এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 57.29.241.8 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৭ ০২:৪৫61042
  • এখনো বোধ্হয় এমনি অভিজ্ঞতা হয় অনেকেরই। অথচ পার্কসার্কাস মানেই কিছু লোকের বলে আসা, ঐ তো, পাকিস্তান ম্যাচ জিতলে ওখানে বাজি পোড়ানো হয়। পার্কসার্কাস মানেই তো কীসব 'ক্রিমিনাল'এর জায়গা। অপরের জায়গা এরকমই হয়। অথচ অতটা পর যে অপর নয়, এইসব অভিজ্ঞ্তাই বলে দেয় !

    পার্কসার্কাসের আরো অভিজ্ঞতা শুনতে চাই।
  • r2h | 174.114.91.202 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৭ ০৫:০৭61043
  • এই দেখাটা এইখানে রেখে দিই?
    যদিও এইটাও একটা বিড়ম্বনা ও পরিতাপ। পলাশ তথা মধু কিংবা নারানজেঠু কিংবা পাড়ার লোক কিংবা আমি, হিন্দু মুসলমান ফ্যাকটরটা সবাই জানতাম, মানে রীতিমতো গুরুত্বপূর্ন ব্যপার, নইলে আর নাম পাল্তানো হলো, কিন্তু কেউ পরস্পরকে কখনো হিন্দু কিংবা মুসলমান হিসেবে দেখেনি। বাচ্ছা পোলা ধর্মপরিচয়ের ফলে কোন অর্বাচীনের কারনে বিপদে পড়তে পারে বা দোকানের ব্যবসায় লস হতে পারে তার জন্যে সবচে সোজা অন্য নামে ডাকো, এই আরকি। এ শুধুই মানুষের মেলামেশার গল্প। এখন এমনই দিনকাল পড়লো যে এইসব সামান্য স্বাভাবিক মানুষের গল্পগুলিকে সম্প্রীতির উদাহরণ হিসেবে শিকেয় তুলে রাখতে হচ্ছে।
    আরো গুরুত্ত্বপূর্ন, এই মঞ্চের কুশীলব সব, দেশভাগের ফলে ভিটে হারানো রক্ষনশীল ধার্মিক মানুষ, প্রত্যক্ষ ক্ষত এবং ক্ষতির শিকার। কিন্তু এঁদের তো খড়ের পুতুল খুঁজতে দেখিনি। যাগ্গে, যা হবার তা হবেক গ। এইটুকু গল্পের এতবড় গৌরচন্দ্রিকার কোন মানে হয়?

    name: rabaahuta mail: country:

    IP Address : 172.136.192.1 (*) Date:05 May 2014 -- 11:32 PM

    আমাদের বাঘায্তীন পাড়ার সব আদি বাসিন্দারা ছিলেন স্বাধীনতাঘটিত ভিটেচ্যুত লোক। পাশের পাড়া ছিল আরো এককাঠি ওপরে, কোন জমিদার পরিবার প্রজা টজা শুদ্ধ এসে বসতি করেছিলেন, জমিদার বাড়ির পুকুরে এখন ঘটি না ডুবলেও বিশাল ফটক আছে, আর ভেতরে ঘোড়ার জল খাওয়ার গামলা, আর বয়স্ক পুরনো লোকজন ছাড়া ঐ ফটক বিশেষ কেউ পেরোয়না। নর্মাল শহরতলীর পাড়া, শুধু ফটকের ভেতরে আমবাগান আর মেন্টেনেন্সহীন একতলা জনবিরল পুরনো দালান। মাঝামাঝি একটা ছোট সাঁওতাল বস্তি ছিল, বিপ্লবী উল্লসকর দত্ত রোডের ধারে অন্নপূর্ণা ইটিং হাউস থেকে রাতে খেয়ে ফেরার পথে তাদের গান বাজনা শোনা ও দেখা যেত। পরে তাদের উৎখাত করে সেখানে ফ্ল্যাটবাড়ি উঠলো। তো যাগ্গে সেসব কোন কথা নয়। পাড়ায় পুরনো মুদী দোকান (নাম ভুলে গেছি, নারায়ন সাহা বলি, যদিও আসল নারায়ণকাকু মোটেই সুবিধের লোক না)। তো নারায়নজেঠু প্রাচীন বাঙাল ভদ্রলোক, পরনে ধুতি শার্ট, মাথায় টাক, চোখে চশমা ও হাতে গণশক্তি, আর দোকানে বাচ্চা কর্মচারীর নাম মধু, ওদের বাড়িতেই থাকা খাওয়া। নারয়নজেঠীমার খুবই প্রিয়পাত্র, সে আগে দোকানে ঘুমতো, কিন্তু রাতে স্বপ্ন দেখে কাঁদে বলে এখন বাড়ির ভেতরেই শোয়। তো মজা হল, মধুর নাম কিন্তু মধু নয়, পলাশ মিঞা। তো মধু কেন? না মুসলমান নামে শুনে তো দোকানে খদ্দের কমে যেতে পারে। পাড়ার সবাই সেটা জানে, কিন্তু ব্যাপারটাকে বেশ এক্সক্লুসিভ গোপন তথ্যের স্টেটাস দিয়ে রাখা হয়, মধু তথা পলাশ মিঞা এবং নারায়ণ জেঠুর অনিষ্ট আর কে চায়। তো গোঁফের রেখা গজাতে মধু দোকানের তহবিল ভেঙে পালালো। নারায়ন জেঠুর ধরা গলা, দোকানে নতুন বাচ্চা ছেলের আবির্ভাব, স্বনামে। কদিন পর দেখা গেল আবার সে এসেছে ফিরিয়া, পাশশো মুসুরীর ডাইল বা দেড় কিলো পিয়াইজ মাইপ্যা দেওয়ার পাশাপাশি নতুন ছেলের ম্যানেজারিও সে করছে। কি ব্যাপার? শুনলাম নারায়ণ জেঠু হাসি মুখে জনে জনে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন বাচ্চা পুলা, ঐ কয়টা টাকায় আর কয়দিন চলে, ইত্যাদি।

    এসব অবশ্য বছর পনেরো আগের গল্প।
  • tania | 165.57.254.1 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৪:৩০61047
  • আমাদের বাড়িতে ছিল প্রচন্ড অ্যান্টি মুসলিম সেন্টিমেন্ট। দেশ ভাগের স্মৃতি। প্রতিবেশীর দা নিয়ে কোপাতে আসার, এক কাপড়ে নির্বাসিত হবার, বিলিতি মার্বেলের মুর্তি দিয়ে সাজানো দালানকোঠা ছেড়ে কলোনির বেড়ার ঘরে এসে ওঠার ঘা তখনও দগদগে। গোটা ছোটবেলায় কোথাও কোনোদিন কোনো মুসলমানের সঙ্গে ইন্টার‌্যাকশানের সুযোগ হয়নি আমার। পাড়ার বৈশালি পিসি যখন মুসলমান বিয়ে করে বাড়ি এল, ওর বাবামা ঢুকতে তো দিলই না, মাঝখান থেকে ওর দাদা খোকনকাকুর আমাদের বাড়ি আসাও বন্ধ হয়ে গেল। আরেকটু বড় হলাম। একদম পাশের বাড়ির ঝিমলিদি (মৌ ভৌ) যখন একই কারনে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে গেল, তখন তো পাড়ায় ঢি ঢি! জেঠু জেঠিমা কিছুদিনের মধ্যে বাড়িই বিক্রি করে অন্য পাড়ায় চলে গেল।

    তো এইভাবেই বড় হচ্ছিলাম। মাথার মধ্যে গজাল মেরে ঢোকানো ছিল মুসলমান খারাপ। মাধ্যমিকের পর মাসির বাড়ি পাটনা বেড়াতে গেলাম। ওদের পাশের ফ্ল্যাটে থাকত শিবানি মাসি। রোজ দুপুরে ওদের বাড়ি খেলতে যেতাম। মা রা গল্প করত। ও মা! দেখি ওদের ঠাকুরের আসনে আমাদের ঠাকুরের সঙ্গে একটা কালো মত কিসের ছবি। হাঁ করে তাকিয়ে আছি দেখে শিবানি মাসি হেসে বলল, ওটা কাবার ছবি। এবাবা! তোমার ঠাকুরের আসনে কেন? আমার বর যে মুসলমান। আমরা তো অবাক! মেসোকে সবাই দাউদ বলে ডাকে। আমরাও দাউদ আঙ্কেল বলতাম। কিন্তু সেটা যে সত্যি ওনার নাম বুঝিনিইনি। কারন ওনাকে হুবহু দাউদ ইব্রাহিমের মত দেখতে ছিল (যদিও বয়সটা অনেকটাই বেশী)। গম্প শুনেছিলাম উনি নাকি রীতিমত চেয়ে চেয়ে সত্যনারায়নের সিন্নি খেতেন। পাড়ায় যে কোনো বাড়িতে পুজো হলে প্রসাদের লেফ্টওভার পুরোটা ওনার বরাদ্দ ছিল এত ভালোবাসতেন। আরো অবাক হয়ে দেখলাম আমার বাবা মায়ের কোনো অস্বস্তি নেই ওনার সঙ্গে কথা বলতে। ওদের বাড়ি যেতে, গিয়ে চা খেতে। ভয়ে ভয়ে প্রশ্নটা করেই ফেলেছিলাম বাপিকে। বাপি বলল, মানুষটাকে আগে চিনেছিতো, তাই ধর্মটা পরে কোনো অসুবিধে সৃষ্টি করেনি। বৈশালি কি ঝিমলির বরের ধর্মটা আগে সকলে চিনেছিল, তাই মানুষটাকে চেনার আর সুযোগ দেয়নি কেউ। তা ছাড়া আমার এক বছর বয়সে আমার বাবা যা ফেস করেছে সেই স্মৃতির বোঝাটা আমার চল্লিশে আর বইতে ইচ্ছে করলনা। দাউদের মত মানুষের সামনে তো নয়ই। সেদিন বুঝেছিলাম বোঝা আমাদের খাটো করে দেয়। বোঝা নামিয়ে রাখতে হয়। নামাতে শিখতে হয়। নিজে নিজে। যেমন আমার বাপি শিখেছিল। নিজে নিজেই। বা দাউদ আঙ্কলকে দেখে।
  • সিকি | 233.188.1.4 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৫:৩৪61048
  • চোখ ঝাপসা হয়ে আসে। অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু আজ থাক।
  • dc | 167.50.3.19 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৫:৪৪61049
  • তানিয়ার পোস্টটা পড়তে খুব ভাল্লাগলো। এই হিন্দু /মুসলমানের অর্থহীন বিভেদ এতো দেখি, কি বলব।
  • pi | 37.63.151.247 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৬:৪৬61050
  • তানিয়াদি, এটা ফেবুতে শেয়ার করতে পারি ?
  • অরিজিৎ | 57.15.8.214 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৮:০৩61044
  • এই ঘটনাগুলো আমাদের পাড়ায় মোটে অস্বাভাবিক কিছি নয়।পার্ক সার্কাস মার্কেটে, মূল মার্কেটের ভেতর শুয়োরের মাংসের দোকান রয়েছে।তার উলটো দিকেই শিব মন্দির।মার্কেট কমিটিই তৈরি করেছে।শিব রাত্রিতে সেখানে বিরাট বড় উতসব হয়।খিচুরি ভোগ বিলি হয়।আর শুয়োরের মাংসের দোকানের পাশেই মুসলিম ফলওয়ালা ফলের ঝুড়ি নিয়ে বসে, সব্জিওয়ালা সব্জি নিয়ে বসে।কোনোদিনও একটা কোনো বিরূপ মন্তব্যও শোনা যায় নি।
  • S | 184.45.155.75 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৮:১০61045
  • ঠিক নিজের অভিজ্ঞতা না, তবুওঃ
    ১৫০ বছর ধরে অমরনাথ শ্রাইনের কেয়ারটেকার করে এসেছে মুসলমান মালিক পরিবার। বলতে পারেন ওটি উনাদেরই মন্দির। আর প্রথম প্রসাদটাও মনে হয় ঐ ফ্যামিলির কাছেই যায়। এখনো আছে কিনা তা অবশ্যি অন্য কথা।
  • S | 184.45.155.75 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৮:১৩61046
  • আমার বাবার কাছে পড়তে আসতো একটি মুসলমান মেয়ে। তার বাবা তাকে অপশান দিয়েছিলেনঃ হয় ঈদে কাপড় নেও, নইলে পুজোতে।
  • tania | 165.57.254.1 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৯:৩০61051
  • পারো।
  • | 116.193.239.132 (*) | ০১ এপ্রিল ২০১৭ ০৯:৩৪61052
  • লেখাটাও ভাল লাগল আর তানিয়ার লেখাটাও খুব ভাল লাগল।
  • Du | 182.56.6.63 (*) | ০৪ এপ্রিল ২০১৭ ০৭:০৯61055
  • আহা কৈঠালকুচি আর টিহু !
  • Lama | 213.99.211.133 (*) | ০৪ এপ্রিল ২০১৭ ১১:১২61053
  • টুকটাক ঘটনা মনে পড়ে।

    আমাদের রামগঞ্জমন্ডির ডিস্পেনসারির নার্স টেরেজাবাঈয়ের মেয়ের বিয়ের নেমন্তন্নের চিঠিতে হিন্দিতে যা লেখা ছিল তার বাংলা করলে অনেকটা এরকম হয়

    "বৈষ্ণোদেবী মাতার অশেষ কৃপায় আমার বড় মেয়ে রোজালিন ও অমুক গোমেজ মহাশয়ের জ্যেষ্ঠ পুত্র রামদয়ালের শুভবিবাহ তমুক গীর্জায় সুসম্পন্ন হইবে"
  • Lama | 213.99.211.133 (*) | ০৪ এপ্রিল ২০১৭ ১১:১৩61054
  • তাছাড়া কৈঠালকুছি থেকে বিনাটিকিটে টিহু যাচ্ছিলেন সেই বাঙ্গালী সর্দারজি যাঁর বাবার পদবী ভট্টাচার্য
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন