এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • যৌন শিক্ষা মহাপাপ...

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ জুলাই ২০১৯ | ২১৪১ বার পঠিত
  • কিছুদিন ধরে হুট করেই যেন ধর্ষণের খবর খুব বেশি পাওয়া যাচ্ছে। যেন হুট করে কোন বিষাক্ত পোকার কামড়ে পাগলা কুকুরের মত হয়ে গেছে কিছু মানুষ। নিজের খিদে মিটাতে শিশু বৃদ্ধ বাছ বিচার করারও সময় নাই, হামলে পড়ছে শুধু। যদি বিষাক্ত পোকার কামড়ে হত তাহলে এই সমস্যার সমাধান করা সহজ হত, কিন্তু আফসোস সমস্যা এত সহজ না। আমরা কোন দিন এই সমস্যার গভীরেই যেতে চাইনি, নিষিদ্ধ বস্তু, সামাজিক ধর্মীয় ট্যাবু বানিয়ে রেখেছে এই জিনিসকে, যৌনতাকে। এ নিয়ে কথা বলা যাবে না, শোনা যাবে না কিন্তু আমরা ধরে নিব সবাই সঠিক জ্ঞানে জ্ঞানী হচ্ছে এই বিষয়ে!

    যৌন শিক্ষা বড় কারন কিন্তু আমার কাছে তারচেয়েও বড় কারন অন্য কিছু কে মনে হয়। তা হচ্ছে নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি। কোন অদ্ভুত কারনে আমদের মত দেশে পুরুষ জন্মের পরেই বিল্ট ইন কিছু সুবিধা পেয়ে যায়, যার মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিকারক ও ভয়ানক অস্ত্র হচ্ছে সে জন্মের পরেই জেনে যায় নারী তার অধীনস্থ! খুব বাজে শোনালেও বাস্তবতা এমনই। নারী পুরুষের সমকক্ষ না, জরিপ চালালে এই মতে বিশ্বাসীর হার চমকে যাওয়ার মত হবে। পুরুষ নারীর থেকে বেশি জ্ঞানী, বেশি পরিপক্ব এই ধারনা যেভাবেই হোক আমরা পেয়ে যাই ছোট বেলায়ই। স্কুল কলেজ থেকে শুরু করে যত ওপরে উঠা যায় চিত্রের পরিবর্তন হয় না খুব একটা। নারীকে এগুতে হয় বারবার প্রমাণ করে যে সে পারে, সে যোগ্য। পুরুষের কোন প্রমাণ করার দরকার নাই, কারন পুরুষ হচ্ছে পুরুষ।

    ভারতীয় উপমহাদেশের কথা যদি বলি তাহলে এই চিত্র যে কত ভয়ানক তা আমাদের বোধের বাহিরে। আমাদের সিনেমা থেকে শুরু করে সাহিত্যের বড় অংশ পুরুষতান্ত্রিক সমাজের নিজে হাতে লেখা। আমারা মুগ্ধ হই আর নিজের ক্ষেত্রে পরিচালনা করি। হিন্দি সিনেমার বা বাংলা সিনেমার গল্প গুলোই যদি ধরি, বিশেষ করে আমাদের স্বর্ণযুগ, মানে নব্বইয়ের দশকের সিনেমা গুলোয় আমাদের হাতে ধরে শিখিয়েছে নারী হচ্ছে এমন এক বস্তু যাকে কলেজ ক্যাম্পাসে উত্ত্যক্ত করা যায়, গায়ে হাত দেওয়া যায়, সে যে না না করছে তা পুরাটাই অভিনয়, সে আসলে চাচ্ছে আমি যেন তার সাথে এমন কাজ আরও করি, সে আসলে উপভোগ করছে! খুব বেশি বললাম? মোটেও না। বড় বড় সুপার স্টাররা এমন সব সিনেমায় অভিনয় করে গেছেন। আমরা দেবতা জ্ঞানে পূজা করছি তাদের। সিনেমার বড় একটা অংশে দেখানো হয় নারী সব সময় কামে জর্জরিত হয়ে আছে, কামাতুর হয়ে অপেক্ষা করছে কখন কেউ এসে তার কাম ক্ষুধা মেটাবে।বড় বড় পুরুষ সুপার স্টারের পাশাপাশি নারী সুপার স্টাররাও আমাদের বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন যে তারা প্রচণ্ড কাম জ্বরে পুড়ছেন!! আমরা বড় হওয়ার পর যে নিজেকে সামলায়ে চলছি এও তো বিরাট রহস্য! আমাদের বড় হওয়া তো মোটেও স্বাস্থ্যকর উপায়ে হয়নি।
    সাহিত্যও কী এই বিচারের বাহিরে? আমাদের কল্প পুরুষরা আমাদের শিখায়নি কিভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে? কিভাবে ছ্যাবলামি করে যেতে হবে?

    আমাদের কোন যৌন শিক্ষার ব্যবস্থা নাই। তবুও আমরা জ্ঞানী। কিভাবে? যৌন শিক্ষার যে গুরু আমাদের তা হচ্ছে পর্ণ। এখন এই পর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা কী শিখছি? না সেখানের অবস্থা আরও করুণ। সেখানে নারী আরও খেলো, সে পুরুষের হাতে নিষ্পেষিত হওয়ার জন্য তৈরি। নারী প্রধান যে পর্ণ সেখানেও পুরুষের চাহিদাই মেটাচ্ছে নারী। পুরুষ যেভাবে চাচ্ছে সেভাবেই হচ্ছে। নারী এডাল্ট ভিডিওতে আছেই যেন দাস হিসেবে, পুরুষের সকল চাহিদা পূরণ করে যাও শুধু।

    আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় যৌন শিক্ষার কোন ব্যবস্থা নাই। ইদানীং পাঠ্যপুস্তকে অল্প কিছু বিষয় দেওয়া হয়েছে কিন্তু আমি যতদূর জানি শিক্ষকরা তা পড়ায় না। তারা এই নাজায়েজ জিনিস যেন পাঠ্য পুস্তকে না থাকে তার জন্য জোরাল দাবী জানিয়েছে। সম্ভবত তাদের দাবির মুখে সরকার ওই অধ্যায় গুলো বাতিল করেছে। গায়েবই ভাবে নাজিল হবে এই শিক্ষা। আর না হয় গুপ্ত মহাশয় কিংবা পর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিখে নিবে সব।
    এখন আমাদের শিক্ষার ব্যবস্থা নাই, অন্য যে মাধ্যম গুলো আছে তাতে শেখাচ্ছে নারী আমার দ্বারা নিষ্পেষিত হওয়ার জন্যই উশ আশ করছে সব সময়, আমার প্রধান মাধ্যমে যে সিনেমা তৈরি হচ্ছে তাতে সিনেমা জগতের নামীদামী নায়ক নায়িকা দেখাচ্ছে কলেজ ক্যাম্পাসে যখন তখন মেয়েদের গায়ে হাত দেওয়া যায়, এতে কেউ বিরক্ত হয় না, কলেজ প্রিন্সিপাল নিজেও হয়ত সাহায্য করছে এতে বা তিনি নিজেও নেমে যাচ্ছেন এই কাজে! তাহলে আমাদের রাস্তা কোনটা? এই সমাজে ধর্ষণ বৃদ্ধি পাবে না তো কোথায় পাবে? এর চেয়ে বেশি হয় না যে এও তো কপাল আমাদের।

    আমাদের যৌন শিক্ষার ব্যবস্থা নাই সেই সাথে যে শিক্ষা আছে তাও পরিপূর্ণ না। এই শিক্ষা আমাদের প্রকৃত শিক্ষিত করতে পারছে না। আমরা অন্ধের মত পড়াশোনা করি। জ্ঞানের আলো কই জ্বলে? ধর্মীয় কুসংস্কার আমাদের ঘিরে থাকে আমরা প্রকৃত সত্যের কাছাকাছিও যেতে পারি না। মাদ্রাসার শিক্ষক ধর্ষণ করছে আমাদের মধ্য থেকেই বলে উঠছে হুজুরদের জন্য সব জায়েজ আছে! ধর্ষণের পর খুন করা হচ্ছে পরে খুনির পক্ষে মিছিল হচ্ছে এই দেশে। যদি ধর্মীয় লেবাস থাকে কারো গায়ে তাহলে মোটামুটি প্রাথমিক ধাক্কা থেকে বেঁচে যেতে পারে যে কেউ। পুরোপুরিও বেঁচে যেতে পারে, সে ঘটনা আমরা হয়ত শুনিইনি।

    একজন নারীকে একটা পর্যায় পর্যন্ত যেতে কত রকমের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ভিতর দিয়ে যেতে হয় তা একজন পুরুষের কল্পনার বাইরে। আমরা জানিই না জানার চেষ্টাও করিনি কোনদিন। স্নেহের কোল থেকে বাসের হেলপার কারো কাছ থেকে মুক্তি নাই। আরবি পড়াতে আসা হুজুর যদি হাত বাড়ায় শিশুর দিকে তাহলে পরিস্থিতি কোন পর্যায়? এই আড়াল করে রাখতে রাখতে আমরা এমন এক জায়গায় নিয়ে গেছি পরিস্থিতি যে এখন নিজেরাই ভাবতে ভয় পাই। আরও ঠেলে আড়ালে ঢুকিয়ে দেই। কেউ জানবে না আর তাতেই সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে। যেন অন্ধ হলেই প্রলয় বন্ধ থাকবে!

    আমরা সচেতন ভাবে যা করি তা হচ্ছে কোন ধর্ষণ বা নির্যাতনের খবর প্রকাশ পেলে দ্রুত ওই নারীর পোশাক, চলা ফেরা, কোন সময় কোথায় ছিল ইত্যাদির খোঁজ নিয়ে একটা সারমর্ম খুঁজে নেই। ব্যাস, আমাদের দায়িত্ব শেষ। ওই পোশাক পরে ওই সময়ে ওই জায়গায় থাকলে ওরে ধর্ষণ করব না দশ টাকার নোট দিবে? কেস ডিসমিস! ধর্ষণ সম্পর্কে এই হচ্ছে সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া!

    উপায় কী? এই সমস্যার দ্রুত চিকিৎসা নাই। সমস্যা হচ্ছে আমরা দ্রুত কিংবা দীর্ঘ মেয়াদি কোন চিকিৎসার ব্যবস্থাই করছি না। আল্লা ওয়াস্তে ছেড়ে দিয়ে বসে আছি। বিচার বিভাগে যদি দ্রুত এই সব মামলার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিত তাহলেও একটু প্রভাব পড়ত হয়ত। কিন্তু সেখানেও মরিচিকাময় সব কিছু। দিনের পর দিন ঝুলে থাকে, ধর্ষিতা একবার ধর্ষকের হাতে ধর্ষিত হওয়ার পর আরও অসংখ্যবার ধর্ষিত হয় থানা আর আদালত প্রাঙ্গণে। আবার ধর্ষককে ধরে গুলি করে মেরে ফেলার পক্ষে যারা আমি তাদের পক্ষেও না। কোন কিছুতেই, কোন ভাবেই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সমর্থন করা যায় না। এই অনুশীলন খুব ভয়ঙ্কর অনুশীলন, পরে আর এই ক্ষত পূরণ হওয়ার নয়।

    ধর্ষণকে সামাজিক ব্যাধি বলা হয়। ব্যাধিই যদি হবে তাহলে এই চিকিৎসায় এত অনিহা কেন? মানুষের অসুখ করলে চিকিৎসার জন্য নানা পন্থা অবলম্বন করা হয়, আমরা করি। কিন্তু সামাজিক এই ব্যাধি নিরাময়ের জন্য চোখে পড়ার মত কোন পদক্ষেপ কী কোথাও নেয়া হয়েছে? পর্ণ সাইট বন্ধ করা? সত্যই যদি কেউ মনে করে পর্ণ সাইট বন্ধ ধর্ষণ বন্ধের জন্য কোন পদক্ষেপ তাহলে তার জন্য সমবেদনা। এই ব্যাধি নিরাময়ের চেয়ে দিনের পর দিন আমরা এই সমস্যাকে সমাজের অন্ধকারে ঠেলে দিয়ে আস্তে আস্তে বিশালাকার দৈত্য বানিয়ে ফেলেছি।

    আমি অবশ্যই এই সব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ না কিন্তু আমি এইটুকু বুঝি আমাদের যে পন্থা ধর্ষণ নামক ব্যাধি মোকাবেলার তা যথার্থ না, তা কোন মতেই এই সমস্যার সমাধান এনে দিবে না। যে রাষ্ট্র গুলোতে সঠিক যৌন শিক্ষার ব্যবস্থা আছে সেখানেও হয়ত ধর্ষণ হচ্ছে, তাদের ওখানে কেন হচ্ছে তা তাদের সমাজ বিজ্ঞানীরা খুঁজে দেখবে। আমাদের এখানে যে সামাজিক মূল্যবোধ আছে তার সাথে যদি সঠিক যৌন শিক্ষা আর নারীকে যদি মানুষ বলে মেনে নেওয়া শেখানো যায়, যদি শেখান যায় নারী শুধু মাংস না, নারী পুরুষের অধীনস্থ না এই জ্ঞানটুকু যদি সঠিক ভাবে দেওয়া যায় তাহলে হয়ত এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

    সকলের মঙ্গল হোক, সুস্থ হয়ে বেড়ে উঠুক সকল শিশু, কিশোর কিশোরী।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ জুলাই ২০১৯ | ২১৪১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন