এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • pp | 2607:f010:3fe:ffe2::136 | ০৩ জুন ২০২০ ১৪:৫৮93930
  • ঠিকই , দায় শহুরে মধ্যবিত্তের। গ্রামবাসী হাতি মারে। কারণ হাতি তাদের ফসল নষ্ট করে। জাতটার ওপর তাদের রাগ । আর তার জন্য এত নির্মম ভাবে মারতে হল। যে জন্তুটা আদতে তাদের কোনো অসুবিধা করে নি। না, অব্শ্য দীর্ঘ বঞ্চনা কার মধ্যে কী প্রকৃতি জাগিয়ে তোলে..... এসব ভুলে গেলে চলবে না।

    এই "অসভ্য নিষ্ঠুর মানুষরাই " অনেক ছোটো বড় জানোয়ার মেরে নিকেশ করে দিয়েছে। সভ্য হোয়ে তবু হয়্ত ভাবে তাদের বাচিয়ে রাখার।
  • | ০৩ জুন ২০২০ ১৫:১০93932
  • ধুসস কি সব হবিজাবি লিখেছ রৌহীন!
    জন্তু জানোয়ারকে অত্যাচার করা অনেক মানুষের (ধনী দরিদ্র মধ্যবিত্ত নির্বিশেষে) বেশ আনন্দদায়ক পাসটাইম। গর্ভিনী বেড়ালের পেটে লাথি মারা, চায়ের দোকানের সামনে ঘুরঘুর করা কুকুরের গায়ে গরম ফুটন্ত জলের মগ উবুড় করা এগুলো একটা নির্মম মানসিকতা, পৃথিবীটা শুধু মানুষের মৌরসিপাট্টা এটা ভেবে নেবার মানসিকতা থেকেই আসে। যে হাতি ফসল নষ্ট করে তাদের পটকা ফাটিয়ে ড্রাম পিটিয়ে তাড়ায় মানুষেরই যারা ততটা নির্মম নয়।

    এখানে একটা গর্ভিনী হাতিকে এইভাবে অত্যাচার করার জন্য শাস্তির দাবী জানাই। আর সাথে সাথে সহমর্মিতা শিক্ষারও। কোন অঞ্চলে গাছের সংখ্যা বাড়াতে গেলে সেই অঞ্চলের অধিবাসীদের প্রথমে গাছ অকারণে না কাটার উপরে সেশান নিতে হয়, সেই অঞ্চলের অধিবাসীদের এর কার্য্যকারণ বোঝাতে হয়। একই কথা প্রযোজ্য বন্যপ্রাণ রক্ষায়ও।
  • পিকু | 80.211.9.63 | ০৩ জুন ২০২০ ১৫:২৯93933
  • মাল্লাপুরাম এর নিৰ্বাচিত সরকার এর এক্ষেত্রে বক্তব্য কি? কেন্দ্রীয় ষড়যন্ত্র নেই তো ?

  • বিপ্লব রহমান | ০৩ জুন ২০২০ ১৮:১৬93937
  • বন প্রকৃতি কিছুই বুঝি আর থাকবে না। তখন হয়তো আমরা বুঝবো, বন্দুক দিয়ে ধান চাষ হয় না। আর কাগুজে নোট খাওয়া যায় না। দীর্ঘশ্বাস...

  • একলহমা | ০৩ জুন ২০২০ ২০:২২93943
  • লেখার বেদনার অংশ নিয়ে কোন কথা নেই। গ্র্যান্ড ডিজাইনে নিয়ে একটু কথা আছে।

    মানুষ জানোয়ার মেরেছে। মানুষ মানুষকে মেরেছে। যখন 'সভ্য' ছিল না তখনো মেরেছে। সাধ্য কম ছিল, কম মেরেছে। তাও যথাসাধ্য মেরেছে। যূথচারী যাযাবর মানুষ যখন যেখানে গেছে, মারতে মারতে গেছে, গিয়ে মেরেছে। মারবার মত প্রাণ ফুরিয়ে গেলে নূতন শিকারের খোঁজে নূতন ভূমির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েছে। সভ্যতা মানুষকে সংরক্ষণ-আকাঙ্ক্ষী করেছে। সভ্যতার উন্নতি মানুষের সাথে প্রকৃতির সহাবস্থানের ধারণাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে না - এতটা হতাশ নই। তাই গ্র্যান্ড ডিজাইনের যেটুকু চোখে পড়েছে সেটা হয়ত সীমিত সামর্থ্যের হাতি দর্শন। তার উপর ভিত্তি করে নেয়া সিদ্ধান্ত সম্পর্কে সন্দিহান থাকতে চাই। বিশেষ করে যেখানে জানি, পিছনপানে চলার ব্যাপার নেই, আর স্যামনের দিনগুলোতে সব সময়ই আশা করবার থাকে। 

  • একলহমা | ০৩ জুন ২০২০ ২১:৫৪93947
  • আর একটা কথা - 'সভ' কি 'অসভ', নৃশংসতা মানুষ যে আনন্দ, যে কৌতুকের সাথে ঘটানোর নিদর্শন রেখে চলেছে, প্রাণীজগতে সে একমেবদ্বিতীয়ম।

  • একলহমা | ০৩ জুন ২০২০ ২১:৫৪93948
  • সভ‍্য কি অসভ‍্য

  • বিপ্লব রহমান | ০৩ জুন ২০২০ ২২:২৩93949
  • পুনশ্চঃ 

    গুরুচণ্ডালীর লেখকদের এই এক সমস্যা। তারা ভুলে যান এটি বাড়ির বৈঠক খানা বা ফেকু এক্সপ্রেস ভাটপত্র নয়। 

    এই লেখাটির ঘটনা পরম্পরা এপার বোঝা খুবই মুশকিল। এখন তো লিংক ছাড়া গীত নাই, বরং সেটাই বাস্তব।        

    রৌহিন দা,  তোমাকে ভালবাসি, শ্রদ্ধা করি বলেই অকপটে কথাগুলো বলেছি, বেয়াদবি নিও না।       

    শুভ    

  • B K Sanyal | 197.189.202.22 | ০৩ জুন ২০২০ ২২:৩৯93953
  • Fact Check:
    International Business Times, India, reached out to Dr Ab Qayoom, who is an Indian Forest Service Officer, for his comments about what actually must have happened, we got to know that no one have fed the pineapple to the elephant.
    Dr Qayoom stated that pineapples filled with firecrackers are used as a snare for catching wild boars. He said, "No one would have fed the pineapple to the elephant. The animal must have found it lying somewhere and must have consumed it herself not knowing what lies ahead for her."
    He also stated a second possibility. He said, "Some people actually do such insane things as they consider wild animals as a threat to their property and life. Such incidents do happen at places where wild animals create problems for human beings.
    He added that wild boars often spoil crops and people use snares as a way to protect their farms and crops.

     Period

  • r2h | 2405:201:8805:37c0:5da:bac4:5e67:2a47 | ০৩ জুন ২০২০ ২৩:৩৭93961
  • শুয়োরকে বোম খাইয়ে মেরে ফেলাতে কোন সমস্যা নেই বলছেন?
  • BK Sanyal | 197.189.202.15 | ০৪ জুন ২০২০ ০০:৩৪93962
  • Yes Sir

    thats not acceptable,

    however, poisoning rats equally unacceptable and people doing that for hundreds of years. Have you ever spent sleepless nights thinking about those rats suffering with agonising pain? Yes we do love Gerry in Dysney's cartoon strip and probably you watched it during your childhood and laughed in joy saying - oh, I love Gerry. We do love Mickey Mouse , don't we? 

    I understand you have never used mosquito coils as you can't see mosquitoes suffering before death. 
    sunderban has electric fence for tigers and birds die.

    accidents happen , humans are cruel - yes, these are facts.

    the purpose of the post was to highlight the difference between intentional murder of an elephant and unintentional unfortunate death of an elephant .

    looking at these facts local people can not be blamed for intentional killing, However they can be held responsible for irresponsibly spreading those pineapples

    Whether you, my lord, Sir r2h, believe it or not , I can reassure you Sir, in the penal code , there is a difference between these two aforesaid acts ( both are criminal offence though)

    I hope I have clarified and rest my case here

    Mr B K Sanyal

    Bar at Law

    High court Mumbai

    Senior member, Citizen welfare society, Mumbai


     

  • r2h | 2405:201:8805:37c0:d46d:9b59:b6c2:9be9 | ০৪ জুন ২০২০ ০০:৪২93963
  • বেশ।
  • B K Sanyal | 178.73.210.105 | ০৪ জুন ২০২০ ০১:০১93964
  • Thank you Sir r2h

    I appreciate your kind acceptance of my clarification

    Nevertheless, my own grief and helplessness is not of a lesser magnitude compared to the same expressed by different persons here.

    lets hope we do not have to see repeatation of similar kind of incidents in the future

    May God Almighty bless us all

  • বাপরে | 2001:bc8:182c:f37::1 | ০৪ জুন ২০২০ ০১:০৯93966
  • কী দাপট! মশা মাছি ইঁদুর! উপমাটি হুতোবাবু?

    পেন্নাম সানিয়াল সাহেব। আরো লিকুন। এট্টুস ইঞ্জিরি শিখে উপনিবেশিক হই।

  • বি কে সানিয়াল | 178.73.210.105 | ০৪ জুন ২০২০ ০২:০৭93968
  •  দূর মশাই 

    সানিয়াল সাহেব ???
    একটু ছবি বিশ্বাস গোছের akto পেরাক্টিস করছিলাম মাত্র 

    কাঁচা এক্টিং জানি , সেরকম বিশ্বাসযোগ্য ও হয়নি , আমার নিজের ই কেমন মেকি আর মোটা দাগের  লাগছিলো , এক্সপেক্ট  করছিলাম আপনারা আরেকটু পেছনে লাগবেন , তাহলে আরেকটু রিহের্সাল হতো 

    তবে আসল নাম তো অনেকেই লেখেনা , তাই ভাবলুম পার্ট টা ঝালিয়ে নি এখানে সুযোগ পেয়ে 

    আদালতের চৌহদ্দী তে যাইনি কখনো , ইনরিজি র হাল ও মাধ্যমিক লেভেল 

    আসল নাম সনাতন মন্ডল , সাকিন মেদিনীপুর 

    র২হ সেই ভুসুকু ওরফে চিহ্ন না ?

    সেই সেবার নিক চুরির কেস টা মনে আছে ?
     

  • B K Sanyal | 3.34.122.99 | ০৪ জুন ২০২০ ০২:১৬93970
  • I strongly oppose and condone this heinous act of impersonification

    i will take my leave now

  • Amit | 121.200.237.26 | ০৪ জুন ২০২০ ০৫:০২93972
  • এর মধ্যে গরিব, বড়োলোক হ্যানা ত্যানা অ্যাঙ্গেল এনে কোন লাভ নেই জল ঘোলানো ছাড়া. মানুষ এই দুনিয়ায় সবথেকে বড়ো ডেঞ্জারাস পেস্ট আর জেনে বা না জেনেই আমরা বহু প্রজাতিকে শেষ করে দিচ্ছি বহু হাজার বছর ধরে, নতুন কিস্যু না. শুধু এরকম বিশ্রীভাবে মারা দেখে মধ্যবিত্ত বিবেকের একটু হালকা করে কষ্ট লাগে, সেটুকুই. এদেরকে এখন ফাঁসিতে ঝোলানোর উত্তাল দাবি উঠবে কদিন, তারপর আবার নতুন নতুন গরমাগরম খবর এসে যাবে, সবাই হাতীটাকে ভুলে যাবে. আবার যেমন চলছে চলবে.

    যেভাবে মানুষের পপুলেশন বেড়েছে উনকন্ট্রোলাবলী, তাতে আর কয়েকশো বা হাজার বছর পরে এমনিতেই বাকি সব প্রাণী সাবাড় হবে আমাদের লোভে, আর তারপরে মানুষও নিজেরা মারামারি, কাটাকাটি বা ক্যানিবালিজম করে সাবাড় হবে নাহলে তার আগেই নিউক্লিয়ার ওয়ার এ সব শেষ হবে. ইন ফ্যাক্ট মানুষের শেষ হওয়া বাকি পৃথিবীর জন্যে খুব ভালো ও হতে পারে. এরকম নিষ্ঠুর একটা প্রজাতি যত তাড়াতাড়ি শেষ হয় , ততই মঙ্গোল. 6th এক্সটিঙ্কশন এর কয়েক মিলিয়ন বছর পরে আবার নতুন করে ইভল্ভ করবে. এর আগের পাঁচখানা যখন হয়েছে, তখন 6th ও হবে.
  • Tatin | 112.79.62.90 | ০৪ জুন ২০২০ ০৯:৩২93983
  • রৌহিন, লক্ষ্যভেদী লেখা। আমাদের সব উপসর্গ আসলে একই রোগের। 

  • ভিন্নমত ১ | 2409:4065:d07:e374:8573:4acc:b4ac:fd0e | ০৪ জুন ২০২০ ০৯:৪৩93985
  • "দুদিন আগে কেরালা ছিল করোনা নিয়ন্ত্রণে দেবদূত। আজ হাতি মেরে হল দৈত্য। বা হাতি মেরে হয়নি ঠিক, হাতির পেটে বাচ্চা ছিল। ফলে বাঙালির মা সিনড্রোম জেগে উঠেছে। জানেন, এ দেশে হাতি যাতে লোকালয়ে না ঢোকে, তার জন্য জঙ্গলে বিদ্যুতের তার পাতা থাকে। কথা বলেন না তো? জানেন প্রতিদিন কাজ করতে করতে কত শ্রমিক মারা যান? কথা বলেন না তো? রেললাইনের পাশে গোল রুটি দেখে সুকান্ত সিনড্রোম জেগে উঠল।

    হাতি মেরেছে যারা, তারা তো অমানুষ বুঝলাম। আপনি কথা বলে মানুষ হলেন, সেটাও বুঝলাম। সমস্যাটা কী জানেন, হাতি থেকে শ্রমিক থেকে রোহিত ভেমুলা, আপনার অ্যাটেনশন পাওয়ার জন্য সকলকে মরে যেতে হয়। এর পরেও অবশ্য আপনারা বেশ মানুষ ও মানবিক থেকে যান। আর হবেন নাই বা কেন, আপনি তো জানেন, বান্ধবীর মেজাজ খারাপ মানেই প্রি মেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম। চিকিৎসা প্রয়োজন।

    সত্যি বলছি আপনাদের মতো মানুষ দেখলে চুমু খেতে ইচ্ছে করে।

    পুনশ্চ: এ দেশে পেট চিরে একবার ভ্রূণ বের করে আনারও নজির আছে। তখনও আপনারা খুব প্রতিবাদ করেছিলেন বুঝতে পারি, আজ আপনাদের মুখে এত 'কাটার বাচ্চা' দের কথা শুনে। বয়স কম ছিল, তাই তখন আপনাদের দেখতে পাইনি।"

    লিখলেন রূপসা রায়
  • Somnath Roy | ০৪ জুন ২০২০ ১০:২৬93988
  • ভায়োলেন্সের ভিজুয়ালের অবশ্যই একটা প্রগাঢ় প্রভাব আছে। ২০০২, গুজরাট দাঙ্গার কিছু পরে উত্তরপ্রদেশের একটি অঞ্চলে ছিলাম। সেখানে মানুষের সামাজিক-রাজনোইতিক পরিচয়ে জাত-বর্ণ খুব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কিন্তু, এক্রস কাস্ট বিজেপি সমর্থক মানুষকে দেখেছি, গুজরাটের স্পেক্টাকুলার ভায়োলেন্সের প্রভাবে বিজেপি বিরোধী হয়ে যেতে। দুবছর পরেও ২০০৪-এর লোকসভা ভোটেও বিজেপিকে শিক্ষা দিয়েছেন, তাঁরা এমনই বলতেন। 

    নন্দীগ্রামের সময়েও সিপিএম সমর্থক অনেকে সিপিএম বিরোধী হয়ে ঊঠেছিলেন রাতারাতি।

    ন্যদিকে ভায়োলেন্সের ভিজুয়ালের অভাবও একটা কারণ যে মরিচঝাঁপির নায়কদের শিক্ষা পেতে হয় না।

  • ভিন্নমত -২ | 2409:4065:d07:e374:8573:4acc:b4ac:fd0e | ০৪ জুন ২০২০ ১০:৩৪93990
  • আনারস খাইয়ে ফায়ার ক্রাকার ইউজ করে প্রাণী হত্যা ব্রুটাল,কেঁচো খাইয়ে বরশী দিয়ে প্রাণী হত্যা কি ব্রুটাল নয়?

    যেইসব এলাকায় হাতির বিচরণ আছে সেইসব এলাকায় হিউম্যান & এলিফ্যান্ট ক্লাশ খুব নরমাল ঘটনা, প্রতি বছর অন এভারেজ তিনশ+ ইন্ডিয়ান মানুষ হাতির হাতে মারা যায়। ইন্ডিয়ার কম শিক্ষিত হাতি উপদ্রুত এলাকার মানুষের কাছে বন্য হাতি একটা ভয়াবহ প্যারার নাম। হাতি যখন কাউকে খুন করে, একদম থেঁতলে ফেলে,দুই টুকরা করে ফেলাও নতুন কিছু না। ফলে যা হয় হাতি উপদ্রুত এলাকার মানুষ বন্য হাতির প্রতি তীব্র ঘৃণা ফিল করে।

    দ্যা হিন্দুর হিসেবে শুধু ২০১৫-২০১৮ সালের তিন বছরে ১৭১৩ জন মানুষ সরাসরি হাতির হাতে খুন হয়েছে! একই সময়ে আন ন্যাচারাল কারনে খুন হওয়া হাতির সংখ্যা ৩৭৩ টি। কিন্তু মোট মৃত্যুর ৬০% হয়েছে আসলে বিদ্যুৎ শক থেকে।
    এছাড়াও অবৈধ শিকার হয়, রিভেঞ্জ কিলিং আছে, পয়জনিং আছে। তবে ইলেক্ট্রিক শকের পরে হাতি হত্যার দ্বিতীয় বৃহত্তম কারন হচ্ছে ট্রেন এক্সিডেন্ট,৬২ টা হাতি ট্রেইন অ্যাকসিডেন্টে মারা গিয়েছিলো।

    দ্রুত নগরায়ন আর বাসস্থান ধ্বংসের কারনে হাতি আর মানুষের কনফ্লিক্ট বাড়ছে এটা সত্য, এটাও সত্য যে মানুষই এরজন্য দায়ী আবার এটাও সত্য যে দূর্গম অঞ্চলে যারা চাষাবাদ করে তারা বেশিরভাগই গরীব এবং মোটামুটি অশিক্ষিত। প্রতিদিন ইন্ডিয়ায় অন্তত একজন মানুষ হাতি বা বাঘের আক্রমনে মারা যায়।তাদের কেউই বলতে গেলে ধনী লোক নয়।

    আনারসে ফায়ার ক্রাকার ভরিয়ে সেটা খাইয়ে হাতি খুন করাটা নতুন লেভেলের বর্বরতা। কিন্তু যারা এই কাজটা করেছে "কেন" করেছে এটা কি আমরা আরামে বসে মোবাইল টিপতে টিপতে বুঝি?

    ডিসেপশন করে প্রাণী শিকার মানুষ যুগ যুগ ধরে করে আসছে, মানুষ এখনও বরশী দিয়ে মাছ ধরে, সবাই যে খাওয়ার জন্য করে তা না, সাম পিপল ডু ইট ফর স্পোর্ট অ্যাজ ওয়েল! আবার খাওয়ার জন্যেও তো কম পরিমান প্রাণী জবাই করা হয় না! খাওয়ার জন্য যেখানে আপনি প্রাণী হত্যাকে কোয়েশ্চেন করতে পারেন না, সেখানে, নিজের & ফ্যামিলির, প্রটেকশন বা নিরাপত্তার জন্য অন্য একটা প্রাণী হত্যাকে কিভাবে কোয়েশ্চেন করেন?

    ফায়ার ক্রাকার বা বাজির এক্সপ্লোশনের কারনে প্রেগন্যান্ট হাতিটার মৃত্যু হয়নি, হাতিটার মৃত্যু হয়েছে সেই এক্সপ্লোশন থেকে সৃষ্ট ইনজুরি থেকে। ব্রুটাল তো অবশ্যই। একই ভাবে সব কিলিংই ব্রুটাল। যেমন বরশীর কথা বলছিলাম, বরশীর কারনে মাছ তো মারা যায় না, মাছ মারা যায় পানি থেকে তোলার কারনে দম বন্ধ হয়ে। মাছ চিৎকার করে না দেখে বোঝেন না কিন্তু সাফোকেটেড করে মৃত্যু আসলে অনেক ব্রুটাল।

    অন দ্যা আদার হ্যান্ড বন্য হাতি যে দিক দিয়ে যায় সেই দিকে ফসল গাছপালা বাড়ি ঘর কোনো কিছুরই কেয়ার করে না,এই জন্যই এতো ইলেক্ট্রিক শক আর ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হয়, হাতির ঘাড়ত্যাড়ামি এটা তাদের নরমাল বিহেভিয়ার,জাজ করার কিছু নেই।

    আর সবসময় যে বাসস্থান আর খাবারের অভাবেই যে হাতি লোকালয়ে চলে আসে তাও না, পাকা ধানের লোভ হাতি সামলাতে পারে না,তাদের ঘ্রাণ শক্তি ভালই, তখন তারা জঙ্গল থেকে লোকালয়ে অ্যাটাক দেয়। মানুষ ধান রক্ষা করতে যায়, ধাওয়া দেয়, হাতিও মানুষকে পিষে টিষে চলে যায়, মানুষ তখন ভয় দেখানোর জন্য, প্রটেকশন আর রিটেলিয়েশনের জন্য হাতি খুনের প্লান আঁটে।

    ইন্ডিয়ান গভর্নমেন্ট,ইভেন বাংলাদেশ সরকারও আসলে হাতি রক্ষার জন্য খুব আন্তরিক, যেমন বাংলাদেশেই কক্সবাজারে রেল লাইন যাবে, শুধু হাতি প্রটেক্ট করার জন্যই কয়েকহাজার কোটি টাকা এক্সট্রা খরচ হবে। সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টে খরচ তো একটু বেশিই।
    কিন্তু রুট লেভেলে গ্রাম পর্যায়ের মানুষের সচেতনতা নেক্সট টু জিরো। এখানে কর্তৃপক্ষের ল্যাকিংসটা হলো তারা মানুষকে সচেতন করতে পারে না। জন্ম থেকেই মানুষ সচেতন হয়ে জন্মায় না, ওভার দ্যা টাইম এটা শিখতে হয়। সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট আর সচেতনতা বৃদ্ধি যদি না হয় তাহলে আগামীতেও এমন ব্রুটাল ঘটনা আরো অনেকবার দেখার দূর্ভাগ্য আমাদের হবে।

    কেরালায়,আনারসে এক্সপ্লোশনে হাতি মারা যাওয়ার ঘটনায় আমার নিউজফিড সমবেদনায় ভরে গেছে & দ্যাটস আ ভেরি গুড থিং । কিন্তু জানেন কি গতকালই ইথিওপিয়ায় ছয়টা হাতি খুন হয়েছে? আই গেস জানেন না, তাই আহাজারিও নেই !

    যাই হোক কেরালায় হাতিটাকে খুন করার জন্য আনারসে বাজি ভরানো হয়নি, এক আনারস ভর্তি বাজিতে হাতি মরে না, আর কেরালায় হাতি খুব আদরের একটা প্রাণী।প্রচুর ইজ্জত দেয়া হয় তাদের। আনারসটা ওখানে রাখা হয়েছিলো বন্য শূকর ধরতে। বন্য শূকর খুব দ্রুত বংশ বিস্তার করে আর হাতির চেয়েও বেশি ধানের ক্ষতি করে, বাহুবালী মুভিতেও শূকর শিকার পার্টির ঘটনা দেখেছেন নিশ্চই, ইউ ক্যান রিলেইট আই গেস। আর বন্য শূকর যেহেতু খাওয়া হয় ঐ দিকে, তাই ওখানে এটা কমন প্রাকটিসও বটে।

    ছবিটা ২০১৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান থেকে তোলা। বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে জায়গাটা খুব বেশি দূরে না।
    ~লেখা ও ছবি © Injamul pranto
  • আরো ভিন্নমত | 15.236.141.246 | ০৪ জুন ২০২০ ১২:৩৪93995
  • ‼️ কেরালার যে রূপটা আপনারা দেখছেন সেটা তার মাত্র ১%। একদমই ঠিক পড়ছেন মাত্র ১%।  আপনারা বলতেই পারেন পশুদের ওপর নৃশংসতার দিক থেকে কেরালা এবং চিন, ভিয়েতনাম, কোরিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ইত্যাদির মধ্যে খুব বেশি তফাৎ নেই৷ চিনের উপমা টানলাম।  কারণ চিনই একমাত্র দেশ যার সংবিধানে পশুদের নিয়ে কোনো ধারা উল্লেখিত নয়৷  এটা প্রথম ঘটনাও নয় যেখানে ওরা কোনো প্রাণীকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। একেবারেই নয়৷ বরং এটা কম নৃশংস। ২০১০ এ যখন ভারতে ইন্টারনেট এতটা রমরমিয়ে আসে নি, ঘরে ঘরে যখন স্মার্টফোন ছিল না,  তখন কেরালায় এক সাংঘাতিক নৃশংসতা ঘটে। দুটো জ্যান্ত হাতির গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় তারা। ধরা পড়ার পর সেই গ্রামবাসীরা জানায় হাতিগুলো এসে তাদের ফসল না খেলেও সারাগ্রামে খেলে বেরাত।  যা দেখে তাদের ভয় লাগত। তাই তারা কেরোসিন স্প্রে করে  হাতিদের গায়ে মশাল দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। হাতিগুলো বোধ হয় বাঁচার জন্যে চিৎকার করেছিল। কিন্তু তারা উল্লাসে ফেটে পড়েছিল। তৎকালীন বনাধিকারিক ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে কেঁদে ফেলেছিলেন। কারণ উনি ওনার ২৪ বছরের চাকরী জীবনে এতখানি নৃশংসতা দেখেন নি কখনও। 

    ঠিক এই ঘটনার ২ বছর পরে ২০১২ সালে কেরালায় একটি বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীর মাংসের চাহিদা তুঙ্গে ওঠে। প্রাণীটা মার্মোসেট বানর। মার্মোসেট বানরকে বাঁচানোর জন্যেই Silent valley movement হয়েছিল। সরকারের বাঁধা নিষেধ থাকা সত্ত্বেও মার্মোসেট বানর বিক্রি হচ্ছিল কেরালার বাজারে। পরে অবশ্য অনেক ধড়পাকড় করে বন্ধ করা হয়। 

    সাল, ২০১৩,  কেরালায় বিষ দিয়ে ৫৬ টি কুকুরকে মারা হয়। কারণ হিসেবে বলা হয় শহরে নাকি দেদারে কুকুরের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছিল। 

    সাল, ২০১৪, এবার কুকুরের সংখ্যাটা বেড়ে দাড়ায় ৬০- এ। কারণটাও একই দেখানো হয়৷ 

    সাল ২০১৫, এবার শুরু হয় বিশেষ প্রজাতির কচ্ছপ বিক্রি। এই কচ্ছপগুলো সাধারণ কচ্ছপের তুলনায় আকারে ছোট এবং স্বাদ ভীষণ। ফলে ১২০০ টাকা দরে বিক্রি হতে থাকে সেখানে। পরে সেটার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিয়ে বন্ধ করা হয়। 

    এরপর ২০১৭, ১৮ র কেস আমরা সবাই জানি। নির্বিচারে কুকুর মারা হয়েছিল সেখানে। কিন্তু সেখানকার সরকার নিরুত্তাপ। 

    কেরালার তীব্র সত্যি হল ওখানকার খাদ্যাভাস। বাড়ির দেওয়ালে ঘুরে বেরানো টিকটিকি থেকে শুরু করে বাচ্চা হাঙর সবই তাদের খাদ্যাভাসে আছে। ওখানেও মালেশিয়ার মত গেছো পিপড়ে ভাজা খাওয়া হয়৷ খরগোশের মাংসও প্যাকেট জাত হয়ে বিক্রি হয়৷ আমি খুব অবাক হব না যদি শুনি কেরালাতেও চিন ও কোরিয়ার  মত ইউলিন উৎসব পালিত হচ্ছে। ৯৪% শিক্ষার হার যুক্ত কেরালায় পশু প্রেমী শব্দটা কেবলমাত্র খিল্লি। ওরা পশুপ্রেমী শুনলে ব্যাঙ্গাত্মক ভাবে তাকায়। ওখানে কেউ কুকুরকে বিস্কিট খাওয়ালে তারা তাকে ব্যঙ্গ করে। কারণ কুকুর আর মশা তাদের কাছে এক। আজকে আমাদের হাতে ইন্টারনেট আছে বলে এই অসহায় ভাবে মৃতা মায়ের ঘটনা আমাদের সামনে এসেছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি এসব। আমরা জানতে পারছি কিভাবে খাবার দেওয়ায় ছলনায় তাকে ঠেলে দেওয়া হল মৃত্যুর দিকে। আমরা কাঁদছি মা ও তার বাচ্চার জন্যে।  আমরা কাঁদছি ফরেস্ট অফিসারের বিবৃতি শুনে। সারা দেশ কাঁদছে। কিন্তু আরেকটা বড় সত্যি হলে কেরালায় অনেক ফরেস্ট অফিসারের পোস্টিং হলেও তিনি যেতে চান না। কারণ নৃশংসতা সহ্য করা সম্ভব নয়৷ কেরালার আরো বড় সত্যি হল চোরাচালান। হাতি,  তক্ষক ইত্যাদি পশুদের চামড়া, দাঁত হাড়ের লোভে এরা দেদারে এদের মেরে বাইরে চালান করে উপার্জন করে। ৯৪% শিক্ষিতের রাজ্যের সত্যতা ভয়ানক। ছেড়ে দিন। তবে শুধু সেই দিনটার অপেক্ষায় আছি যেদিন ন্যাশনাল মিডিয়ারা কেরালার এই বাস্তবতাগুলোও তুলে ধরবে সবার সামনে। অপেক্ষায় আছি সেই দিনটার জন্য যেদিন সারা ভারতে পশুপ্রেম কোনো খিল্লি বা বিদ্রুপ বা কটাক্ষের কারণ হবে না। অপেক্ষায় আছি যেদিন সবাই বুঝবে ভারতে একটা সময় সমস্ত ধর্মের লোক মিলে "পশুপতি" শিবের পুজো করত। যার অর্থ পশুপ্রেম। সেই দিনগুলোর অপেক্ষায় আছি। এতটা নৃশংসতা নেওয়া সম্ভব না।

  • @আরো ভিন্নমত | 14.139.221.129 | ০৪ জুন ২০২০ ১৩:১৩93996
  • ডিমওয়ালা ইলিশ যে খান, তার বেলা?
  • Aro | 15.188.185.15 | ০৪ জুন ২০২০ ১৪:০৮93998
  • @আরো ভিন্নমত 

    মাছ  টা খাই 

    ডিম ওতো টা ভালো লাগেনা 

    আপনি কি ওটাও ওমলেট করে খান না পোচ পছন্দ ?

  • আরো আরো ভিন্নমত | 103.216.221.5 | ০৫ জুন ২০২০ ০১:৩১94009
  • @ @ আরো ভিন্নমত 

    ইলিশ মাছের পেটিটা ডিম থাকলেই সবাই বেশি পছন্দ করে। আনন্দের সাথে খায়। বেশি দামের জন্য যারা কিনতে পারেনা তারা কষ্ট পায়। তবে ঐ অন্তঃসত্ত্বা মাছটার মৃত্যুর জন্য নয় খাবার টেবিলে তুলতে না পারার জন্য।

  • বিপ্লব রহমান | ০৫ জুন ২০২০ ০৯:০৮94012
  • ভিন্নমত ১ ও ২  কী ফেসবুকের কপি -পেস্ট? 

    ২ নং এ লেখায় ছবি নাই তো? বোমা ভর্তি আনারসে বিপন্ন প্রাণী গর্ভবতী হাতি শিকারের সাথে কেঁচোর টোপে মাছ শিকারের তুলনা বালখিল্যতা। 

    এপারে প্রজনন মৌসুমে  ইলিশ ধরা বহু বছর ধরে নিষিদ্ধ। ডিমওয়ালা ইলিশের জন্য মোটেই কেউ লালায়িত নন। অন্তত এর উল্টোটাই জানি। কারণ ডিমওয়ালা ইলিশে তেল কম হয় বলে স্বাদও হয় কম।            

  • hu | 174.102.66.127 | ০৫ জুন ২০২০ ০৯:৪৬94014
  • সে কি! ফেসবুকে ওপার বাংলার রান্নার গ্রুপ যে ডিমওয়ালা ইলিশের ছবিতে ভরে যেতে দেখি! উচ্ছে দিয়ে ইলিশের ডিমের ভাজি রান্নাটার নামই শুনলাম ওপার বাংলার গ্রুপ থেকে! এছাড়াও দেখি ওনাদের মাছ কাটার কায়দা আলাদা। এপারে আমরা ডিমটা মাছের সাথেই কেটে ফেলি। ওপারে ডিমটাকে আস্ত অবস্থায় বের করে নিয়ে মাছ কাটা হয়। এছাড়াও আমেরিকায় বাংলাদেশি দোকানে ইলিশের ডিম আলাদা করে বিক্রি হতে দেখি।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন