এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • nripen | 11.39.36.229 (*) | ১৩ অক্টোবর ২০১৫ ১০:২১70044
  • ভালোই, তবে সুপারসিশিয়াল l এ ধরণের বিষয় ইটসেলফ অনেক তথ্য ও বিশ্লেষণ দাবি করে l
    পার্ট 2, 3, 4 করে এগোনো যায় কিনা ভেবে দেখার সাজেশন রইলো
  • avi | 113.24.84.236 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ০৪:৩৮70045
  • লোবোটমি বাতিল হয়ে গেছে প্রায় ৬০ বছর আগে। আর ECT নিয়ে একটাই কথা বলার, আমার নিজের যদি কখনো সাইকোসিস বা বাইপোলার হয়, আমি চাইবো আমাকে যেন ওষুধ না দিয়ে ECT দেওয়া হয়, এটা অনেক বেশি এফেক্টিভ আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন। প্রসঙ্গত, ECT সংক্রান্ত ট্রায়াল গুলো ফার্মা জায়ান্টরা পছন্দ করে না বাজার হারানোর ভয়ে, আর এরা ECT নিয়ে ভয় ছড়িয়ে রাখতেও যথেষ্ট ইনভেস্ট করে।
  • SS | 160.148.14.8 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৩১70053
  • এই নতুন জেনেরশনের অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট (প্রোজাক, প্র্যাক্সিল, জোলোফ্ট ইত্যাদি) নিয়ে সিদ্ধার্থ মুখার্জির (এম্পেরর অফ অল ম্যালাডিস খ্যাত) একটা ভাল লেখা আছে। নিউ ইয়র্ক টাইমসে বেরিয়েছিল। আগ্রহীরা পড়ে দেখতে পারেন।

    http://www.nytimes.com/2012/04/22/magazine/the-science-and-history-of-treating-depression.html?_r=0
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:৩৮70046
  • মানসিক অসুস্থতার চিকিৎসা তবে কোনটা ভালো? আজকাল দেখি প্রচুর লোক ডিপ্রেশনে ভোগেন। একাকীত্ব হতাশা এসবও খুব বেড়ে গেছে সমাজে। বেড়ে গেছে অ্যাংজাইটি। চতুর্দিকে প্রতিযোগিতা। পড়াশুনোয় ভাল রেজাল্ট চাই, নামীদামী চাকরি চাই, এইসব চাই চাই চাই এর ইঁদুর দৌড়ে সবসময় উত্তেজনা ও আতঙ্ক। স্ট্রেস থেকে ভুগছে লোকে। নিয়মিত ঘুমের ওষুধ খায় অনেকে। এগুলো ও তো বিরাট সমস্যা। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখি চিকিৎসার বাইরে চলে যায়।
  • pi | 24.139.209.3 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:১০70054
  • ওঃ, এতক্ষণ বাদে এটাতে কমেন্ট করার বাক্স এল !

    অভিবাবু,গ্রস লিটারেচর রিভ্যুর কথা বলছিলেন, তো যা পাবলিশড হচ্ছে, তাই যদি বায়াসড হয়, পজিটিভ রেজাল্ট যে ট্রায়ালে আসেনি, তার মেনশন না থাকে, রিভ্যু ও তো বায়াসড হবে।

    এটা দেখেছেন কিনা জানিনা, The makers of antidepressants like Prozac and Paxil never published the results of about a third of the drug trials that they conducted to win government approval, misleading doctors and consumers about the drugs’ true effectiveness, a new analysis has found.

    In published trials, about 60 percent of people taking the drugs report significant relief from depression, compared with roughly 40 percent of those on placebo pills. But when the less positive, unpublished trials are included, the advantage shrinks: the drugs outperform placebos, but by a modest margin, concludes the new report, which appears Thursday in The New England Journal of Medicine.

    Previous research had found a similar bias toward reporting positive results for a variety of medications; and many researchers have questioned the reported effectiveness of antidepressants. But the new analysis, reviewing data from 74 trials involving 12 drugs, is the most thorough to date. And it documents a large difference: while 94 percent of the positive studies found their way into print, just 14 percent of those with disappointing or uncertain results did.

    এটা হল কী প্রিন্টে গেছে আর যায়নি, তার বিশ্লেষণ। এখানে আরো বিস্তারিত আছে ঃhttp://www.nytimes.com/2008/01/17/health/17depress.html

    আর এটা অ্যাঞ্জেলা মার্সেলের বুকরিভ্যু। এখানে আগেও একবার এই নিয়ে কথা হয়েছিল। রইলো।
    http://www.nybooks.com/articles/archives/2011/jun/23/epidemic-mental-illness-why/
    অয়্ঞ্জেলা NEJM এর প্রাক্তন এডিটর। এডিটর থাকাকালীন এই জাতীয় স্টাডি নিয়ে ওঁর অভিজ্ঞতার কথাও বলেছেন।

    এখানে একটু দেখতে পারেন, Harvard Medical School’s Dr. Marcia Angell is the author of The Truth About the Drug Companies: How They Deceive Us and What to Do About It. But more to the point, she’s also the former Editor-in-Chief at the New England Journal of Medicine, arguably one of the most respected medical journals on earth. But after reading her article in the New York Review of Books called Drug Companies & Doctors: A Story of Corruption, one wonders if any medical journal on earth is worth anybody’s respect anymore.

    ...Dr. Angell cites the case of Dr. Joseph L. Biederman, professor of psychiatry at Harvard Medical School and chief of pediatric psychopharmacology at Harvard’s Massachusetts General Hospital. She explains:

    “Thanks largely to him, children as young as two years old are now being diagnosed with bipolar disorder and treated with a cocktail of powerful drugs, many of which were not approved by the Food and Drug Administration (FDA) for that purpose, and none of which were approved for children below ten years of age.”

    Biederman’s own studies of the drugs he advocates to treat childhood bipolar disorder were, as The New York Times summarized the opinions of its expert sources, “so small and loosely designed that they were largely inconclusive.”...

    http://ethicalnag.org/2009/11/09/nejm-editor/

    বছর দুই আগে হপকিন্সে একজন প্রফ লেকচারের জন্য ইনভাইটেড ছিলেন। বিষয়, এই অ্যান্টি ডিপ্রেসন্ট ড্রাগ আর তার কী কী সাইড এফেক্ট হতে পারে। যা যা বলেছিলেন, তা এক কথায় ডিপ্রেসিং।
  • Debabrata | 192.69.100.226 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:৪৯70056
  • সাইকিয়াট্রি এমন এক ভজঘটে বস্তু ,যে পখখে মত দেওয়া অসম্ভব-অভি বাবু -যেই হাইপথেসিস কেমিকাল ইমব্যালেন্স এর ওপর ভিত্তি করে এই অসুধ গুলি দাড়িয়ে আছে ,সেই কেমিকাল ইমব্যলেন্স থিওরিটাই ত গত শতাব্দিতে তামাদি -দু পেগ হুইস্কি খাওয়ালে লাজুক ব্যক্তিরও কথা ফোটে কিন্তু সেটা কি কোন চিকিতসার ভিত্তি হতে পারে? কেমিক্যাল ইমব্যালেন্স থিওরি ই তো বাতিল -আর তার ভিত্তিতে তইরি অসুধ এখনো বাতিল নয় কেন -যখন ভুরি ভুরি প্রমান বরতমান অসুধ অকারজকর এবং আত্মহত্যার প্রবনতার জনক
  • Debabrata | 192.69.100.226 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:৪৯70055
  • সাইকিয়াট্রি এমন এক ভজঘটে বস্তু ,যে পখখে মত দেওয়া অসম্ভব-অভি বাবু -যেই হাইপথেসিস কেমিকাল ইমব্যালেন্স এর ওপর ভিত্তি করে এই অসুধ গুলি দাড়িয়ে আছে ,সেই কেমিকাল ইমব্যলেন্স থিওরিটাই ত গত শতাব্দিতে তামাদি -দু পেগ হুইস্কি খাওয়ালে লাজুক ব্যক্তিরও কথা ফোটে কিন্তু সেটা কি কোন চিকিতসার ভিত্তি হতে পারে? কেমিক্যাল ইমব্যালেন্স থিওরি ই তো বাতিল -আর তার ভিত্তিতে তইরি অসুধ এখনো বাতিল নয় কেন -যখন ভুরি ভুরি প্রমান বরতমান অসুধ অকারজকর এবং আত্মহত্যার প্রবনতার জনক
  • avi | 125.187.41.168 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ১০:২৯70057
  • পাই, আগ্রহ বাড়ছে। কিছুটা জানতাম, কিছুটা জানলাম। রিভিউ তে প্রতিযোগী গ্রুপের গল্পও থাকে বলে একটা বায়াস আরেকটাকে কিছুটা কমাবে, ভালো নয়, কম খারাপ। আরেকটা কথা, এইজন্যেই কতকগুলো সরকারি ফান্ডে ট্রায়াল হয়েছিল লাস্ট দশকে, যাতে ওই বায়াস কমানো যায়। আমেরিকায় CATIE বা বৃটেনে CUtLASS. অবিশ্যি সে সর্ষের মধ্যেও ভূত ছিল কি না জানি না। আর ডিপ্রেশনের ওপর STAR-D স্টাডিটা কারা ফান্ড করেছিল মনে পড়ছে না, এত রাতে আর নেট ঘাঁটবো না, পরে দেখছি।
    দেবব্রত এই ব্যাপারটা একটু বিস্তারিত বলুন। কেমিক্যাল ইমব্যালান্স থিওরি বলতে কোনটা বলছেন? মানে প্রতিটা রোগের তো একটু আলাদা আলাদা। সবই কি বাতিল হয়ে গেছে? এগুলোর সাথে কিন্তু কোর নিউরোলজিক্যাল রোগের ব্যাপারটাও জড়িয়ে আছে। সাইকোসিস, পারকিনসন্স, এপিলেপ্সি বেশ ইন্টারলিঙ্কড কিন্তু। একটু রেফারেন্স দিন প্লিজ।
  • nripen | 11.39.38.142 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৩২70047
  • এ য্যান নাত্জামাইয়ের বৌভাতের গয়না! সেঙ্ক ভালো পিশিচন্দ্র তাই নিয়ে পিসিথাক্রুনরে শুধচ্ছে বুচকির জ্যাঠতুতো ননদ l
  • avi | 113.24.84.236 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ১১:০৭70048
  • সে, দেখুন মানসিক রোগ তো একটা নির্দিষ্ট কোনো রোগ না, তাই চিকিৎসাও রোগ এবং রোগের তীব্রতা অনুযায়ী আলাদা হয়। উদাহরণ হিসেবে ওই ডিপ্রেশনের কথাই ধরুন। মাইল্ড ক্ষেত্রে সাইকোলজিক্যাল কাউন্সেলিং যথেষ্ট। তবে এতে সারতে সময় একটু বেশি লাগতে পারে। এতে আপনার কোপিং এবিলিটি, পরিবেশ, প্রত্যাশা, পারস্পরিক সম্পর্ক এসব বিষয়ে দৃষ্টিভঙ্গি মডিউলেট করা হবে। কিন্তু মডারেট থেকে সিভিয়ার ডিপ্রেশনের ক্ষেত্রে সাইকিয়াট্রিস্টের তত্বাবধানে ওষুধ প্রয়োজন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, সাথে কাউন্সেলিং লাগতেও পারে, নাও পারে। এবার ওষুধ প্রসঙ্গে আসি। এই antidepressants সম্পর্কেও অনেক মিথ পপুলার মিডিয়ায় ঘুরে বেড়ায়। মানে, খেয়ে একেবারে জড় ভরত হয়ে যায়, আজীবন খেতে হয়, ভয়ানক সব সাইড এফেক্ট ইত্যাদি। এই ব্যাপারটা শুরু হয়েছিল ষাটের দশকে, সাজ, ফুকো, কুপার এনারা antipsychiatry movement শুরু করার পর, এ নিয়ে কিছু ভালো সিনেমাও আছে। এবং তখনকার আবিষ্কৃত ওষুধের নিরিখে এমন ধারণা করা খুব অসম্ভব-ও না। কিন্তু ১৯৮৭এর পর থেকে ব্যাপারটা পাল্টায়। দুটো ঘটনা ঘটে। এক, বাজারে আসে নতুন জেনারেশনের ওষুধ, SSRI (Fuoxetine, Sertraline, Escitalopram, Paroxetine, Fluvoxamine) & second generation antipsychotics। দুই, ব্রেইন ইমেজিং ও ম্যাপিং অনেক উন্নত হওয়ায় মানসিক বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে গলদটা ঠিক কোন স্থানে, এটা সম্বন্ধে আরো ভালো তথ্যপ্রমাণ আসতে থাকে। সাইকিয়াট্রি ফ্রয়েড ইত্যাদির দর্শন থেকে অনেকটা এভিডেন্স বেসড বিজ্ঞানের দিকে এগিয়ে আসে। এই প্রক্রিয়াটা এখনো চলছে, কারণ animal study করা যায় না বলে মেডিসিনের বাকি বিভাগগুলোর তুলনায় সাইকিয়াট্রি প্রপার সায়েন্স হতে একটু পিছিয়েই আছে বলা যায়।
    যে কথা বলছিলাম। এখন এইসব ওষুধ ও জ্ঞান আসার পর কিন্তু ছবিটা অনেকটাই আলাদা। রোগের রেসপন্স, ওষুধের সাইড এফেক্ট, সব ক্ষেত্রেই। এগুলো আসার পর antipsychiatry movement টাও থিতিয়ে পড়ে, আর তার কিছু প্রবক্তাও নব্বইয়ের শেষদিকে ব্যাপারটা মেনে নেন।
    এবার এখনকার প্রেক্ষাপটে আমি যদি ষাটের দশকের বা তার থেকে অনুপ্রাণিত কোনো লেখা পড়ে এ নিয়ে ভাবতে বসি, আমার কাছে গোটা ব্যাপারটা বিভীষিকা হিসেবেই আসবে সত্যি, এবং উদাহরণ হিসেবেও আমি সেই সময়ের লোকজনের কথাই বলব।
    তবে হ্যাঁ, তা বলে কি আর কারো সাইড এফেক্ট হয় না, বা কোনো পুরনোপন্থী ডাক্তার একগাদা আগের যুগের ওষুধ দেন না, কেউ কি ফার্মা কোম্পানির স্বার্থে একগাদা ওষুধ লেখেন না, সবাই কি সবসময় ঠিক ডায়াগনোসিস করেন? বিচ্ছিন্ন উদাহরণ পাওয়া নিশ্চয় যাবে। কিন্তু ট্রেন্ড ভিন্নমুখী।
    শেষ কথা, ECT, শকথেরাপি। সাইকিয়াট্রি যদি ভিলেন হয়, ই সি টি তার মুখ হিসেবে উঠে আসে বারবার গল্পে, সিনেমায়, আড্ডায়। দেখে মনে হয় অমানবিক অত্যাচার, এথিক্যাল গ্রাউন্ডে বাতিল করা হয়, কন্সপিরেসি থিওরিও বাজারে ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু, সাইকিয়াট্রিতে এর ভূমিকা অনেকটা antibioticsএর প্রথম যুগে পেনিসিলিন আবিষ্কার হওয়ার মতো। তিরিশের দশকে তো ছেড়েই দিন, এখনো আমরা ঠিক জানি না, কিভাবে এটা কাজ করে। কিন্তু, কাজ করে। amazing accuracy। যখন কোনো ওষুধে কাজ করছে না, রেজিস্ট্যান্ট ডিপ্রেশন, সিজোফ্রেনিয়া বা ক্যাটাটোনিয়া, শকথেরাপি লাস্ট রিসর্ট। আর মজার কথা, সাইড এফেক্ট মিনিমাম। বরং যেসব রোগীদের কিছু ওষুধ দেওয়া যাচ্ছে না, যেমন বয়স্ক মানুষ বা গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে antipsychotic, এসব জায়গাতেও ই সি টি হাইলি রেকোমেন্ডেড।
    মেডিক্যাল ড্রাগ ট্রায়াল বা তাদের এফিকেসি ট্রায়াল সম্পর্কে আপনারা জানেন। অনেকসময়েই যে মলিকিউল নিয়ে রিসার্চ করা হচ্ছে, ফার্মা কোম্পানিরা তাদের তুলনামূলক খারাপ দিকগুলো কিছুটা কমিয়ে নিজেদের ব্র‍্যান্ড বেশি প্রোমোট করতে চায়। কিন্তু ই সি টির ক্ষেত্রে সেটাও বলা যাবে না। পরিবর্তে ফার্মা কোংরা ই সি টি আটকাতেই চায়। কিন্তু ই সি টি সংক্রান্ত লিটারেচার দেখলে এর কার্যকারিতা বোঝা যায়, যেটা আবার মিনিমাম সাইড এফেক্ট সহ।
    তবে ই সি টির বিরুদ্ধে লবি অনেকের। ওষুধ কম খেতে হলে বা কমদিন খেতে হলে ফার্মা কোম্পানির ক্ষতি, সাথে রকমারি সাইকোথেরাপি লাগছে না বলে সাইকোলজিস্টের ক্ষতি, ওপিডি বেসিসে ওষুধ দেওয়ার মতো এটা সম্ভব নয় বলে ডাক্তারের ক্ষতি, এবং আগেকার পদ্ধতি দেখতে অমানবিক বলে মানবাধিকারকর্মীদের আপত্তি ও পদ্ধতির কথা শুনলে প্রাথমিকভাবে ভয় লাগে বলে রোগী ও পরিজনদের আপত্তি। তাই এখন মোটামুটি বেশিরভাগ জায়গাতেই আনমডিফায়েড বা ক্রুড ই সি টি ব্যানড। আপাতত এই। :)
  • Debabrata Chakrabarty | 192.69.100.226 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ১১:৫৮70049
  • SSRI (Fuoxetine, Sertraline, Escitalopram, Paroxetine, Fluvoxamine) & second generation antipsychotics। খুউউউউব কার্যকর , ২০০০ সাল থেকে GSK,Paxil বিক্রি করে আসছে খুউউউব কার্যকর , ১৬ই সেপ্টেম্বর ২০১৫ BMJ এই শতাব্দীর ওষুধের ক্ষেত্রে সর্ববৃহৎ কেলেঙ্কারি টি প্রকাশিত করেছে যার গোদা বঙ্গানুবাদ ' শুধু অকার্যকারি তাই নয় আত্মহত্যার প্রবণতা সৃষ্টিকারী' GSK এখন পর্যন্ত $3বিলিয়ন ডলার এর ফাইন দিয়েছে , বাকি বিশ্ব মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে - যারা উৎসুক www,study329।অর্গ দেখে নিতে পারেন -কার্যকারী বলে কার্যকারী ?
  • সে | 204.230.159.203 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ১১:৫৯70050
  • অভির লেখাটায় অনেক তথ্য - কিছুই জানিনা এবিষয়ে তবু আগ্রহ জাগল পড়ে।
    আচ্ছা বাইপোলার ১ ও ২, এর ২ হলেও কি ইসিটি?
  • সে | 204.230.159.203 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ১২:০৬70051
  • সঠিক ডায়াগনোসিস কীভাবে হবে? অনেক ক্ষেত্রে হয় না। পরে লিখছি।
  • avi | 113.24.84.236 (*) | ১৪ অক্টোবর ২০১৫ ১২:৫৯70052
  • ফার্মা কোং তথ্য গোপন এবং বিকৃত করে সেটা তো আম্মো বলছি। কেলেঙ্কারির শেষ আছে না কি? কোনো ফিল্ডেই নেই। কিন্তু SSRI আগের জমানার antidepressants এর চেয়ে বেটার, এটা ঘটনা। যেকোনো হাসপাতালের জেনারেল ট্রেন্ড ফলো করলেই জানা যাবে।
    আর পশ্চিমী দেশগুলোয় ওষুধের ক্ষেত্রে অনেক লবির খেলা চলে। ভারতের মতো নয় যে প্রত্যেক কোম্পানিরই সমস্ত ওষুধ বাজারে আছে। একেকটা মলিকিউল একেক কোম্পানির পেটেন্ট। এবার নিজেরটাকে ভালো দেখানোর পাশাপাশি অন্যেরটাকে ডাউন করার চেষ্টা করা, সেরকমভাবেই গবেষণার ফলাফল দেখানো খুব কমন প্র‍্যাকটিস। তাই একটা দুটো সোর্সের থেকে গ্রস লিটারেচার রিভিউ অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য।
    আর সাইড এফেক্ট নেই, এরকম ড্রাগ আছে বলে শুনি নি। মানুষ কস্ট বেনেফিট রেশিও দেখে চলে।
    সে, বাইপোলার ২ তে ইসিটি অনেক পরে ভাবা হয়। রেজিস্ট্যান্ট হলে, মানে ওষুধে কোনো উপকার না হলে ( এখানে কিন্তু কোনো একটা ওষুধ কয়েকদিন খাওয়া না, adequate drug at the optimum dose for the adequate duration as per guidelines), আত্মহত্যার প্রবণতা বা প্রচেষ্টা থাকলে ইত্যাদি ক্ষেত্রে ভাবা যায়। জিনিসটা খুব individualizedও বলতে পারেন।
  • Debabrata Chakrabarty | 132.162.189.62 (*) | ১৫ অক্টোবর ২০১৫ ১০:০২70058
  • ধারাবাহিক এর এক পরিকল্পনা আছে ,যদি অভয় দেন,কিন্তু যেহেতু ব্লগ -পরিসর সিমিত ,তাই বিসয় টি এযুগ ওযুগ ওভারল্যাপ করতে পারে-ইন্সুলিন শক থেকে ডেরিডা এবং ফোকাল্ট,বিটোফেন থেকে ওটিসিম ,তথ্যসংগত কিন্তু এই লিঙ্ক বা ওই কোট নিরভরতা কম ।মনে হয় আগামি শনিবার আর একটু বিস্তারিত একটি লেখা পোস্ট করা সম্ভব।
  • | 127.194.17.106 (*) | ২৬ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৩৩70059
  • এটাতেও মনে হচ্ছে যে পূজোতে সবাই ভয়ঙ্কর আমোদে ব্যস্ত, বা আমোদে ভয়ঙ্কর ব্যস্ত। দেবব্রত, আপনার ধারাবাহিক কি পূজোসংখ্যাতে বেরবে, নাকি রেগুলার ইস্যুগুলোতে?

    পাই, আপনার লিঙ্কে দেওয়া বুক রিভ্যুতে
    "A large survey ... found that an astonishing 46 percent met criteria established by the American Psychiatric Association (APA) for having had at least one mental illness within four broad categories at some time in their lives" প্রমাণ করে আমেরিকানরা পাগল। বাই ডেফিনিশন।
    তবে অ্যাঞ্জেলা মার্সেল বেশ গোলমেলে লোক। দেখুন কী বলছেন--
    "The shift ... to drugs as the dominant mode of treatment coincides with the emergence over the past four decades of the theory that mental illness is caused primarily by chemical imbalances in the brain...That theory became broadly accepted ...in 1987...
    Is the prevalence of mental illness really that high and still climbing? Particularly if these disorders are biologically determined and not a result of environmental influences, is it plausible to suppose that such an increase is real?"

    বায়োলজিক্যাল ডেটারমিনেশন এত সহজে উচ্চারণ করলেন কীভাবে? "mental illness is caused primarily by chemical imbalances" যদি প্রমাণ করে যে these disorders are biologically determined and not a result of environmental influences তাহলে আমার অম্বলের রোগে আমি তেলেভাজা খাব দুধ দিয়ে, এবং ডায়াবেটিসে রসগোল্লা গিলব, গিলবই। কেননা এটা প্রমাণিত যে অম্বল আর ডায়বেটিস caused primarily by chemical imbalances, তাহলে এটাও অটোম্যাটিকালি প্রমাণিত যে এই রোগগুলো biologically determined and not a result of environmental influences -- অতএব দুধ-তেলেভাজা বা রসগোল্লা জাতীয় এনভায়োরনমেন্টাল ইনফ্লুয়েন্সকে আমি হ্যাক-থুয়াচ্ছি।

    মানছি আসল থ্রেডের সঙ্গে অ্যাঞ্জেলা মার্সেলএর বুক রিভ্যুর তেমন সম্পর্ক নেই। কিন্তু মার্সেলের এমনধারা অশিক্ষিত উচ্চারণ বলে দেয়, সাবধান হন, এ রিভ্যুয়ার ন্যু ইয়র্ক রিভ্যু অব বুকস-এ লিখছে বলেই একে সিরিয়াসলি নিতে হবে, তেমন কথা নেই।
  • avi | 113.24.86.12 (*) | ২৬ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:০৪70060
  • ভালো দেখিয়েছেন। পরে এ নিয়ে আরো আলোচনার ইচ্ছে রইলো।
  • | 127.194.17.106 (*) | ২৬ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:০৬70061
  • পাই, avi, আমাদের একটা বড় সমস্যা হল পাবলিকেশন বায়াস।
    পাবলিকেশন বায়াস শুধু পাবলিকেশন বায়াস নয়, সেটা প্রি-পাবলিকেশন বায়াসও বটে। কেননা, যদি গবেষক জানে ওষুধ কাজ করে না-- এমন ট্রায়াল করলে সেটা প্রকাশই হবে না, তাহলে সে নিজেই চুরি-জোচ্চুরি করে 'পজিটিভ আউটকাম' দেখিয়ে দেবে।
    তবে এর খানিকটা প্রতিকার হয় যদি ট্রায়ালএর সমস্ত কায়দাকানুন আগেভাগেই পাবলিক ডোমেনে চলে আসে, আর তারপর যদি স্রেফ নঞর্থক ফলের জন্যই সেটা ছাপা হবে না, এমনটা না হবার গ্যারান্টি থাকে।
    সেটা কিন্তু হচ্ছে।
    http://www.icmje.org/recommendations/browse/publishing-and-editorial-issues/clinical-trial-registration.html বলছে
    Briefly, the ICMJE requires, and recommends that all medical journal editors require, registration of clinical trials in a public trials registry at or before the time of first patient enrollment as a condition of consideration for publication.
    পুরো ডকুটা পড়লে দেখা যাবে, সমস্ত ট্রায়ালকে আগেভাগেই ধরে বেঁধে দেওয়া হচ্ছে, যাতে নেতিবাচক ফলের ট্রায়ালগুলোকে কেউ ইচ্ছেমাফিক চেপে না দিতে পারে।
    "The purpose of clinical trial registration is to prevent selective publication and selective reporting of research outcomes, to prevent unnecessary duplication of research effort, to help patients and the public know what trials are planned or ongoing into which they might want to enroll, and to help give ethics review boards considering approval of new studies a view of similar work and data relevant to the research they are considering."
    সব জার্নাল ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ মেডিক্যাল জার্নাল এডিটরস তথা ICMJE তে নেই, সেটা সত্যি। কিন্তু এই রেজিস্ট্রেশনএর জন্য চাপ বাড়ছে। বিশ্বস্বাস্থ্যসংস্থা-র চাপও আছে -- http://apps.who.int/iris/bitstream/10665/76705/1/9789241504294_eng.pdf দেখতে পারেন।

    আসলে নানারকম টানাপোড়েনের জায়গা হল ড্রাগ ট্র্যায়াল। সব সমস্যার সমাধান হয় নি, হওয়া আদৌ সম্ভব কিনা সন্দেহ। তাই বলে ইতিবাচক ডেভলপমেন্টগুলো না দেখে থাকতে হবে, এমন তো নয়!
  • debabrata | 192.66.59.34 (*) | ২৮ অক্টোবর ২০১৫ ০১:৪৪70062
  • যাক 'জ' এসে পরেছেন ,কিছু নুতন তথ্য এবং ব্যাখা পাওয়া গেল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন