এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  ইতিহাস

  • সিঁড়ির সাতকাহন (১৪)

    Goutam Dutt লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ইতিহাস | ০১ মার্চ ২০২৩ | ২১১ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)

  •  
    (১৪)

    সিঁড়ির ধাপ নিয়েও কতো গল্পগাথা আমাদের।

    একটি সিঁড়ির পিছনে স্থাপত্য পরিকল্পনা ফর্ম এবং ফাংশন,  উপরের এবং নীচের স্থানকে একত্রিত করে। যাইহোক, সিঁড়ি সবসময় মানবদেহের সীমাবদ্ধতা দ্বারা আবদ্ধ থাকে - যার কারণে তারা গত কয়েক হাজার বছরে খুব বেশি বিবর্তিত হয়নি। এ কথা বলাই বাহুল্য যে সিঁড়ি আপনাকে চড়তে এবং পড়তেও সাহায্য করতে পারে।



    সিঁড়ির ব্যাপক বিশ্লেষণে, - জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির স্থাপত্যের অধ্যাপক জন টেম্পলার – এই চড়া আর পড়া নিয়েই বিশ বছরেরও বেশি দিন ধরে গবেষণা করেছেন। সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনা অথবা মৃত্যু সত্যি করেই এক মহামারির আকার নিয়েছে তাঁর গবেষণা অনুযায়ী। তাঁর লেখা বইগুলোর থেকে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানা যায় যা স্থাপত্য বিদ্যার ইঞ্জিনিয়ারগণের কাছে এক দিক-দর্শন। 

    টেম্পলার তাঁর বইতে লিখছেন যে সিগমুন্ড ফ্রয়েড (১৯৪৮) সিঁড়িকে বা সিঁড়ির স্বপ্নকে যৌনতার প্রকাশ বা উপস্থাপনা হিসাবে দেখেন, যৌন কল্পনা রূপকে রূপান্তরিত হয় : "আমরা ... স্বপ্নে ধাপ, সিঁড়ি এবং সিঁড়ির চেহারার দিকে আমাদের মনোযোগ দিতে শুরু করেছি, এবং খুব তাড়াতাড়িই দেখাতে পারবো যে সিঁড়ি (এবং সাদৃশ্যপূর্ণ জিনিস) নিঃসন্দেহে মিলনের প্রতীক। এমন তুলনার কারণ আবিষ্কার করা কঠিন নয়। আমরা ছন্দবদ্ধ আন্দোলনের একটি প্রক্রিয়ায় শীর্ষে আসি এবং শ্বাসকষ্টের বাড়াকমার মধ্যে দ্রুত লাফ দিয়েই, আমরা আবার নীচে যেতে পারি। এইভাবে সঙ্গমের ছন্দময় প্যাটার্ন উপরের দিকে যাওয়ার মধ্যে পুনরায় উৎপাদিত হয়। এটা আমাদের দেখায় যে আরোহণ বা 'মাউন্টিং' সরাসরি যৌন ক্রিয়াকলাপের সমতুল্য।"


    এস্কাদেরিয়া স্যালেরন (পর্তুগিজ: Escadaria Selarón) বা স্যালেরন সিঁড়ি ব্রাজিলের রিও দি জেনিরো-তে অবস্থিত বিশ্ববিখ্যাত সিঁড়ির একটি। চিলীয় শিল্পী জর্জ স্যালেরন-এর কাজ, অনেকের দাবি "ব্রাজিলীয়দের প্রতি তার শ্রদ্ধা" হিসেবে তিনি এটি তৈরি করেছিলেন।

    জর্জ স্যালেরনের জন্ম চিলি-তে, ১৯৪৭ সালে অর্থাৎ যে বছর আমরা স্বাধীনতা পেলাম। সারা বিশ্বের প্রায় পঞ্চাশটিরও বেশি দেশে তিনি চিত্রশিল্পী এবং ভাস্কর হিসেবে কাজ করার পরে ১৯৮৩ সালে স্থিতু হলেন রিও ডি জেনিরোতে এসে। হঠাৎ করেই তাঁর বাড়ির পাশে ১৯৯০ সালে তিনি ভাঙাচোরা সিঁড়িটাকে এক আকর্ষণীয় করে তুলতে বিভিন্ন রঙে আঁকতে শুরু করেন ধাপগুলো। ওই জরাজীর্ণ সিঁড়িটাতে তিনি নতুন করে যেন প্রাণ সঞ্চার করলেন। ভাঙা অংশগুলো সারিয়ে দিয়ে প্রতিটা ধাপে বিভিন্ন রঙের নকশা এঁকে দিলেন। এই কাজ করার সময় প্রতিবেশীরা বিরক্ত হয়ে তাঁর বাড়ির ফোন লাইন কেটে দেন এবং অর্থের অভাবের কারণে তাঁকে ওই স্থান থেকে উচ্ছেদ করার হুমকি অব্দি দেওয়া হয়। বাধ্য হয়েই নিজের আঁকা অনেক ছবি বিক্রি করে দেন আর স্থানীয় ভ্রমণকারীদের থেকে অনুদান চাইতে থাকেন। এখানে তিনি সারা দিন ধরেই মেরামতের কাজ করতেন ।

    দুর্ভাগ্যের বিষয় এই যে এহেন এক শিল্পীকে ২০১৩ সালের ১০ জানুয়ারী বিখ্যাত লাপায় সিঁড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। তার দেহে পোড়া দাগ পাওয়া যায়।

    জোয়াকিম সিলভা রাস্তা এবং পিন্টো মার্টিনস রাস্তা পর্যন্ত, আনুষ্ঠানিকভাবে ম্যানুয়েল কার্নেরিও রাস্তার নামে পরিচিত, এই সিঁড়িগুলি রিও দি জেনিরোর লাপা এবং সান্তা টেরেসার পাড়াগুলি পর্যন্ত বিস্তৃত। ১২৫ মিটার দীর্ঘ পরিমাপের এই সিঁড়ির ২১৫টি ধাপ রয়েছে, যাতে বিশ্বের প্রায় ৫০টির বেশি দেশ থেকে সংগ্রহ করা ২০০০টিরও বেশি টাইলস রয়েছে।

    সিঁড়ির এক অংশের কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে, স্যালেরন আরও একটি অংশে কাজ করা শুরু করেন। এইভাবে, ক্রমাগত এটাকে পরিবর্তন করে করে এটাকে শিল্পের এক চির-বিকশিত রুপ দেন। স্যালেরনের কাছে কাজটি যেন আর শেষ হচ্ছিল না। তাই তিনি বলতেন যে, "এই উন্মত্ত এবং অনন্য স্বপ্নটি কেবল আমার মৃত্যুর দিনেই শেষ হবে"।

    প্রথম দিকে, রিওর রাস্তায় পাওয়া বিভিন্ন নির্মাণ সাইট এবং নগর বর্জ্যের গাদা থেকে এই কাজের জন্য টাইলস আনা হয়। তবে পরবর্তী বছরগুলিতে, বেশিরভাগ টাইলস বিশ্ব জুড়ে দর্শনার্থীরা দান করেন। ২০০০ এর বেশি টাইলসগুলোর মধ্যে ৩০০টি দিয়ে স্যালেরন হাতে আঁকা গর্ভবতী আফ্রিকান মহিলাকে চিত্রিত করছে। স্যালেরন এই ব্যপারে কোন মন্তব্য করেননি, শুধু এটি বলেন যে "আমার অতীত থেকে নেয়া ব্যক্তিগত সমস্যা"র প্রতিচ্ছবি।

    শেষ পর্যন্ত কাজটি আর্কোস দা লাপা এর পাদদেশে এসে শেষ হয়। আজ এই সিঁড়ি সারা পৃথিবীর ট্যুরিস্ট আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। 



    ভারতের তামিলনাড়ু জেলার এক ছোট্ট মন্দিরময় শহর কুম্ভকোনাম। এখান থেকে তিন কিমি দূরে রয়েছে ঐরাবতেশ্বর মন্দির। এটা শিবের মন্দির। এই মন্দিরের এক অদ্ভুত ব্যাপার হলো ের সিঁড়ি। প্রবেশদ্বারের কাছে নির্মিত সিঁড়িগুলোয় পা দিলেই এক অদ্ভুত সুরেলা শব্দ বেজে ওঠে। একটা কাঠের সাহায্যে সিঁড়িটার ওপরের ধাপ থেকে নিচের ধাপ পর্য্যন্ত ঘষলে বেজে ওঠে সপ্তসুর। মোট কথা হল এই, যে এই সিঁড়িটার সাথে সামান্য কিছু ধাক্কা লাগলেই তার থেকে সুর বেরোতে থাকে। কি অসাধারণ স্থাপত্য বিদ্যায় সে কালের স্থপতিরা বানিয়ে গেছেন এই সমস্ত রোমাঞ্চকর সিঁড়ি তা ভাবলে শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে।

    মোগল সাম্রাজের দ্বিতীয় সম্রাট ছিলেন বাদশা হুমায়ূন। তাঁর মৃত্যুর সাথে জড়িয়ে আছে এক সিঁড়ি। শোনা যায়, রাজত্ব হারিয়ে পনের বছর পরে ১৫৫৫ সালে দিল্লির মসনদ ফিরে পান শাহাজাদা। আর তার মাত্র এক বছরের মধ্যেই ১৫৫৬ সালের ২৪ জানুয়ারি মারা যান তিনি। মৃত্যুর দিন তিনি দিল্লির দিন পনাহ্‌ লাইব্রেরীর সিঁড়ি দিয়ে যখন নামতে শুরু করেছিলেন, তখন তাঁর হাতে ছিল এক গোছা বই। ঠিক সেই মুহূর্তেই শুনতে পান মুয়াজ্জিন এর আজানের ডাক। আজানের ডাক শুনতে পেয়েই মাগরিবের নামাজ আদায় করার জন্য দ্রুত নামতে থাকেন লাইব্রেরীর সিঁড়ি বেয়ে। সিঁড়ির ধাপে কোনোভাবে পা হড়কে যায় সম্রাটের। তিনি গড়িয়ে পড়েন নীচে। বইপত্তর ছিটকে ছড়িয়ে পড়ে। পাথেরের সিঁড়ির ধাক্কায় তিনি আঘাত পান আর এর ঠিক তিন দিন পরেই সম্রাটের ইন্তেকাল হয়।  

    ঢাকার টাঙ্গাওয়ালারা সেযুগে খুব রসিক ছিল। আর কিছুতেই হার মানার পাত্র ছিল না। যে কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দুম করে মন্তব্য করেই ফেলতেন এই টাঙ্গাওয়ালারা। এঁরা পরিচিত ছিলেন ‘কুট্টি’ নামেই। আগেকার দিনে বিশাল বিশাল বাড়িগুলো স্বাভাবিকভাবেই অনেকটা উঁচুতে হ’ত। আর সে বাড়িতে ওঠা নামা করতে গেলেই সামনের সিঁড়ি ব্যবহার করতেই হ’ত বা এখনো হয়। যেমন আমাদের মেডিকেল কলেজের সিঁড়ি। মনে করুন - উত্তরমকুমার যে কতবার ওঠানামা করেছেন সে সিঁড়ি দিয়ে তা রীতিমত গবেষণার দাবী রাখে।

    তা সেই পুরোনো এক সময়ে ঢাকার এমন একটা অফিস বাড়ি’র সিঁড়ি দিয়ে তাড়াতাড়ি নামতে গিয়ে এক ভদ্রলোক সেই সম্রাট হুমায়ুনের মত হড়কে গড়িয়ে পড়েন এক্কেবারে নিচে। সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল এক টাঙ্গাওয়ালা। এই দৃশ্য দেখে কিছু তো একটা কমেন্ট করতেই হয়। তো সেই গড়িয়ে পড়া বিধ্বস্ত মানুষটি যখন অতিকষ্টে উঠে দাঁড়ালেন সেসময় চোখ পড়ল ঐ টাঙ্গাওয়ালার দিকে। সপাটে ধেয়ে এল সেই কুট্টির উক্তি : “আহা আহা, কর্তায় পড়সেন দেহি……ব্যাথাও পাইসেন……কিন্তু লামসেন খুব তাড়াতাড়ি”।  

    “বিস্ময়কর ভাবে বিষিয়ে ওঠা যে বিশ্বে বসবাস আজকাল আমার
    এবং সম্ভবত আমাদের
    সেখানে সাপেতে সিঁড়িতে অবাক করা বাহ্যিক সখ্যতা চলে প্রত্যহই
    তর তর করে ওঠে কিছু মানুষ
    আশ্চর্য করা সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে প্রতিনিয়তই ঊর্ধ্ব পানে ।

    লুডুর ঘুঁটির অকিঞ্চিৎকর অস্তিত্ব নিয়েই থেকে যাই মইয়ের পাদদেশে
    কখনও সখনও সিঁড়ি বেয়ে
    যদিবা উঠি ওপরের দিকে , চলে যাই আরো দ্রুত সেই অজগরের পেটে
    লোপাট হয় অস্তিত্ব আমার
    এমনি করেই সংকটাপন্ন সংগ্রামি শীত-গ্রীষ্ম কেটে যায়, কাটে শরৎ-হেমন্তও।

    জীবন সংগ্রামে সিঁড়ি বেয়ে ওঠার আশা নিয়ে কাটে প্রাত্যহিক সকাল-সন্ধ্যা
    অথচ সাপেরাই করে দংশন
    নিষিদ্ধ আপেলে লুব্ধ হয়ে আদম যেমন সমর্পিত হন, সিঁড়ি বেয়ে উঠবেন বলে
    সাপেতেই যেন হন পতিত
    আদি শয়তানের হাত ধরে নেমে আসি এখানেই , লোকে যাকে বলে পৃথিবী।

    সেই থেকে মইয়ের সামনে অগুনতি মানুষের ভীড় লুডুর প্রতীক্ষমান ঘুঁটি যেন সবাই
    ওপরে ওঠার বর্ধিষ্ণু এ ব্যাকুলতায় চলে যায় মূহুর্তরা সব, বসে বসে বিপন্ন পতাকা নাড়াই।

    - ( সাপ-সিঁড়ি-লুডু - অনীশ আহমেদ)

     
    চলবে.....................
     
    #
     
    ©গৌতমদত্ত।
     
     
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ০১ মার্চ ২০২৩ | ২১১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন