পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণমূলক গ্রন্থ "ভারত -- শেষ ধ্বংসের সন্ধিক্ষণে" (অভিযান পাবলিশার্স, মার্চ ২০২৪)'এর একটি সমালোচনা। ... ...
আশির দশকে যাদবপুরের কয়েকটি ছাত্রছাত্রী শুশুনিয়া পাহাড়ে গেছে শৈলারোহণ অভ্যাস করতে - সেই ভিত্তিতে এই আখ্যান … এখন জোৎস্না উজ্জ্বল। তিনজন গভীর অভিনিবেশে তাকিয়ে আছে সুমনের দিকে। সুমন বলে চলে, "আদিমানবের আদিতেও ছিল কয়েক কোটি বছরের ক্রমবিবর্তনের ধারা। ফলে পশুসমাজের নানান প্রবৃত্তিগত বৈশিষ্ট্য আদিমানবের মধ্যেও সঞ্চারিত হয়েছিল। বহু কোটি বছরের সঞ্চিত প্রবৃত্তিগত বৈশিষ্ট্য বা instictive characteristics মাত্র এক কোটি বছরের বিবর্তনের ফলে বিশেষ পরিবর্তিত হওয়া সম্ভব নয়। ফলে পশুসূলভ নানা প্রবৃত্তিগত বৈশিষ্ট্য বিবর্তিত মানুষের মধ্যেও সুপ্ত ভাবে রয়ে গেল.. ... ...
দুঃসময়ে ছোট্ট স্ফূলিঙ্গও জোগায় অবান্তর রচনা লেখার প্রয়াসে আত্মমগ্নতায় ডুবে থাকার দাওয়াই। লেখার উপাদান সংগ্ৰহকালে জানা যায় নানা চমকপ্রদ বা আনন্দময় তথ্য। পলায়নবাদীরা এভাবে এড়িয়ে থাকতে চায় বিষাক্ত বর্তমানের অভিঘাত। ... ...
অপরাজিতা রায়ের ছড়া -ত্রিপুরায় চড়িলাম/ ক্রিয়া নয় শুধু নাম। ত্রিপুরায় স্থাননামে মুড়া থাকলে বুঝে নেবেন ওটি পাহাড়। বড়মুড়া, আঠারোমুড়া; সোনামুড়ার সংস্কৃত অনুবাদ আমি তো করেছি হিরণ্যপর্বত। আঠারোমুড়া রেঞ্জের একটি অংশ দেবতামুড়া, সেখানেই ছবিমুড়া মানে চিত্রলপাহাড়। এখন ট্যুরিস্টস্পট, সরকারী থাকার ব্যবস্থা, যন্ত্র চালিত বোট। কিন্তু এসব আমার শোনা কথা। আমরা যখন গেছি ত্রিপুরার সিংহভাগ মানুষই নামও শোনেননি। আমাদের অভিযান কাহিনী শুনলে অবাক হবেন।ত্রিপুরা অনতিউচ্চ পাহাড়, ঘনপিনদ্ধ জঙ্গল আর খরস্রোতা ছড়া মানে ... ...
আশির দশকে যাদবপুরের কয়েকটি ছাত্রছাত্রী শুশুনিয়া পাহাড়ে গেছে শৈলারোহণ অভ্যাস করতে - সেই ভিত্তিতে এই আখ্যান … ঈশু বলে, "দ্যাখ জেঠু, এসব কথা বলতে কিন্তু আমারও খারাপ লাগছে যেমন লাগছে তোর শুনতে। কিন্তু এসব তো বাস্তব সত্য। হয়তো ভবিষ্যত সমাজে এমন অসাম্য, অবিচার থাকবে না। তখন আমাদের মতো কেউ এমন আলোচনা করবে কেবল অতীত বিচ্যূতি পর্যালোচনার জন্য। তবে আমার জীবদ্দশায় তেমন দিন আমি দেখে যেতে পারবো বলে মনে হয় না.. ... ...
আসবে তুমি ইস্ট কোস্টে - একটু আগে জানিয়ে - তখন আমি জর্জিয়া, মেইন, মেরিল্যান্ড, ভার্জিনিয়া, নর্থ ক্যারোলাইনা যেখানেই থাকি। খামোখা পশ্চিম উপকূলে একদা বান্ধবীর কাছে কদিনের জন্য গিয়ে কী করবে? অতীত সুরের সাথে বর্তমান ছন্দ মিলবে না। তাল কেটে মন খারাপ হবে। মনে রেখো It is not wise to travel down the memory lane. Take it easy. Take care, Lindsey" ... ...
আশির দশকে যাদবপুরের কয়েকটি ছাত্রছাত্রী শুশুনিয়া পাহাড়ে গেছে শৈলারোহণ অভ্যাস করতে - সেই ভিত্তিতে এই আখ্যান … গভীর রাতে চলন্ত ট্রেনের সীটের নীচে আলোছায়াময় সঙ্কীর্ণ পরিসরে বিপজ্জনক নৈকট্যে তুলির চিকন মুখ। আলেয়ার হাতছানির মতো ওষ্ঠ। চোখের তারায় দক্ষ নাবিকেরও শান্ত পাথারে দিগভ্রষ্ট হওয়ার নিয়তি লিখন। ছোটোখাটো তুলিকে টেডির মতো জড়িয়ে শুলেই স্থান সংকীর্ণতার সমস্যা মিটে যায়। কিন্তু তা হয় না। মানুষ যবে থেকে গাছ থেকে মাটিতে নেমে ছাল পড়া ধরেছে, তখন থেকে তাকে ছাড়তে হয়েছে অনেক কিছু… ... ...
দক্ষিণ দিক থেকে উদিত হলেন এক অস্ট্রিয়ান নাগরিক , যুদ্ধে কর্পোরাল হয়েছিলেন , দ্বিতীয় শ্রেণির আয়রন ক্রস ঝোলানো থাকে গলায় । মিউনিকের পাবে তাঁর বক্তিমে শুনতে ভিড় জমে যায় ( হোফব্রয় হাউসের তিনতলায় সেই হলটি দেখতে পাবেন ) ; তাঁর মতে জার্মানি একটা জেতা গেমে হেরেছে কারণ সৈন্য বাহিনীর পিছন থেকে ছুরি মারা হয় । তার জন্য দায়ী কমিউনিস্ট , ইহুদি ও কিছু চক্রান্তকারী বিদেশি । ৯ নভেম্বর ১৯২৩ শখানেক লোক যোগাড় করে ব্যাভেরিয়ার রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের ব্যর্থ অভ্যুথানের পরে গ্রেপ্তার হলেন সেই নেতা , আডলফ হিটলার । সশস্ত্র রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে পাঁচ বছরের সাজা হয়েছিল ১৯২৩ সালে কিন্তু কোন অজানা কারণে তাঁর রেহাই হল নয় মাস বাদে । ২৭শে জানুয়ারি ১৯৩১ ডুসেলডরফের হর্ম্য মণ্ডিত ইন্দুস্ত্রি ক্লুবের মঞ্চে দাঁড়িয়ে ফ্রিতস থুসেন সমবেত ধনপতিদের উদ্দেশ্যে বললেন, আমাদের দেশের ভাবি পরিত্রাতার সঙ্গে আপনাদের আলাপ করিয়ে দিই -ইনি আডলফ হিটলার । লম্বা বক্তৃতা দেবার অভ্যেসটি ত্যাগ করে হিটলার মাত্র দশ মিনিট বললেন ... ...
কোনো কোনো মানুষকে কখনো ভোলা যায়না। তা তিনি যেখানেই থাকুন না কেন। সালামদা, আপনাকেও কখনো ভুলবো না। ... ...
চৈত্র সংক্রান্তি মানেই যেমন ছাতুমাখা ছিল, তেমনি পয়লা বৈশাখ মানেই ছিল সাদা নতুন টেপজামা, সুতো দিয়ে পাখি, ফুল, দুই একটা পাতা বা ঘাস সেলাই করা। চড়কতলায় মেলা বসত চৈত্র সংক্রান্তির দিন থেকে, কিন্তু একে তো সে বাড়ী থেকে অনেক দূর, চৈত্র বৈশাখের গরমে অতদূরে কে নিয়ে যাবে, তাছাড়াও 'চড়ক' এর খেলাগুলো আমাদের দেখতে দিতে আমার মায়ের আপত্তি ছিল। ছোট বাচ্চারা আবার কাঁটা ফোঁড়া, ঝাঁপ খেলা এইসব দেখবে কী? বাচ্চাদের ঐসব 'বীভৎস' ব্যপার থেকে যথাসাধ্য দূরে রাখারই চেষ্টা করত তখন আমার মা ও আশেপাশের বাবা মায়েরা। দূরদর্শন তখন ... ...
নিহুস বললেন, ব্যালট পত্রে টিক দেবার জায়গা দুটো -প্রার্থীর নাম এবং তার পাশে দলের নাম। সে দল ঐ প্রার্থীরই হতে হবে এমন মানে নেই; ধরুন আপনি ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়নের প্রার্থীকে ভোট দিলেন । তাঁকে আপনার পছন্দ কিন্তু আপনি রাজনীতিতে রাস্তার বাঁ দিকে হাঁটতে ভালবাসেন , তাই সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক দল আপনার বেশি পেয়ারের । অর্থাৎ সরাসরি ভোটটা দিলেন ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন পার্টির কাউকে কিন্তু বৃহত্তর অর্থে সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক দলকে ভালবেসে স্বচ্ছন্দে সেখানে টিক মেরে দিলেন। সরাসরি প্রার্থীর বাইরে প্রত্যেক পার্টির একটা লিস্ট তৈরি করা থাকে, যে দল যত বেশি পারসেন্ট ভোট পাবে তাদের অধিকার তত বেশি বিধায়ক পাঠানোর। কিন্তু হিসেবটা এখানেই শেষ নয়; ঐ যে সরাসরি যারা নির্বাচিত হয়েছেন তাঁদের ভোট সংখ্যার সঙ্গে জোড়া হবে পার্টি যে ভোট পেয়েছে ( ছবিতে দেখুন, দ্বিতীয় লিস্ট ) এই দুটো মিলিয়ে যে দল ৫০.১ % ভোট পেয়েছে সে দল সরকার গঠন করতে পারে । তাদের একার মুরোদে না কুললে কোয়ালিশনের গাঁটছড়া । ... ...
যাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে তাঁদের আমাদের মতো এমন সৌখিন চিন্তা ভাবনা করার ফুসরত নাই। শেষ মুহূর্তে কেনাকাটার হিড়িক লাগে কেন জানি। কিছু মানুষই আছে যারা কোন অজ্ঞাত কারণে সারা মাস কেনাকাটার আশপাশ দিয়েও যেতে রাজি না। প্রথম থেকেই নিয়ত পাকা যে তিনি যাবেন চান রাতেই! কেউ কেউ তো এমনও বলে যে চান রাত ছাড়া শপিং করে মজাই পাওয়া যায় না। কেউ চান রাত ছাড়া আবার ইদ শপিং হয় না কি? এমন প্রশ্নও করে। তো এই খদ্দেরদের জন্য চান রাতে চলে ভোর পর্যন্ত জমজমাট কেনাকাটা। রাত একটা দুইটা তিনটা যেন সন্ধ্যা রাত! ঢাকায় কোন দিন ইদ করা হয়নি। কিন্তু বন্ধুদের অনেকের কাছেই শুনেছি যে ঢাকায় চান রাতের জৌলুসের সাথে কোন কিছুর তুলনাই হয় না। দেড় দুই কোটি মানুষ চান রাতের আগে ঢাকা ছেড়ে চলে গেছে। ঢাকা হাঁফ ছেড়ে গা ঝাড়া দিয়ে দাঁড়িয়েছে। যারা বের হচ্ছে তারা চলে ফিরে, দেখে শুনে, কিনে না কিনে আলাদা সুখ পাচ্ছে। ঢাকার জ্যাম ঘাম গরম যে দেখছে সে চান রাতে না থাকলেও অনুমান করতে পারে যে কতটা হালকা লাগছে সবার এই দিন! ... ...
৮৪ সালে দোলের সময় যাদবপুরের কয়েকটি ছাত্রছাত্রী গেছিল শুশুনিয়া পাহাড়ে শৈলারোহণ অভ্যাস করতে। সেই তিনদিনের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতেই এই কাহিনী। এতে আসবে মানবজীবনে প্রবৃত্তি ও প্রবণতার নানা প্রেক্ষিত। মিথস্ক্রিয়ায় নানা ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার অভিঘাত। আর পার্শ্বপ্রসঙ্গ হিসেবে - পর্বতারোহণ বিষয়ক কিছু প্রসঙ্গ। হয়তো গোটা কুড়ি পর্বেই শেষ হয়ে যাবে এই ব্লগ। ... ...
আইনত একজন ফরাসি নাগরিক বছরে ৭৫০০ ইউরো, নির্বাচনী বছরে অতিরিক্ত ৪৬০০ বা মোট ১২১০০ ইউরো পার্টি ফাণ্ডে জমা দিতে পারেন । নিকোলা সারকোজি একটি চতুর স্কিম খাড়া করলেন, ৭৫০০ ইউরো যে কেউ দিতে পারে , ঠিক কে দিচ্ছে তার আধার কার্ড বা ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখে কে ? তাঁর চেলা চামুণ্ডারা ফেক বিল বানানোর ফ্যাক্টরি খুলে ফেললেন যার অডিট করার সময় বা অর্থ কোনটাই নির্বাচনী কমিশনের নেই । টাকার ফোয়ারা বইতে লাগলো । এর পরে তিনি ধরলেন একটি বৃহৎ মৎস্য , তাঁর নাম লিলিয়ান বেতেনকুর ( লো রিয়াল সুগন্ধির বৃহত্তম শেয়ার হোল্ডার, পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী মহিলা )। সারকোজির রি ইলেকশনের সময়ে ঠিক কোন প্রক্রিয়ায় লিলিয়ান বেতেনকুরের ক্যাশ বাকসো থেকে এত ইউরো সারকোজির নির্বাচনী তহবিলে প্রবেশ করেছিল সে বিষয়ে বেশি কৌতূহল না দেখানোয় উৎসাহ দেবার মানসে সারকোজি এক বিচারপতিকে এক প্রকাণ্ড রিটায়ারমেনট প্যাকেজ অফার করেন । শেষ রক্ষা হয় নি, বেআইনি ভাবে নির্বাচনী খরচ খরচা যোগাড় করার অভিযোগে ফরাসি আদালত ২০২১ সালে সারকোজির তিন বছরের শাস্তি হয়, দু বছর সাসপেনডেড এক বছর কারাদণ্ড ... ...
অন্য যে কোন দেশের মতন ব্রিটেনে রাজনৈতিক দলের অর্থের প্রাথমিক উৎস বাৎসরিক সদস্য চাঁদা এবং শুভানুধ্যায়ীদের অকুণ্ঠ অর্থ সাহায্য। আপনার যা ইচ্ছে, কৌটোয় ফেলে দিন – লিব ডেমের কোন দাবি নেই ! নির্বাচনী আইন অনুযায়ী কোন প্রার্থী স্থানীয় নির্বাচনে পনেরশ পাউনড, সাধারণ নির্বাচনে চুয়ান্ন হাজার পাউনডের ( ব্রিটেনের গড় পড়তা মাথা পিছু আয় ৪৪,০০০ পাউনড) বেশি ব্যয় করতে পারেন না - তার হিসেব তৈরি রাখতে হয়। নির্বাচন কমিশন সেটি যে কোন সময়ে চাইতে পারেন। যতদূর জানি, ভারতে পার্লামেন্ট নির্বাচনে প্রার্থীর ব্যয় সীমা ৯৫ লক্ষ টাকা (ভারতের মাথা পিছু জাতীয় আয়ের ৫২ গুণ) – কিন্তু পার্টি তার দলীয় বা তারকাদের প্রচারে যে কোন পরিমাণ খরচ করতে পারেন। সেটি অসীম। ... ...
কোন প্রকারের ক্যানভাসিং মায়া করবে না, পড়াশোনায় ব্যস্ত । দুয়োরে দুয়োরে ঘোরার শক্তি এবং ইচ্ছে কোনটাই আমার নেই । পনেরোশো পাউনড অবধি সে খরচা করতে পারে, ইস্তেহার ছাপতে , যাতায়াতের খাতে কিন্তু নির্বাচনী আইন অনুযায়ী কোন সম্ভাব্য ভোটারকে নিজের পয়সায় চা পর্যন্ত খাওয়ানো চলবে না – মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট! মে মাসের পাঁচ তারিখে ভোট , চমৎকার দিন । রোদিকার ভোট ডাক বাকসে নিক্ষিপ্ত হয়েছে , আমি প্রতিবেশী আলেক্সের সঙ্গে ভোট দিতে গেলাম লোকাল স্কাউট ক্লাবে । বিকেলে মায়ার ক্লাসের শেষে তাকে নিয়ে গেছি পোলিং স্টেশনে , সে বললে ডাক্তারকে ভোট দিয়েছে । কাগুজে প্রার্থী বা শিখণ্ডিকে সামনে রেখে লিবারাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি সমর্থিত নির্দলীয় প্রার্থী আকবর আলি দু বারের বিজয়ী কনজারভেটিভ কাউনসিলারকে হটাতে সক্ষম হলেন। পরের বছরের নির্বাচনে আমাদের প্রার্থী স্টিভ গ্রিনট্রি আগের দু বারের বিজয়িনী মেলানিকে হারিয়ে ন্যাপহিলের প্রথম লিব ডেম আসন নিশ্চিত করেন ... ...
- এই ইলেকশানে তো খরচা আছে ! অন্তত তোমার ছবিওলা কয়েকটা লিফলেট ছাপাতে হবে না ? সেটা কোথা থেকে আসবে? পার্টি দেবে , না আমাকে দিতে হবে ? - তুমি লিবারাল ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে বহুদিন কাজ করছ কিন্তু জানো কি কাকে শর্ট ক্যানভাসিং বলে ? ইলেকশন ফাইনান্সিং? আমি কত খরচা করতে পারি তার লিমিট আছে , কাউন্সিল ইলেকশনে পনেরশ পাউনড , পারলামেনট ইলেকশানে চুয়ান্ন হাজার পাউনড । পার্টি টাকা তোলে নানান ভাবে । এই আলোচনাটা কাল করতে পারি ? ... ...
বাংলাদেশ কেন বিজেপির টার্গেট? কারণ, বাঙালিদের মধ্যে ওরা ঘৃণা, বিভেদ, ও শত্রু তৈরী করার ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত। ... ...
রালফ আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স তো এদেশের ? তাহলে নির্ঘাত জানেন থিওরেটিকাল ট্রেনিঙের সময়ে পথের নিয়ম কানুন শেখানোর সঙ্গে শিক্ষকরা আরও একটি সতর্কতা বাণী দিয়ে থাকেন- মনে রাখবেন জার্মানিতে বহু নারী পুরুষ অনিদ্রায় ভোগেন এবং জানলার পাশে বসে দুনিয়ার খবরদারি করে থাকেন । তেমনি একজন সে রাতে পুলিশকে ফোন করে জানিয়েছেন অমুক নম্বর প্লেট ওলা পরশে গাড়ি থেকে একজন টলোমলো পায়ে নেমে উলটো দিকের এত নম্বর বাড়িতে ঢুকেছেন। পথে ঘাটে নয় , নিজের বাড়িতে বসে ড্রিংক ড্রাইভিং টেস্টে ফেল করেছে মাথিয়াস! বিস্মিত হবেন না । শিব ঠাকুরের না হোক কান্ট হেগেল মার্কসের আপন দেশে পার্ক করা গাড়িতে বসেও ড্রাইভিং লাইসেন্স হারানো সম্ভব । পরবর্তী ভ্রমণের সময়ে মনে রাখবেন। ... ...
বাংলার নতুন সামাজিক, রাজনৈতিক বিপ্লব ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া এলিট শ্রেণীর হাত ধরে আসেনি। এসেছে মাটির গন্ধ, কাদা মাখা, নন-এলিট কিছু মার খাওয়া মানুষের হাত ধরে। ... ...