গণিতের সঙ্গে লেখকের প্রেম ও অপ্রেমের এক বর্ণময় ব্যক্তিগত আখ্যান — যার পর্বে পর্বে উন্মোচিত হবে হাজারো জিজ্ঞাসা, ফিরে ফিরে আসবে নানান স্মৃতিভার। সুপাঠ্য ঝরঝরে ভাষায় গণিতের আলো-আঁধারি পথে এ এক নতুন পদচারণার অভিজ্ঞতা। ... ...
গণিতের সঙ্গে লেখকের প্রেম ও অপ্রেমের এক বর্ণময় ব্যক্তিগত আখ্যান — যার পর্বে পর্বে উন্মোচিত হবে হাজারো জিজ্ঞাসা, ফিরে ফিরে আসবে নানান স্মৃতিভার। সুপাঠ্য ঝরঝরে ভাষায় গণিতের আলো-আঁধারি পথে এ এক নতুন পদচারণার অভিজ্ঞতা। ... ...
গণিতের সঙ্গে লেখকের প্রেম ও অপ্রেমের এক বর্ণময় ব্যক্তিগত আখ্যান — যার পর্বে পর্বে উন্মোচিত হবে হাজারো জিজ্ঞাসা, ফিরে ফিরে আসবে নানান স্মৃতিভার। সুপাঠ্য ঝরঝরে ভাষায় গণিতের আলো-আঁধারি পথে এ এক নতুন পদচারণার অভিজ্ঞতা। ... ...
গণিতের সঙ্গে লেখকের প্রেম ও অপ্রেমের এক বর্ণময় ব্যক্তিগত আখ্যান — যার পর্বে পর্বে উন্মোচিত হবে হাজারো জিজ্ঞাসা, ফিরে ফিরে আসবে নানান স্মৃতিভার। সুপাঠ্য ঝরঝরে ভাষায় গণিতের আলো-আঁধারি পথে এ এক নতুন পদচারণার অভিজ্ঞতা। ... ...
গণিতের সঙ্গে লেখকের প্রেম ও অপ্রেমের এক বর্ণময় ব্যক্তিগত আখ্যান — যার পর্বে পর্বে উন্মোচিত হবে হাজারো জিজ্ঞাসা, ফিরে ফিরে আসবে নানান স্মৃতিভার। সুপাঠ্য ঝরঝরে ভাষায় গণিতের আলো-আঁধারি পথে এ এক নতুন পদচারণার অভিজ্ঞতা। ... ...
জীবনের সারমর্ম হয় না গো ... ...
সোনার মুখে প্রশ্রয়ের মৃদু হাসি, অস্ফুট স্বরে বললেন, “পাগল, সত্যি সত্যিই আমার এ ছেলেটার মাথায় পোকা আছে!” ... ...
অফিস থেকে বেরিয়ে কয়েক পা দূরে প্যাটেল চৌকের দিকে হেঁটে যাচ্ছি, একটু থামছি, চারপাশ দেখছি। আপাততঃ এদিকে আর আসা হবে না, কবে আসব, বা আদৌ কোনও দিন আর আসব কি না, কে জানে। এই চত্বরে আসার পরে প্রথম প্রথম আশপাশগুলো তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতাম, তারপর সব রুটিন হয়ে গেল। এখন চলে যাওয়ার আগে ফের সব একবার দেখে নিতে সাধ জাগছে কেন তাই বা কে বলবে? ... ...
...তিনি নিজেও চান না, এই পাড়ার ছেলেপিলেদের সঙ্গে ছাড়তে। কলকাতার লোকজন সম্বন্ধে তাঁর একটা ভীতি মনের মধ্যে কাজ করে। এখানে ছেলে-ধরা কিংবা ছেলেকে বখাটে বানিয়ে তোলার হরেক আয়ো... ... ...
পরিবর্তনের এই সংসারে মৃত্যুর পর পুনর্জন্ম কার না হয় ? কিন্তু যে জন্মে বংশের সম্যক উন্নতি হয় সেই জন্মই (সার্থক) জন্ম। ... ...
আর অনিন্দ্যর দেওয়া সেই কিং সাইজ লেপ, যাকে আমি তোষক হিসেবেও ব্যবহার করতাম ? তার ভবিষ্যৎও পুরো অন্ধকার – মানে যদিও সেও কুকার আর স্টোভের মত ক্ষণে ক্ষণে আমার দুয়ারে এসেছিল, কিন্তু তাকে যে কার হাতে সঁপে দিয়েছিলাম সেটা ভুলে মেরে দিয়েছি। যাকগে, সেই ঐতিহাসিক লেপের অতীতটা বলে যাই, নইলে ইতিহাস আমায় ক্ষমা করবে না। ... ...
একেই মন স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে আছে, তারপরে যাচ্ছেতাই রকমের ঠান্ডা পড়েছে! রাত পৌনে এগারটা বাজে, বিছানায় বসে একটা চিঠি লিখছি, সেটাও লেপ-কম্বল মুড়ি দিয়ে। বাইরে কনকনে হাওয়া ঝাপটা দিয়ে যাচ্ছে। “ইস্পাত শীতল” বলে একটা কথা বইতে পড়েছি, সেটা বোধ হয় এই রকমই কিছু। চেকভ লিখেছিলেন, “মন যখন খুশি থাকে তখন লোকে খেয়ালও করে না শীতকাল চলছে, না গ্রীষ্ম।” তা লিখুন, মহামানবরা অমন অনেক কিছু লিখে টিখে থাকেন, যেগুলোর কোটেশন ছাড়া অন্য কোনও ব্যবহার নেই সাধারণজনের কাছে (এই যেমন আমি দিলাম)। ... ...
...সমস্ত বার-ব্রত-তিথি-নক্ষত্র পালনে তিনি স্বয়ং মনুর থেকেও নিষ্ঠুর এবং অমোঘ। ... ...
ঝড়ে ভেঙে পড়া মহীরূহর মতই - নেমে আসে কোন কোন মৃত্যু... ... ...
একা একা আধো অন্ধকারে বসে ভূতের কথা ভাবতে শাস্ত্রের নিষেধ আছে। তাই মোমের আলোতেই বুদ্ধদেব গুহর ‘সবিনয় নিবেদন’ বইখানা নতুন করে পড়ে ফেললাম। বাঘ দেখতে গিয়ে আমি তোমায় দেখে ফেলেছি টাইপের ব্যাপার। মনের জঙ্গল আর বনের জঙ্গল বেশ মেশাতে পারেন ভদ্রলোক। মনে হল যদি কোনও জঙ্গল থেকে ঘুরে আসতে পারলে ভাল হত। আসলে রুটিন থেকে বেরোন আর কি। রেল লাইনের বাঁধা পথে চলতে চলতে বিরক্ত হয়েই কি কামরাগুলো মাঝে মাঝে লাফিয়ে বেডিয়ে আসে? বাপ রে, কী সাংঘাতিক উপমা! নিজেই আঁৎকে উঠলাম। ... ...
হাঁটতে হাঁটতে আসছিলাম, হঠাৎ দেখি নীল চোখ, সোনালী চুলের এক সাহেব ফুটপাথের দোকানে বসে চা বেচছে। গায়ে ময়লা হয়ে যাওয়া প্যান্ট-শার্ট, কালো জুতো আর ছেঁড়াখোঁড়া জ্যাকেট। হাতে সময় ছিল, এক গ্লাস চা চাইলাম, হাত বাড়িয়ে এগিয়ে দিল সে। দেখলাম সাহেবের মুখের ফর্সা রঙ রোদে পুড়ে কিঞ্চিৎ বাদামী হয়ে গেছে। দোকানের মালকিনকে জিজ্ঞাসা করলাম, এনাকে কোথায় পেলেন তিনি। ... ...
সেই ছায়া এই আমার মনে, সেই ছায়া ওই কাঁপে বনে, কাঁপে সুনীল দিগঞ্চলে রে। ... ...
আমরা সবাই – মানে ছ’জনই - তো পরীক্ষা আর রেজাল্টের মাঝখানে ঝুলে আছি। আমাদেরই এক জন যে আরও একটা ব্যাপারে দিল্লি আর কলকাতার মাঝে ঝুলে আছে তা আর কে জানত। আর সেই ঝুলে থাকা মানে টেনিদার ভাষায় ‘পুঁদিচ্চেরি’ – মানে ব্যাপার অত্যন্ত সাংঘাতিক । অফিসের একজন বলেই ফেললেন যে এটা একেবারেই ‘অবিশ্বাস্য’। একেবারে জীবন আর মৃত্যুর ব্যাপার, ‘লাভ’ আর লোকসানের ব্যাপার। ... ...
...অভাবকে যারা বড়ো করে দেখে, তারা কোনদিন বড়ো হতে পারে না। ... ...
‘’আপকা পেমেন্ট হো গয়া স্যার,’’ কাউন্টারের ভদ্রলোক জানালেন। মানে ? কে করল আমাদের পেমেন্ট ? ভদ্রলোক যাঁকে আঙুল তুলে দেখালেন, তাঁকে আমরা অনেকক্ষণ আগেই দেখেছি বসে আছেন একটা সোফায়। উনিই হলেন অমুক বাবু। আমরা অবাক হয়ে এগিয়ে গেলাম ওনার দিকে, উনি উঠে দাঁড়ালেন। একটু হাসাহাসি হল এই নিয়ে যে প্রায় পাশাপাশি আধ ঘণ্টা থেকেও আমরা কেউ কাউকে চিনতে পারিনি। পারার অবশ্য কথাও নয়, আমরা একে অন্যকে কোনও দিন দেখিনি। ... ...