এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • হেহে | 2405:8100:8000:5ca1::7f:ad28 | ০৬ নভেম্বর ২০২২ ১১:১৫513510
  • এসে গেছে শুয়োর লাগানো বংশের পুত্তুর। অকথ্য খিস্তিখেউড় করা চাড্ডির পো এর বাপটার কন্ডোম কেনার পয়সা ছিল না।
  • অখণ্ড ভারত | 5.226.142.189 | ০৬ নভেম্বর ২০২২ ১৭:৩৪513525
  • এবছর বাংলাদেশে হিন্দুনিধন কবে শুরু হচ্ছে?
  • দীপ | 42.110.137.241 | ০৮ নভেম্বর ২০২২ ২৩:৪১513626
  • যাঁর স্বরূপ ব্রহ্মাদিও জানতে অক্ষম, তিনি 'অজ্ঞেয়া' বলে কথিতা। যাঁর অন্ত উপলব্ধ হয়না, তিনি 'অনন্তা' বলে খ্যাতা। যাঁর কোনও স্বরূপলক্ষণ জ্ঞাত হয়না, তিনি 'অলক্ষ্যা'। যাঁর জন্ম নেই তিনি 'অজা'। যিনি সর্বত্র একাকিনী বিরাজিতা, তিনি 'একা'। এক হয়েও যিনি বৈচিত্র্যময় বিশ্বমূর্তিতে প্রকাশিতা, তিনি 'নৈকা'। এইভাবে তিনি 'অজ্ঞেয়া', 'অনন্তা', 'অলক্ষ্যা', 'অজা', 'একা' এবং 'নৈকা' নামে অভিহিতা হয়ে থাকেন। 
     
    সকল মন্ত্রের মধ্যে যিনি বর্ণ বা মাতৃকারূপিণী, সকল শব্দের মধ্যে যিনি শব্দপ্রকাশক জ্ঞানরূপিণী, সকল জ্ঞানের মধ্যে যিনি তুরীয়াতীত চিৎস্বরূপিণী, সকল শূন্যের উপর যিনি শূন্যসাক্ষিণী এবং যাঁর থেকে পরতর আর কিছু নেই, তিনিই 'দুর্গা' বলে প্রকীর্তিতা।
     
     
  • দীপ | 42.110.137.241 | ০৮ নভেম্বর ২০২২ ২৩:৪২513627
  • ছাগলামি একটু কম মেরে ব‌ইপত্র পড়া ভালো!
  • দীপ | 42.110.137.241 | ০৯ নভেম্বর ২০২২ ০০:১৮513628
  • বছর কয়েক আগে বাংলাদেশের একটি ব্লগে এই লেখাটি প্রকাশিত হয়েছিল। পড়লেই এদের ধান্দাবাজি পরিষ্কার হয়ে যায়।
    যদিও গত দুতিন বছর ধরে একের পর এক ঝাড় খেয়ে এইসব বলার সাহস হচ্ছেনা!
    তাই অন্য গল্প চলছে!
    -----------------------------------------------------
    দূর্গা পূজা নয়, আদিবাসী হত্যা দিবস বলুন
     
    আজকাল অনেকেই আদিবাসী হত্যার বিরুদ্ধে সবর হয়েছে। ইউরোপীয়ারা আমেরিকায় গিয়ে আদিবাসী রেড ইন্ডিয়ানদের হত্যা করেছে এ ইতিহাস অনেকেরই জানা। আবার ইউরোপীয়রা অস্ট্রেলিয়াতে গিয়েও আদিবাসীদের হত্যা করেছিলো। একই ঘটনা ঘটেছে ভারত উপমহাদেশেও। পারস্য বা ইরান থেকে আগত আর্যরা হত্যা করেছিলো এ অঞ্চলের আদিবাসী সাওতালদের। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, সেই আদিবাসী হত্যা দিবস আজকে দূর্গা পূজা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। 
     
    দুর্গা সাঁওতাল ভাষায় পুংলিঙ্গ। এর স্ত্রীলিঙ্গ শব্দটি দূর্গী। সাঁওতালী লোকসাহিত্যে উল্লেখ রয়েছে যে, তাঁদের রাজা দুর্গার কণ্ঠস্বর ছিল বজ্রের(হুদুড়) মত। তিনি পরাক্রান্ত বীর। আর্য সেনাপতি ইন্দ্র চাইচম্পাগড় আক্রমণ করে হুদূর দুর্গার হাতে পর্যুদস্ত হয়। পরপর সাতবার আক্রমণ করে পরাজিত হওয়ার পরে ইন্দ্র বুঝতে পারেন যে সরাসরি যুদ্ধে হুদুড়দুর্গাকে পরাজিত করা সম্ভব নয়। তাই ছলনা এবং কৌশলের আশ্রয় নেন ইন্দ্র। হুদুড়ের রণকৌশলের মধ্যে কোন দুর্বলতা আছে কিনা এই খোঁজ শুরু করেন ইন্দ্র। ইন্দ্র জানতে পারে যে অসুর নিয়ম অনুসারে এ দেশের রাজারা আশ্রিতের সাথে, শিশুর সাথে, দিবাবসানে, রাত্রে এবং নারীর সঙ্গে যুদ্ধ করেন না। সুযোগ পেয়ে যায় ইন্দ্র। সে লাবণ্যময়ী বারাঙ্গনা “দেবী”কে উপঢৌকন হিসেবে হুদূরদুর্গার কাছে প্রেরণ করে। এক মহিষী থাকতে দ্বিতীয় নারীকে গ্রহণ করা যায় না এই অসুরনীতি মেনে দেবীকে প্রত্যাখ্যান করেন হুদূরদুর্গা। ইন্দ্র এবার নিজেই সন্ধির প্রস্তাব দেন। ঠিক হয় বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে তাঁরা বৈরিতা দূর করবেন। বিশ্বাস অর্জনের জন্য দেবীর সাথে হুদুড়দুর্গার বিয়ের প্রস্তাব দেন ইন্দ্র। হুদুড়দুর্গা আবার এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। ইন্দ্র জানান যে হুদুড়দুর্গা দেবীকে প্রত্যাখ্যান করলে লোকে তার পৌরুষ নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। উপায়ান্তর না ভেবে হুদূড়দুর্গা দেবীকে বিয়ে করতে রাজি হয়। ইন্দ্রের আসল উদ্দেশ্য ছিল দেবীর মাধ্যমে হুদুড়দুর্গার দুর্বল মুহূর্তগুলির খোঁজ নেওয়া এবং সেই সুযোগে তাকে হত্যা করা। দেবীর মাধ্যমেই ইন্দ্র জানতে পারে যে একমাত্র রাতের বেলায় ঘুমাতে যাবার আগে হুদুড়দুর্গা শস্ত্র খুলে রাখে এবং তার দুর্ধর্ষ রক্ষীরা কাছে থাকে না। বিয়ে করার অষ্টম দিনে হুদূড়দুর্গাকে হত্যা করার কৌশল ঠিক করে নিলো ইন্দ্র। সে দেবীকে জানালো যে নবমীর রাতেই হুদূড়কে হত্যা করতে হবে। তাকে কামাসক্ত করে সুরাসক্ত করে মহাঘোরের মধ্যেই হত্যা করতে হবে। আদিবাসীদের বিশ্বাস নবমীর রাতেই দেবী নিজে আকন্ঠ সুরাপান করে এবং হুদুড়দুর্গাকে সুরাসক্ত অচৈতন্য করে তার বুকে খঞ্জর বসিয়ে দেয় এবং পরেরদিন ভোর রাতে তার দেহকে ইন্দ্রের শিবিরে নিয়ে আসে। হুদুড়দুর্গাকে হত্যা করার ফলে তার নাম হয় “দেবীদুর্গা” ।
     
    অপরদিকে হিন্দুদের মতে, ইরান থেকে আগত আর্য দূর্গাবাহিনী এ অঞ্চলের অনার্য মহিষাশুর বাহিনীকে পরাজিত করার ঘটনাকেই তারা দূর্গা পূজা হিসেবে গ্রহণ করেছে। সাওতাল বর্ণিত ছলনার আশ্রয়কে তারা এড়িয়ে যায়। তবে বহিরাগত বাহিনী যে এ অঞ্চলের আদিবাসীদের হত্যা করার ঘটনাকে দূর্গা পূজার রুপ দিয়েছে, তা হিন্দুরাও অস্বীকার করতে পারবে না।
     
    মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব কোরবানী ঈদের সময় কাউকে কাউকে বলতে শুনেছি-
     “প্রাণী হত্যা দিবসকে কিভাবে ধর্মীয় উৎসব হতে পারে ?”
    একই ভাবে চিন্তা করলে- আদিবাসী হত্যা দিবস কিভাবে একটি ধর্মীয় উৎসব হতে পারে ?
    তাও আবার অনেকের ভাষায়- সার্বজনিন আদিবাসী হত্যা দিবস ।
    কথিত আদিবাসী প্রেমীদের চুপ থাকা সত্যিই পীড়াদায়ক।
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:২২513702
  • নজরুল অবশ্য‌ই দেবীকল্পনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত করেছেন। কিন্তু দেশ ও মহামাতৃকার মিলন আধুনিক বাংলা সাহিত্যে অনেক আগে থেকেই এসেছে। মধুসূদন, বঙ্কিম থেকে শুরু করে রবীন্দ্রনাথ, দ্বিজেন্দ্রলাল, রজনীকান্ত, অতুলপ্রসাদ- সকলেই এই রূপকল্পনাকে গ্রহণ করেছেন!
    মহাপণ্ডিত অবশ্য এবিষয়ে একটি কথাও লেখেননি! আসলে কিছুই পড়েননি!
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:২৫513703
  • দেখিলাম—অকস্মাৎ কালের স্রোত, দিগন্ত ব্যাপিয়া প্রবলবেগে ছুটিতেছে—আমি ভেলায় চড়িয়া ভাসিয়া যাইতেছি। দেখিলাম—অনন্ত, অকুল, অন্ধকারে, বাত্যাবিক্ষুব্ধ তরঙ্গসঙ্কল সেই স্রোত—মধ্যে মধ্যে উজ্জ্বল নক্ষত্রগণ উদয় হইতেছে, নিবিতেছে—আবার উঠিতেছে। আমি নিতান্ত একা—একা বলিয়া ভয় করিতে লাগিল—নিতান্ত একা—মাতৃহীন—মা! মা! করিয়া ডাকিতেছে। আমি এই কাল-সমুদ্রে মাতৃসন্ধানে আসিতেছি। কোথা মা! কই আমার মা? কোথায় কমলাকান্তপ্রসুতি বঙ্গভূমি! এ ঘোর কাল-সমুদ্রে কোথায় তুমি? সহসা স্বর্গীয় বাদ্যে কর্ণরন্ধ্র পরিপূর্ণ হইল— দিগ্মণ্ডলে প্রভাতারুণোদয়বৎ লোহিতোজ্জ্বল আলোক বিকীর্ণ হইল—স্নিগ্ধ মন্দ পবন বহিল— সেই তরঙ্গসঙ্কুল জলরাশির উপরে, দূরপ্রান্তে দেখিলাম—সুবর্ণমণ্ডিতা, এই সপ্তমীর শারদীয়া প্রতিমা! জলে, হাসিতেছে, ভাসিতেছে,আলোক বিকীর্ণ করিতেছে! এই কি মা? হাঁ, এই মা। চিনিলাম,এই আমার জননীজন্মভূমি—এই মৃন্ময়ী —মৃত্তিকারূপিণী—অনন্তরত্নভূষিতা—এক্ষণে কাল গর্ভে নিহিতা। রত্নমণ্ডিত দশভুজ—দশ দিক্ —দশ দিকে প্রসারিত; তাহাতে নানা আয়ুধরূপে নানা শক্তি শোভিত; পদতলে শক্র বিমর্দ্দিত, পদাশ্রিত বীরজন কেশরী শক্রনিষ্পীড়নে নিযুক্ত! এ মূর্ত্তি এখন দেখিব না —আজি দেখিব না, কাল দেখিব না-কালস্রোত পার না হইলে দেখিব না—কিন্তু এক দিন দেখিব—দিগভুজা, নানা প্রহরণপ্রহারিণী, শক্রমর্দ্দিনী, বীরেন্দ্রপৃষ্ঠবিহারিণী—দক্ষিণে লক্ষ্মী ভাগ্যরূপিণী, বামে বাণী বিদ্যাবিজ্ঞানমূর্ত্তিময়ী, সঙ্গে বলরূপী কার্ত্তিকেয়, কার্য্যসিদ্ধিরূপী গণেশ, আমি সেই কাল স্রোতোমধ্যে দেখিলাম এই সুবর্ণময়ী বঙ্গপ্রতিমা!
     
     কোথায় ফুল পাইলাম বলিতে পারি না— কিন্তু সেই প্রতিমার পদতলে পুষ্পাঞ্জলি দিলাম -ডাকিলাম, “সর্ব্বমঙ্গলমঙ্গল্যে শিবে, আমার সর্ব্বার্থ সাধিকে! অসংখ্য সন্তানকুলপালিকে। ধর্ম্ম, অর্থ, সুখ, দুঃখদায়িকে! আমার পুষ্পাজ্ঞলি গ্রহণ কর! এই ভক্তি প্রীতি বৃত্তি শক্তি করে লইয়া তোমার পদতলে পুষ্পাঞ্জলি দিতেছি, তুমি এই অনন্তজলমণ্ডল ত্যাগ করিয়া এই বিশ্ববিমোহিনী মূর্ত্তি একবার জগৎ সমীপে প্রকাশ কর। এসে মা! নবরাগরঙ্গিণি, নব বলধারিণি, নব দৰ্পে দর্পণি, নবস্বপ্নদর্শনি! –এসে মা, গৃহে এসো-ছয়কোটি সন্তানে একত্রে, এক কালে, দ্বাদশকোটি কর যোড় করিয়া, তোমার পাদপদ্ম পূজা করিব। ছয় কোটি মুখে ডাকিব, মা প্রসুতি অম্বিকে। ধত্রি ধরিত্রি ধনধান্যদায়িকে। নগাঙ্কশোভিনি নগেন্দ্রবালিকে! শরৎসুন্দরি চারুপূর্ণচন্দ্রভালিকে। ডাকিব,—সিন্ধু-সেবিতে সিন্ধু-পূজিতে সিন্ধুমথনকারিণি! শক্রবধে দশভূজে দশপ্রহরণধারিণি! অনন্তশ্রী অনন্ত কালস্থায়িনি! শক্তি দাও সন্তানে, অনন্তশক্তিপ্রদায়িনি! তোমায় কি বলিয়া ডাকিব মা? এই ছয় কোটি মুণ্ড ঐ পদপ্রান্তে লুষ্ঠিত করিব—এই ছয় কোটি কণ্ঠে ঐ নাম করিয়া হুঙ্কার করিব,—এই ছয় কোটি দেহ তোমার জন্য পতন করিব—না পারি, এই দ্বাদশ কোটি চক্ষে তোমার জন্য কাঁদিব। এসো মা, গৃহে এসো—যাঁহার ছয় কোটি সন্তান–তাঁহার ভাবনা কি?
    (আমার দুর্গোৎসব, বঙ্কিমচন্দ্র)
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:২৮513705
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:৩০513706
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:৩২513707
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:৩৫513708
  • রবীন্দ্রনাথ, দ্বিজেন্দ্রলাল, অতুলপ্রসাদের সৃষ্টিতে দেশ ও বিশ্বজননীর মিলন। বন্দে মাতরমের কথা আর আলাদা করে উল্লেখ করলাম না।
     
    মাতব্বরের লেখায় অবশ্য এর কোনো উল্লেখ নেই!
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:৫০513710
  • মাতব্বর মহোদয় লিখেছেন, ৭৭ এর আগে রাজনৈতিক নেতাদের পূজার সঙ্গে যোগাযোগ ছিলনা! রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে পূজার যোগাযোগ দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। স্বয়ং সুভাষচন্দ্র কলকাতার একাধিক বিখ্যাত পূজা; যেমন বাগবাজার সার্বজনীন, কুমারটুলি, সিমলা ব্যায়াম সমিতি - এদের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
    প্রসঙ্গত মহেন্দ্রনাথ দত্ত ও ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত‌  সিমলা ব্যায়াম সমিতির পূজার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
    সুভাষচন্দ্র  অষ্টমীর দিন এসে বাগবাজারে প্রসাদ গ্রহণ করতেন। এমনকি আলিপুর ও মান্দালয়ে বন্দী থাকার সময়‌ও সবাই মিলে পূজার আয়োজন করেছিলেন। 
    একটু ব‌ইপত্র ঘাঁটলেই জানা যায়!
     
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:৫২513711
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৬:৫৬513712
  • ১৯৩৮-৩৯ সাল থেকে একচালা ভেঙে দেবীমূর্তি নির্মাণ করেন প্রখ্যাত ভাস্কর গোপেশ্বর পাল। উপরে তাঁর‌ই কিছু সৃষ্ট মূর্তির নিদর্শন। 
    কোনো উল্লেখ নেই!
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৭:০২513713
  • দীপ | 42.110.136.47 | ১১ নভেম্বর ২০২২ ১৭:০৪513714
  • রমেশ পাল বা তাঁর শিষ্যদের নির্মিত প্রতিমা।
    গত শতকের সাতের দশক থেকে রমেশ পাল ও তাঁর শিষ্যরা প্রতিমানির্মাণে নতুন আঙ্গিকের সৃষ্টি করেন।
  • দীপ | 42.110.137.221 | ২৫ জুলাই ২০২৩ ১০:২২521708
  • ভারতীয় উপমহাদেশে মাতৃউপাসনা পাঁচহাজার বছরেরও বেশি প্রাচীন। আর বঙ্গদেশে এই মাতৃ উপাসনার প্রভাব আরো বেশী।
    আধুনিক বাংলা সাহিত্যে মধুসূদন, বঙ্কিম, রবীন্দ্রনাথ, দ্বিজেন্দ্রলাল, নজরুল, রজনীকান্ত, অতুলপ্রসাদ, মাণিক; সবাই এই মাতৃ উপাসনার দ্বারা প্রভাবিত।
    বাংলা চলচ্চিত্র‌ও কোনো ব্যতিক্রম নয়।
    যারা একে অস্বীকার করে অথবা একে নিয়ে মিথ্যাচারিতা করে; তারা বাংলা সভ্যতা ও ইতিহাসের শত্রু।
    তাদের চেনা প্রয়োজন।
  • দীপ | 42.110.137.221 | ২৫ জুলাই ২০২৩ ১০:৩৬521709
  • শুধু ভারতীয় উপমহাদেশ নয়; ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যেও মাতৃ আরাধনা প্রচলিত ছিল। এসব অঞ্চল থেকেও অসংখ্য মাতৃমূর্তি পাওয়া গেছে। পরবর্তীকালে আব্রাহামিক ধর্মগুলির প্রভাবে মাতৃউপাসনা অনেকটাই বিলুপ্ত হয়ে যায়।
    কিন্তু এর পরোক্ষ প্রমাণ আজো বর্তমান।
    মাতা মেরীর উপাসনা এর সাক্ষ্য দেয়।
  • সুবীর | 2405:8100:8057:5ca1::e2:b45f | ২৫ জুলাই ২০২৩ ১২:০৪521711
  • "ভারতীয় উপমহাদেশে মাতৃউপাসনা পাঁচহাজার বছরেরও বেশি প্রাচীন।"
     
    তথ্যগত ভুল রয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে মাতৃউপাসনা পনেরো হাজার বছরেরও বেশি প্রাচীন।  চোদ্দ হাজার বছর আগের দুর্গামূর্তি পাওয়া গেছিল মগধের কাছে (অধুনা বিহারের ছাপরা অঞ্চলে), সেটি উদ্ধার হয়েছিল বিম্বিসারের সময়, কিন্তু সেই মূর্তি চুরি হয়ে চলে যায় তিব্বত, এর অনেকদিন পরে অতীশ দীপংকর সেই মূর্তি তিব্বত থেকে উদ্ধার করে আনেন।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন