এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আমি সংখ্যা লঘুর দলে...

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ১৮০০ বার পঠিত
  • মানব ইতিহাসের যত উত্থান পতন হয়েছে, যত বিপদের সম্মুখীন হয়েছে তার মধ্যে বর্তমানেও যা প্রাসঙ্গিক রয়ে গেছে এমন কিছু সমস্যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শরণার্থী সমস্যা। হুট করে একদিন ভূমিহীন হয়ে যাওয়ার মত আতঙ্ক খুব কমই থাকার কথা। স্বাভাবিক একজন পরিবার পরিজন নিয়ে বেঁচে থাকা মানুষ নিজেকে শরণার্থী বলে আবিষ্কার করার পিছনেও থাকে নানা প্রক্রিয়া। নিজের ও পরিবারের জীবন যখন ঝুঁকির মধ্যে পরে তখন কখন কিভাবে সে উদ্বাস্তু হয়ে যায় নিজেও সম্ভবত জানে না। তখন সে জানে শুধু জীবন বাঁচানো।বিশ্ব জুড়ে এ একে মারছে, ও ওকে মারছে আর বাড়ছে শরণার্থীর ভিড়। আমাদের এই উপমহাদেশে এই সমস্যা নতুন না, সেই ৪৭ থেকে শুরু।

    ১৯৪৭ সালে তৎকালীন পূর্ববঙ্গ থেকে দেশ ত্যাগ করে পশ্চিম বঙ্গ গিয়েছিল লাখ লাখ শরণার্থী। দুর্দশার শুরু তখন থেকেই। দণ্ডকারণ্যে নির্বাসনের মত করে এই বাংলা ভাষীদের কে পাঠানো হল। এরপর এত বছর হয়ে গেছে তাদের গল্প আর শোনা যায় না। মরচঝাঁপির নির্মম ইতিহাসের পর আর কোন উচ্চবাচ্য জানা যায় না ওই হতভাগ্যদের। এতদিনেও তাদের মধ্যে থেকে একটা কণ্ঠস্বর উঠে আসেনি, কিংবা হয়ত এসেছে আমাদের কান পর্যন্ত আসেনি। বা আমাদের ইচ্ছাই নেই তাদের কণ্ঠ শোনার যার কারনে শোনা হয়নি তাদের বর্তমান গল্প।

    ভারত শুধু ৪৭ সালে না, এরপর বহুবার জায়গা দিয়েছে।৪৭ সালে দুই পাসের পারাপার করেছে, সংখ্যায় কম আর বেশি। ভারত তাদের কেমন করে রাখছে তাদের সে প্রশ্ন তোলার অধিকার তো আর যাই হোক আমার নাই। আমি সেই জনপথের বাসিন্দা যেখান থেকেই বহু মানুষ ৪৭ সালের পরেও ভিটে মাটি ছেড়ে শরণার্থীতে পরিণত হয়েছে। কিন্তু তবুও সহজ প্রশ্ন যেটা মাথায় আসে তা হচ্ছে দুর্ভাগ্য শুধু কি বাংলা ভাষাভাষীদের ললাটেই ছিল নাকি ৪৭ সালে শরণার্থী হওয়া সবার ললাটেই ছিল? পাঞ্জাবও তো একই পরিস্থিতির মুখে পরেছিল, তাদের কাওকে কি দণ্ডকারণ্যের মত ভয়াবহ স্থানে পাঠানো হয়েছিল জোর করে নাকি তাদের জন্য ভিন্ন ব্যবস্থা?

    ৪৭ হোক বা ৭১ সাল বা তারপরে আরও নানা সময়ে সীমান্ত পার হয়ে গিয়েছে। যে সত্য সরকারি ভাবে বাংলাদেশ হয়ত উচ্চারণ করতে চাইবে না তা হচ্ছে পৃথিবীর মানচিত্রের বাংলাদেশ নামক দেশ থেকে ভারত নামক দেশে যৌক্তিক কারনে, অযৌক্তিক কারনে, কেঁদে কেঁদে, হেঁসে হেঁসে, চোখে পানি নিয়ে, তীব্র মনকষ্ট নিয়ে নান ভাবে, নানা কারনে মানুষ গিয়েছে। যারা অর্থনীতিক ভাবে শক্ত ছিল তারা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পেরেছে সহজে আর যারা তা ছিল না তারা পরিণত হয়েছিল শরণার্থী, উদ্বাস্তু হিসেবে। যারা হেঁসে খেলে গেছে( হেঁসে খেলে দেশ ছেড়েছে বলাতে যদি কেউ গালি দিতে চান আমাকে দিতে পারেন, কিন্তু তাতে সত্য পরিবর্তন হবে না। অন্য ভিন্ন অনেক কারনের মাঝে শুধু মাত্র ভারত পুণ্যভূমি, সেখানে গিয়ে মরতে চান, এই যুক্তিতেও প্রচুর মানুষ শেষ বয়সে ভিটেমাটি বিক্রি করে সীমান্ত পারি দেন) তাদের নিয়ে কথা নেই কিন্তু যারা জীবনের ভয় নিয়ে, সর্বস্ব ত্যাগ করে দেশ ছাড়েন তার সামনে দাঁড়ানোর সাহস কি আমাদের হবে কোন দিন? আমি না হলেও আমার পূর্বপুরুষ কেউ না কেউ তো দায়ী তার মৃত্যু ভয়ের কারন। আমি সেই দায় এড়িয়ে যাব কিভাবে? এই লজ্জা তো মরণের আগ পর্যন্ত থেকে যাবে।

    আমার এক বন্ধুকে জিজ্ঞাস করেছিলাম যাদের কোন সমস্যা নাই, বিপদ নাই তারাও কেন ভারত যায়? ও একটা অদ্ভুত উত্তর দিয়েছিল। বলেছিল যে কারনে মেক্সিকানরা আমেরিকায় যায়। আমি বলছিলাম আমেরিকার ব্যাপার আলাদা, ভারত তো আর আমেরিকা না! ও বলেছিল বাংলাদেশও তো আর মেক্সিকো না!! আমার বন্ধু এমন কেউ না যে তার কথার গুরুত্ব দিতে হবে। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে কিছু হলেও বাস্তবতা আছে ওর কথায়। ভারত বড় দেশ, উন্নত আমাদের তুলনায়, কাজেই সেখানে যাওয়ার একটা ঝোঁক তো থাকতেই পারে। মানুষ তো কত কিইই করে, আমাদের এলাকার একজন তো বলিউডের নায়ক হওয়ার জন্য বাড়ি থেকে পালিয়ে ভারত গিয়েছিল। পরে কোথা থেকে ঘুরে ফিরে অনেক দিন পরে বাড়ি ফিরেছিল। ১৬ কোটি মানুষের দেশ থেকে বলিউডের নায়ক হওয়ার জন্যও অনেকে যেতে পারে ভারতে, তেমন সংখ্যাও খুব একটা কম হবে না হয়ত!! (বাংলাদেশের মানুষ একটু পাগলা আছে, এখানে সবই সম্ভব।আমার এক বন্ধুর মা ইলিয়াস কাঞ্চন কে বিয়ের করার জন্য বাড়ি থেকে পালিয়েছিল, আমরা তখন সিক্স বা সেভেনে পড়ি!!!)

    এগুলা বলে দায় এড়ানো যাবে না, আমরা দায়ী অনেক ক্ষেত্রেই। জানি চোখের সামনে এত এত ঘটনা ঘটে গেছে এখন দায় অস্বীকার করার কোন উপায় নেই আর। আমরা বলতে পারছি কারন আমরা ধর্ম বলতে মানুষ বুঝবে মানুষ শুধু বলার সাহস রাখি। হিন্দু নেতার সালমা খাতুন পুত্রবধূ পাওয়ার পথে ভারত কতদূর এগিয়েছে জানা নেই, আমরা যে খুব বেশিদূর যেতে পেরেছি তেমন বলতে পারছি না। আমাদের দেশে হিন্দু নেতার সালমা খাতুন পুত্রবধূ কল্পনাও করা যায় না( নেতার কল্লা নাই হয়ে যাবে তাইলে!!) আর মুসলিম নেতার পুত্রবধূ যদিও হিন্দু মনীষা দেবী আসেন কিন্তু পরে তিনি আর মনীষা দেবী থাকতে পারেন না, মোছাম্মত মনিরা বেগম হয়ে যায়। এর থেকে বের হওয়া যতদিন না যাবে ততদিন হয়ত অন্ধকার কাটবে না, হয়ত ততদিন আমাদের কে এই দায় নিয়েই বাঁচতে হবে যে আমরা আমাদের সংখ্যালঘুদের বাড়ি ছাড়া করেছি, ভিটেমাটি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছি।

    শরণার্থী শব্দটা আবার আলোচনায় এখন। আমরা যারা দেশ ছাড়া করে এর আগে নাম করেছি তারা এবার দেশে জায়গা দিয়েছি এখন পর্যন্ত প্রায় ১২ লাখ শরণার্থীকে। কোনমতে, চেপেচুপে জায়গা করে দিয়ে দিয়েছি এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে। এর মাঝেই খবর এখন আসামের ৪০ লাখ মানুষের পরিচয় হারানোর। আগেই বলেছিলাম, সরকারি ভাবে হয়ত কোনদিনই স্বীকার করবে না সরকার যে ওই ৪০ লাখ বাংলাদেশ থেকেই গিয়েছে। কিন্তু হয়ত সত্যটা এই বিপুল সংখ্যার খুব কাছাকাছিই, দীর্ঘ দিনের সীমান্ত পার হওয়ার যে ইতিহাস আমাদের তাতে সংখ্যাটা এমন হতেই পারে।আবার ওখানের সব বাংলাদেশ থেকেই গিয়েছে এমন বলারও কোন উপায় নাই বা যারা বাংলাদেশ থেকে গিয়েছে তারা সব গিয়ে আসামেই আশ্রয় নিয়েছে তেমন বলাও যুক্তিযুক্ত না।আসামে তো বাংলা ভাষা নিয়েই সমস্যা।বহু সলিড ভারতীয়ও যে বাদ পরেনি লিস্ট থেকে এমনও বলা যাচ্ছে না।অন্তত সংবাদপত্র পড়ে তাই মনে হয়েছে আমার।যারাই আছে তাদের কে এতদিন পরে, বসত বাড়ি নিয়ে যারা অনেকটাই আগের তিক্ততা ভুলে একটু স্বস্তি পেতে যাচ্ছে তাদের কে আবার ভূমিহীন, শিকড় ছাড়া করার পরিকল্পনা বাস্তব সম্মত কিনা জানা নাই। তবে ভোটের আগে অনেক কিছুই হয়, অনেক বুলি আওরানো হয়, এ সবই তেমন কিছুই হবে বলে মনের কোনে একটা ক্ষীণ আশা আছে।

    ৪৭ সালে বা ৭১ এ যারা গিয়েছিল তাদের বেশির ভাগ শরণার্থী হিসেবেই গিয়েছিল। কিন্তু এরপরে আমরা যাদের কে বাধ্য করেছি, যাদের কে সকাল বিকাল মনে করিয়ে দিয়েছি, এই দেশটা তোমার না, তুমি ভারত চলে যাও তারা যখন গিয়েছে তখন কিন্তু শরণার্থী হিসেবে যায়নি। কিন্তু একবার ঘরবাড়ি হারানো এই মানুষ গুলো আজকে আবার মাটি হারানোর বেদনার সামনে। আগে যাদের কপালে শরণার্থী তকামা লাগেনি এবার খুব স্পষ্ট ভাবে এই তকমা লাগার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। যা কোন মতেই কাম্য না।

    ভারত বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থানও সমর্থন করবে না যদি শুমারিতে নাম নেই এই অজুহাতে বিপুল সংখ্যক মানুষকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে চায়। ভারত বড় দেশ কিন্তু সত্য হচ্ছে তার আশেপাশে বাংলাদেশের মত বন্ধু রাষ্ট্র আর একটাও নাই। অতি রাজনীতি করতে গিয়ে ভারত নেপালের সাথে সম্পর্ক খারাপ করে ফেলছে এই কিছুদিন আগে, নেপাল এখন চীনের সাথে দহরম মহরম করে চলছে। আজকে প্রথম আলোর(১৫ সেপ্টেম্বর) খবর অনুযায়ী বিজেপি তিন ডিতেই ( ডিটেকশন, ডিলিট ও ডিপোর্টেশনে ) সীমাবদ্ধ থাকবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। তারা বলতে চাচ্ছে অন্য রাজ্য গুলাতেও এনআরসি ( ন্যাশনাল রেজিস্টার অফ সিটিজেন) তৈরি করতে হবে। আসামের মুখ্যমন্ত্রীর উক্তি যদি প্রথম আলো থেকে উদ্ধৃতি করি - “আসামে যারা বিদেশি বলে চিহ্নিত হবেন তারা যাতে অন্য রাজ্যে গিয়ে সেখানকার প্রকৃত ভারতীয় নাগরিকদের বিড়ম্বনার কারন না হন, সে জন্য অন্য রাজ্যগুলোতেও এনআরসি তৈরি করা প্রয়োজন”। এমন বক্তব্য ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ক এবং বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত হুমকি স্বরূপ বলা যেতে পারে। বাংলাদেশের আশা হচ্ছে বিজেপি এখন পর্যন্ত যাই বলুক, ভারত সরকার এখন পর্যন্ত এই পুরো ব্যাপারটাকে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে এসেছে, সব বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানো হবে ধরনের কথা এখন মোদী বা সুষমা স্বরাজের মুখে শোনা যায়নি। তাই এখন পুরোটাই ভোটের রাজনীতির খেলা বলে মনে করে এখন পর্যন্ত তৃপ্তির ঢেঁকুর অন্তত আমরা তুলতে পারছি। সামনের পরিস্থিতি আসলে সামনেই বলা যাবে।ভারতের অভ্যন্তরীণ সমস্যা ভেবেই থাকা যাক আপাতত। তবে প্রত্যাশা থাকবে যে শিশু তার বাড়ির আঙ্গিনায়, উঠোনে নিশ্চিন্ত ভাবে খেলছে তার খেলার যেন ব্যাঘাত না হয় আর, এই প্রত্যাশা শুধু মাত্র এখন যারা ঠিকানা হারানোর আশঙ্কায় রাত পার করছেন ভারতে তাদের প্রতি না। এই প্রত্যাশা আমার ঘরের পাসের ঘরে যে আছে তার জন্যও। বসত হারানোর কষ্ট যেন কেউ আর সহ্য করে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ১৮০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন