Nintendo has revealed the following portion in the Fire Emblem series. Following the send off of Fire Emblem: Three Houses back in 2019, Nintendo is currently equipping to send off the following section in the establishment, which will be entitled Fire Emblem Engage. And keeping in mind that Engage will recount to another story in the realm of Fire Emblem, it seems as though it will likewise be consolidating components from numerous past passages also.Declared to start off the present Nintendo Direct, Fire Emblem Engage was disclosed through an introduction trailer. The video being referred to provided us with a ... ...
উত্তমকুমারের সুপার ফ্লপের কোন গল্প শুনেছেন? শুনেছেন কখনো ওনার বাড়িতে পাথর হামলা হয়েছে? না.. না.. কাশ্মীরে না। খোদ কলকাতার। শুনুন ... কলকাতার রামধন মিত্র স্ট্রিটের গলিতে যদি কখনো যান দেখবেন সামনেই চুনখসা হলুদ রঙের একটা বিশাল পুরোনো বাড়ি দাঁড়িয়ে। সামনের ফলকটায় ওনার নাম, জন্ম আর মৃত্যুর দিন লেখা। সাথে কয়েকটা লাইন - "এই বাড়িতে আমৃত্যু বাস করেছেন বেতার মহিষাসুরমর্দিনীর সর্বকালজয়ী এই সুসন্তান"... ব্যাস এইটুকুই। ... ...
আজ তো মহালয়াদেবী পক্ষের শুরুআপনি এবার মর্ত্য লোকে নেমে আসবেন।আবার বিসর্জনের বাজানা শুনে চলে যাবেন।আজ একটা আপনাকে অনুরোধ করি খালি যাওয়া আসা করে কি লাভ।এখানে থেকে যান, অসুর গুলিকেনিধন করে যান।কারণ মানুষের শিরদাঁড়া হারিয়ে গেছে । সবাই আমাদের বোকা বানাচ্ছে।আপনি হলেন একমাত্র ভরসা।তাই সবাই বলি: থেকে যান, থেকে যান, থেকে যান।শিব ঠাকুর কে, খবর পাঠান,আপনি কাজ শেষ করে যাবেন ।মানুষ আপনাকে চায়,নইলে শুধু আসা, যাওয়াকিছু তো যায়না পাওয়া। ... ...
ক্যালকাটা পোর্ট ট্রাস্টের (CPT) একজন সাধারন কর্মচারী ছিলেন আমার পিতাশ্রী। পরবর্তী কালে, মানে ২০০১ সালে CPT হয়ে যায় KPT শহরের নাম পরিবর্তনের সাথে সাযুজ্য রেখে। বাবা অবশ্য তার অনেক আগেই ১৯৮২ সালে স্বেচ্ছাবসর গ্ৰহন করেন। এমনিতেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের অবসরের বয়স আটান্ন বছর। বাবার ক্ষেত্রে সেও হয়ে দাঁড়াল ছাপান্ন বছর।অর্থাৎ আমাদের সংসারের অর্থনৈতিক অবস্থা বারোটা ছাপান্ন। কারণ তিন ছেলের কেউই তখনো নিজের পায়ে দাঁড়ায় নি। শুধুমাত্র দিদি ... ...
পরদিন বিজয়া দশমী । একটু বেলা হল সকালে উঠতে। তৈরী হয়ে গেলাম মণ্ডপে। দশমী পূজো শেষের দিকে। এইবার শরীর ও মনে ক্লান্তি উঁকিঝুঁকি মারছে। মায়ের মুখখানা আজ যেন কেমন লাগছে! মা তো আজ কৈলাসে পাড়ি দেবেন । দেবাদিদেব রয়েছেন তাঁর অপেক্ষায়। তবুও কেন বিষণ্ণ মুখ তাঁর? নাকি উমার জায়গায় নিজেকে বসিয়ে ফেলেছি? নিজেরও কি মনে হচ্ছে সেই আজন্ম পরিচিত ঘরকে ফেলে আসার দিনের কথা?আরতি শুরু হল। ঢাক, কাঁসর ঘন্টা, শঙ্খ, ধুনোর গন্ধ সবই এই কয়েকদিনের মতোই । তবুও আজ কেন দু চোখ ছাপিয়ে জল আসছে?পুরোহিতমশাই ক্ষমা প্রার্থনা করছেন মায়ের কাছে, সকলের হয়ে। তারপরেই ঘট নাড়িয়ে দিলেন। দর্পণ নিয়ে মায়ের মুখের সামনে ধরে প্রতিবিম্ব দেখে বড় আবেগতাড়িত কন্ঠে মন্ত্র পড়ছেনঃ"ওঁ উত্তরে শিখরে দেবি ভূম্যাং পর্বতবাসিনী।ব্রহ্মযোনি সমুৎপন্নে ... ...
আহেলী ঠিক আমার কাছে যতটা প্রিয়, তার থেকেও অধিক তুই ।হয়ত! কয়েকটা বাক্যে ,তা বোঝাবার ক্ষমতা নেই ।আমার চাওয়া-পাওয়ার অধীনে ।হয়ত,শরীর দিয়ে না ,হয়ত মন দিয়ে ও না ,তোর জায়গা করেছিস , তোর অশ্রু দিয়ে । যদিও এ সমাজে শরীর শেষ কথা বলে , আমি শারিরীক ভাবে নয় !বরং , শরীরকে কাছে রেখেই কথা বলতে চাই ।।কারন , শরীর তো কাছে থেকেই কথা কয় ।দিন, সত্যি বদলায় ।।চোখে চোখ রেখে, মনের সাথে তাল মিলিয়ে। আজ তুই আমার থেকে বহু দূরে ।তোকে লেখার জন্য কাগজ কলম থাকলেও !আজ বার্তাবাহকের অভাব ।।তাই , শব্দহীন চিঠিগুলো!অগোচরেই মারা যাক ।। ... ...
আমাদের আশ্চর্য হওয়ার সমাপ্তি নাই,কে জানতো আমরা দুই তলা বিশিষ্ট রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করবো-কে জানতো মানুষের মাথার উপর মানুষ ত্যাগ করবে মলমূত্র-কে জানতো মানুষের মাথার উপর মানুষ রান্না করবে চিকেন ফ্রাই। আমাদের আশ্চর্য হওয়ার সমাপ্তি নাই। আমাদের বিস্মিত হওয়ার অবসান নাই,কে জানত মানুষ ইট বালি সিমেন্ট আর রড দিয়ে ছাদের উপর ছাদ তার উপর আবারো ছাদ করবে-কে জানতো আমাদের সরিষা মাঠগুলো দখল হয়ে যাবে ... ...
যে সব মেয়েরা ফেসবুকে আছেন তাঁদের পোস্ট পড়লেই মনে হয় পুরুষেরা হয় নোংরা চিন্তা ভাননার ধারক ও বাহক। আমি নিজেই জানি মেয়েদের আইডিতে প্রবেশ করেই ইনবক্সে ( ম্যসেঞ্জারে) নিজেদের গোপণাঙ্গের ছবি পাঠায়, সেক্স ভিডিও পাঠায়। ভাবি এদের চিন্তা ভাবনা কেন পচা মলের গন্ধে ভরা? পুরুষ মানেই লম্পট, সে যেই ... ...
সেদিন মণ্ডপ থেকে মনে অনেক আনন্দ নিয়ে ফিরেছিলাম। বাড়ি পৌঁছে পাশের নবরাত্রি পূজোতে যাওয়ার কথা হল। রাত হয়ে গিয়েছে বেশ। পরদিন অফিসের তাড়া নেই। আছে শুধু উৎসবের আনন্দ। বাবা, মা আর বেরোতে চাইলেন না স্বাভাবিকভাবেই। বোনকে নিয়ে আমরা বেরোলাম।এই পূজোর সাজসজ্জা অনেক বেশী ঝলমলে। বড় সংখ্যার অবাঙালীদের সম্মিলিত পূজো এটি। রাস্তা আলোর সাজে আলোকিত। মণ্ডপও অনেক বড়। মণ্ডপের কাছাকাছি যেতেই বাঁড়ুজ্যেদের অফিসের কয়েকজন এগিয়ে এলেন। তখন ইন্টারনেট তো দূরের কথা, কেব্ ল চ্যানেলের সবেমাত্র জন্ম হয়েছে ভারতবর্ষে। নবরাত্রি পূজো সম্পর্কে বিশেষ কিছুই জানা ছিল না। অনেক বড় মণ্ডপে ফুট ছয়েকের মা দুর্গা, শেরওয়ালি মাতা একাই দাঁড়িয়ে আছেন দেখে কেমন একটু লাগল। মন কেমন দমে গেল। মাইকে ভজন চলছে। কর্মকর্তারা আমাদের ... ...
"হকাস ফকাস গিলি গিলি গে..." || চলুন ঘুরে আসা যাক জাদুবিদ্যার অজানা দুনিয়ায় || আদি যুগ থেকেই ভারতীয়রা চিরকাল জাদুবিদ্যার ভক্ত। তারফলেই ভৌতিক আধাভৌতিক তন্ত্র মন্ত্র কালাজাদু ইত্যাদির এদেশে বোলবালা। প্রাচীনকাল থেকেই বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সন্ন্যাসী এবং সাধুসন্তরা অলৌকিকতা প্রক্ষেপণকে জাদুবিদ্যা নামে দেখিয়ে আসছেন। অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত ভারতবাসীর কাছে সেই জন্যেই সন্ন্যাসী ও সাধুসন্তদের চিরকাল প্রাধান্য। যাঁরা বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সেই জাদুকে মানুষের মনোরঞ্জনে ব্যবহার করেছেন তাঁদেরকে মানুষ জাদুকর নাম দিয়েছেন। জাদুবিদ্যা বলে আপাতদৃষ্টিতে কিছু হয়না। মানুষের অজানা বিজ্ঞান আর দৃষ্টি বিভ্রমকেই জাদুকররা সুনিপুণভাবে কাজে লাগান। তারফলে সৃষ্টি করেন এক আশ্চর্য্য চমক। যার দ্বারা দর্শকের মনের উপর প্রভাব বিস্তার দ্বারা মনোরঞ্জন করে ... ...
১সবার মধ্যে বসতে করে একলা মানিকজ্বলজ্বল করে দু'একজনের মনে প্রাণে -ব্রাত্য তারা এই ধরাতলে, দগ্ধ দার্শনিকপ্রাণের কথা প্রকৃতির সাথে কানে কানে।২কখনো মেঘ বজ্র-মাণিক দিয়ে গড়াবছর দশেক রাশি কর্কটে, সেন চন্দন! তবু পথচলা হয়নি তো শেষ,নিদ্রাহারা-মেঘ,ভেসেছে 'মেরিডিয়ানে',অভিনন্দন!!
|| ১ || গোদারিয়ান কলকাতা - আচ্ছা আপনি তো মাঝে মাঝে ফিল্ম নিয়ে সমালোচনা করেন না ? এখনো তো সেই মান্ধাতা আমলের নিও রিয়ালিজম, নুভেল ভাগ এই সব নিয়ে মাতামাতি করছেন ! বলুন তো হুইচ ইস দ্য লেটেস্ট ক্রেজ ? সিড়িঙ্গে, চোয়াল ভাঙা, ঝকঝকে দুচোখ - বিজ্ঞাপন সংস্থার বস, রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত প্রশ্ন-টা ছুঁড়ে দেন। ... ...
মহাষ্টমীর সকাল। স্নান সেরে বাঁড়ুজ্যে ছাড়া আমরা সকলেই মণ্ডপে। বাঁড়ুজ্যেদের অফিস তো ছুটি নেই। একটাই ছুটি দশমীর দিনে, দশেরার ছুটি। করবার কিছুই নেই। সম্ভব হলে অফিস থেকে সময়মতো এসে পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে যাবে। নাহলে অফিস চত্বরেও নবরাত্রি পূজো হচ্ছিল, সেখানেই সেরে নেবে। তারপর দুপুরে সরাসরি মণ্ডপে পৌঁছে যাবে।
হাওয়র কন্যার এতো মুগ্ধকারী রুপ, তোকে অনাবৃত না দেখলে কোন শালায় বুঝতে পারবে না। ঈশ্বরের চরম সৃষ্টির মায়াবী চন্দ্রিমা যখন লুটোপুটি খায় তোর সুঠান বক্ষে তখন পৃথিবীর যেকোন যুবক স্বর্গের গালে থুথু মেরে প্রাচীনতম চুম্মা দিবে তোর উদ্যমী ঠোঁটে, পেটের দায়ে টিউশন করা ছেলেটা জীবন ভুলে গিয়ে সারা মাসের মাইনে দিয়ে তোর জন্য একটা উজ্জ্বল রক্তিম লিপস্টিক কিনে নিবে অনায়াশে,পাড়ার বেকার ছেলটা চাকরীর জন্য হন্যি হবে তোর রুপময়ী ঠোঁটের আশায়।আর এ ধরিত্রীর যেকোনো কবি তাঁর নির্মিত পবিত্র পান্ডুলিপি সহস্র বছরের জন্য বন্ধক দিবে তোর দৃষ্টিনন্দন ঠোঁটের নেশায়। হাওয়র কন্যা, তুই রাতবিরেতে আমার সাথে শুষ্ক বিছানায় গড়াগড়ি খাবি, আমার বিছানায় একটা মাত্র চাঁদ--তুই। ... ...
সপ্তমীর পূজোর শেষে দুপুরে খাওয়ার ব্যবস্থা ছিল সেদিন। এছাড়াও পাঁচ কিলোমিটার দূরে রেলওয়ে কলোনির পূজোয় নিমন্ত্রণ ছিল। পূজো প্যাণ্ডেলে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারটা তখনও কলকাতায় শুরু হয় নি। বাংলার বাইরে যে কোনোও রাজ্যে তখন এমনভাবেই পূজো হত। যে কোনোও পরিবারের আত্মীয়, বন্ধুসহ এইসব পূজোয় জড়ো হওয়া খুব সাধারণ ব্যাপার ছিল। ভিনরাজ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাঙালীরা উৎসবের দিনগুলিতে এমনভাবেই স্বজন বন্ধুদের সাহচর্য পেতে চাইতেন। ... ...
ক্লান্ত শরীরের তন্দ্রাচ্ছন্ন নয়নে,একফালি সুখ চরম নান্দনিকতা নিয়েপরম উল্লাসেপ্রেম-প্রীতি আর ভালোবাসা দিয়েবৃষ্টি জানিয়ে দিলো,বসন্ত এমনি হয়। নয়ন দূরপাল্লায় চেয়ে দেখলো, মাথা তুলে সগর্বে দাঁড়িয়ে আছে নতুন শাখার গাছপালা।তাই তো বুঝে গেছি,বসন্ত এসে গেছে।
ওমা....ওমা.... আমায় একটু পূজো করোনা মা....ঠাকুরের ঘরে বেড়াল ঢুকে ঠাকুরের দুধ খেয়ে গেছে মাসি.... তোমারটা কিংবা আমারটাও খায়নি....এদিকে এসে আমাকে একটু পূজো করোনা মা প্লিজ.... লক্ষ্মিদের পাঁচালী স্কুল বন্ধ, পাশের বাড়ির দরজা বন্ধ, জানলায় পর্দা উড়ছে। মেয়েদের কোন পাত্তা পাচ্ছি না মাসি, বারান্দা ফাকা করে প্রেম রাস্তায় গড়িয়ে গেছে....
চুমো খেয়ে ঠোঁট পুড়ে গেছে বাংলা অক্ষরের কবিতা কি লিখবো...?
পরদিন ষষ্ঠী। নবরাত্রির পূজোয় রোজকার মতোই শেরওয়ালি মাতার গান বাজছে। বিকেল চারটে বাজলেই রোজ মহিলারা সকলে সমবেত হয়ে ভজন করেন। আমার তখনও যাওয়া হয়ে ওঠে নি মণ্ডপে।প্রতিবেশীরা কেউ কেউ এলেন বাবা, মায়ের সঙ্গে দেখা করতে।ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় বোধন। বেঙ্গলী অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের দু একজন এসে মা, বাবা, বোনকে পূজোয় থাকবার জন্য অনুরোধ করে গেলেন। কলকাতায় বারোয়ারী পূজোর পরিবেশ। সেখানে কে আর কাকে ডাকে! বাবা, মা খুব খুশি। বোন তো অবশ্যই। পূজো কমিটির দুই সদস্যা, আমাদের দুই বৌদি এসে নৃত্যনাট্যের একটি বিশেষ পরিচিত গানে গলা মেলানোর জন্য বোনকেও রাজী করিয়ে গেলেন। বাবা আবৃত্তি করেন জেনেছিলেন তাঁরা। ব্যস্, বাবারও নাম অনুষ্ঠানে জুড়ে গেল আর মা র জুটল পূজোর যোগাড়ে অন্যান্যদের সঙ্গে হাত লাগানোর দায়িত্ব ।এদিকে ... ...