এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বাঙালের রোমানিয়া গমন! 

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৫ মে ২০২৩ | ৭৮১ বার পঠিত
  • ২৫/০৫/২০২৩ 

    রোমানিয়া বা যদি আরও নির্দিষ্ট করে বলি বুখারেস্টের রাস্তায় হাঁটলে সবচেয়ে বেশি কী চোখে পড়বে? এ এক অদ্ভুত জিনিস, জুয়ার দোকান! খাবারের দোকানের থেকে বেশি মনে হয় জুয়ার দোকান। এত এত ঝাঁ চকচকে সব দোকান দিয়ে বসে আছে আর মনোহর সব বিজ্ঞাপন, তুমি, তুমিই জিতবে জ্যাকপট! মনে হচ্ছে জ্যাকপট না জিতে নিজের যে কী ক্ষতি করছি, পরে মানুষের সামনে মুখ দেখাব ক্যামনে! ভিতরে ঢুকা হয়নি, কিন্তু যারা বের হয়ে আসে তারা সবাই জ্যাকপট জিতে বের হয়েছে, ইয়ে মানে একজনও জ্যাকপট জিতে বের হয়েছে বলে মনে হয়নি আমার। 

    যারা ঢুকছে তাদের বয়স একটা বিষয়। সব সদ্য কৈশোর পার হওয়া ছেলে মেয়ে, হয়ত মজা করতে যায়, হয়ত জিততেই যায় কিংবা হয়ত জ্যাকপটের আশায় যায়! আমি জানি না। হই হুল্লোড় করে ঢুকে আবার হই হুল্লোড় করে বের হয়ে যায়। জেতার চেহারা কিংবা পরাজয়ের চেহারা কোন কিছুই বুঝা যায় না। 

    একটা রাস্তায় কয়টা জুয়ার দোকান আছে গোনা শুরু করে ছিলাম। পনেরো বিশটার পরে হতাশ হয়ে বাদ দিয়েছি! যাও বাবারা, তোমাদের টাকায় তোমরা জুয়া খেলবা, খেলতে থাক, আমি শুধু শুধু দোকান গুনে পরে আবার জরিমানা দিব না কি! ঢাকায় কয় তলা পর্যন্ত গুনেছে বলে একজনের কাছে টাকা চাইছিল না? এইখানে পরে আমি ধরা খাই না! 

    আর কী দেখা যায় ফুলের দোকান! দারুণ একটা বিষয়। আমি আগেও লিখেছি। কত সুন্দর করে ফুল সাজিয়ে নিয়ে বসে থাকে। কী চমৎকার দোকান। বিদেশি সব ফুল চিনি না, অতি অতি পরিচিত তাও ছবি আর পর্দায় দেখা চেনা সেই টিউলিপ যখন দেখি তখন মনে হয় বাহ! একটা দারুণ ফুল দেখলাম! আমার ভাগ্নিকে ছবি পাঠিয়েছিলাম, ও দেখি গরগর করে কত গুলা নাম বলে গেল! কত অজানারে! 

    ফুলের বাগান দেখতে যাওয়ার ইচ্ছা আছে। কবে কোথায় আল্লা মালুম কিন্তু ইচ্ছা আছে। কত কত ইচ্ছার মত এইটাও কঠিন ইচ্ছা। কিন্তু ইচ্ছা গুলো ডানা মেলা যে কবে শুরু করবে কে জানে! বেঁচে থাকতে হলে ইচ্ছা গুলোকে ডানা মেলতে দিতে হবে। বাস্তবতা আষ্টেপাষ্টে জড়িয়ে ধরে ইচ্ছা গুলোকে দমিয়ে রাখছে। 
    তবে আসছি কেবল দুই মাস পাঁচ দিন, এখনই ইচ্ছা, স্বপ্ন নিয়ে কথা বলার সময় হয়নি সম্ভবত। কিন্তু এটাও ঠিক প্রতিটা মুহূর্তই জীবন। এখন এই মুহূর্তে যে কষ্ট অনুভব করছি তা তো আর অযথা না? এই সময় থাকবে না, কিন্তু অনেক কিছুই রয়ে যাবে কোন একটা কোনায়। 

    যাই হোক, ভিন্ন দিকে চলে গেছিলাম। ফুলের দোকানের পরে বা ওই রকমই আর যেটা চোখে পরে তা হচ্ছে পশুদের জন্য ক্লিনিক। এরা কুকুর বিড়াল পালে এবং তার যত্ন নেয় যত্ন করে। যে কুকুরের ছবি দেখছি, বিভিন্ন সিনেমায় দেখছি সব দেখি হেলেদুলে হাঁটে এখানে। 
    মজার গল্প শুনেন। তখন নিয়ম করে ইফতার খেতে যাই। ভলেন্টারি মসজিদে গেছি ইফতার খেতে। এইটা একটু দূরের একটা মসজিদ। একটু নিরিবিলি। বাস থেকে নেমে একটু হাঁটলেই মসজিদ। একটু বলতে এক দেড়শ মিটার হবে হয়ত। আমার সাথে আরও দুইজন। এই সময় বাঘের মত একটা কুকুর কই থেকে জানি এসে হাজির। আমি ঠিক কুকুরপ্রেমি টাইপ মানুষ না। দেশি কুকুরকে মাঝে মধ্যে ঘাড় গলা হাতায় দিছি, ওরা আরামে শুয়ে পড়ছে। কুকুর প্রেম বলতে আমার এই পর্যন্তই। আর যা আছে খিঁচে দৌড় দেওয়ার স্মৃতি। আমি আগে পিছনে একটা কিংবা এক পাল এমন গল্প বহু আছে। কিংবা এক পাল আমাকে ঘিরে ধরেছে আমি কানের হেডফোনের সাউন্ড পুরো বাড়িয়ে দিয়ে গুটি গুটি পায়ে ওদেরকে পার হচ্ছি, আমার যুক্তি হচ্ছে ওদের চিৎকার না শুনলে আমি ভয় পাব না আর ভয় না পেলে আমি দৌড় দিব না, আর আমি দৌড় না দিলে ওরাও চিৎকার করেই থেমে যাবে। রাত বাজে সাড়ে তিনটা না চারটা, আমার বুদ্ধি কাজে লাগছিল, আমি কোন বিপদ ছাড়াই পার হতে পেরেছিলাম। 

    তো এই বাঘের মত কুকুর দেখে আমার সব স্মৃতি মনে পরে গেল। আমার সঙ্গীরা বলছে আরে কুকুর কিছু করবে না, এইটা শুধু খেলতে চাচ্ছে কিন্তু কুকুরের স্পর্শ লাগলে নামাজ হবে? আমার চিন্তা নামাজ পর্যন্ত যেতে পারছিল না। আমি এবার বাঁচব না এখানেই শেষ হয়ে যাব সেই চিন্তায় আমি শেষ। কুকুরটাও খেলার ছলে লাফ দিয়ে লাফ দিয়ে আমার বুকে উঠতে চায়! আমি ডজ দিয়ে, এই গাড়ির চিপা দিয়ে, একটু দ্রুত হেঁটে এগুতে থাকি। ও শালাও বুঝে গেছে একেই ধরতে হবে, খেলাধুলা হলে এর সাথেই কিঞ্চিৎ হতে পারে। আমিও এত বছর কুকুর থেকে দূরে পালিয়ে পালিয়ে ঝানু হয়ে গেছি। সমস্ত বিদ্যা নিয়ে এগুতে থাকলাম। মসজিদের দরজায় পৌঁছে দুম করে ঢুকে গেলাম। ও মা, কুকুরও এসে হাজির! আমি এবার মসজিদের ভিতরে ঢুকে গেলাম। কুকুরটা হেঁটে হেঁটে সিঁড়ি পর্যন্ত আসল। আমার এহেন আচারনে মনঃক্ষুণ্ণ হয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে চলে গেল। 
    এরপরে আমার মাথায় প্রশ্ন আসল এর মালিক কই? এইটা কী মালিক ছাড়া? এইটা যদি আমাদের রাস্তার কুকুরের মত হয় তাইলে এ খাওয়াই শেষ খাওয়া, আমি আর এই দিকে নাই! 

    তবে দড়ি বাঁধা বাঘা কুকুর দেখলেও আমি ভয় পাই না। অত ভিতু আমি না। তবে একদিন একটা বাড়ির ভিতর থেকে আমাকে এশিয়ান অচিন প্রাণী ভেবেই কি না কে জানে, এমন চিৎকার শুরু করল যে আমার হাঁটার গতি বেড়ে গেছিল। শেষে ওদিকে আর যাইই নাই, থাক তুই তোর রাজ্য নিয়ে, আমি তো শুধু একটু হাঁটতেই গেছিলাম। 

    পার্কে দেখা যায় এত এত চমৎকার চমৎকার কুকুর! কোন কুকুরই আমাকে দেখে কেন জানি স্বাভাবিক ভাবে নিতে পারে না। যাই হোক, এদের জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা পুরো বুখারেস্ট জুড়ে। গাড়ি করে কুকুর নিয়ে আসছে, চিকিৎসা করিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ভাল লাগে যখন দেখি বাচ্চা একটা মেয়ে সাথে! ওর সমস্ত চিন্তা কুকুরটার কী হবে? আবার চিকিৎসা শেষে ঝলমলে হাসিও দারুণ লাগে। 

    এগুলা ভাল। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে আমিই ভাল নেই। জ্বর আসছে। কোনমতেই যাচ্ছে না। ওষুধ ফ্যাক্টরিতে ওষুধের অভাব নাই, ডাক্তারের অভাব নাই। কিন্তু জ্বর যাচ্ছে না। একজন বলল একটা ভাইরাস না কি আসছে, অনেকেই অসুস্থ হচ্ছে। গত দুই দিন ডিউটিতে যাই নাই। আগামীকাল যেতেই হবে। কালকে রাত থেকে এখন পর্যন্ত জ্বর আর আসে নাই। আজকে রাতেও যদি না আসে তাহলে কালকে কাজে যাওয়া যাবে। তবে মুশকিল হচ্ছে জ্বর হচ্ছে এমন একটা অসুখ যা যাওয়ার পরেও রেশ ধরে রাখে বেশ কিছুদিন। 

    অন্য একটা কারণেই মনটা খুব খারাপ। আমার মেজপার ননাস মানে আমার দুলাভাইয়ের বড় বোন আজকে মারা গেছে। উনি ক্যান্সারের রোগী ছিলেন, অনেকদিন ধরে কষ্ট করতেছিলেন। কিন্তু এই মৃত্যু তবুও মেনে নিতে ইচ্ছা করে না। আর এই মৃত্যু আমাকে একটা প্রশ্নের সামনে দাঁড় করেয়েছে, আমি রোমানিয়ায় কয়দিন থাকব? আজকে যদি আমার আরও কাছের কারও এমন হয় তাহলে আমি তো এখানেই দাঁড়িয়ে থেকেই মরে যাব! আমার বিদেশের শখ শেষ, কবে ফিরব মনে হচ্ছে এখন শুধু সেই প্লানই করি। 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৫ মে ২০২৩ | ৭৮১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Amit | 163.116.203.89 | ২৬ মে ২০২৩ ০২:৪৮520056
  • আপনার সব কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়া আছে তো ? দরকারে ডাক্তার দেখিয়ে flu শট ও নিয়ে নিন। বাইরে একা থাকলে সাবধানে থাকা দরকার। 
  • যোষিতা | ২৬ মে ২০২৩ ১৯:৪৪520063
  • সাদেক এক্কেরে হোমসিকনেসে ভুগতেছে।
    চীয়ারাপ। এই দুনিয়াটা একটা বেড়ানোর জায়গা। মায়ার টানে জড়িয়ে পড়া যত কম যায়, ততই বেড়ানোর মজা।
  • kk | 2601:14a:502:e060:e9a0:56bf:f6dc:791e | ২৬ মে ২০২৩ ২০:০৩520064
  • এই লাইন দুটো -- "বেঁচে থাকতে হলে ইচ্ছা গুলোকে ডানা মেলতে দিতে হবে। বাস্তবতা আষ্টেপাষ্টে জড়িয়ে ধরে ইচ্ছা গুলোকে দমিয়ে রাখছে। "  আর  "এটাও ঠিক প্রতিটা মুহূর্তই জীবন। এখন এই মুহূর্তে যে কষ্ট অনুভব করছি তা তো আর অযথা না?"
    কী অসম্ভব সুন্দর! আপনার জীবনবোধ আর তা প্রকাশ করার ভঙ্গী দুইই অসাধারণ। কুকুরের গল্পটাও পড়তে খুব ভালো লাগলো। তাড়াতাড়ি সেরে উঠুন। বাকি গল্পের জন্য বসে রইলাম।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৬ মে ২০২৩ ২৩:৪০520066
  • অমিত, আমি সুস্থ আছি এখন। গত দুই রাত, গতকাল আর আজকে জ্বর আসেনি। আজকে ডিউটি করেছি। মনে হচ্ছে ঠিক হয়ে যাবে আস্তে আস্তে। ধন্যবাদ আপনাকে। 
     
    যোষিতা দি, হোমসিকনেসে তো ভুগছিই। মুক্তা আপার মৃত্যুটা কালকে খুব নাড়া দিয়েছে। কেবল দুই মাস ছয়দিন, আরও একটু সময় যাক, হয়ত কমে আসবে সিকনেসটা। আগামী তিন তারিখ জার্মানি থেকে আমার এক বন্ধু আর আরেক ছোট ভাই আসবে ঘুরতে বুখারেস্ট। ওদের সানিদ্ধ্য পেলে আর ওদের সাথে একটু ঘুরতে পারলে হয়ত ভাল লাগবে অনেক কিছুই। বাড়ির ছোট ছেলে, আদর একটু বেশিই পেতাম, তাই মায়া কাটানো একটু কঠিনই আমার জন্য। কিন্তু আমি তো জগত দেখতে বের হয়েছি, মায়া তো কাটাতেই হবে! 
    ভাল থাকবেন। 
     
    kk, প্রকাশ ভঙ্গির কথা জানি না কিন্তু জীবনবোধ সম্পর্কে জানি, আমি জানি আমার জীবনবোধ সুন্দর। অন্য ব্যাপারে জানি না, কিন্তু আমি আমার জীবনবোধ নিয়ে বরাবরই গর্ব বোধ করি। একে নষ্ট করতে চাই না কোনমতেই। ভাল থাকবেন। রোমানিয়ায় আছি, লিখতেও থাকব। আশা করি পড়তে থাবেন।  ধন্যবাদ আপনাকে।  
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন