এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আমি কি নিজেকে ভালো শিক্ষক (না কি বলব জ্ঞানার্জন সহায়ক) বলে মনে করি?

    Salil Biswas লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৭ জুন ২০১৫ | ৪১৪৭ বার পঠিত
  • যে কোনো শিক্ষকের ক্ষেত্রেই একথাগুলো প্রযোজ্য, বিশেষ করে প্রযোজ্য শ্রমজীবীর শিক্ষাব্রতীদের (আমার নিজের তো বটেই) সম্পর্কে।

    এই প্রশ্নগুলো/কথাগুলো মাথায় এল বলে লিখে ফেললাম। আপনাদের কী মনে হয় জানতে পারলে একটা আলোচনা করা যেতে পারে।

    ১) আপনি কি বাচ্চাদের অপছন্দ করেন? যে বয়সের বাচ্চাদের আপনি পড়ান তাদের মধ্যে থাকার সময় আপনি কি আনন্দ পান? না কি বিরক্ত বোধ করেন?

    ২) যে বিষয়টি আপনি পড়ান তা কি আপনার ভালো লাগে, না কি, ক্লান্তিকর মনে হয়? ‘বিষয়টি কেন পড়ান’, জিগ্যেস করলে আপনি এই উত্তরগুলোর কোনটা দেন – ‘সিলেবাসে আছে তাই’; ‘পরীক্ষায় আসবে তাই’; ‘কী-ই বা আর পড়াবো তাই’; ‘এগুলো ওদের জানা দরকার তাই’; ‘এগুলো ওদের শেখাতে চাই তাই’; ‘ওরা জ্ঞানার্জন করতে চাইছে, যৌথতায় উত্তরণের চেষ্টা করছে, সেখানে আমি অনুঘটক (সব বিষয়ের ক্ষেত্রেই) হিসেবে থাকতে চাই তাই’।

    ৩) আপনার বিষয়টি আপনি সম্যক জানেন? পড়ানোর পদ্ধতি বা ক্লাসে আচরণ (আপনার এবং শিক্ষার্থীদের) বা মূল্যায়ণ (পরীক্ষা নয়) নিয়ে আপনি যা যা বলেন তা আপনি পুরো বিশ্বাস করেন? না কি সকলে যা বলছে তাই আপনি মেনে নেন।

    ৪) আপনি কি ক্লাসের একটা বড় অংশের দিকে খুব একটা নজর দেন না? বকুনি দেবার সময় ছাড়া? আপনি কি জনাকতক বাধ্য, উৎসাহী, মনোযোগী ছাত্রদের নিয়ে ব্যস্ত থাকেন?

    ৫) ‘আমার কিছু আসে যায় না’-গোছের মনোভাব নিয়ে পড়াতে যান? ‘তোরাই পাশ বা ফেল করবি – আমার আর কী?’ – এই কথাটা ছাত্রদের কখনো আপনি বলেন? ছাত্রদের সঙ্গে ব্যক্তিগত মানবিক স্তরে পারস্পরিক আদানপ্রদান (যাকে তথাকথিত ‘ভালো’ বাংলায় বলে ‘মিথষ্ক্রিয়া’) কেমন? আপনি পড়াবার দৈনন্দিন বিষয় ঠিক করেন কী ভাবে? যৌথ ভাবে পূর্বনির্ধারিত ও পরিকল্পিত ছক অনুসারে। না কি, যেদিন যা মনে হয় সেই মত?

    ৬) নিজেকে আপনি জানেন তো? চেনেন তো? আধ্যাত্মিক কোনো কিছু বলা হচ্ছে না, নিছক নিজের ভাবনা-চিন্তাকে যথাসম্ভব পরিষ্কার করে জানার কথা বলা হচ্ছে। সেই জানা নিশ্চয় গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু তার চাইতে গুরুত্বপূর্ণ হল খুব ভালো করে জানা যে কেন আপনি এখানে পড়াতে এসেছেন, কী পড়াতে এসেছেন, আর কী ভাবে কী পদ্ধতিতে পড়াতে এসেছেন। মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক বা উচ্চতর পাশ-ফেলের পড়া কি ততটুকুই যতটুকু না হলে চলবে না, না কি ওইটাই সব?

    ৭) কী প্রয়োজন? একটা সুচিন্তিত শিক্ষাভাবনা। শিক্ষাদর্শন কথাটা একটু বেশি ভারী শোনায়। যে সব কথা নিয়ে ভাবতে হবে সেগুলো এই রকম – কাকে শিক্ষা? কার জন্য শিক্ষা? কী শিক্ষা? কী জন্য শিক্ষা? কেন শিক্ষা? কোথায় শিক্ষা?

    ৮) কী প্রয়োজন? ভাবা দরকার, শিক্ষা সম্পর্কে আপনার মনে যে সব গভীরভাবে প্রথিত ধারণা আছে (থাকাই স্বাভাবিক) সেগুলি নিয়ে কিছু দ্বিধা আছে কি আপনার মনে? শিক্ষা-শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও তাদের প্রকৃতি, আন্তঃসম্পর্ক নিয়ে আপনি ভাবেন কি? কোন কোন বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে আপনি কী ভাবেন? আরও বড় কথা, বিদ্যালয়-ব্যবস্থা, তার সামাজিক ভূমিকা, বা আদৌ কোনো তার ভূমিকা আর আছে কি না, এবিষয়ে ভাবেন কি আপনি? নিশ্চয় ভাবেন, নইলে আপনি শ্রমজীবী বিদ্যালয়ে পড়াতে এসেছেন কেন। সেই ভাবনাকে সুগঠিত রূপ দেবার কাজে আপনার ভূমিকা কী?

    ৯) আপনি কি আপনার বিষয় পড়ানোর পদ্ধতি এমনভাবে সাজিয়ে নেন যাতে আপনার সহ-শিক্ষাব্রতীরা তা সহজেই আত্মস্থ করে প্রয়োগ করতে পারেন?

    ১০) আপনি কি মনে করেন শিক্ষার্থীর মনোজগতে শিক্ষাবস্তুকে আবশ্যকীয় করে তোলা, তার সামাজিক ও ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয়তাকে চেতনায় গভীর বিশ্বাসের স্তরে নিয়ে যাওয়া সম্ভব? শিক্ষক হিসাবে আপনি কি অজানা থেকে জানার জগতে যাওয়ার জন্য সাঁকো তৈরি করে দিতে পারবেন বলে মনে করেন?

    ১১) আপনার কি মনে হয় কোনো ছাত্রকে পিছনে ফেলে বাকি সকলের এগিয়ে যাওয়া উচিত? সত্যি কি কোনো ছাত্র এত পশ্চাৎপদ হতে পারে যাকে ‘খারাপ’ বলে ‘ফেলু’ ছাত্র বলে দেওয়া যেতে পারে? না কি শিক্ষকের কাজ এক একজন ছাত্রের যে এক একটা পছন্দ আর জোরের এলাকা থাকতে পারে যেটা খুঁজে বার করে প্রত্যেককে একসঙ্গে এগিয়ে নিয়ে যায়? মনে হয় কি যে এক একজন ছাত্রের এগোনোর গতি এক এক রকম হতে পারে নানা কারণে? গতির সেই বিভিন্নতা চিহ্নিত করা শিক্ষকের দায়িত্ব?

    ১২) আপনার কি মনে হয় – ক) শিক্ষকদের প্রত্যেক ছাত্রের সংস্কৃতি সম্পর্কে সংবেদনশীল হতে হবে? খ) শিক্ষকদের মানা দরকার যে প্রত্যেক ছাত্রই সফল হতে পারে, তার নিজস্ব লক্ষ্যে পৌঁছতে পারে? গ) শিক্ষককে শিক্ষার্থীদের এক সম্প্রদায় গড়ে তোলার চেষ্টা করা উচিত? ঘ) শিক্ষকদের সব সময় নতুন কিছু শেখার জন্য তৈরি থাকা দরকার? ঞ) শিক্ষণ পদ্ধতিতে সব সময় বৈচিত্র আনার চেষ্টা করা উচিত? চ) প্রত্যেকটি ছাত্রকে ঘনিষ্ঠ ভাবে চেনা উচিত? তাদের পরিবারগুলির কাছাকাছি যাবার চেষ্টা করা উচিত? ছ) নিজেরা চিন্তাশীল আর অন্তর্মুখী হয়েও ছাত্রদের জন্য মন খোলা হওয়া উচিত?

    ১৩) শিক্ষকদের প্রযুক্তিগত প্রকৌশলগত দক্ষতা – অন্তত কাজ চালাবার মত – থাকা উচিত?

    ১৪) মনে হয় কি যে শিক্ষকরা কখনই
    নিজেদের বিচারকের আসনে বসাবেন না।
    ‘নীতিবাগীশ’ (কদর্থে) হবেন না।
    শিশু বা কিশোর কিশোরীদের কাণ্ডকারখানায় সহজে আশ্চর্য/তাজ্জব হবেন না।
    নিজেদের পরিত্রাতা মনে করবেন না।
    ছাত্রদের উপরে নিজেকে বিজেতা মনে করবেন না।
    ছাত্রদের উপকার করছেন মনে করবেন না।

    মনে হয় কি যে শিক্ষকরা সব সময়েই

    ছাত্রদের আত্মসম্মান আত্মনির্ভরতা বাড়াতে, আরও মানবিক হয়ে উঠতে, যৌথতায় বিশ্বাসী হয়ে উঠতে সাহায্য করাই নিজের কাজ বলে মনে করবেন।
    জ্ঞানার্জনে সাহায্য করতে পেরে আনন্দিত বোধ করবেন।
    কখনোই নিজেকে ‘ক্ষমতা’র আসনে বসাবেন না।
    প্রশ্ন করা, আত্মসমালোচনা করায় উৎসাহ দেবেন।
    নিজেও তাই করবেন প্রতি মুহূর্তে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৭ জুন ২০১৫ | ৪১৪৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • aranya | 154.160.98.93 (*) | ১১ জুন ২০১৫ ০৯:০৮67517
  • এই সুইপিং জেনারালাইজেশন, কেউ ছোটবেলায় মার খেলে আর তাই নিয়ে উপদেশ শুনলে সে বড় হয়ে র‌্যাগিং বা রেপ সমর্থন করবে - এসব কি আতোজ সিরিয়াসলি লিখছে? !!

    মানুষ সম্বন্ধে এত সহজে এমন একটা কার্য-কারণ সিদ্ধান্তে আসা যায়?
  • Atoz | 161.141.84.175 (*) | ১১ জুন ২০১৫ ০৯:১৮67518
  • অরণ্যদা,
    কোনো ব্যক্তি না, কারুর সম্পর্কে না, আমাদের সমাজের ওভার-অল গড় ট্রেন্ড বিষয়ে একটা পর্যবেক্ষণমাত্র।
  • cm | 127.247.96.62 (*) | ১২ জুন ২০১৫ ০২:০৮67519
  • "বড়-রা ছোটদের মারুক এটা কখনো ই চাই না। কিন্তু কেউ মারলেই তাকে ঘৃণা করতে হবে - সমীকরণ অত সহজ নয়" ঠিক কথা।

    ঘৃণা জিনিসটা আগুনের মত নিজেকেও জ্বালায়।
  • q | 125.112.74.130 (*) | ১২ জুন ২০১৫ ০৫:০০67520
  • আপনার কি মনে হয় যে ছাত্র রা মেধার দিক থেকে এগিয়ে তাদের আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে পথ দেখানো উচিত নাকি "প্রত্যেককে একসঙ্গে " সমান তালে একসঙ্গে নিয়ে চলা উচিত ? যদি একসঙ্গে ঢিমেতালে চলেন তাহলে ওই সব মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের তথা সমাজের ভবিষ্যতের প্রতি অবিচার হলো না ?
  • aranya | 83.197.98.233 (*) | ১২ জুন ২০১৫ ০৫:০৬67521
  • কম মেধাবী ছাত্রছাত্রী-রাও তো সমাজের অঙ্গ
  • q | 125.112.74.130 (*) | ১২ জুন ২০১৫ ০৫:১৯67522
  • কিন্তু কম মেধাবী ছাত্রছাত্রী টি ভবিষ্যতে বড় ডাক্তার হয়ে কঠিন রোগ সরাতে পারবে বা বিজ্ঞানী হয়ে গবেষণা করে মানুষের সমস্যা সমাধান করতে পারবে ? সাম্যের গান গেয়ে মেধাবী ছাত্রছাত্রী দের আরো পড়াশোনার খিদে , কঠিন বিষয় জানার পড়ার অনুসন্ধিত্সা , শক্ত অঙ্ক কষার আগ্রহ যদি ছোটবেলাতেই মেরে দেওয়া হয় তাহলে মানুষ এর ভবিষ্যত বড় অন্ধকার ময় ।
  • cm | 116.208.34.103 (*) | ১২ জুন ২০১৫ ০৫:২৮67523
  • এ অতি জটিল ইস্যু মিনম্যাক্স বনাম ম্যাক্সমিন।
  • aranya | 83.197.98.233 (*) | ১২ জুন ২০১৫ ০৫:৩০67524
  • এটা একটা চ্যালেন্ঞ্জ তো বটেই - বিভিন্ন মানের ছাত্রছাত্রী-দের একসাথে পড়ানো। তবে পথ দেখানো-টা সবার জন্যই হওয়া উচিত। কিভাবে সেটা সম্ভব তা নিয়ে বিতর্ক চলতে পারে।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন