সেই বাল্যকাল থেকে নেতাজী আমার কাছে একজন আদর্শ পুরুষ। শুধু আমার বলি কেনো, সমগ্র পৃথিবীবাসীর কাছেই। কেউ তাঁর পায়ে মাথা নত করেন তো কেউ তাঁর ভয়ে কাঁপে। কেউ এখনও পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেননি যিনি নেতাজীকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতে পারেন। সেই নেতাজী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের সাহায্য নিয়েছিলেন। জাপানের সেনার সাথে একজোট হয়ে আজাদ হিন্দ ফৌজের সেনানীরা যুদ্ধ করেছিল। ফলে সেই জাপান সম্পর্কেও ছোটবেলা থেকেই ... ...
নিবারণ সাহা আগের রবিবার কি একটা ঝঞ্ঝাটে পড়ে কথা রাখতে পারেনি। এ রবিবারে কিন্তু তার কথার নড়চড় হল না। সকাল সাড়ে নটার মধ্যে সে নিতাইবাবুর বাড়ি এসে হাজির হল। ----- ' হ্যাঁ ... চলেন নিতাইবাবু ... আজ আর এদিক ওদিক করব না একদম ইয়ে ছিলাম। সিঁথির দিকে দুটো জমি দেখাব ... ' ----- ' ঠিক আছে একটু বসুন ... এক কাপ চা খান আমি চান করে আসছি ... ' ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে। বেশি দেরি করবেন না কিন্তু ... ...
সময়টাই খারাপ যাচ্ছে। পরশু একটা হাল্কা করে অ্যাক্সিডেন্ট হল, আর কাল দেখলাম বার্বি। দেখে যা বোঝা গেল, ম্যাটেল, সেই একচেটিয়া বহুজাতিক কর্পোরেশন যারা বার্বিডল বানায়, নিজেদের একটা ঘন্টাদেড়েকের অতি অখাদ্য বিজ্ঞাপন বানিয়েছে। নিজেরা বানায়নি, অন্য আর এক কর্পোরেশনকে বানাতে দিয়েছে। তারা বিপননের আদর্শ কৌশল হিসেবে ভাড়া করেছে কয়েকজন মহিলাকে। গপ্পো লিখতে আর নির্দেশনা করতে। তারপর "নারীবাদী" ট্যাগ লাগিয়ে বেচে দিয়েছে। এবার দুনিয়া-জুড়ে যা হয়, ট্যাগ লাগতেই মিডিয়া- সোশাল-মিডিয়া উত্তাল। একদিকে রক্ষণশীলরা বার্বি পোড়াচ্ছে, তাদের মাথায় গোবর এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। অন্যদিকে "সহজে নারীবাদ শিখুন" বলে লেফট এবং লিবারালরা হইচই লাগিয়ে দিয়েছে। হট্টগোলে পাড়া মাথায়, কিন্তু বস্তু যা নেমেছে, ভালো-মন্দ ... ...
মানুষ সভ্য হলেও তাদের মনের গহনে লুকিয়ে থাকা যে আদিম ও অশুভ শক্তি, তা-ই এর মূলে। র্যাগিং নামক ব্যাপারটি শুধু শিক্ষাক্ষেত্রে নয়, সমাজের অনেক ক্ষেত্রে প্রচলিত। আমাদের শ্রেণিবিভক্ত সমাজব্যবস্থায় র্যাগিং একটি সামাজিক ব্যাধি। এই ব্যাধি আসলে দুর্বলের উপর সবলের অত্যাচার। সবলরা দুর্বলের উপর অত্যাচার করে এক ধরনের আনন্দ পায়। মানসিক দিক থেকে র্যাগিং করে এক শ্রেণির মানুষ আনন্দ পায়। বলাবাহুল্য যারা প্রথম বছর র্যাগিং-এর শিকার, পরের বছর তারাই আবার নবাগতদের র্যাগিং করে। এ যেন সেই কথাকেই স্মরণ করিয়ে দেয়—বউ অবস্থায় যে মার খায়, শাশুড়ী অবস্থায় সে-ই মার লাগায় বেশি ।শুধু যাদবপুরে নয় , সমাজে নানান ধরনের র্যাগিং প্রচলিত আছে। যেমন - (১) শিক্ষাক্ষেত্রে ... ...
এই লেখাটি হলো স্বপ্নদ্বীপের মর্মান্তিক মৃত্যুকে ঘিরে যে পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে তাই নিয়ে দ্বিতীয় এবং অন্তিম পর্ব । একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর এক সার্বিক ও হিংস্র আক্রমণের নিদর্শনের ছবি ।শেষ ৭-৮ দিন ধরে এক পরিকল্পিত এবং সঙ্গবদ্ধ আক্রমণ নেমে এসেছে এই রাজ্যের শীর্ষস্থানে থাকা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর । এই আক্রমণের বৈশিষ্ট ও রাজনৈতিক চরিত্র কি এবং সেটি কেন তৈরি হয়েছে তাহা নিয়ে আলোচনা খুব জরুরি ।একটু ফ্ল্যাশব্যাকে চলে যাই আমরা ২০১৬ সালে , কলকাতার বদলে শহরটাকে করে দিন দিল্লি এবং বিশ্ববিদ্যালয়টিকে যাদবপুরের বদলে করে দিন জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় (JNU) । সেইসময় পরিকল্পিতভাবে এক হিংস্র উন্মাদনা গোটা দেশজুড়ে তৈরী করা হয়েছিল জেএনইউ ... ...
এটি প্রচন্ড দুর্ভাগ্যের যে - একটি মর্মান্তিক ঘটনার প্রয়োজন হয়, একটি তরতাজা প্রাণের বিসর্জনের দরকার হয় গোটা একটি সমাজ, শিক্ষা-সম্প্রদায়কে জাগিয়ে তুলতে। আবার চিল, শকুন, হায়নাদের মুখোশ এবং খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসার সুযোগ করে দেয় এই ধরণের হৃদয়বিদারক ঘটনা । এই শহর তথা গোটা রাজ্য এবং দেশ জুড়ে আলোড়ন ফেলে দিয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকস্তরের প্রথম বর্ষের ছাত্র স্বপ্নদ্বীপ কুন্ডুর মৃত্যু। স্পষ্টত এই মৃত্যুর কারণ হলো এক পুরোনো বর্বর সংগঠিত অপরাধমূলক ব্যাধি যার নাম ৱ্যাগিং। এর আগেও ... ...
সেই ছেলেটা—————সুপ্রিয়া চৌধুরী—————সেই ছেলেটা,—ছিলো অনেক স্বপ্ন যে তার,শান্ত গ্রামের পরিবেশ কে জানিয়ে বিদায়,পিতা মাতার স্নেহের মোহ ত্যাগ করে সে বেরিয়ে পড়ে অনেক কষ্টে, অনেক আশায়,-স্বপ্ন যে তার অনেক বড়,-- করতে সাকার !!জানতো কি সে ?শহরের ওই গমগমে ভাব,ওৎ পেতে রয় দু পায়ের ওই জন্তুগুলো করবে বলে সরল মনের স্বপ্ন শিকার ?জন্তু ও নয়,- বীভৎসতার রূপ যে এরা,শিক্ষার মিছে মুখোশ পরে ঘুরছে কারা ?অমানবিকতা, অশালীনতার নেশায় এরা বেদম খুশী-সহজ সরল ছোট্ট ছেলের স্বপ্নগুলো ভাঙলো এরা এক নিমেষে !স্বপ্ন কোথায় হারিয়ে গেলো !আর ফিরে তো আসবে না সে !বিশাল আকাশ ছোঁয়ার আশায়জানতো না তো-দু দিনেই সে,- 'তারা' হবে ওই আকাশে !!অপরাধী জন্তুগুলো ! লজ্জা, ঘৃণা, ভয়ে,- কই ! কাঁপলো না তো প্রাণ তোদের,কাঁদলি না কেউ আফসোসে ? শাস্তি এবার হবেই তোদের । আর হবে না ঘরে ফেরা !দেড়শো কোটী মানুষের এই অভিশাপে,কি মনে হয় ? বাঁচবি তোরা ??————————
ঘটনা ১ – সামনের মাসে বিয়ে বেরুবাড়ীর মেয়ে রামেলার (নাম পরিবর্তিত)। পাত্র ভিনরাজ্যে বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত। কিন্তু রামেলার মন ভালো নেই। বেসরকারি নার্সিং ট্রেনিং এর কোর্স করে একটা নার্সিং হোমে কাজ করে সে। বিয়ের পর চলে যেতে হবে বরের কর্মস্থলে। শ্বশুরবাড়ির ইচ্ছে নেই বউ চাকরি
মন খারাপি মেঘলা দিনে মন্থরাটা আসেহন্যে হয়ে খুঁজে বেড়ায় ত্রেতা'র অযোধ্যাশুধায়,-এখন কেমন করে পাঠাই বনবাসেচারিদিকে বৃক্ষ নিধন,নির্বিচারে হত্যা!? 'মগজে তোর কিছুই কি নেই ষড়যন্ত্র ছাড়া-ত্রেতা থেকেই ডোবা খানা ভর্তি কচুরিপানা!''বাপু হে,কলি যুগে ষড়রিপু'র তীব্র মাথাচাড়াজঙ্গল টা সাফা করে রাজ করছে হায়না।'ভয়ঙ্কর ঝড় আসছে, এইবেলা তুই পালা মন্থরা কয়,-ঝড় নয়রে ভাসিয়ে দেবে ধরা;কাব্য করা শিকেয় এবার ,পরা বাস্তবে তালা কে জানে, কোন যুগের পরে মনুষত্বে ফেরা!? ... ...
কানাই সিকদার করিতকর্মা লোক। সে বিয়ের ঘটকালি থেকে শুরু করে মিউনিসিপ্যালিটির পারমিট বা ছোটখাট মামলার জন্য উকিলের জোগান দেওয়া সব কাজেই সে বেশ দড়। সুমনাদের বাড়িতে কানাইবাবুর যাতায়াত অনেকদিনের। আসলে কানাই হল সুমনা, চন্দনা, বন্দনার মামারবাড়ির দিককার চেনাশোনা লোক। মানে, সুমনাদের মা বাসন্তীদেবীর চেনা লোক বিয়ের আগে থেকেই। তার বাবার সঙ্গে বেশ খাতির ... ...
শিবপুর প্রেসিডেন্সি ধ্বংস প্রাতিষ্ঠানিক। তাতেও কাঙালিদের সায় । শিবপুর কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে গেলে নাকি ভালো হবে।দেশের আইআইটিগুলো থাকা সত্ত্বেও শিবপুরের নাম ছিল দেশে সর্বোচ্চমানের। দেশের দ্বিতীয় ভালো প্রতিষ্ঠান ছিল।এখন?প্রেসিডেন্সি কলেজ ছিল মানবিক বিদ্যায় দেশের সেরা প্রতিষ্ঠান।বিজ্ঞানে দ্বিতীয়।কোনওবার সেন্ট জেভিয়ার্স কোনওবার সেন্ট স্টিফেন্স হতো প্রথম বা দ্বিতীয়।লোকে, বললো, বিশ্ববিদ্যালয় ও স্বশাসিত হলে ভাল্লো হবে। এখন ১৫০-র মধ্যেও আসে না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যাদবপুর এখনও দেশের চার নম্বর প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ragging বিরোধিতার নামে যাদবপুর ... ...
আমি জানি না, এই গ্রুপের পরিচালক গণ যাদের অন্য নাম অ্যাডমিন, তারা পাঠকের মন্তব্যের ভাষা প্রয়োগ নিয়ে, মাথা ঘামান কি'না। যদি না ঘামান, তাহলে গুরুচন্ডালীতে আর লিখব না। আর যদি ঘামান, তাহলে তা করে দেখান।
দৃশ্য ১।- ফার্স্ট ইয়ার? জামাকাপড় খোল, তারপর কথা।- দেখুন, র্যাগিং ইজ নট অ্যালাউড।- বিলকুল অ্যালাউড। কে বলেছে তোকে অ্যালাউড না?এরপর ছেলেটির জামাকাপড় খোলানো হয়। আরও একদল ছেলের সঙ্গে নাচতে বাধ্য করা হয় প্রকাশ্যে। জামাকাপড় পরা সিনিয়াররা মজা দেখতে থাকে সামনে এবং উপর থেকে। দৃশ্যটা আমার বানানো না। "মুন্নাভাই এমবিবিএস" এর। ২০০৩ সালের সুপারহিট সিনেমা। একটা মেডিকাল ... ...
লাইটহাউসে অনিমেষদের সিনেমা দেখতে যাওয়া এ সপ্তাহে হল না কারণ উৎপলের বাবা একটু অসুস্থ হয়ে পড়লেন। যে কারণেই হোক মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন। এক মিনিটের মতো অজ্ঞান অবস্থায় ছিলেন। ডাক্তার হরিপদ মিত্র এসে তাকে সবরকম পরীক্ষা করে বললেন, ' ব্লাড প্রেসারটা একটু হাই আছে ... একটা ই সি জি করিয়ে নেওয়া ভাল ... পাঁচমাথার মোড়ে সাধনা ঔষধালয়ের ওপরে একটা ক্লিনিক আছে ... ভালই করে। এখন থেকে প্রেসারের ... ...
বন্দিনী কবিতা ————— সুপ্রিয়া চৌধুরী ————— বন্দিনী তুমি কবির ভাষায় কখনো মখমল মোলায়েম আস্তরণে ঢাকা, কখনো বা বাস্তবতার নগ্নদৃশ্যে লজ্জিতা, তুমি কুন্ঠিতা - প্রতিবাদের শব্দে জাগাও রন্ধ্রে
স্বপ্নদীপের মৃত্যুর পর থেকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে নানা রকম কর্কশ সমালোচনা, গালিগালাজ, শোক পালন, মিটিং মিছিল ইত্যাদি হয়ে চলেছে। স্বপ্নদীপের হত্যা/মৃত্যু সম্পর্কে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের ও ছাত্রসমাজের সার্বিক গাফিলতি ও নৈতিক দায় রয়েছে, এ বিষয়ে কোন সংশয় নেই। এহেন ঘটনা দেশের নানা IIT তেও ঘটে থাকে এবং এই বিষয়ে সচেতনতা প্রসার ও প্রশাসনিক কঠোরতা অবশ্যই প্রয়োজনীয়। কিন্তু দৈনিক আবেগ ও মতামতের মন্থন ... ...
ষোলো শো চৌতিরিশে কয়েক মাসের যাত্রা শেষে লাহোর থেকে শ্রীনগরে ঢুকে বা তার আগেই বাদশাহ শাজাহান কাশ্মীর -ই জান্নাত নজির - স্বর্গীয় কাশ্মীরের অপূর্ব কোন জলপ্রপাতের ধারে ঘোড়া থামান। উপভোগ করেন ফুটে থাকা ফুলের খুশবু তখন সেই যাত্রা বিরতিতে পায়ে চলা নোকর-নকরানি আর সেপাই লস্কর হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। তবে কাশ্মীরের ঠাণ্ডা হাওয়া আর ফুলের খুশবু সবার জন্যই। তাঁরাও বলে ওঠেন কাশ্মীর-ই বেনজির - অতুলনীয় কাশ্মীর।কাশ্মীর সম্পর্কিত স্বর্গীয় ন্যারেটিভ তৈরি করে চলে রাজা-প্রজা সবাই মিলে। পনেরোশো ছিয়াশিতে কাশ্মীর দখল করলেন আকবর। আর বাপ-ঠাকুরদার ঐতিহ্যে, আকবর-জাহাঙ্গীরের ঐতিহ্যেই অপূর্ব সব গোলাপের চমন-বাগান তৈরি করেন শাজাহানও। ডাল লেকের ধারে অপূর্ব সেই সব বাগান তৈরি করে প্রকৃতিকে পোষ মানিয়ে, অধিকার করা ... ...
র্যাগিং একটি সম্মিলিত অন্যায় তো বটেই, অনেকগুলো কারণের সম্মিলিত প্রভাবও বটে। আমি মনে করি র্যাগিং বৃহত্তর অর্থে একরকম ধর্ষণ; প্রত্যেক মানুষের মনে একজন র্যাগার, একজন ধর্ষক থাকেই, যে আসলে ক্ষমতাহীনের ওপর নিজের ক্ষমতা দেখাতে চায়, যা খুশি করতে, করাতে, দেখতে চায়। স্বাভাবিক অবস্থায় মানুষ নিজের এই সত্ত্বাকে নিয়ন্ত্রণ করে কিন্তু অনুকুল পরিবেশে এই সত্ত্বা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। কাছাকাছি বয়সের কিছু ছেলে একসঙ্গে হলে এবং জুনিয়ররা ... ...
“উচ্চভ্রূ নয়, সাধারণ পাঠকের জন্য বিভিন্ন সময়ে রচিত এই নির্বাচিত প্রবন্ধগুলি একসঙ্গে প্রকাশিত হলে সেটা কারুর কাজে লাগতে পারে মনে করেই এই বইয়ের পরিকল্পনা। চুরমার হতে থাকা আজকের এই পৃথিবীতে এগুলির মধ্যে কোনও গোপন অন্তঃসূত্র পাওয়া যাবে ভাবতে চাই।” শ্রীযুক্ত চিন্ময় গুহের কাছে আপামর বাঙালী পাঠকসমাজের কৃতজ্ঞ থাকা উচিৎ। এই নিয়ে আমি ওনার তৃতীয় বইটি পড়লাম। বই না বলে ‘ছাত্রবন্ধু’ বলা ভাল। ফরাসী সাহিত্যের যত দিকপাল আছেন তাদের ... ...
সভ্য মানুষের সবচেয়ে বড় অহংকার আইন। তা নাকি সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। কিন্তু আইন হল মানুষের তৈরি সবচেয়ে বড় প্রসহন। যা প্রতিদিন অভিনীত হয়। পৃথিবীর প্রতিটা প্রান্তে, প্রতি মুহূর্তে। প্রতিটা মানুষ এর অভিনেতা-অভিনেত্রী। এখানে শুধু দুধরনের চরিত্র আছে। কিন্তু তারা কেউ নায়ক-নায়িকা বা খলনায়ক-খলনায়িকা নয়