এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • সিনেমা দেখার টাটকা অভিজ্ঞতা - মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি

    Bishan Basu লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২১ অক্টোবর ২০১৮ | ৭৫২০ বার পঠিত
  • চট করে আজকাল সিনেমা দেখতে যাই না। বাংলা সিনেমা তো নয়ই। যদিও, টেলিভিশনের কল্যাণে আপটুডেট থাকা হয়ে যায়।

    এইভাবেই জানা যায়, এক ধাঁচের সমান্তরাল বাংলা ছবির হয়ে ওঠার গল্প। মধ্যমেধার এই রমরমার বাজারে, সিনেমার দুনিয়া আলাদা হবে, এমন দুরাশার কারণ দেখিনা। কিন্তু, এই চূড়ান্ত মিডিওক্রিটি নিয়েও আঁতলেমি দেখলে একটু গা ছমছম করে বইকি!!

    ছবির চাইতেও আরো আকর্ষণীয়, এই ধরণের ছবির বেশ কিছু একনিষ্ঠ দর্শক রয়েছেন, তাঁরা। এঁরা মাল্টিপ্লেক্সে সিনেমা দেখেন, ঢোকা এবং বেরোনোর সময় সেল্ফি তুলে জানান যে তাঁরা সত্যিই সিনেমা দেখতে গিয়েছিলেন, বিচিত্র ভাষায় সিনেমা ভালোলাগার অনুভূতিও ব্যক্ত করেন।

    পাশাপাশি, এঁদের একখানা জবরদস্ত মতামত রয়েছে। ফাটাকেষ্ট বা চ্যালেঞ্জ বা পাগলু গোছের সিনেমার নাম শুনলেই এঁরা একেবারে রে রে করে নাক কুঁচকান। সে বেশ কথা। কিন্তু, তার চাইতেও বড়ো সমস্যা, এঁদের কাছে এই নব্য হাঁসজারু সিনেমার পরিচালকেরা প্রত্যেকেই একেকজন নেক্সট-জেন সত্যজিৎ রায়।

    সত্যজিৎ রায়কে না হয় এই শুভ বিজয়ার বাজারে ছেড়েই রাখলাম।

    দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এই, যে, প্রত্যেকটি শিল্পমাধ্যমের একটি নিজস্ব ভাষা থাকে। সেই ভাষাজ্ঞানের বেসিক ঘাটতিটা চটুল উপরচালাকি দিয়ে চাপা দেওয়া মুশকিল।

    উদাহরণ হিসেবে, একখানা সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা হলো আজ। মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি।

    আমাদের প্রজন্মের থেকে শুরু করে অনেককেই বুঁদ করে রেখেছিলো এই অসামান্য ছোট্টো উপন্যাসটি। সত্যি বলতে কি, কখনো মনখারাপ হলে ঘন্টাদুয়েক মনোজদের বাড়ি থেকে ঘুরে আসেন, এমন পাঠকপাঠিকার সংখ্যা কিছু কম নয়।

    পরিচালক অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়। বলেই ফেলি, আমি চন্দ্রবিন্দুর একজন ডাইহার্ড ফ্যান। এছাড়াও, অনিন্দ্যর বুদ্ধিদীপ্ত কথাবার্তা বেশ পছন্দ আমার।

    তাঁর প্রথম সিনেমা, ওপেন টি বায়োস্কোপ, দেখে বেশ লেগেছিলো। না, একেবারে মহৎ শিল্পকর্ম বলে মনে হয়নি। অনিন্দ্য যেমন উইট-পান সহযোগে বাক্যালাপ করেন, মোটের উপর, তারই এক্সটেনশন। সিনেমা হয়েছিলো কিনা বলা মুশকিল, কিন্তু বেশ একটা এন্টারটেইনিং স্পেক্ট্যাকল। দ্বিতীয় ছবি, প্রজাপতি বিস্কুট, হতাশ করেছিলো, তুলনায়। একটু ভাবার পরে বুঝেছিলাম, অনিন্দ্য যেরকম শুধুই চটকদারি ডায়ালগ নির্ভর চিত্রনাট্যের উপর ভরসা করে যাত্রা শুরু করেছেন, সেই পথে এইরকম স্টেশনই আসার আশঙ্কা। আগের সিনেমার রঙীন মোড়কে বিভ্রান্ত হয়েছিলাম হয়তো, উঠন্তি মূলো পত্তনেই চিনে উঠতে পারিনি।

    এইবার তাঁর দুঃসাহসিক পদক্ষেপ। মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি।

    দুঘন্টার ছবি। অভিনেতা-অভিনেত্রীরা অধিকাংশই তুখোড়। শুরুতেই, নিজেকে তৈরী করেছিলাম এই ভেবে, যে, বইয়ের সাথে সিনেমাকে মেলানোর চেষ্টা করবো না। একই স্টোরিলাইন দুটো ভিন্ন মাধ্যমে বিভিন্নরূপ হতেই পারে।

    কিন্তু, না। প্রথমেই লেখক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়কে পর্দায় হাজির করে, পরিচালক, খুব সম্ভব, এই বার্তা-ই দিতে চাইলেন, যে, তিনি একেবারে আগমার্কা মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি পরিবেশন করতে চাইছেন। বেশ কথা।

    শীর্ষেন্দুবাবুর এই আশ্চর্য উপন্যাসটি বহুমাত্রিক। রূপকথা হয়েও তা বাস্তবধর্মী। এই বহুস্তরকে পর্দায় আনার দুঃসাহস, তার উপরে হুবহু আনার দুঃসাহস, বোধকরি কাণ্ডজ্ঞানহীনতার পরিচয়।

    বড়ো শিল্পীরা, শুনেছি, স্টিললাইফ আঁকার সময়, প্রথমেই ভেবে নেন, কোন কোন বস্তু ছবিতে তিনি গ্রহণ করবেন, আর কোন কোন বস্তু বর্জন করবেন। এই নির্বাচনের মধ্যেই শিল্পীর আসল মুন্সিয়ানা।

    অনিন্দ্য তেমন বোধের পরিচয় দেননি।

    তিনি পুরোটাই নিয়েছেন। এবং, একেবারে লেবড়ে ফেলেছেন।

    যেমন, পুরো ছবিতে, একটিবারের জন্যেও, মনোজদের বাড়িটা, মানে একটা একান্নবর্তী পরিবারের ছবিটা দানা বাঁধতে পারলো না।

    শীর্ষেন্দুবাবুর এই ধরণের গল্পগুলির একটা আশ্চর্য বৈশিষ্ট্য, চরিত্রগুলোর অনায়াস সারল্য, যাতে, এমনকি নেগেটিভ শেডের চরিত্রগুলোকেও সহজেই ভালোবেসে ফেলা যায়।

    গল্পের বরদাচরণের নির্দোষ দেখনদারি ছাপিয়ে সিনেমায় চরিত্রটি উপরচালাক এবং বিরক্তিকর। চিত্রনাট্যের দুর্বলতা, নাকি অভিনেতার ব্যক্তিচরিত্রের অনভিপ্রেত প্রতিফলন অভিনীত চরিত্রে!!

    একটি একটি করে উদাহরণ বাড়ানোই যেতো। কিন্তু, সিনেমা দেখে আমি যতোখানি বিরক্ত হয়েছি, পুরোটাই আপনাদের উপর চাড়িয়ে দিতে চাই না।

    মনোজ-সরোজ, গানের শিক্ষক গণেশবাবু, গৃহশিক্ষক দুঃখহরণবাবু, সর্বোপরি মেজকা ভজু বাজারুর চরিত্রে অসামান্য কিছু অভিনয় না থাকলে দু ঘন্টা যন্ত্রণাদায়ক হয়ে থাকতো।

    বিশেষভাবে বলার মতো, গোলক মাস্টারের চরিত্রে মনোজ মিত্র এবং ভজু বাজারুর চরিত্রে রজতাভ দত্তের মুখোমুখি হওয়ার দৃশ্য। অনেকদিন মনে রয়ে যাবে ওই অসামান্য চিত্রায়ন।

    আবার অন্যদিকে, ডাকাতদের কালীপুজো প্রায় থীমপুজোর মতো কৃত্রিম ঠেকে।

    বাংলা সিনেমার ক্রমহ্রসমান (প্রথমেই উল্লেখিত লিমিটেড এডিশন কিছু উৎসাহী বাদ দিলে) দর্শক কমানো, এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। দ্বিতীয় সপ্তাহের রবিবারে যে হাতেগোনা কয়েকজন দেখলাম, তারপর সাপব্যাঙ যা-ই লিখি, বাড়তি ব্যবসায়িক ক্ষতির সম্ভাবনা নেই, নিশ্চিত।

    শীর্ষেন্দুবাবুর এই ধাঁচের গল্পের পূর্ববর্তী চিত্রায়নসমূহের সাথে তুলনা করলে, বুদ্ধিদীপ্ত সংলাপ বা চিত্রনাট্যের দিক থেকে এ ছবি অনীক দত্তের আশ্চর্য প্রদীপের চাইতে কয়েক যোজন দূরে। তপন সিংহ মহাশয়ের নবীগঞ্জের দৈত্য অবলম্বনে আজব গাঁয়ের আজব কথা-র সিনেম্যাটিক গুণের কথা না হয় তুললামই না। অথবা, ঋতুপর্ণ ঘোষের হীরের আংটি।

    অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়কে যেটুকু চিনেছি ইতোপূর্বে, সে অনুসারে, তিনি বুদ্ধিমান এমনটা হওয়ারই সম্ভাবনা। সস্তা হাততালির লোভ সামলানো কি এতোটাই দুরূহ??

    দেখছেনই তো, সস্তা চটকদারির লোভ করলে চটকও মোটা দাগের হয়ে ওঠে, আর শুধুই হাততালির লোভ করলে, শেষমেশ হাততালিও জোটে না। হাতে থাকে পেনসিল। নাকি চুষিকাঠি?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২১ অক্টোবর ২০১৮ | ৭৫২০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • de | 90056.185.673423.52 (*) | ২৫ অক্টোবর ২০১৮ ০৮:০৪65694
  • মাল্টিপ্লেক্ষে অসম্ভব দাম টিকিটের - আমার বাড়ির কাছে সাউথ সিটি আইনক্স - তিনটি ছানাপোনা নিয়ে আমি গেলাম - ষষ্ঠীর দিন সন্ধ্যায় টিকিটের মিনিমাম দাম ৩৪০/- করে। বম্বেতে এতো দাম নয় কিন্তু!

    কফি-পপকর্ণের দাম ধরলে এক সন্ধেয় সিনিমা দেখতেই সাড়ে তিন বেরিয়ে যায় -

    এতো দাম করলে তো সব ছবিই কোটি টাকার ব্যাবসা দেবে - আমি যা দেখেছি হল হাউসফুল ছিলো -
  • বঙ্গসন্তান | 232312.163.4523.92 (*) | ২৫ অক্টোবর ২০১৮ ০৮:৩৯65695
  • মাল্টিপ্লেক্সে টিকিটের দামের কত শতাংশ প্রযোজকদের পকেটে ঢোকে? অনেকটা তো মাল্টিপ্লেক্স নিয়ে নেয়।
  • S | 90067.146.9004512.46 (*) | ২৫ অক্টোবর ২০১৮ ০৮:৪০65696
  • হিন্দি সিনেমাতে বক্স অফিসের ৮০-৮৫% প্রোডিউসার পায়।
  • sm | 7845.15.670123.129 (*) | ২৭ অক্টোবর ২০১৮ ০৫:১১65699
  • এটা খুব ই ভালো ও কাজের লিংক।কিন্তু এমাজন অভিযান দেখলাম প্রায় পঞ্চাশ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে!
    এটা কি সম্ভব? আমার জানাশোনা কেউ সিনেমাটি দেখেছে বলে তো জানি না।
  • S | 90067.146.9004512.46 (*) | ২৭ অক্টোবর ২০১৮ ০৫:১৮65700
  • আমি দেখেছিলাম। প্রতিবার কোলকাতায় গিয়ে অন্তত একটা বাংলা সিনেমা দেখার চেস্টা করি। কিন্তু তারপরেও প্রথম দুটো সিনেমার বক্স অফিস কালেক্শনই খুব অবাস্তব লাগলো।
  • S | 90067.146.9004512.46 (*) | ২৭ অক্টোবর ২০১৮ ০৫:২৪65701
  • কমলেশ্বরবাবুর আরেকটা সিনেমা ককপীটও আছে দেখলাম লিস্টে। সেতো নামকরা ফ্লপ সিনেমা।অরিজিতকে দিয়ে গাইয়েও গানগুলো পর্যন্ত্য সেভাবে হিট করাতে পারেনি।। ইউটিউবের ভিউজ সামন্যই।
  • modi | 568912.220.120112.0 (*) | ২৭ অক্টোবর ২০১৮ ০৬:৪০65702
  • সে তো আমার জানাশোনা কেউ মমতার ছবিও কেনে নি। তাই বলে কি সেগুলো কোটি টাকার ব্যবসা করে নি?

    ওয়েট, হতেই পারে কিনেছে, কিন্তু লজ্জায় স্বীকার করছে না।
  • pi | 2345.110.894512.37 (*) | ১২ নভেম্বর ২০১৮ ০৬:৩৩65703
  • বললে সবাই তেড়ে আসবেন নিগঘাত, আসা যাওয়ার মাঝে আশাহত করল। অনেকগুলো কারণে।
  • r2h | 232312.167.890123.108 (*) | ১২ নভেম্বর ২০১৮ ০৭:২৯65704
  • আসা যাওয়ার মাঝে আমারও গোলমেলে লেগেছে। ঘুমের সময় নিয়ে একটুখানি আপোস করলেই অনেক ঝামেলা মিটে যেত। ছবি টবি, মিউজিক ওসব খুব সুন্দর।

    একটু জোর করে বানানো টাইপ।

    আমার এক তেলুগু বন্ধু অবশ্য আসা যাওয়ার মাঝে দেখে একেবারে উলুতপ্লুত হয়ে গিয়ে বাংলা সিনেমা দেখতে শুরু করেছিল।
  • Tim | 013412.126.562323.237 (*) | ১২ নভেম্বর ২০১৮ ০৯:২৩65705
  • অ্যায় অ্যায় এতদিনে আরো দুটো লোক পাওয়া গেছে! কবেই এসব বলে আঁতেল বলে খিস্তি খেইচি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন