম বলে দেওয়া এ কি সোজা কথা? ডিডি ওয়ান আমাদের কাছে বিটিভির মতই ছিল। তাই আমরাও দুই একটা নাম জানতাম। কিন্তু আমাদের চেয়েও পাকনা কেউ আসলে অবাক হওয়া ছাড়া ভিন্ন কোন রাস্তা থাকত না। একটু ঘাইঘুই করে মেনে নিতাম। ঢাকা থেকে কোন আত্মীয় আসছে, তাদের সাথে আমরা পারি? হয়ত বাসায় তাদের ভিসিআর আছে, ততদিনে ক্যাবল লাইনও চলে গেছে ওদের ঘরে। নিত্য নতুন সিনেমার গল্প, নায়ক নায়িকার কিচ্ছা আমরা কই পাব? রবিবার করে রঙ্গোলী আর চিত্রাহার দিয়া খুব বেশি ফাইট দেওয়া যেত না। তাই মেনে নিতাম।

    ঈদ উপলক্ষে ভিসিআর আসলে ওইটা অন্য পর্যায় চলে যেত। আশেপাশের সব বাড়ির লোকজন জমা হত। টিভি আর ঘরে রাখার উপায় থাকত না। উঠানে চলে যেত। মর্যাদা অনুযায়ী আসন পেত সকলে। সিনেমা হলে একটা সিনেমা দেখার জন্য মানুষ ভিড় করে যায়। এখানে টানা চলত এই জিনিস। বিশেষ কোন সিনেমা, যা দেখার জন্য সবাই বসে আছে, তা সকলকে নিয়েই দেখতে হত। মানে সকলকে ডেকে বা জানিয়ে চালু করা হত। ম্যারাথন সিনেমা দেখা চলার মাঝেই কেউ কেউ টুক করে খেয়ে আসত, কেউ রান্না চাপিয়ে হাজির হত। মানে কোন মতে ম্যানেজ করে সিনেমা দেখা চলত। আমাদের ভাগে জুটত আগের পুরাতন কোন সিনেমা, যা পরিক্ষিত, এতে কোন প্রকার এমন দৃশ্য নাই যা আমাদের অল্প বয়সে পাকিয়ে দিতে সাহায্য করবে। এই অলিক কল্পনা তারা কেন করত আমরা জানি না। কারন সকলেই ততদিনে পেকে টনটন করছে!

    দুই একজন দর্শক থাকত যারা একটু পাকনামি করত, মানে তিনি জানেন সিনেমা সম্পর্কে। এরা ধারা বিবরণী দিত। এদের উপরে যে রাগ করবেন তারও উপায় নাই। কারণ অনেকেই আছেন তারা সিনেমা দেখে যতটুকু না বুঝছে তারচেয়ে বেশি বুঝতে পারছে ওই ধারা বিবরণী থেকে। এইটা কী করল রে? কেন করল রে? ইত্যাদি প্রশ্নের উত্তর তিনি রয়ে সয়ে দেন বা তাৎক্ষনিক দিয়ে দেন। কেমন দৃশ্য তার উপরে নির্ভর করত। কিন্তু এই জিনিস বরাবরই আমার কাছে বিরক্ত লাগত। সিনেমা দেখতে আরেকজনের সাহায্য লাগব কেন তাই বুঝতাম না। আমি তো পরিষ্কার বুঝতে পারতাম। সেটা হয়ত ওই যে আগেই বললাম, আমরা অলরেডি পাকানা হয়ে গেছিলাম!!
    এই চরিত্রের খুব কাছ ঘেঁষে আরেকটা চরিত্র থাকত, এরা না বুঝেই কথা বলত। সমানে ভুলভাল বকে যেত কিন্তু ধৈর্যচ্যুতি ঘটত না কোনদিন। এরা সিনেমার মাঝে ঢুকে যেত। দেখ এখন কেমন লাগ! মজা বুঝবি এবার! এমন সব চিৎকার করে পুরো সিনেমা একাই দেখত, বাকিরা সিনেমা দেখার চেয়ে উনার প্রলাপ শুনত বেশি। এদের দেখাও একটা বড় বিনোদন ছিল আমার জন্য।

    আমি যেভাবে ভিসিআরের আলাপ করলাম, আমি কিন্তু অত প্রাচীন কেউ না। আমাদের হাতে নিয়ন্ত্রণ আসল যতদিনে ততদিনে ভিসিআর বিদায় নিয়েছে। সিডি প্লেয়ারের দিন এসে গেছে। কোন সমস্যা নাই। রুটিন আগেরটাই। এবার সিডি প্লেয়ার ভাড়া করে সিনেমা দেখা। তখন আমরা দুনিয়ার হাবভাব বুঝে গেছি, অতিরিক্ত প্যাঁচাল পারলে ঝাড়ি দিয়া চুপ করায় দিতে পারি। আমাদের চেয়ে নায়ক নায়িকা বেশি কেউ চিনে এমন দাবী করলে হেসে উড়িয়ে দেই। ওগুলা তখন ঠুটস্থ! আমরা ততদিনে হলিউডের নায়ক নায়িকাদের খবর রাখা শুরু করছি। আমাদের কেউ কেউ রবিন হুড সিন্দাবাদের ভিউ কার্ডের সাথে সাথে কেট উইন্সলেটের ভিউ কার্ড কিনে বইয়ের পাতায় লুকিয়ে রাখা শুরু করেছে। হিন্দি সিনেমার নায়িকা কেটের কাছে পান্তা ভাত লাগত। দীর্ঘশ্বাস বের হত শুধু। এত সুন্দর নায়িকা ক্যামনে হয়! তখন পুরো দুনিয়াই কেট জ্বরে কাঁপতে ছিল, আবালবৃদ্ধবনিতা এই জ্বরে আক্রান্ত! আমরাই বাদ যাব কোন আন্দাজে?

    সিডির ইতিহাস আরেক ইতিহাস। তখন আমরা পুরোপুরিই ডাঙ্গর হয়ে গেছি। অন্তত ভাবতাম নিজেকে যে আমি তো বড় হয়ে গেছি। কাজেই অদম্য আগ্রহে ছুটে যেতাম আগুনের দিকে। এতদিন যে রহস্য লুকিয়ে রাখা হচ্ছিল আমাদের কাছে তা প্রকাশ হয়ে আছে কিছু গোপন সিডিতে। আমরা তা আবিষ্কার করব না? আরও বড় প্রশ্ন, আসলেই নীল নাকি সিনেমার প্রিন্ট? সব নীল হলে দেখে মজা পাওয়া যাবে? আমাদের অজ্ঞতায় আমাদের ভিতরের অতি পাকনারা বড় সুলভ হাসি দিয়ে চুপ করে থাকত। সবুর কর, সব বুঝতে পারবি! আমরা বুঝতে পারলাম দ্রুতই!

    সিডি দোকানদার আমাদের দেখেই বুঝে যেত কী চাচ্ছি আমরা। দুই একবার ধরা খাওয়ার পর ধীরে ধীরে লজ্জা ভেঙে যেতে লাগল আমাদের। দোকানদারের পছন্দের উপরে আর নির্ভর করতে পারতাম না আমরা। দোকানেই ঘাপটি মেরে দুই এক নজর বুলিয়ে বুঝে নিতাম গোপন খবর। তারপরেও ধরা খেতাম। আমাদের জন্য বিপদ ওত পেতে থাকত, দেখা গেল বাড়ি খালি শুনে, সব আয়োজন করে আমরা দল বেঁধে হাজির হলাম। কিন্তু না, বাড়ির লোকজন সকলে হাজির। দুই তালা বাসা। একজন নেমে গেল সিডি প্লেয়ার ঘাড়ে করে নারিকেল গাছ বেয়ে! আমি ভাঁজা মাছ উল্টে খেতে জানি না ভাব নিয়ে বসে থাকতাম। অতি ভদ্র ছেলে হিসেবে সুনাম ছিল। তাই বাড়ি খালি হইলে আমাকে নিয়ে থাকবে এমন কথা আগেই জানিয়ে দিত উপর মহলকে। কাজেই আমার চিন্তা থাকত না। বাকিরা একজন কার্নিশ বেয়ে, নারিকেল গাছ বেয়ে, সুপারি গাছ দিয়ে জীবন হাতে নিয়ে পালাতে হত। এরা প্রত্যেকেই বাড়িতে বলে আসছে অমুকের বাসায় থাকবে, অমুকের খালার বিয়ে। আজকে গায়ে হলুদ নানান লেভেলের মিথ্যা কথা বলে এসেছে সবাই। এখন এরা কই যায়? বাড়ি ফিরে যাওয়াই যায়। কিন্তু যারা বলে আসছে সে আজকে শহরেই থাকবে না, বিয়ের সাথে ময়মেনসিং বা নেত্রকোনা যাবে তার কী উপায়? কত মিথ্যা বলা যায়? অন্য ভেজালও তো আছে। সিডি প্লেয়ারটা কী করবে? কে দায়িত্ব নিবে এর? আর শুধু সিডি প্লেয়ার? ওই গুপ্ত ধন গুলো? কাজেই কেউই ফিরে যেতে পারবে না। মফস্বল শহরে রাত বাইরে কাটানো এক ঝঞ্ঝাটের নাম। তবে এর ফলেই আমাদের আবার কিছু অসাধারন স্মৃতি জমা হয়েছে। ঘাড়ে সিডির ব্যাগ নিয়ে হেঁটে হেঁটে মাজারে চলে গেলাম। বা নদীর পাড়ে। মশার কামড়, আর জীবনে এই কাজ করব না এমন প্রতিজ্ঞা ইত্যাদি সহ রাত পার করে দিতাম। পরের দিন সকালে ভূতের মত চেহারা নিয়ে বাড়িতে হাজির হতাম। না, আমাকে ওরা আরামে বন্ধুর বাসায় থাকতে দিত না। আমিও জানতাম আমি যদি ফিরে না যাই, তাহলে ওরা এমন কোন কাণ্ড করবে যে যা আমার সামাল দেওয়ার বাইরে চলে যাবে।

    সিডির বিপদ একটা থাকত না। যেহেতু সিডি প্লেয়ার ভাড়া করাই হয়ত বিশেষ সিনেমা দেখর জন্য। কিছু হিন্দি ইংলিশ অপশনাল হিসেবে থাকত। কিন্তু মূল্য উদ্দেশ সম্পূর্ণ রঙিন। এখন মাঝে মাঝে জরুরি সময়ে সিডি যেত আটকে! বেরও হয় না আবার চলেও না। এদিকে দরজায় ধামাধাম শুরু হয়ে গেছে! মনে হত মাটি ফাঁক হয়ে যাক, আমরা সদলবলে ভিতরে ঢুকে যাই! বিপদ কেটে গেলেই আবার আমরা ফর্মে! কী অদ্ভুত দিন কাটিয়েছি আমরা।
    এরপরেই দ্রুত দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়ে যেতে থাকল। সিডি থেকে ভিসিডি আসতে না আসতেই ভিসিডি হারিয়ে গেল। পেনড্রাইভ আর পোর্টেবল হার্ডডিস্ক সব খেয়ে দিল জাস্ট। আমাদের শেরপুরে সিডির দোকানের একটা মার্কেট ছিল। প্রতিনিয়ত সিডি বিক্রি হচ্ছে, গান বাজছে, হেভি বিট শোনা যাচ্ছে, এমন ছিল সেখানকার সব সময়ের চিত্র। ওই মার্কেটটা জাস্ট মারা গেছে। ভূতের গলির মত এখন। এখন কেউ চাইনিজ মাল বেঁচে, কেউ খেলাধুলার জিনিস পত্র বিক্রি করে। বেশির ভাগই হারিয়ে গেছে।

    এখনকার ছেলেরা কীভাবে বড় হচ্ছে আমি বুঝতে পারি না। ওদের তো সব হাতের মুঠোয়। ওদের এডভেঞ্চারটা কোথায়? আমি জানি না। এখন সবার কাছেই একটা করে টিভি। হাতে হাতে টিভি। নেটফ্লিক্স হাজার হাজার ছবি নিয়ে বসে আছে। নেটে লাখ লাখ সিনেমা, সিরিজ। কিন্তু আমরা কেউই কী মনে করতে পারি কবে দল বেঁধে সিনেমা দেখছি টেলিভিশনে? ভিসিআর সিডির আলাপ বাদ দিলাম। আগে যে শুক্রবার করে সিনেমা হত তাও তো কত আয়োজন করে দেখত মানুষ। আমার মনে হয় তখন সবাই একটা পরিবারে থাকত। এখনো থাকে কিন্তু তা শুধুই নামকাওয়াস্তে। পরিবারেই আছি কিন্তু আসলে কোথাও নেই। নিজের মাঝেও নেই, অন্যের জীবন যাপন করে চলছি সবাই। এক সাথে সবাই মিলে সিনেমা দেখাও যে একটা কত বড় পারিবারিক বন্ধন হিসেবে কাজ করত তা এখন বলেও বুঝানো যাবে না। এই সমাজ ব্যবস্থা দেখে মাঝে মাঝেই শিউরে উঠতে হয়। আমরা কবে এই সমাজে খাপ খেয়ে গেলাম? আমাদেরকে যদি হুট করে ২০০২/ ০৩ সাল থেকে ধরে এনে এই সময়ে ছেড়ে দেওয়া হত আমরা বাঁচতে পারতাম? দম বন্ধ হয়েই তো মারা যেতাম! কিন্তু আমরা বেঁচে আছি। বহাল তবিয়তেই বেঁচে আছি। কী অদ্ভুত তাই না?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ১০ জুলাই ২০২০ | ৩২৯৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন