এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • একটা অ-সমাপ্ত গল্প

    Kaushik Ghosh লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৫ অক্টোবর ২০১৩ | ১৪৮৬ বার পঠিত
  • ১।

    কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি
    কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক
    ===============
    ঘোমটা মাথায় ছিলোনা তার মোটে
    মুক্ত বেণী পিঠের পরে লোটে

    সকালবেলাটায় বেশ মন ভালো হয়ে যায় শোভার - বিশেষত, যদি দিনটা হয় রোদ ঝলমলে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে মনের অনেকটা অংশ দখল করে নেয় ব্যস্ততা। নিজের জন্য ভাববার ফুরসতই পাওয়া যায়না! কাজ বলতে অবশ্য মূলত পড়াশোনা। তা সে কাজের ফাঁকে ফাঁকে যে কিঞ্চিৎ দিবাস্বপ্ন দেখা হয়না তেমনটা নয়; তবে কিনা ওভাবে ঠিক যুত হয়না।
    এই যে ভোর বেলায় ঘুমথেকে উঠে বিছানাটায় শুয়ে আকাশপাতাল ভাবা - এর সঙ্গে তুলনীয় খুব একটা কিছু পৃথিবীতে আছে বলে তো মনে হয়না। ভোরের নরম আলোর হাতছানি, পাখিদের কিচির মিচির, রাস্তায় মিউনিসিপ্যালিটির টিনের ঠেলা গাড়ির ঘড় ঘড় আওয়াজ - মনের মধ্যে এক নাম না জানা প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। ওদের এই আটপৌরে মফঃস্বল শহরটা ওর বড় পছন্দের। রাস্তাঘাটে হুজ্জুতি নেই, বাতাসে বিষ নেই , মানুষের মধ্যে ধান্দাবাজি নেই। বছরে একবার করে কলকাতায় বড়মামার বাড়িতে যায় ওরা সকলে। মামারা বড়লোক। ওদের মতন ভাড়া বাড়িতে থাকেনা। আনন্দ পালিত রোডের ওপর চারতলা বিশাল বাড়ি চাকরবাকর-কুকুর-মানুষ নিয়ে সর্বদাই গমগম করছে যেন! মামা-মাইমা মানুষ ভালো। অত যে বড়লোক, কিন্তু কোনো চালবাজি নেই। শোভারা ওদের বাড়িতে গেলে খুবই আন্তরিকতার সাথে আপ্যায়ন করেন মাইমা। মামাতো দিদি ঝিমলি শোভাদের চার বোন আর বড়দা কে নিজের ভাই বোনের মতই ভালোবাসে। এমনিতে গরীব আত্মীয়দের অপেক্ষাকৃত স্বচ্ছল স্বজনরা একটু এড়িয়েই চলে; কিন্তু মামারা তেমন নন।
    কিন্তু তাতে কী? মামার বড়ির চৌহদ্দির বাইরে যে কলকাতা, সেটা মোটের ওপর মোটেই ভালো লাগে না শোভার! সারাক্ষণ গাড়ির হর্ণ নয়তো ট্রামের ঘড়ঘড়ানি। মিছিলে মিছিলে শহর জেরবার। রাস্তায় দু দণ্ড দাঁড়ালে ধুলো-ধোঁয়ায় দম বন্ধ হওয়ার জোগাড়। পাশের বাড়ির লোকের সাথেও ভালো মতন কথা হয়না কারুর।
    অথচ ওদের নবদ্বীপে দেখো রাস্তায় গাড়ি চাপা পড়ার ভয় নেই। বোস মাসিমার ছোটো বোন বেড়াতে এলে মায়ের সব বন্ধুরা এমন গল্পে মাতে, যেন নিজের বোন এসেছে! শোভাদের বাড়িতে ভালো কিছু রান্না হলে আবার এক বাটি বোসেদের বাড়িতে যাবেই! না বাবা, থাকো তুমি কলকাতা নিজের গরবে গরবিনী, অমাদের নবদ্বীপ ঢের ভালো!

    বিছানা ছেড়ে উঠে পড়লো শোভা। বাবার ঘরের সামনের বারন্দার কোনটাতে মেজদি পড়তে বসেছে। মেজদির এবার কলেজে থার্ড ইয়ার। জিওগ্রাফি অনার্স। মেজদি খুব পড়ুয়া। শোভাও অবশ্য পড়াশোনায় মন্দ নয় - প্রতি বছর ক্লাসে সেকেন্ড হয়। মেজেদি বলে বলে পাগল হয়ে গেছে, আজকাল তাই চুপ চাপই থাকে - আরেকটু পড়লেই তো শোভা ক্লাসে ফার্স্ট হতে পারে!সে কথা শোভাও জানে। কিন্তু সারাক্ষণ বইয়ে মুখ গুঁজে বসে থাকা ওর দ্বারা হওয়ার নয়। আরে বাবা স্কুলের স্পোর্ট্‌স থেকে সরস্বতী পুজো - এ সবের সাথেও তো শোভা যুক্ত নাকি! তা দিন রাত পড়লে সে কাজ গুলো হবে কখন! আর প্রতিবার যে ককফাইটের প্রাইজটা ওর বাঁধা সেটা কি কিছু নয়? কে বোঝাবে বাবা মেজদি কে!
    গায়ের সুজনিটা ভালো করে জড়িয়ে নিয়ে কলঘরের দিকে গেলো শোভা। বাবা ওঠে সবার আগে। গঙ্গার ধার থেকে ঘুরে এসে এখন সাইকেল বের করছে। বাজারে যাবে। রান্না ঘরে মা উনুন ধরাচ্ছে। ছোটো বোন কিরনও পড়তে বসে গেছে। বড়দি মায়ের সাথে রান্না ঘরে হাত লাগিয়েছে। একা বড়দাই এখনও ঘুমোচ্ছে। মেজদি শোভা আর কিরন এক সাথে একটা খাটে শোয়। মা আর বড়দি ছোটো ঘরটাতে এক সাথে। আর বড়দা বাবার ঘরের মেঝেতে শোয়। বড়দার জন্য ভারি কষ্ট হয় শোভার। এই শীতের মধ্যেও মেঝেতে শুতে হয়। সারারাত হয়ত ঘুমই হয়না! বি এ পাশ করে বসে আছে। চাকরি নেই। ঘুমোক। যতক্ষণ ঘুমোবে ততক্ষন লোকজনের সম্মুখীন হতে হবে না। দাদাটা যে কবে যে চাকরি পাবে!
    দাদার ছটফটানির কারণটা ও বোঝে। একা বাবার রোজগার আর এতো গুলো লোক। তা ছাড়া স্কুল মাস্টারের মাইনেই বা কত! মেজদির খুব ইচ্ছে এম এ পড়ার, কিন্তু তার আগে দাদার চাকরিটা হওয়া চাই। খরচ সামাল দিতে বাবা আজকাল হোমিওপ্যাথি প্র্যাকটিস শুরু করেছে। তাতে অবশ্য খুব একটা লাভ হয় বলে তো মনে হয়না। অর্ধেক লোক তো বিনে পয়সাতেই ওষুধ নিয়ে যায়। তবে এসবের মধ্যে একটা শাপে বর হয়েছে - বড়দির পড়াশুনোর খরচটা কিছু বছর হল বেঁচে গেছে। শোভা মেজদি কিরণ বড়দা সকলেই পড়াশোনায় নেহাত মন্দ নয়। শোভার মতন কিরণও প্রতি বছর ক্লাসে স্ট্যান্ড করে। বড়দার ও বি এ তে হাই সেকেন্ড ডিভিশন ছিলো। কলকাতায় এম এ ক্লাসে ভর্তিও হতে পারতো ঐ নম্বরে। কিন্তু বাবার ওপরে তা হলে চাপ পড়ে যেত, বড়দা তাই চাকরির চেষ্টা করে যাচ্ছে। মেজদি অবশ্য হায়ার সেকেন্ডারির থেকেই নিজের স্কলারশিপের টাকায় পড়ে। তা নিয়ে বাবার একটা প্রচ্ছন্ন গর্ববোধ আছে। সেদিন মনোরঞ্জন জেঠুকে বাবা বলছিলো –‘মাইয়া আমার নিজের টাকায় পড়ে। আপনি দেখবেন মনাদা, ওর একটা ক্যারেকটার তৈরি হইবো। ওরে নিয়া আমার কোনো চিন্তা নাই।’
    সবার মধ্যে বড়দির মাথাতেই পড়াশোনা ঢোকেনা। মেজদি যেদিন বড়দিকে টপকে স্কুল ফাইনাল পাশ করলো সেদিনই মা বাবাকে বলেছিলো, ও মেয়ের মাথা নেই, ওর স্কুল থেকে নাম কাটিয়ে দাও। বাবা শোনেনি, বলেছিলো- উই মাস্ট গীভ হার অ্যানাদার চান্স; সবার মাথা কি সমান হয়? কিন্তু পরের বারও যখন বড়দি পাশ করতে পারলো না তখন বাবারও ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেল। বড়দির পড়াশোনা সেদিন থেকে বন্ধ। আর বড়দিও বেজায় খুশি। এখন দু বেলা মায়ের হাতে হাতে রান্না করে, দুপুর বেলা ভোঁস ভোঁস করে ঘুমোয় আর বিকেলে ফিতে দিয়ে চুল বেঁধে বাড়ির সামনের রোয়াকে বসে থাকে। তা থাক গে! সবাইকে যে পড়ে পণ্ডিত হতে হবে তার কী মানে! পাড়ায়তো এত মেয়ে আছে, কই রাঁধুক তো দেখি বড়দির মতন লাউয়ের ঘন্ট! সেটা কি কোনো গুণ নয়?
    স্কুলে যেতে এখনও দেরি আছে। এই সময়টুকুও কিরণ পড়াশুনো করে নেয়। শোভার ইচ্ছে না থাকলেও বই নিয়ে বসে। কারণ বিকেলে অমন ভূতের মতন খেলার পর আর পড়তে ইচ্ছে করেনা ওর।তখন বই নিয়ে বসলেই ঢুলুনি আসে। মা মাঝে মাঝে রান্না ঘর থেকে এসে কানমলা দিয়ে যায়, কিন্তু তাতে ঘুম কাটেনা, বিরক্তি বাড়ে। তবে সাবাস বলো কিরণকে! সকালে যা পড়ে পড়ে; রাতেও একটা দেড়টা অবধি পড়ে। আর এক আধ দিন নয়! সারা বছর একভাবে পড়াশোনা করে কিরণ। মেজদির পড়ার ধরণ ও বা কিরণ কেউই বোঝে না। শুধু এটা বোঝে যে মেজদির পড়ার ধরণ অনেক বেশি ছকে বাঁধা। সন্ধ্যেবেলায় বাবাও মোটা মোটা ইংরাজি বই নিয়ে পড়তে বসে। দর্শন। বাবাকে নিয়ে খুব গর্ব শোভার। দেশ ভাগের পর এ দেশে এসে কম কষ্ট তো করতে হয়নি, তবু কখনও কারুর কাছে হাত পাতেনি। পাবনায় বাবাদের পৈতৃক বাড়িটা এখন একটা কলেজ হয়েছে। পাকিস্তান সরকার টাকা দিতে চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলো কিন্তু বাবা প্রত্যাখান করেছে। বলেছে, ‘পোলা-মাইয়ারা ল্যাখা পড়া শিখব; তার লগে টাকা নিমু?’ তাই শুনে জীবন জেঠু বলেছিলো ‘তোমার যেমন কথা সুবোধ! মুসলমানের বাচ্চারা তোমার বাড়িঘর জমি জমা কেড়ে নিল আর তুমি কিনা ভাবছো তাদেরই ছেলেদের কথা!’ তার উত্তরে বাবা বলেছিলো - অমন কথা আর কইয়েন না দাদা! আমি শিক্ষক। ছাত্রের কী জাত তা কোনোদিন দেখি নাই। আর আমারে তো কেউ তাড়ায় নাই, আমি ভয় পাইয়া চইলা আইসি। কই, আমার জ্ঞাতি ভাইয়েরা তো আজো ও দেশ ছাড়ে নাই!
    শুধু কি তাই? বাবার ওকালতির ডিগ্রীও আছে। কিন্তু জীবনের প্রথম কেস লড়তে গিয়ে বাবা দেখেছিলো এক অসহায় বিধবার সম্পত্তি তার দেওর-ভাসুরেরা হাতিয়ে নিতে চাইছে। বাবার মক্কেল ছিলো সেই মহিলার দেওর। প্রথম দিন কোর্টে সেই বিধবার চোখের করুণ দৃষ্টি বাবাকে মরমে মেরেছিল।মনে হয়েছিলো, পড়াশোনা শিখে লোক ঠকাবো? কেস ছেড়ে দিয়ে বাবা চলে এসেছিল। আর কোনোদিন ঐ কালো কোট গায়ে তোলেনি। এ সবই শোভা মায়ের মুখে শুনেছে। বাবার কথা ভাবলেই তাই ওর বুক গর্বে ভরে ওঠে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৫ অক্টোবর ২০১৩ | ১৪৮৬ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    শপথ  - Prolay Adhikary
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • nina | 22.149.39.84 (*) | ১৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৭:৫৪46843
  • এইটে বড় ভাল হইল--
    আগে যতটুকু পড়েছি খুব ভাল লাগছিল--এবার একসঙ্গে এখানে পড়তে পারব বলে আরও ভাল লাগছে।
    চালাও পানসি বেলঘড়িয়া---
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন