এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • যোষিতা | ২৫ জুন ২০২৩ ১৬:২০520709
  • এটাকে অ্যাডভেঞ্চার মনে করে টিকে থাকতে হবে।
    সামনে সুন্দর দিন আসছে।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৫ জুন ২০২৩ ২০:৫৭520711
  • যোষিতা দি, এমন কত কত কথা বলে যে নিজেকে বুঝ দিচ্ছি! আমার সম্বল হচ্ছে মনের জোর। তাই টিকে আছি। সুদিনের অপেক্ষায় আছি। আসবে হয়ত। 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:39bd:6eba:cb48:72f2 | ২৫ জুন ২০২৩ ২২:১০520712
  • মন খারাপের লেখা। তবে তুমি চাইলেই দেশে ফিরতে পার এবং হোয়াইট কালার জব আবার পেতে পার , এটা একটা ভরসা। 
    আমি চাই তুমি কিছুটা ইউরোপ দেখ, দুনিয়া দেখ, কিন্তু বাইরে থেকে যেও না। তোমার মত মানুষকে বাংলাদেশের দরকার। 
    জাফর ইকবাল-এর হাত থেকে রিলে রেসের ব্যাটন তো কাউকে নিতে হবে :-)
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৬ জুন ২০২৩ ১৩:২৪520716
  • অরণ্য দা, আমারও তেমনই ইচ্ছা। এখন দেখা যাক সামনে কি আছে। ভাল খবর হচ্ছে আজকে টেম্পোরারি রেসিডেন্ট কার্ড হাতে পাইছি! হীরেন দা চেষ্টা করছে অন্য কোথাও আমাকে ব্যবস্থা করা যায় কি না তার। হয়ত সামনে ভাল দিন আসবে! 
  • Kuntala | ২৬ জুন ২০২৩ ১৮:৪১520720
  • আপনার পায়ের ব্যথাটার জন্য plantar fascists একটু গুগল সার্চ করে পড়ে নেবেন। মনে হয় ক্রেপ ব্যান্ডেজ দিয়ে আর্চটা তুলে রাতে বেঁধে রাখলে সকালের ব্যথা কমে যাবে। অন্য সময়ে জন্য আর্চ-সাপোর্ট দেওয়া, নরম সোল ওয়ালা জুতো কিনে নিন। জুতোর পেছনে ইনভেস্টমেন্ট বৃথা হবে না। 
    আপনি কোম্পানির নামটা পরিষ্কার করে লিখুন, ঠিক বোঝা যাচ্ছে না।  
  • Kuntala | ২৬ জুন ২০২৩ ১৮:৪৩520721
  • লিখতে চাই এক, অটো কারেক্টের জ্বালাতনে হয় আরেক।
    প্ল্যান্টার ফ্যাসাইটিস। 
    ফ্যাসিস্ট নয়
  • aranya | 2601:84:4600:5410:28c7:c109:160b:6994 | ২৬ জুন ২০২৩ ২২:২০520722
  • বাঃ, ভাল খবর 
  • যোষিতা | ২৭ জুন ২০২৩ ০০:০১520723
  • কোম্পানীর নাম মিস্টার কন্স্ট্রাক্ট প্রাইভেট লিমিটেড। আমি এরকমই বুঝেছি।
    Mr Construct s.r.l
  • যোষিতা | ২৭ জুন ২০২৩ ০০:০২520724
  • MR CONSTRUCT SRL
    2007  সালে তৈরি হয়েছে।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৭ জুন ২০২৩ ০১:৫০520725
  • আরে আগে একটা এস আছে তো! SMR GENERAL ANTREPRIZA SI CONSTRUCTII   (SRL, https://www.risco.ro/verifica-firma/smr-general-antrepriza-si-constructii-s-r-l-cui-40148520
     
    প্ল্যান্টার ফ্যাসাইটিস লিখে সার্চ দিয়েছিলাম। এইটা যেখানে ব্যথা দেখাচ্ছে আমার ব্যথাটা ঠিক ওই জায়গায় না। গোড়ালির নিচে দেখাচ্ছে কিন্তু আমার ব্যথাটা হচ্ছে গোড়ালির পিছন দিকে। জায়গাটা ঠিকমত বুঝাতে পারছি কি না বুঝতেছি না। যাই হোক, আমি এখানের হাসপাতালে যাব। এরা ছুটি দিবে না। ডিউটি বাদ দিয়েই যাব আজ কালের মধ্যে। ধন্যবাদ দিদি। 
     
  • kk | 2601:14a:502:e060:31f5:db3:2341:9d15 | ২৭ জুন ২০২৩ ০২:০৫520726
  • দেখুন, এই রকম একটা ব্যথা আমার খুবই হতো। ব্যথার সঙ্গে গোড়ালির ঐ জায়গা ফুলে টুসটুসে লাল হয়ে যেতো। ওকে অ্যাকিলিস টেন্ডনাইটিস বলে। আইস প্যাক দিলে কিছুটা উপকার হয়। আর বিশ্রামের সময়ে পা দুটো একটু উঁচু জায়গায়, যেমন বালিশের ওপরে তুলে রেখে বসলেও কিছুটা আরাম হয়। এছাড়া একটু গোড়ালি উঁচু জুতো পরতে পারলে ভালো হয়। দশ মিনিটের বেশি সময় বসে থাকলে ওঠার আগে একটা ছোট্ট ব্যয়াম করলেও কাজ হয়। সেটা হলো পা দুটো লম্বা করে মেলে ধরে পায়ের পাতা গুলো টান করে পেছন দিকে যতটা সম্ভব আনা। এতে কাফ মাসলে স্ট্রেচ অনুভব করবেন। এটা দু তিনবার ৩০ সেকেন্ড করে করে তারপর উঠুন। উঠে দাঁড়ানো আর হাঁটার সময়ে অ্যাকিলিস টেন্ডনে যে চাপ পড়ে, সেটা তখন কাফ মাসল নিয়ে নেবে। অ্যাকিলিস টেন্ডনাইটিসের কোনো কিওর আছে বলে জানিনা। আমাকে ডাক্তার বলেছিলেন এইগুলো মেনে চললে ফার্দার আর বাড়বেনা। আর ম্যানেজ করে চলা যাবে। তো আমি সত্যিই এগুলো করে উপকার পেয়েছি। বহু বছর খুবই ভুগেছিলাম। এখন সেটা বশে আছে।
     
    আপনার লেখা খুবই উপভোগ করি। ভালো থাকুন। সুস্থ হয়ে উঠুন। আরো ভালো সময় তাড়াতাড়ি আসুক। 
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৭ জুন ২০২৩ ২০:২৬520741
  • kk, আজকে হাসপাতালে গিয়েছিলাম। অর্থপেডিক্স ডাক্তার দিয়েছি। ওরা এক্সরে করেছে। করে বলল দুই পায়েই সমস্যা আছে। কিন্তু এইটা তাদের কেস না, রিউমাটোলিজিস্ট দেখাতে বলেছে। আমার জন্য আরও কঠিন হয়ে গেল এখন। স্পেশালিষ্ট দেখাতে হলে ম্যালা আইন কানুন আছে দেখলাম। দেখি, সামনে কী হয়।   
  • যোষিতা | ২৭ জুন ২০২৩ ২৩:২২520751
  • সাদেক,
    এই কায়িক শ্রমের কাজ আপনার দ্বারা বেশিদিন হবে বলে মনে হচ্ছে না। মিষ্টি মিষ্টি করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে না বলে, সোজা সাপটা ভাষায় বলছি— হয় আপনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়বেন, যে কাজে প্রচুর কামাই হবে, নয়ত আপনাকে ওরা বসিয়ে দেবে, মানে ছাড়িয়ে দেবে বলে আমার অনুমান।
    আপনি যেটা লিখেছেন সেটা থেকে মনে হচ্ছে, এই দালাল চক্রের সঙ্গে আপনার কোম্পানীর একটা অলিখিত বোঝাপড়া আছে। সেই বোঝাপড়াটা কিছুটা আন্দাজ করতে পারছি। বুঝিয়ে লিখি।
    স্পষ্ট ভাষায় লিখলে, রোমানিয়া অর্থনৈতিকভাবে ইয়োরোপের উন্নত দেশগুলোর থেকে প্রচুর পিছিয়ে। ভবিষ্যতে ইয়োরোপিয়ান ইউনিয়নে ঢুকে পড়লেও ইউরো জোনে ঢুকতে আরও অ নে ক দেরি। ফলে ন্যূনতম বেতন বেশ কম। এর একটা সুবিধা আছে। তৃতীয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যেন তেন প্রকারেণ ইয়োরোপে ঢুকতে চাইবার মানুষদের জন্য রোমানিয়া আদর্শ গেটওয়ে টু পশ্চিম ইয়োরোপ। লোকে ঢুকবে কিন্তু থাকতে চাইবে না, গেম দেবে।
    সরকার সেটা বিলক্ষণ জানে। সরকারকে লুকিয়ে কিচ্ছু হয় না। এতে সরকারের আধিকারিকদের কতটা মুনাফা আছে তা বলতে পারব না, তবে না থাকাটা আশ্চর্যের ব্যাপার হবে। পূর্ব ইয়োরোপের বেশ কিছু দেশে করাপশন নীচু এবং মধ্য স্তরে বিস্তর। হয়ত আর্থ সামাজিক কারনেই।
    তা ধান ভানতে এতটা শিবের গীত গাইছি কেন সেটা বলি।
    এই দালালরা লোক আনাবেই। ওটাই ওদের বিশাল ইনকামের উৎস। কোম্পানীগুলো ন্যূনতম বেতনে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করাবে শ্রমিকদের দিয়ে। এমনকি অসুস্থতার জন্য ছুটি নিলেও হয়ত বেতন কেটে নেবে। বাসস্থান ও যা বুঝলাম অতীব নিম্নমানের। পরিচ্ছন্নতার জন্যও খরচ করে না। ক্যাম্প টাইপের ফেসিলিটি। এরই মধ্যে লোকজন মাসের মাঝামাঝি গেম দিলে, ভাঙা মাসের বেতনও কোম্পানী হজম করে নিচ্ছে। আমার ধারণা এ সবই হচ্ছে সরকারের জ্ঞাতসারে। 
    দেখুন, এত এত শ্রমিক ভিসায় প্রতি দিন না হলেও, প্রতি সপ্তাহে তো ঢুকছেই। সরকারের মনে প্রশ্ন হয় না যে এত লোক কই যায়? লোকগুলো কি ভ্যানিশ হয়ে যায় নাকি! সব জানে সরকার। কিন্তু সরকারেরও প্রফিট আছে এতে। তারা জানে যে এই তৃতীয় বিশ্বের গরীব লোকগুলো তাদের দেশে থেকে যাবে না। ঢুকবে, শ্রম দেবে, পালাবে। সস্তায় শ্রম দিলে কোম্পানীর প্রফিট মার্জিন বাড়বে। সরকার ভালো ট্যাক্স পাবে তো বটেই, অন্যান্য ফাঁক ফোকরেও টাকা ঢুকবে।
    এখন গেম দেবার হার যদি কমতে থাকে, শ্রমিকরা যদি গেম না দিয়ে গুড বয় হয়ে যায়, তাহলে এই অর্থনৈতিক সাপ্লাই চেইন শ্লথ হয়ে যাবে।
    দালালদের প্রফিট কমবে। ফলে ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের আয় কমবে। মনে রাখবেন ভিসা ফি কিন্তু কম নয়। যত আদম তত ভিসা। কোম্পানীর মালিক এখন বিনা পয়সার শ্রম পাবে না। সর্বশেষ, লোক বেশি হয়ে গেলে তাদেরও বিপদ। 
    আমি ঠিক বুঝতে পারছি না যে আপনার ঠিক কী করা উচিত। আপনি সময় করে একটা বিদেশি ভাষা শিখে নিন যত দ্রুত সম্ভব। 
    পায়ের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা করান। শরীরটা কিন্তু আপনার নিজের, অন্য কারোর নয়।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৮ জুন ২০২৩ ০০:০১520752
  • যোষিতা দি, প্রায় পুরোটাই সত্য। তবে এখন গেম মারাটা খুব কঠিন করে ফেলছে সরকার। এখন প্রায় গেম হচ্ছেই না। খুব কড়া করে ফেলেছে। ধরা পড়লেই একেবারে দেশে। রোমানিয়া চাচ্ছে শেঙ্গেনে ঢুকতে। সীমান্ত নিয়েই প্রতিবার প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে এদেরকে তাই এই রকম কড়া করেছে সীমান্ত। আর রোমানিয়ান কোম্পানি গুলোতে যারা আছে তারা বেশ ভাল আছে। আমরা পড়েছি ইরাকি মালিকের খপ্পরে। 
     
    আমি নিজেও জানি না আমার কি করা উচিত। এখন চেষ্টায় আছি কোম্পানি পরিবর্তন করার। পরিবর্তন হলে যদি পরিস্থিতির উন্নতি হয় তাহলে টিকে গেলাম আর না হলে হয়ত ফিরেই যেতে হবে আমাকে। কিন্তু পরিবর্তন চাইলেই করা যাচ্ছে না। এনওসি দিতে চাচ্ছে না কোম্পানি। একজন চাইতে গেছিল, ৭০০ ইউরো চেয়েছে এনওসির জন্য! আবার এনওসি নিয়েই করব কী? ভাষা জানি না, নতুন দেশ, কোথায় কে চাকরি দিবে? চাকরি পাইলেই হবে না, তা কেমন হবে কে জানে, পরে আবার ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত উনুনে যে পড়ব না তার নিশ্চয়তা কী? হীরেন দা বলছে উনি চেষ্টা করবেন ভাল কোথাও আমাকে একটা ব্যবস্থা করে দেওয়ার। সত্য হচ্ছে এই একটা আশ্বাস ছাড়া আমার আসলে আর কিছুই নাই। 
    শরীর ঠিক আছে, চিকিৎসা হচ্ছে, আশা করি বড় কোন বিপদে পড়ব না। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার জন্য যথেষ্ট চিন্তা করেছেন। আমি জানি না আমি এতখানির যোগ্য কি না। ভাল থাকবেন। 
  • যোষিতা | ২৮ জুন ২০২৩ ০২:৪০520754
  • এনওসি হলেই কি আর ভিসা স্টেটাস পরিবর্তিত হবে রে ভাই? সম্ভবত ভিসার সঙ্গে কোম্পানীর নাম অ্যাটাচড। ওয়ার্ক পারমিট কত প্রকার ও কী কী, সেইটা আপনাকে জানতে হবে। ওদের ইমিগ্রেশন পলিসি সহজ নয়, উপরন্তু ঐ দেশের ভাষাটা না জানলে কোনও লাভ নেই। তাই বলছি যে একটা বিদেশি ভাষা অবিলম্বে শিখে নিন। ইংরাজি বেশ ভালো করে শিখুন, সঙ্গে জারমান বা ফ্রেঞ্চ। এই তিনটের একটা জানা থাকলে ইয়োরোপে আপনার সমস্যা অনেক কমে যাবে।
    ঐ দেশে ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠান থাকবেই। চেষ্টা করুন সপ্তাহে একটা দিন ভাষার ক্লাসে যাবার জন্য।
    ইউরো চায় ওরা কোন মুখে? ওদের তো ইউরো জোন নয়! ভুলেও দেবেন না। ঠকবাজির ব্যবস্থা মনে হচ্ছে।
    যে ভাষাই শিখুন, অন্ততঃ B1 level হওয়া চাই ই চাই। B2 হলে আরও ভাল। B1 এর সার্টিফিকেট থাকলে এবং মৌখিক জ্ঞান B1 বা B2 থাকলে পশ্চিম ইয়োরোপে আপনার জীবন অপেক্ষাকৃত সহজ হতে পারে। কিন্তু যে কোনও কাজ পশ্চিমে স্কিলড লেবার না হলে স্বীকৃত নয়। অর্থাৎ আপনি ফের পড়ে যাবেন দালালের হাতে। যে স্কিলই থাকুক না কেন, তার জন্য উপযুক্ত প্রামাণ্য সার্টিফিকেট থাকা আবশ্যিক।
    যারা গেম দেয়, তাদের অবস্থাও ভালো নয়। কষ্টের জীবন। 
    ভাবতে হবে, কী করা যায়।
    চিন্তা করে দেখছিলাম যে ঐ রোমানিয়াতে পসেই যদি স্কিলড লেবার এর শংসা বের করতে পারেন। সেটা ভাল হবে।
    দেখুন, আমিও চাকরি করি। আমিও স্কিলড লেবার। আমার শংসাপত্র ইয়োরোপীয় দেশগুলোর জন্য স্বীকৃত। সব দেশের শংসাপত্র কিন্তু ইয়োরোপে স্বীকৃত নয়। সেজন্য আপনি রোমানিয়া থেকে কাগজ বের করুন। আপনার বয়স কম, সাহস এবং উদ্যম আছে। আপনি পারবেন।
  • যোষিতা | ২৮ জুন ২০২৩ ০২:৪৭520755
  • "আবার এনওসি নিয়েই করব কী? ভাষা জানি না, নতুন দেশ, কোথায় কে চাকরি দিবে? চাকরি পাইলেই হবে না, তা কেমন হবে কে জানে, পরে আবার ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত উনুনে যে পড়ব না তার নিশ্চয়তা কী?"
     
    এটা প্রত্যেকের মনে হয়। প্রত্যেকে যারা বিদেশে যায়। সবে তো তিন চার মাস হয়েছে। ভাষা জানতে হবে। হবেই। চাকরি কেও দেবে না, আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে। আমরা প্রত্যেকে এই সমস্যার ভেতর দিয়ে গেছি, বারংবার।
    না, পরের চাকরি কেমন হবে তা কেও জানে না। ভবিষ্যৎ কেও দেখতে পায় না। কিন্তু প্রত্যেক দিন আপনাকে আপনার যোগ্যতা বাড়িয়ে তুলতে হবে। ভাষা শিখে, কাজ শিখে। শহরটাকে চিনতে হবে সময় পেলেই। দরকারি দপ্তরগুলো কোথায় আছে, প্রয়োজনে কোথায় যোগাযোগ করতে হয়, সমস্ত জানতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ট্যাক্স সিস্টেম। সব।
    এগুলো প্রাথমিকভাবে না জানলে সবসময় নিজেকে দুর্বল মনে হবে।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৮ জুন ২০২৩ ১৩:৫৪520766
  • যোষিতা দি, আমার ভিসায় কোন বাধ্যবাধকতা দেওয়া নাই। কোম্পানি একটা চুক্তিপত্রে সাক্ষর করিয়েছে, তাই এনওসি নিতে হচ্ছে। ভিসায়, আমার টেম্পোরারি রেসিডেন্ট কার্ডেও এমন কিছু লেখা নেই যে আমি এই কোম্পানিতেই জব করতে হবে। জব পাওয়ার জন্য চেষ্টা করছি। না হলে কিছুদিন হয়ত ফুড ডেলিভারি করব। তবুও এখান থেকে সরে যাব। 
    ভাষা শেখা, ড্রাইভিং শেখা এই সব আমার পরিকল্পনায় আছে। মুশকিল হচ্ছে আমি স্থির হতে পারছি না। আমি একটু স্থির হতে পারলেই আমি এগুলা সব করব। তিন মাসে আমি চাকরি করছি বা করাইছে আমাকে দিয়ে চার পাঁচটা। আমি জানিই না আমি আগামীকাল কোথায় কী কাজ করব। জার্মান বি টু লেবেল পর্যন্ত শেখার ইচ্ছা আছে। বাকি জানি না। 
  • rg | 143.202.162.78 | ২৮ জুন ২০২৩ ১৮:৩৯520784
  • ক্যাংলাদেশ থেকে এখনো ইউরোপে ঢুকতে দিচ্চে? আর বেশিদিন দেবে নাকো। এ ত ইন্ডিয়া নয় যে তার গলে ঢুকে পড়লুম আর তাপ্পর জমি গেঁড়িয়ে বসে পড়লুম।
  • r2h | 192.139.20.199 | ২৮ জুন ২০২৩ ১৮:৫৩520786
  • শরীফ, ভিসার কাগজপত্রগুলি ভালো করে দেখে নিও, মানে দেখেছো নিশ্চয়, তাও আবার বলা আরকি।
    আমেরিকায় যেমন স্কিলড ননইমিগ্র‌্যান্ট ভিসার জন্যে যে লেবার কন্ট্রাক্ট এগ্রিমেন্ট ফাইল করা হয় তাতে চাকরীর সব ঠিকুজী কুলুজী লেখা থাকে, চাকরী পাল্টানো মানে ভিসা ট্র‌্যানসফার, তার জন্যে ইউএসসিআইএসের কাছে দরখাস্ত করতে হয়। সেটা হয়তো আবার আনস্কিল্ড কর্মীর জন্য আলাদা। তো ঐসব আনুসঙ্গিক নথিপত্র থাকলে খুঁটিয়ে দেখো।
    এনওসির জন্যে টাকা মানে হয়তো কোন বন্ড আছে - সেটার আইনী ভ্যালিডিটি নিয়ে যদি একটু পরামর্শ পাওয়া যায় মন্দ হয় না।

    হোটেলের কাজটায় মনে পড়লো, আমার এক বন্ধু, ঘনিষ্ঠই বলা চলে, আমাদের থেকে একটু বড়, আমেরিকা এসেছিল আইটি কোং এর হয়ে, তারপর স্টুডেন্ট ভিসা, নানান অড জব করে এখন একটা হোটেলের রাতের রেসিডেন্ট ম্যানেজার কাম হাউস কিপিং সুপারভাইজার, আর সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ছবি তোলা, ডিজের সহকারী ইত্যাদি, খাসা চলছে, সবচে' ভালো হল বাড়ি ভাড়া লাগছে না।
    তবে আমেরিকায় ইংরেজির সুবিধেটা পাওয়া যায়।

    স্থির হওয়াটা বড়া ব্যাপার ঠিকই, তিন মাস হালচাল বুঝতেই কেটে যায়।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৯ জুন ২০২৩ ০০:৪২520800
  • r2h, আমার সব কিছু হীরেন দাকে দেখিয়েছিলাম। তিনি সব দেখে বললেন যে আমার ভিসা বা টেম্পোরারি রেসিডেন্ট কার্ডে কোথাও চাকরি পরিবর্তনে বাধা আছে এমন কিছু নেই। আমি নিজেও খুঁজেছি, তেমন কিছু পাইনি। আর শুধু আমি না, আমাদের এখানে আরও বেশ কয়েকজন চেষ্টা করছে কোম্পানি পরিবর্তনের। আমার এজেন্ট যিনি তিনিও বলেছেন চাকরি পরিবর্তনে সমস্যা নেই শুধু এনওসি লাগবে। এনওসির জন্য টাকা চাচ্ছে কারণ আমার কার্ড করার পিছনে ওদের কিছু খরচ হয়েছে। ওরা ওইটা নিবে। কিন্তু তা অবশ্যই ৭০০ ইউরো নয়। আমার হাউজ কিপিং করতে সমস্যা নেই, আমার সমস্যা এই কোম্পানিতে থেকে এই কাজ করায়। যে করেই হোক এখান থেকে সটকে পড়তে হবে। ওরা পাড়ছে না আমাদেরকে জোর করে বের করে দিতে। পারলে তাই করত হয়ত। 
  • যোষিতা | ২৯ জুন ২০২৩ ০০:৪৬520801
  • ওটাই বেস্ট। বের করে দিলে এনোসি লাগবে না।
  • যোষিতা | ২৯ জুন ২০২৩ ০০:৫৩520802
  • আপনার এজেন্ট কেন এনোসির কথা বলছে সেটা বুঝলাম। ও নানান কোম্পানীতে আদম জোগান দিয়ে কমিশন খায়। আপনি ওর কবল থেকে মুক্ত হোন। ওকে ছাড়া আলাদা ভাবে নিজে চাকরি খুঁজতে পারেন না? দালাল জিনিসটাই পয়সা খাবে। ওদেশের কারেন্সি তো অন্য। ইউরো কেন চাইবে? দুনিয়ার কোত্থাও ওয়ার্ক পারমিটের খরচ সাতশো ইউরো হয় না। মেরে কেটে পঞ্চাশ কি একশো হলেও হতে পারে।
    দালাল ঐ টাকাটা মেরে দেবার তাল করছে। বন্ডেড লেবার নাকি? বন্ডেড লেবার তো বেআইনি। 
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৯ জুন ২০২৩ ০২:৪৮520803
  • না, যোষিতা দি, দালাল কিছুই করছে না। ও এখন আমার বা আমি ওর কাছ থেকে মুক্ত। আমি ওকে জিজ্ঞাস করেছি যে এনওসি পাওয়া যাবে কি না। ও বলছে পাওয়া যাবে, চাপ দিয়ে নিয়ে নিবেন। বলছে না দিলে কোথায় কোন অফিসে যেতে হবে, অভিযোগ করতে হবে তাও তিনি দেখিয়ে দিবেন। উনি নিজে সরাসরি জড়িত হতে পারছেন না কারণ এই কোম্পানির সাথে উনার আলাদা হিসাব নিকাশ আছে, তাই তিনি নিজেকে জড়াতে চাচ্ছেন না। চাকরি আলাদা করে খুঁজছি। পেয়েও যাব হয়ত দুই একের মধ্যে। আমার আগে একজন বের হয়ে যাচ্ছে। উনার ব্যবস্থা হলেই আমার বা আমাদের রাস্তা অনেকখানি পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমি আমার পায়ের চিকিৎসা নিয়েই ওদেরকে ধরব। হয় ওরা ব্যবস্থা করবে না হয় আমাকে ছেড়ে দিবে। এখন দেখা যাক সামনে কি হয়। 
  • যোষিতা | ৩০ জুন ২০২৩ ০০:৫৮520831
  • সব ভাল হবে। গতকাল হীরেনবাবুর থেকে খোঁজ নিচ্ছিলাম। তাতে বোঝা গেল চিন্তার তেমন কিছু নেই।
    তবে এনোসির জন্য সাতশো ইউরো কেন, আমার বুদ্ধিতে বলে একটা সেন্টও দেওয়া উচিত নয়। 
    আমিও এদেশে অনেক চাকরি বদলেছি। কোম্পানিই আমাকে টিকিটের খরচ, ভিসার আমন্ত্রণ, প্রথম মাসে নিখরচায় থাকার ব্যবস্থা সমস্ত করেছিল। কখনও এনোসির দরকার হয়নি এ দেশে। তাও আবার অর্থের বিনিময়ে! এখানে এরকম সমস্যা ভাবাই যায় না। কারোকে এনোসি বিক্রি করবার ছল করে জোর করে কম বেতনে চাকরি করানোর এখানে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
    একটা ঘটনা বলি শুনুন।
    একজন রাঁধুনি ভদ্রলোক জারমানিতে একটা রেস্টুরেন্টে বছর চারেক কাজ করবার পরে ওঁর মালিক বললেন একবছর দেশে গিয়ে (ভারতে) থেকে ফের নতুন করে ফিরে আসতে।
    পাঁচবছর টানা জারমানিতে থাকলে নাগরিকত্ব দাবি করতে পারে বলে ওরকম চাপ দেওয়া হচ্ছিল।
    তা সেই ভদ্রলোক একদিন নিজের মালপত্র নিয়ে সোজা ট্রেনে চেপে আমাদের এই সুইটজারল্যান্ডে চলে এলেন। তখন এ দেশ শেংগেনের অঙ্গ ছিল না। বিশ বাইশ বছর আগের ঘটনা এটা। এখানে এক পাকিস্তানির রেস্টুরেন্টে রাঁধুনির কাজ নিলেন তিনি গোপনে। কোনও ভিসা নেই, ওয়ার্ক পারমিট তো কল্পনার বাইরে।
    একবছর ধরে লুকিয়ে ঐ রেস্টুরেন্টে থেকে কাজ করেন, মালিক খেতে দেয়, থাকতে দেয়, কিন্তু বেতন দিতে চায় না। ব্যাংক অ্যাকাউন্টও নেই। একদিন তিনি মালিককে বললেন , আমার বকেয়া বেতন দিয়ে দিন , আমি আর থাকব না, দেশে ফিরে যাব।
    মালিক তাকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিল।
    ভদ্রলোক বাধ্য হয়ে শ্রমদপ্তরে গিয়ে নালিশ করলেন।
    শ্রমদপ্তর সব জেনে নিয়ে মালিককে বিশাল ফাইন করল, বেআইনিভাবে শ্রমিক নিযুক্ত করবার অপরাধে। সমস্ত বকেয়া বেতন অবিলম্বে আদায় করিয়ে দিল। ভদ্রলোকটির জন্য ওয়ার্ক পারমিট ইশু করে দিল এবং একটা চাকরিও জোগাড় করে দিল।
     
  • dhurr | 213.165.184.92 | ৩০ জুন ২০২৩ ০১:১৭520833
  • হীরেনবাবুর বিদেশী অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ গল্পের পাশে জোশিতার ঢপের কেত্তন ফিকে লাগে।
  • :(( | 110.224.109.222 | ৩০ জুন ২০২৩ ০১:৪৩520837
  • দেশে থাকলে, যেভাবেই হোক একটু আত্মসম্মানের সঙ্গে তো থাকা যায়!  হাউসকিপিং এর কাজ অসম্মানের বলছি না, কিন্তু বাকি সব ট্রিটমেন্ট!  এভাবে বিদেশে থাকার কী সুখ!  বিদেশের ট্যাগ নিয়ে এত ল্যাল্যাপনা কেন!
    শরীফ ভাই অবশ্য আগে জানতেন না, কিন্তু এখন নিশ্চয় এরকম ভেবেই হাহুতাশ করছেন!  
    যোষিতার গল্পের লোকগুলো এত লাথিঝ্যাঁটা খেয়েও বিদেশেই কেন পড়ে থাকতে চায়!! 
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ৩০ জুন ২০২৩ ১৩:৪০520861
  • আমি আসলেই এখন এখানে পরে থাকার কোন যুক্তি পাচ্ছি না। কালকে থেকে বুখারেস্ট টু ঢাকা বিমান ভাড়া কয়েকবার করে দেখে ফেলেছি। যদি আমার পা সুস্থ না হয়, সারাজীবন যদি নিয়ম মেনে চলে সুস্থ থাকতে হয় তাহলে বিদেশে আমার ইতি। কারণ এইখানে কেউ আমাকে তেমন কাজ দিবে না। এখানে হার্ড ওয়ার্ক করতে হবে এইটা অবধারিত। এই পা নিয়ে ভারী কাজ করা যে যাবে না তা আমি পরিষ্কার বুঝে গেছি। টিআর কার্ড নিয়ে দেশে যেতে কোম্পানির অনুমতি পত্র লাগবে কি না তাই বুঝতেছি না। না লাগলে দেখি কোনমতে বিমান ভাড়া জোগাড় করতে পারলেই চলে যাব হয়ত। 
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ৩০ জুন ২০২৩ ১৩:৪৬520862
  • আমার এই লেখা যারা পড়ছেন তারা আমার আগর কোন লেখা পড়েছেন কি না জানি না। আমি আমার আগের জীবন নিয়েও টুকটাক লিখেছি এখানে। আমি বায়িং হাউজে চাকরি করতাম। গার্মেন্টস রপ্তানির কাজ। অর্ডার কনফার্ম হওয়ার পরে ফাইল আমাদের হাতে দিত। আমরা বায়ারের সাথে যোগাযোগ করে সব খুঁটিনাটি জেনে নিতাম পণ্যটার। এরপরে সেই অনুযায়ী পোশাকের স্যাম্পলিং, প্রোডাকশন। ইন্সপেকশন শেষে মাল জাহাজে পাঠিয়ে দেওয়া। খুব বড় পোস্ট না কিন্তু দারুণ চ্যালেঞ্জিং। একটু এদিক সেদিক হলে লাখ লাখ ডলার ফিনিশ! এই চাকরি ছেড়ে আমি বাড়ি চলে গিয়েছিলাম। পাঁচ বছর বাড়িতে থাকতে হয়েছে। এই গ্যাপ পূরণ করে নতুন করে এই চাকরিতে আর ঢুকা সম্ভব হয়নি। পাগলের মত চলে আসছি রোমানিয়া! আমি তকদিরে বিশ্বাস করি না। তাই তকদিরকেও দোষ দিতে পারছি না। সব আমারই কর্মফল। এখন জানি না সামনে কী অপেক্ষা করছে। 
  • যোষিতা | ৩০ জুন ২০২৩ ১৪:৪৬520864
  • সাদেক,
    একদম ভুলভাল মন্তব্যে কান দিও না। অনুরোধ।
    মাথা ঠাণ্ডা রাখলে অনেক সমস্যা সমাধান করা যায়।
    আমি আগে রিয়্যাক্ট করতাম। এখন পাত্তা দিই না বাজে মন্তব্যে।
     
  • আরে ভাই | 139.99.148.18 | ৩০ জুন ২০২৩ ১৫:০৩520865
  • যোষিতা দেখছি এ লোকটার পিছনে পড়ে গেছে। কিছু হেল্প করার মুরোদ আছে? ইউরোপ দেখিয়ে নাচাচ্ছে। জিনিসটা ত খারাপ দিকে গড়াচ্ছে। আপনি দাদা বিদেশবিভুঁইতে এরকম ভাবে এসছেন কেন? বাংলাদেশের বাস্তবতা বুঝি না , তবে যুদ্ধ ত চলছে না। আপনি দেশে ফিরে যান। যা হোক একটা চাকরি জোটান। এসব বিদেশে স্কিল্ড লেবার না হলে খুব প্রব্লেম। ফালতু পাঁচটা লোকের পাঁচটা কথায় কান না দিয়ে নিজের নিরাপত্তার কথা আগে ভাবুন।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন