এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • শ্যাম্পেন

    সুকান্ত ঘোষ লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০৯ মে ২০২০ | ১৯৬৮ বার পঠিত
  • ---------------------------------------------
    শ্যাম্পেন – কি এবং কোথা থেকে আসে?
    --------------------------------------------



    শ্যাম্পেনের বোতল খোলা কে না আর দেখেছে! কিছু আনন্দ প্রকাশ করার ব্যাপার হলেই, শ্যাম্পেনের বোতল খুলে উচ্ছাস! খোলার আগে একটু বোতলটা ঝাঁকিয়ে নিলেন, তারপর কর্কের ছিপিটা খুলে নিলেই ফোয়ারার মত বোতলের মুখ দিয়ে ছিটকে বেরোবে শ্যাম্পেন। সেই শ্যাম্পেন ছিটিয়ে দিন এবার আপনার সামনের সবাইকে!

    অনেকে হয়ত এখনো নিজে নিজে শ্যাম্পেনের বোতল খোলার সুযোগ পান নি, কিন্তু টিভিতে দেখেছেন নিশ্চয়ই। খেলার জেতার পর খেলোয়াড়রা কেমন শ্যাম্পেন ছেটকায়? মাঠে না পেলেও আমাদের ক্রিকেটার-রা তো হোটেলে ফিরে গিয়ে শ্যাম্পেনের ফোয়ারা ছোটাবেই!

    কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি এই শ্যাম্পেন আসলে কি? সহজ ভাবে বলতে গেলে শ্যাম্পেন হল গিয়ে আপনার ‘স্পার্কলিং ওয়াইন’। ওয়াইন নিশ্চয়ই আপনারা জানেন – আঙুর থেকে তৈরী হয়। এবার ওই ওয়াইনের থেকে বুদবুদ গ্যাস বেরোলে সেটা স্পার্কলিং মতন হয়ে যায় আর কি! আজকাল ভারতে হামেশাই স্পার্কলিং ওয়াটার বা আপেলের রস, বা অন্য অনেক নন-অ্যালকোহলিক জিনিস পত্র পাওয়া যাচ্ছে। বোতল খুললেই ভুসভুস করে বুদবুস উঠে আসবে।

    আসলে ‘শ্যাম্পেন’ হল ফরাসী দেশের এক প্রদেশের নাম। ফ্রান্সের উত্তর-পূর্বে রয়েছে এই শ্যাম্পেন প্রদেশ। আর নাম শুনে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, শ্যাম্পেন এখানেই প্রথম তৈরী হয়েছিল। এবার হালকা করে একটা জিনিস বুঝিয়ে দিই – আজকাল স্পার্কলিং ওয়াইন তৈরী হয় বিশ্বের অনেক জায়গায়। কিন্তু স্পার্কলিং ওয়াইন-কে শ্যাম্পেন হতে গেলে তা তৈরী হতে হবে ওই ফ্রান্সের শ্যাম্পেন প্রদেশেই। কারণ ‘শ্যাম্পেন’ নাম বা ট্রেড-মার্ক যাই বলুন সেটা আইনত সুরক্ষিত আছে ফ্রান্সের শ্যাম্পেন প্রদেশের শ্যাম্পেন প্রস্তুককারকের দ্বারা। আপনি যদি এবার অন্য জায়গায় স্পার্কলিং ওয়াইন বানিয়ে সেটা জোর করে ‘শ্যাম্পেন’ বলে চালাতে চান, সেটা চেষ্টা করতেই পারেন। কিন্তু কেউ ধরতে পেরে আইনত আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আপনি ফাঁসবেন।

    তবে এটা ভাববেন না যে শ্যাম্পেন প্রদেশে থেকে আপনি যা খুশী বানিয়ে টুক করে শ্যাম্পেন নাম দিয়ে দেবেন! এর বিশাল কোয়ালিটি কনট্রোল এবং চেক হয় – কবেকার আঙুর, কোন জমির আঙুর, কতটা পেকে যাবার পর সেট আঙুর তোলা হয়েছিল, কিভাবে তাকে ফার্মেন্ট করা হয় – সবই নিখুঁত ভাবে পরিমাপ এবং ট্রেস করা হয়। একটা স্ট্যান্ডার্ড মিট করলেই তবে আপনি ছাড়পত্র পাবেন সেটাকে শ্যাম্পেন বলতে। আর ঠিক এই খানেই বিদেশের সাথে আমাদের দেশের তফাত! যেমন শক্তিগড়ের ল্যাঙচা – কোন কোয়ালিটি কনট্রোল নেই। যে কেউ শক্তিগড়ে জি টি রোডের ধার দোকান খুলে বসে গেলেই হল! বিদেশীরা নিজেদের ব্র্যান্ড সংরক্ষণ করতে এত সচেতন যে ওদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।

    তা এই শ্যাম্পেন প্রদেশের স্পার্কলিং ওয়াইনের ইতিহাস অনেকদিনের – সে প্রায় চারশো বছর হবে। কিন্তু সেটা শ্যাম্পেন বলে প্রোটেক্ট করার ব্যাপারটা অত প্রাচীন নয়। আসলে হয়েছিল কি শ্যাম্পেন প্রদেশের লোকেদের অনেকদিন ধরে মনে একটা হীনমন্যতা ছিল ওয়াইন তৈরীর ব্যাপারে। ফ্রান্সের দক্ষিণে এক প্রদেশ আছে বুরুগন্ডি বলে, তা সেখানকার ওয়াইন পৃথিবী বিখ্যাত। শ্যাম্পেনের লোকেরা কিছুতেই অত ভালো ওয়াইন তৈরী করে উঠতে পারত না – মূলত আবহাওয়ার জন্য। একটু ঠান্ডা হবার জন্য শ্যাম্পেন প্রদেশে তেমন ভালো আঙুর হত না বুরুগণ্ডির মত। তাই ওরা ভাবতে বসল কিভাবে এমন ওয়াইন তৈরী করা যায় যে শ্যাম্পেন প্রদেশের ওয়াইনের নামও ছড়িয়ে পরবে সারা পৃথিবীতে। তো এই করতে করতেই এমনসময় শ্যাম্পেনের উদ্ভাবন এবং বিবর্তন। এরপরের ব্যাপার তো ইতিহাস! বিগত দুশো বছরে শ্যাম্পেনের ডিমান্ড এবং প্রোডাকশন বেড়েছে চড়চড় করে। যেমন ১৮০০ সালে বছরে শ্যাম্পেন উৎপাদন হত বছরে তিন লক্ষ বোতলের মত। ১৮৫০ সালের সেটা বেড়ে দাঁড়ায় বছরে দু-কোটি বোতলের মত। আর ২০০৭ সালের হিসেব অনুযায়ী বছরে ৩৪ কোটি বোতল উৎপাদন হয় শ্যাম্পেন।

    তো সেবার ভাবলাম শ্যাম্পেন উৎপাদন ব্যাপারটা দেখে আসা যাক। গোটা শ্যাম্পেন প্রদেশ তো আর ঘুরে দেখা সম্ভব নয় অল্প সময়ের মধ্যে। তাই ঠিক করলাম আমরা যাব সেই শ্যাম্পেন প্রদেশের সব বড় এবং শ্যাম্পেন উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত শহর ‘রেমজ্‌’ (Reims) এ। তো সেই মত গেলাম ঘুরতে – এমনিতে রেমজ্‌ খুব সুন্দর শহর – একটা অপূর্ব সুন্দর চার্চ আছে সেখানে, এবং তার সাথে জড়িয়ে আছে অনেক রাজ-রাজার ইতিহাস। কিন্তু এই লেখায় আমরা ফোকাস করব কেবল শ্যাম্পেনের উপর।

    রেমজ্‌ শহরে বেশ অনেক গুলো বিখ্যাত শ্যাম্পেন প্রস্তুতকারক আছে। এবং এরা প্রায় সবাই ট্যুরের ব্যবস্থা করে – আপনি টিকিট কেটে ঘুরে দেখে নিয়ে পারেন সেই ডিষ্টীলারি, ওদের দেওয়া গাইডের সাথে। আমরা বেছে নিলাম সবচেয়ে বিখ্যাত ‘পমরি’ শ্যাম্পেন ডিষ্টালিরি। যেটাকে এখন ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট বলে ঘোষণা করেছে।







    শ্যাম্পেন পমরি খুব সুন্দর একটা বিল্ডিং এবং তার চারিদিকে পার্ক নিয়ে অবস্থিত। আসলে এই পমরি শ্যাম্পেন ফ্যাক্টরির বাড়িরটা একটা পুরানো ইংরাজ আমলের দূর্গের মত দেখতে। ১৮৫৮ সালে স্বামী মারা যাবার পর ম্যাডাম পমরি এই কারখানার ভার নিজের হাতে তুলে নেন। এবং তারপর নিজের বুদ্ধি লাগিয়ে শ্যাম্পেন ব্যবসা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তোলেন। ১৮৭৪ সালে তিনি বাজারে আনলেন তাঁ স্পেশালিটি বিখ্যাত ‘ব্রুট শ্যাম্পেন’, যা অভাবনীয় বাণিজ্যিক সাফল্য লাভ করে। ভদ্রমহিলার বুদ্ধি প্রখর হবার জন্য তিনি বুঝতে পেরেছিলেন কোয়ালিটি-র দিকে নজর না দিলে তাঁর কোম্পানী বেশী দূর এগুতে পারবে না। আর কোয়ালিটি মানে শুধু তো তৈরীর সময় নজর দেওয়া তা নয় – বরং শ্যাম্পেন যা থেকে তৈরী হচ্ছে সেই কাঁচামাল অর্থাৎ আঙুরের উপরও আনতে হবে কন্ট্রোল। তাই তিনি আস্তে আস্তে শাম্পেন প্রদেশের সবথেকে ভালো আঙুর ক্ষেত (ভিনিয়ার্ড) এবং তার উৎপাদন ব্যবস্থার মালকিন হয়ে উঠলেন।





    তারপর তিনি নজর দিলেন মার্কেটিং এ – রেমিজ্‌ শহরের একটা স্ট্রাটেজিক লোকেশন পছন্দ করে গড়ে তুললেন কারখানা, ইংরেজ আর্কিটেকচার ভালোবেসে ক্যাসেল এর আদলে। এই কারখানের নীচে ছিল চক পাথরের ভিত্তি। কারখানার ৩০ মিটার নীচে (প্রায় দশ তলা বাড়ি সমান গভীর) চক পাথরের স্তূপকে ওয়াইন সেলারে রূপান্তর করলেন ফ্রেঞ্চ এবং বেলজিয়ান খননকারী দিয়ে। এই সব মাটির নীচে সুরঙ্গগুলো একে অপরের সাথে যুক্ত ছিল এবং দূরত্বের হিসাবে এই সুরঙ্গগুলি যুক্ত হয়ে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ওয়াইন সেলার তৈরী করেছিল। এ যেন মাটির নীচে আর এক অন্য শহর!

    এবার প্রশ্ন হল ঠিক ৩০ মিটার গভীর কেন? একটু কম খুঁড়লে কি ক্ষতি হত। আসলে ম্যাডাম পমরি (এবং তাঁর আগেও লোকেরা এটা জানত) দেখেছিলেন যে ভালো শ্যাম্পেন তৈরী করতে গেলে তাপমাত্রার এবং বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতার নিয়ন্ত্রণ খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেই যুগে তো আর এয়ার-কন্ডিশনার ছিল না! হিসেব মত দেখা গিয়েছিল এই ৩০ মিটার গভীরে সারা বছরই তাপমাত্রা প্রায় ১০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড থাকে এবং বেশী আপেক্ষিক আর্দ্রতা – আর এটা শ্যাম্পেন তৈরীর জন্য খুব আদর্শ পরিবেশ।





    গাইড আপনাকে নিয়ে ঘুরে দেখাবে। বেশীর ভাগ ফরাসীদের মতই ম্যাডাম পমরি-রো সৌন্দর্য্যবোধ প্রখর ছিল। তাই মাটির নীচের সেই চক পাথরের দেওয়ালে খোদাই করা আছে অনেক স্থাপত্য। আপনি সেই শ্যাম্পেনের ইতিহাস দেখতে পাবেন চোখের সামনে।



    দেখতে পাবেন প্রায় এক-দেড়শো বছরের পুরানো শ্যাম্পেনের বোতল এখনো যত্ন করে রাখা আছে। ট্যুরের শেষে প্রায় ১২০টা মত সিঁড়ি ভেঙে আপনাকে উপরে উঠে আসতে হবে – উঠে এসে এবার শ্যাম্পেন টেষ্টিং – ইচ্ছা হলে কিনলেন। যত পুরানো হবে শ্যাম্পেন, তত তার দাম। কিছু পুরানো শ্যাম্পেনের দাম প্রায় ৬০ হাজার টাকা প্রতি বোতল!





















    সব মিলিয়ে শ্যাম্পেনের ইতিহাস ছোঁয়া হয়ে গিয়েছিল – অদ্ভূত অভিজ্ঞতা।


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৯ মে ২০২০ | ১৯৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সুকি | 162.158.165.55 | ০৯ মে ২০২০ ১৩:৫৮93143
  • মদের দোকান খুলে গেছে - কালকে গুরুদেবের জন্মদিন গেল।

    তাই ভাবলাম হালকা অ্যলকোহলের গল্প থাক আজ।   

  • Дж | ০৯ মে ২০২০ ১৫:০৬93146
  • শাম্পেন এর বোতল (এবং সমস্ত ওয়াইনের বোতলই শুইয়ে রাখতে হয়, যখন স্টক করে রাখা হয়)। এর পেছনে একটাই উদ্দেশ্য - বোতলের ছিপি যেটা প্রাকৃতিক কর্ক থেকে তৈরি, সেই কর্কটুকু যেন ভেজা থাকে, শুকিয়ে না যায়। শুকিয়ে গেলেই ওয়াইনের বারোটা বেজে যাবে। সমস্ত ভালো ওয়াইনের ঢাকনাটি কর্কের থাকবে, থাকবেই। মেটালিক ছিপি দেয়া ওয়াইন নিকৃষ্ট।
    এই ছিল আমার দু পয়সা।
    লেখাটি ভালো হয়েছে সুকি। গুড।
  • বিপ্লব রহমান | ১০ মে ২০২০ ০৭:৫৫93163
  • স্যাম্পেইন নিয়া এত্তো কিছু! কাম সারছে! 

  • সুকি | 172.68.146.217 | ১০ মে ২০২০ ১০:৪৪93166
  • সে-দি, ধন্যবাদ। ঠিকই লিখেছো অবশ্যই। ওই ব্যাপারটা নিয়ে আর ভিতরে ঢুকি নি। ভালোই হল লিখে দিলে।

    বিপ্লব, অ্যাতো কিছু আর কি দেখলেন! প্রকৃত শ্যাম্পেন এবং ওয়াইন আঁতলামো দেখলে তা হলে কি বলতেন! 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন