এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে কর্মীসংগঠন

    স্বাতী রায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৭ | ২৬৫৪ বার পঠিত
  • হায় আইটি ইন্ডাস্ট্রি! তোমার স্বর্ণযুগ ফুরাইয়াছে! জয়েন করিলেই আমেরিকায় লং টার্ম অ্যাসাইনমেন্ট নাই, পাড়া প্রতিবেশীর কাছে “বিলেত-ফেরত” আখ্যায় ভূষিত হইবার সুযোগ ক্রম-সঙ্কুচিত, তদুপরি পিতৃ-পিতামহের কালে না শোনা হায়ার-এন্ড-ফায়ার নীতির ব্যবহার শুরু ! এ যে ঘোর কলিকাল! এবং কলিকালের অন্যতম লক্ষণ যে কর্মী- সংগঠন, এখন তাহাই সকলের ভরসা!

    নাঃ এবার একটু সিরিয়াস কথা! ... বলার আগে একটু গৌর-চন্দ্রিকা প্রয়োজন। প্রথমতঃ আমার ব্যক্তিগত পরিচয় শুধু আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে, আইটিইএস সম্বন্ধে আমার বিন্দুমাত্র ধারনা নেই। তাই আলোচনা সীমিত থাকবে আইটির গণ্ডীতেই। আইটিইএসের সম্বন্ধে অন্য কেউ পর্যালোচনা করলে আগ্রহ নিয়ে পড়ব। এবং আমার দেখার সময়টা বিগত পঁচিশ বছরের মধ্যে।

    ভারতে আইটির শুরুই প্রায় আউটসোর্সিং-এর হাত ধরে। ১৯৬৭ সালে যে পথ চলার শুরু, সেই পালে জোর হাওয়া লাগলো ১৯৯৮-৯৯ নাগাদ। ওয়াই-টুকে নামের বিশ্ব-জোড়া ত্রাসের হাত ধরে। অবশ্য ১৯৯১ সালের ইকোনমিক সংস্কারগুলি ততদিনে সাধারণ মানুষকে স্বপ্নদেখার সাহস জুটিয়েছে। সেই মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কাঁধে ভর দিয়েই ভারত জ্যাকপট ঘরে তুলল ওয়াই-টুকে জুজুর হাত ধরে। কিন্তু খতিয়ে দেখলে বোঝা যাবে, এই বাজার আসলে সস্তা-শ্রমের। ঠিক যে কারণে বাংলাদেশ রেডিমেড বস্ত্র রপ্তানীতে প্রচুর উন্নতি করেছে, ঠিক সেই মানব-সম্পদের কারণেই আমরাও এই আইটি আউটসোর্সিং-এর দুনিয়ায় জায়গা করে নিয়েছি। আমরা বিশ্বের বাজারে কাজ চালানর মতো ইংরাজী বলি আর বুঝিয়ে দিলে কাজটা তুলে দিতে পারি। সস্তায়। এই সস্তাটাই জরুরী। আমেরিকার বাজারে যে অ্যামেরিকানকে কাজ দিতে গেলে নিদেনপক্ষে বছরে ১০০ হাজার মার্কিন ডলার লাগে, সেই একই কাজ একজন গ্রীনকার্ড –প্রত্যাশী ভারতীয় বালককে দিয়ে (অবশ্যই কন্ট্রাক্টর হিসেবে ) ৬০-৭০ হাজার ডলারে এক সময় করিয়ে নেওয়া যেত। আর পাঁচ জনের যে টিম কাজটা গায়ে গতরে খেতে ঊতরে দেবে, তাদের পিছনে বছরে খরচ ধরা যাক মাথা পিছু তিরিশ হাজার ডলার। তাই লাভ হি লাভ। বুঝতে অসুবিধা নেই কেন সবাই হামলে পড়ে আউটসোর্সিং করতে চাইল।

    কিন্তু সমস্যা হল কিছু দিন পরেই। এটা বুঝতে গেলে আউটসোর্সিং এর অর্থনৈতিক মডেলটি বুঝতে হবে। আউটসোর্সিং হয় মুলতঃ দুই ভাবে – এক প্রজেক্ট বেসিসে আর না হলে টাইম-এন্ড-মেটেরিয়াল হিসেবে। সঠিক পরিসংখ্যান জানা না থাকলেও অনুমান এই দুয়ের মধ্যে পাল্লাটা ভারী টাইম-এন্ড-মেটেরিয়ালএর দিকে। এছাড়াও যে কম্পানী-ওনড ডেভেলপমেন্ট কেন্দ্র গুলি চলে, তাদেরও মোটামুটি যে এক্সপোর্টের হিসেব দাখিল করতে হয় তা খুব সরলভাবে দেখলে একটা গড়পড়তা কর্মী পিছু খরচের হিসেবেই। ( এগুলো খুবই মোটা ভাবে বলা - তবে মোটামুটি ছবি টা দেয় )। এর মধ্যে প্রজেক্ট মোড বাদ দিলে, অন্য মডেলে যারা কাজ করেন দেখা গেল তাদের অন-শোর আর অফ-শোর কর্মীদের কাজের আউটপুটের রেশিও ঠিক ১ঃ১ থাকছে না। সেটি ১ঃ ১.৫ থেকে শুরু করে ১ঃ২.৫ হয়ে যাচ্ছে কখনো কখনো। অথচ ভারতে আইটি ইন্ডাস্ট্রি তে বছর বছর প্রায় ৮% হারে মাইনে বেড়েছে। ফলে যে লাভের আশায় অফ-শোরে আসা, সেই লাভ আর থাকছে না। তার উপর অফ-শোর টিম ম্যানেজ করতে একটু অন্য রকম স্কিল-সেট লাগে। এক ধরণের মাল্টি কালচারাল এবিলিটি লাগে, যেটা অনেক কোম্পানিতেই বেশ দুর্লভ। এই মাল্টি কালচারাল সংবেদনশীলতা অবশ্য দু তরফেই প্রয়োজন। কিন্তু যে ব্যবসাটা দিচ্ছে, তার পক্ষে সেটা বেশি মাথাব্যথা। তার উপর দৈনিক জীবনের যে পরিবর্তন, সেটাও একটা অপরিমেয় বদল। কখনো কখনো মানসিক চাপ সৃষ্টিকারী। তাহলে লাভও যদি কম হয় আর এত ঝামেলা যদি পোহাতে হয়, তাহলে ভারত-ই কেন? ঠিক এই জায়গা থেকেই এল নিয়ার- শোরিং এর ভাবনা। পেরু, আরজেন্টিনা ইত্যাদি দেশ গুলোতে, অন্ততঃ টাইমজোনের বদল নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে না। অথবা পূর্ব ইউরোপের দেশগুলি যেমন হাঙ্গেরি , পোল্যান্ড যেখানে সংস্কৃতিগত তফাত অনেক কম। নিজস্ব অভিজ্ঞতা নেই, তবে খাস ঘোড়ার মুখের খবর যে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলির কাজের আউটপুট নাকি আমাদের থেকে অনেক বেশি। প্রত্যেকদিন আরও আরও নতুন নতুন দেশ আউটসোর্সিং এর ডেস্টিনেসন হিসেবে নাম লেখাচ্ছে। ভিয়েতনাম, আফ্রিকান দেশগুলি – এদের সবার লেবার-রেট আমাদের থেকে কম। কিছুটা অভিজ্ঞতার ফারাক আছে নিঃসন্দেহে। কিন্তু ভারতের যে ধরণের স্কিলসেট, সেটা এমন কিছু ডিফারেন্সিয়েটিং না যে সেই লেভেলে আসতে অনেক বছরের সাধনা লাগবে। মানব সম্পদের দিক দিয়ে দেখলেও কিন্তু আগের তুলনায় মানের পতন হয়েছে অনেকখানি। আজকালকার স্নাতকদের এমপ্লয়বিলিটি নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। তার ছাপ পড়ছে কাজের ক্ষেত্রেও। তাই রিটার্ন অব ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে যাদের ভাবতে হয় এবং সেই সঙ্গে দেশজ রাজনৈতিক চাপের মোকাবিলা করতে হয়, তাঁরা কিন্তু আর আগের মত চালাও পানসি, ভারতবর্ষ বলে বসে থাকতে পারছেন না।

    আরেকটা দিক হল, সাধারণতঃ সেই সব কাজই আমাদের দেশে বেশি আসে যেগুলি একটু নীচু দরের। খুব উঁচু-দরের মাথা-ঘামান পাথ-ব্রেকিং কাজ খুব কম আসে। ফলে আমাদের সামগ্রিক স্কিল সেটেরও আর মানোন্নয়ন ঘটে না।

    এই বারে একটু ঘরের দিকে চোখ ফেরান যাক। পঞ্চাশ বছরের পূর্ণ যুবক আমাদের আইটি ইন্ডাস্ট্রি। কথায় বলে যে কোন ইন্ডাস্ট্রির ভবিষ্যৎ নির্ভর করে বাজারের উপর। ভারতের ডিজিটাল দুনিয়া নিয়ে অনেক চর্চা হয়। এবং আমাদের মত বিপুল জনসংখ্যার দেশে মোবাইল রেভল্যুসন একটা বিশাল বাজার সৃষ্টি করেছে। কিন্তু যত গরজায়, তত বর্ষায় না। আজো আমাদের মোট আইটি উতপাদনের ২৫% দেশে থাকে। এক্সপোর্ট হয় প্রায় ৭৫% শতাংশ। আমাদের দেশীয় ব্র্যান্ড হাতে গোনা। এবং যে কটি ব্র্যান্ড আছে, তারাও পৃথিবীর নামি দামি ব্র্যান্ডের তালিকায় প্রথম দিকে আসবে না। সারভিসের ব্র্যান্ড তবু আছে, কিন্তু আন্তর্জাতিক মানের প্রোডাক্ট ব্র্যান্ড খুঁজতে হলে ম্যাগ্নিফাইং গ্লাস লাগবে। কাজেই আজো আমাদের তাকিয়ে থাকতে হয় সেই বিদেশের দিকে। সেই জন্যেই বিদেশের বাজার যাতে ভীত হয়, এমন কোন পদক্ষেপ নেওয়া আত্মহত্যার সামিল হবে।

    এখানেই ভয় হয় সাম্র্্তিক রাজনৈতিক চেতনার অনুপ্রবেশ দেখলে। কর্মীদের অধিকার রক্ষার জন্য সংগঠন তৈরী হচ্ছে। ভাল কথা। কিন্তু ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায়। মনে পড়ে যায় বাম আমলের ঘন ঘন বন্ধ ডাকা আর সেই কথা অ্যামেরিকান কোম্পানির প্রতিনিধিদের জানানতে তাদের কি অসম্ভব ত্রাস! তারপরে তো শুরু হল বন্ধ মানেই অফিসে রাত কাটানোর ব্যবস্থা করা। অনেক অনেক পরে মমতার কৃপায় আইটিকে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মধ্যে ঢুকিয়ে বন্ধের আওতার বাইরে রাখার চেষ্টায় অন্তত কলকাতার সেক্টর ফাইভের ছোট বড় কোম্পানি গুলি অনেকটা হাঁফ ছেড়ে বেচেছে!

    এবার যে সংগঠনের জন্ম হচ্ছে মুলতঃ কর্মী –সংকোচনের প্রতিবাদে, তাদের কাছে অবশ্যই আম জনতার দাবী হবে যে তাঁরা নখ- দাঁত বার করে সংকোচনের প্রতিবাদ করবে। কিন্তু সেই প্রতিবাদের ম্যাক্রোস্কপিক ফল কি হবে? ধরা যাক কোম্পানি এ দশ জন কর্মীকে চাকরী থেকে বিতাড়িত করেছে। এই কর্মীদের ব্যক্তিগত ট্রমা কিন্তু আমি খাটো করে দেখছি না। কর্মী সংগঠন লড়াই করে এই কর্মীদের পুনঃনিয়োগ করাল। ভাল কথা। কিন্তু যে বিদেশী কম্পানীটির হয়ে কাজ চলছিল, তাঁরা দেখল এ তো মহা বিপদ! আমার দরকার মত আমরা কর্মী ছাঁটাই করতে পারব না! আচ্ছা তাহলে বিকল্প হিসেবে অমুক দেশে একটা ছোট খাট সেন্টার গড়ে তোলার চেষ্টা করা যাক তো! তারপরে কখন যে বিকল্প দেশটি-ই প্রথম পছন্দ হয়ে যাবে সে আর আমার-আপনার হাতে থাকবে না!

    বরং একটু বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবা যেতে পারে। কর্মী সংগঠন যদি তথাকথিত দাবী আদায়ের জন্য লড়াই না করে অন্য কিছু দিকে নজর দেয়, তাহলে হয়তো লং টার্মে একটু বেশি উপকার হতে পারে। এমনিতেই লেখাটা খুব দীর্ঘ হয়ে গেছে, তাই একটু সংক্ষেপে সারব। সংগঠনের তরফ থেকে সক্রিয় ভাবে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে যাতে আমাদের আভ্যন্তরীণ বাজারের দ্রুত বৃদ্ধি হয় আর আমাদের বৈদেশিক রপ্তানীর উপর নিরভরতা কমে। হায়ার এন্ড ফায়ার নীতি তখনই ব্যক্তি মানুষের কাছে বিধ্বংসী হয়, যখন পরের কাজটি পাওয়ার আর কোন সম্ভাবনা থাকে না। তাই কর্মক্ষেত্রের প্রসারনের মধ্যে দিয়েও হায়ার –এন্ড- ফায়ার নীতির মোকাবিলা করা সম্ভব। দ্বিতীয়ত বিতাড়িত কর্মীর পরবর্তী কর্ম-নিযুক্তির বিষয়ে সাহায্য করা। দরকারে তাকে সাবসিডাইজড ভাবে রিস্কিলিং করান, তার নেট-ওয়ার্কে সহায়তা দেওয়া, মানসিক বল জোগান ইত্যাদি। তৃতীয়ত আভ্যন্তরীন বাজারের ক্রেডিবিলিটি বাড়ান। ঠিক আজকের কথা জানি না, কিন্তু একটা সময়ে কেউ নেহাত ঠেকায় না পড়লে দেশের ভিতরে কাজ করতে চাইতেন না। টাকা আদায়ের সমস্যা হত। টাকা পেতে গেলে টাকা দিতেও হত। আজকে কি সেই অবস্থার খুব বদল হয়েছে? জানা নেই। তার উপর আছে দালালের সমস্যা। বিশেষতঃ সরকারী কাজ পেতে হলে এদের মাধ্যমে যেতে হত। লাভের গুড় পিঁপড়ে খেয়ে গেলে দুটো লোকের চাকরী কমে যায়। তাই সরাসরি কাজের সুযোগ পাওয়াটাও একটা চালন-স্বচ্ছতার বড় অংশ, যে স্বচ্ছতা আনার দায়িত্ব কর্মী সংগঠন নিতে পারেন। সফটওয়ার পাইরেসি বন্ধ করাও একটা বড় কাজ। এজন্য আইনি সচেতনতার সঙ্গে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা। সেই দিকেও পদক্ষেপ নিতে পারেন সংগঠন। আর একটা যে বড় দায়িত্ব নিতে পারেন সেটা হল চারদিকে যে মুড়ি মিছরির মত দুটো টেবিল পাতার জায়গা পেলেই আইটি কোম্পানি খুলে ফেলছে লোকে, সেগুলির কর্মীদের যে সব সুযোগ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বা তাদের ইনফ্রাস্ত্রাকচারের একটা ন্যূনতম মান বজায় রাখতে বাধ্য করা। ভারতের ভুঁইফোড় ছাতার মত গজিয়ে ওঠা মম-আন্ড-পপ চালিত আইটি কোম্পানিগুলি কিন্তু পুরো-দস্তুর সোয়েট-শপ। সেগুলির নিয়ন্ত্রণের প্রবল প্রয়োজন। মরে যাওয়ার পরে জল দেওয়ার চাইতে বেঁচে থাকাটা অধিকতর সহনীয় করা বেশি কাজের।

    শেষ করার আগে একটু ব্যক্তিগত কথা বলে নেই। আমার কর্মজীবনের শুরু ১৯৯৪ সালে পুণার এক আইটি কোম্পানিতে। তারপর দীর্ঘ বাইশ বছর পরে, টপাটপ বেশ কয়েকটা ধাপ চড়ে ফেলার পরে এক ফুল্ল গোধূলিতে শুনি যে মাই সার্ভিস ইজ নো লঙ্গার রিকয়ারড। তাই যারা এটা বলার জন্য মুখিয়ে আছেন যে আমি চাকরী যাওয়ার যন্ত্রণাটা বুঝি নি বলে এই সব বাতেল্লা মারছি, তাদের অনুরোধ সেটা বলবেন না। বরং আসুন একটু গঠনমুলক আলোচনা করা যাক।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৭ | ২৬৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • ল্যাগব্যাগর্নিস | 233.191.50.153 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:৩০61509
  • নাঃ, সময় লাগবে। বহু খালবিল নদীনালা পেরোনো বাকি।
  • Bip | 57.15.113.76 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৪৩61511
  • 1. I disagree with the fact that education shouldn't be linked to job creation. It has to be. And nothing wrong in it because now basics are required

    2. Few things can be reskilled , few can't be. Core skills of DSP , data science can't be reskilled easily without education background. I tried to reskill many of our employees, doesn't work easily that way.

    3. Engineering education in India is completely joke.
  • Bip | 57.15.113.76 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৪৩61510
  • 1. I disagree with the fact that education shouldn't be linked to job creation. It has to be. And nothing wrong in it because now basics are required

    2. Few things can be reskilled , few can't be. Core skills of DSP , data science can't be reskilled easily without education background. I tried to reskill many of our employees, doesn't work easily that way.

    3. Engineering education in India is completely joke.
  • ছাগলছানা | 149.99.158.162 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৫৫61512
  • "1. I disagree with the fact that education shouldn't be linked to job creation. It has to be. And nothing wrong in it because now basics are required" সেটার কারণ তুমি এটাকে শুধু পাইপলাইন হিসেবে ভাবছ. তা নয়. সবার জীবনের মূল লক্ষ্য চার্ক্রী করা নাও হতে পারে. সেক্ষেত্রে তার জন্যে এসব পন্ডশ্রম হবে

    "2. Few things can be reskilled , few can't be. Core skills of DSP , data science can't be reskilled easily without education background. I tried to reskill many of our employees, doesn't work easily that way." - তার কারণ "তুমি তাদের reskill করানোর চেষ্টা করছ". সেটা কখনই ফলপ্রসু হবেনা কারণ নিজেদের সেই ইচ্ছে বা তাগিদ না থাকলে তারা সেটা কখনই করবেনা. এবং উদাহরণ হিসেবে তুমি যে করে DSP এবং ডাটা সাইন্স বলছ ওই দুটোর উদাহরণ এ আমার কাছে আছে. ডাটা সাইন্স নিজেকে শেখানো, নিদেনপক্ষে practicioner লেভেল এর জন্যে প্রায় সবাই করে. তার জন্যে বেসিক তো ছেড়ে দাও কম্পিউটার সাইন্স পরও জরুরি না. আমার এক বান্ধবী ইকোনমিক্স পরে সেই নিয়ে চাকরি করেও, মাঝে ৮ মাস সব কিছু ছেড়ে ছুড়ে দিয়ে প্রোগ্রামিং শিখে প্রথমে একটি স্টার্টআপ তারপর ১ বছরের মধ্যেই twitter এ ডাটা সায়েন্টিস্ট হিসেবে যোগ দেই., এবং তার ও আর এক বছরের মধ্যেই এখন নিজের একটা কোম্পানি খুলে নিয়েছে এবং আমি যা দেখেছি ইন্ডাস্ট্রি এর মধ্যে এখন বেশ knownএবং reputedফেস ও.

    আমার আর এক বন্ধু apple এ RF deisgn ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে join করেছিল ২০১৪ তে. শুরু দিকে মাঝে মাঝেই ফোন করত যে কি করব এখানে কিছুই বুঝছিনা. তারপর শিখে নিল. এখন অর বাড়িতে গেলেই মাঝে মাঝেই ইলেকট্রিকাল , DSP এর প্রচুর বই দেখতে পাই. নিজেই প্রচুর বই কেনে এবং অবসর সময়ে পরে. আমায় বলে "এগুলোই আমার ব্রেড এন্ড butter". এ প্রসঙ্গত আমার কলেজ মেট undergrad এ. যেখানে আমরা আমাদের আজকের কাজের জন্য রেলেভান্ট কিছুই শিখিনি. তা বলে সেই কলেজ এর শেখাটাই শেষ কে বলেছে

    "3. Engineering education in India is completely joke." - সত্য বচন. But you see, we still turned out to be not completely pathetic (a little bit maybe). So I will give it a pass.
  • nabanita | 162.79.255.200 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ১১:৩১61513
  • বিপ,

    maturing over time ব্যাপারটা শুধু মাত্র engineering নয় সব ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। যে কোনো industry, from war to healthcare এখন কম মানুষ নিয়ে চলে।

    আপনার কর্মক্ষেত্র হয়ত খুব সাংঘাতিক cutting-edge হবে, কিন্তু সাধারণ IT চাকরিতে আমার গত বহুবছরের অভিজ্ঞতায় দেখছি যে টেক ফিল্ডে বেশিরভাগ ভারতীয়ই নিজের স্কীল বা ট্যালেন্ট হিসাবে অনেক সহজ কাজ করে থাকেন। ডিজাইনিঙ এর বাইরে creativity, abstruct thinking... এই সবের জায়গা খুবই limited if not no-existent। সম্ভবত ৭০-৭৫ ভাগ ভারতীয় (নিজের দেখার হিসাবে) মূলত: মেইনটেনান্স প্রোগ্রামিং করে থাকেন এবং প্রথম কিছুদিন বাদেই তা বেশ সহজ আর বোরিং হয়ে যায়।

    ভারতে শিক্ষা দীক্ষা ঠিক অতটা খারাপও নয় তা বলে। প্রাইভেট কলেজ যেখানে বিজ্ঞানে প্রায় ফেল করেও ডাক্তারি বা M Sc পড়া যায় তাদের কথা বাদ দিলে, যে কোনো স্ট্যান্ডার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু এদেশের অনেক ভাল ভাল জায়গাকে টেক্কা দেবে। শিক্ষা মানেই শুধু টেকনিশিয়ান তৈরী করা নয়।

    কোনো ইন্ডাস্ট্রিতে যখন বদল আসে তখন কেউ কেউ সেই বদলের সুযোগে নিজেকে আরো উন্নত করে তোলেন, কেউ কেউ কোনোক্রমে গা ভাসান, কেউ কেউ বদল মেনে নিতে পারেন না। যাঁরা এতদিন কোম্পানীর সঙ্গে ছিলেন, productive হয়ে কাজ করেছেন, কোম্পানীর লাভে contribute করেছেন - আজ বদলের সঙ্গে বদলাতে পারছেন না বলেই তাঁকে ছাঁটাই করা যায়, কিন্তু এতদিনের contribution এর জন্যে ন্যুনতম সম্মান ও সুযোগ সুবিধা সহ।

    আজ যে মানুষ গত তিরিশ বছর ধরে clarical কাজ করেছেন, ৬০/৬৫ বছরে এসে তিনি এক্কেবারে হাইটেক হয়ে যাবেন এটা খুব অতিরিক্ত আশা করা নয় কি? অনেক পারেন অনেকে পারেন না। অনেকে আবার পারার সুযোগ টুকুও পান না।

    আপনার রী-স্কিলিং কাজ করেনি তার অনেক কারণ হতে পারে। হয়তো সেই employee রা এক্স্ট্রা পরিশ্রম দিতে ইচ্ছুক ছিলেন না, হয়তো আপনি ভুল combination of people & skillset বেছেছিলেন, হয়ত আপনি কাজের জায়গায় staff ownership তৈরী করতে পারেন নি - এমপ্লয়ীরা কতটা কমিটেড হবেন তা অনেক খানিই ম্যানেজারের উপরে নির্ভর করে - এ আমার টেবিলের দুদিকে থাকার অভিজ্ঞতা।

    কাজটা জীবিকা, জীবন নয় কিন্তু। বসেরা যখন মাইনের বদলে জীবন দাবি করেন তখনই যতটা কাজ হতে পারত ততটাও হয় না।

    BTW রেগে মেগে ইংরেজী লিখলে একটু ব্যাকরণের দিকে নজর দিলে ভাল হয় - Engineering by nature matures over the time, and get itself standardize (gets itself standardized) - এমন ইংরেজী লিখলে আমাদের HR resumeর পরের লাইনেও যায় না ঃ-)
  • Bip | 67.190.1.30 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ১২:৫৯61501
  • Completely wrong analysis.

    Crisis is coming from one corner. I wrote it earlier .

    Engineering by nature matures over the time, and get itself standardize. As a result currently using
    Saas paas cloud / software model you can deliver using 95% less man power.

    But that doesn't mean there is any less demand. There are demand for top skills like data science , middleware, firmware , hybrid Mobile etc. Incidentally I notice in all of these cases engineers should have
    A. Better background of Math and abstract math
    B. Electronics and dsp
    C. Product concept
    D. System Engineering..

    Unfortunately India has polluted itself in education sector. First syllabus is useless in schools and colleges. They are passing exams with marks learning nothing, no creativity at all.

    In past poor education didn't deter the job prospects. Because IT jobs were merely clerical job.

    Now it is no more like that. Those clerical jobs are simply gone via automation. Now we expect them to know system Engineering, Math , SME..

    So real issue is in education. If education sector is not thoroughly reformed by Govt and Govt can't change present rot based education system , India is done. It's students will be worthless piece of shit before new rising requirements .

    Union is a stupid idea in IT when problem is elsewhere and that is in education.
  • স্বাতী রায় | 127.194.33.166 (*) | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:১১61515
  • "এই Fair Deal টা পাওয়া নিয়েই কথা। আসলে employee আর employer এই দুই গ্রুপে ক্ষমতার বিভাজন এতই অসমান যে employee দের যদি একা একা বিচ্ছিন্ন হয়ে লড়তে হয় তবে সেখানে এই সব জবরদস্তি রিজাইন করানো, আরো অন্য অনেক অন্যায় আসবেই। দিনে ৮ ঘন্টার বেশি কাজ করানো, পারিবারিক প্রয়োজনে বা শারীরিক প্রয়োজনে না ছাড়া, দু-তিন জনের কাজ এক জনকে দিয়ে করানো সবই কিন্তু human right violation। কোনো জরুরী সময়ে মানুষ ownership নিয়ে অতিরিক্ত কাজ করলে সেটা going above and beyond, কিন্তু সেই অতিরিক্ত কাজটাই নিয়ম হয়ে গেলে সেটা oppression। অন্তত: একটা association যদি থাকে, যারা collective ভাবে তাদের কথা বলতে পারে তবে এই অনিয়ম গুলো অন্তত কিছুটা হলেও কমবে।"

    - নবনীতার সঙ্গে সহমত অনেকটাই। বিশেষত যখন তিনি বলেন - " কাজটা জীবিকা, জীবন নয় কিন্তু। বসেরা যখন মাইনের বদলে জীবন দাবি করেন তখনই যতটা কাজ হতে পারত ততটাও হয় না।" শুধু একটা ডাইমেণসন যোগ করতে চাই। ভারতে যত দিন আইটির বাজার চড় চড় করে বাড়ছিল অর্থাৎ সাপ্লাই কম , ডিমান্ড বেশি, ততদিন power game টা একটু অন্য রকম ছিল। স্থায়ী চাকরী ছেড়ে অন্য জায়গায় যোগ দেওয়া যায় বেশ অনেকটা মাইনে বা সুযোগ সুবিধা বাড়িয়ে নিয়ে এটা আমাদের পূর্ব প্রজন্মে প্রায় অজানা ছিল। সেটা আইটির দৌলতে আজ সবার জানা কথা। বরং যারা একই কম্পানীতে দীর্ঘ সময় থেকে যান, তাঁরা এক সময় বেশ ঠাট্টার পাত্র হতেন। সেদিন কিন্তু ইউনিয়নের কথা ওঠে নি। ... আজ খেলাটা উলটে গেছে। আজ বাজার ভরা কর্মী কিন্তু কাজ তত নেই। ক্ষমতার বিন্যাসও তাই পাল্টাচ্ছে। ... ক্ষমতার পাল্লাটা যে কোন একদিকে একটুও ঝুঁকে পড়াটাই কিন্তু সামগ্রিক ভারসাম্যের জন্য ক্ষতিকারক।
  • Bip | 57.15.14.208 (*) | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:২০61516
  • I don't know , I am pretty frustrated with Indian output. Not that US is either great. There are issues here in US too. In general in US or in India out of 100 grads only one merits to be called a true engineer. Rests are clerks.

    These days anyone can claim themselves to be expert of data science, DSP cloud etc because so many open source library is available. For an economist , jumping to business analytics is a great option because he had subject matter expertise. Same is true for someone knows RF and wants to migrate to DSP. So these are OK case. But pick up anyone from private Engineering college and try with them..good luck
  • nabanita | 162.79.255.200 (*) | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:২৪61517
  • স্বাতী,
    ... ক্ষমতার পাল্লাটা যে কোন একদিকে একটুও ঝুঁকে পড়াটাই কিন্তু সামগ্রিক ভারসাম্যের জন্য ক্ষতিকারক। - একদম একমত।

    তবে যখন কর্মীরা জব হপিং করতে পারতেন তখনও লে-অফ ছিল। ক্ষমতার পাল্লা তখনও কোম্পানীর মালিক বা বোর্ডের হাতেই পুরোপুরি ছিল - শুধু একটু পুতুল নাচার স্বাধীনতা ছিল অন্যদের। জীবনের প্রথম ম্যানেজমেন্ট জব ছেড়ে দিয়েছিলাম ধুত্তোর বলে কারণ কোনো এক কোয়ার্টারে খরচা কম দেখিয়ে শেয়ার বাড়ানোর জন্যে লে-অফ করতে হবে, তাই হুকুম এসেছিল যে yearly review তে যেন excellent performer না থাকে কেউ। H1-B তে থেকে সেই এক সপ্তাহের মধ্যে চাকরী খুঁজে নিতে গিয়ে সেই ২০০২ সালেই বুঝেছি আসল power কোথায়।

    মানুষের মুশকিল হল যে আমরা না ঠেকলে শিখি না। বিশেষ করে কেউ যদি কোনো কিছু নিয়ে লড়াই করে, আমরা status quo তে বেঁচে থাকা মানুষরা সামান্য অসুবিধা হয় যদি এই ভয়ে অন্যের লড়াই কে ছোটো করে নিজের ইগোতে হাওয়া দেই। নিজের ঘরের চালে আগুন লাগলে তবেই feel করি যে প্রতিবেশীর চালের আগুন টা নেভাতে সাহায্য করলে আজ আমাকে সাহায্য করার মতও মানুষ থাকত।
  • সিকি | 37.60.35.7 (*) | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:৪০61518
  • দাদা, ফ্রাস্ট্রেটেড হলেই কি বাংলার বদলে কীবোর্ড দিয়ে ইংরিজি বেরোয়?
  • ছাগলছানা | 195.46.56.4 (*) | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৭:১৭61514
  • আচ্ছা একটা অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন.
    HR এরা এখনো আনকোরা রেসুমে পড়ে? আমি যতদুর জানি জাস্ট রেসুমে এর কীওয়ার্ড সার্চ করে পছন্দ হলে তবে নাহয় পড়ে দ্যাখে.
  • ছাগলছানা | 108.201.152.130 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০১:২৬61519
  • "In general in US or in India out of 100 grads only one merits to be called a true engineer. Rests are clerks."
    তাহলে দোষ টা শুধুমাত্র আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এর কিকরে? দোষ তো সদিচ্ছার বা বলা যায় adapt না করার. এবং কোনো কিছুই এটার সল্যুশন না.

    " But pick up anyone from private Engineering college and try with them..good luck" আমার apple এর বন্ধুটি এবং আমি নিজেও কলকাতার ছাপোষা প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এর পাস আউট :)
    ঠিক সেই কারণেই ওই stereotypical দোষ দেওয়া টা ধোপে টিকছেনা
  • ছাগলছানা | 108.201.152.130 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:১৯61520
  • কিন্তু I get it where you are coming from. সেটা সম্পূর্ণ আলাদা টপিক বলেই আমার ধারণা.
  • ল্যাগব্যাগর্নিস | 233.191.30.61 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:০২61522
  • যাক একটা হাইপোথিসিস প্রমাণ হল।
  • স্বাতী রায় | 127.194.44.129 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:১০61523
  • নবনীতা, "মানুষের মুশকিল হল যে আমরা না ঠেকলে শিখি না। বিশেষ করে কেউ যদি কোনো কিছু নিয়ে লড়াই করে, আমরা status quo তে বেঁচে থাকা মানুষরা সামান্য অসুবিধা হয় যদি এই ভয়ে অন্যের লড়াই কে ছোটো করে নিজের ইগোতে হাওয়া দেই। নিজের ঘরের চালে আগুন লাগলে তবেই feel করি যে প্রতিবেশীর চালের আগুন টা নেভাতে সাহায্য করলে আজ আমাকে সাহায্য করার মতও মানুষ থাকত।" - এটা একটা অভিমত। তবে হয়তো সার্বিক নয়। এই বক্তব্যটা কখনো না কখনো আসবে বলেই আমি আমার মূল লেখায় শেষের কটা লাইন যোগ করেছিলাম ।

    তবে firefighting যতটা মানবিক এবং গুরুত্বপূর্ণ, আমার ব্যক্তি-অভিমত ভবিষ্যতের আগুন লাগার সম্ভাবনা কমান ততটাই দরকারী। তাতে হয়ত হিরো তৈরি হয় না, কিন্তু অনেক প্রাণ বাঁচে। dc যেটা শেয়ার করেছেন, আমিও সেই ততটা ভাল নয় ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছি। আর শঙ্কিত হচ্ছি। দলবদ্ধ ভাবে সেটার সমাধানের কোন ব্যবস্থা করাটা আমার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। একদম কি ভাবে সেটা হতে পারে তা আমার পূর্ণ ডিটেইল্ড ধারণা নেই। একটা ঝাপসা ধারনা আছে মাত্র। ধীমান মানুষদের থেকে যদি কোন দিশা পাওয়া যায়, সেই আশাতেই মূল লেখাটার জন্ম।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন