এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  খবর  টাটকা খবর

  • প্রসঙ্গঃ বিনায়ক সেনের যাবজ্জীবন কারাবাসের শাস্তি

    খবরোলা লেখকের গ্রাহক হোন
    খবর | টাটকা খবর | ২৬ ডিসেম্বর ২০১০ | ৭৪৩ বার পঠিত
  • অভিযোগ ও বিচার:

    ১) ২০০৭-এর মে মাসে বিলাসপুর থেকে গ্রেফতার হন সমাজসেবী চিকিৎসক বিনায়ক সেন,নক্সাল নেতা নারায়ণ সান্যালের চিঠি মাওবাদীদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার অভিযোগে।

    ২) বিনায়ক সেন, নক্সাল আইডিওলজিস্ট নারায়ণ সান্যাল ও কোলকাতার ব্যবসায়ী পীযূষ গুহ মাওবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে রাষ্ট্রবিরোধী নেটওয়ার্ক চালান।

    ৩) আদালত প্রমাণ পেয়েছে যে ড: বিনায়ক সেন নারায়ণ সান্যালের চিঠি আন্ডারগ্রাউন্ড নক্সাল সংগঠনের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন।

    ৪) ছত্তিসগড় পুলিস যে জনসুরক্ষা অধিনিয়মের ভিত্তিতে বিনায়ক সেনকে গ্রেফতার করেছে উনি শুরু থেকেই সেই অধিনিয়মের বিরোধিতা করছিলেন এবং এটি অসংবিধানিক বলে প্রচার করেছেন।

    ড: সেনের বিরুদ্ধে প্রমাণ:

    ১) জেল থেকে বিনায়ক সেনকে লেখা নারায়ণ সান্যালের পোস্টকার্ড। স্বাস্থ্য ও মামলার বিষয়ে কিছু লেখা ছিল সেই চিঠিতে। পোস্টকার্ডের ওপর জেল কর্তৃপক্ষের শীলমোহর।

    ২) জেলে বন্দী মাওবাদী কর্মী মদনলাল বা¡রার সেনকে লেখা চিঠি।

    ৩) জনযুদ্ধ এবং এমসিসির সংযুক্তি বিষয়ক কয়েকটি লেখা সম্বলিত একটি বুকলেট।

    ৪) চারপাতার একটি চিঠির ফোটোকপি, যাতে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-বিরোধী ফ্রণ্ট গঠনের বিষয়ে লেখা আছে।

    ৫) ""নক্সাল মুভমেন্ট, ট্রাইবালস্‌ অ্যান্ড উইমেন্স্‌ মুভমেন্ট'' নামের একটি ইংরেজী প্রবন্ধের ফোটোকপি।

    শাস্তি:
    ৯২ পাতার রায় ১৫ মিনিটে পড়ে শোনান অতিরিক্ত জেলা জজ বি পি বর্মা। জজ বলেন-- তিনজনই দেশের প্রতিষ্ঠিত আইনব্যবস্থার বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল কন্সপিরেসিতে লিপ্ত হওয়ার গভীর অপরাধে অপরাধী। নারায়ণ সান্যাল সিপিআই(মাওবাদী) নামক আতঙ্কবাদী সংগঠনের সদস্য হিসেবে রাজ্য ও দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আজকে মাওবাদীরা যেভাবে নিরীহ আদিবাসী, সিআরপিএফ, পুলিস অফিসার ও সাধারণ লোকেদের নির্মম ভাবে হত্যা করছে তাতে গোটা দেশে এক ভয়ের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে আদালতের পক্ষে অভিযুক্তদের কোন সুবিধা দেওয়া সম্ভব নয়।

    তিনজনকেই পাঁচটি ধারায় শাস্তি শোনানো হয়েছে:
    ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪এ ও ১২০বি-তে রাজদ্রোহের অপরাধে যাবজ্জীবন, ছত্তিশগড় জনসুরক্ষা অধিনিয়ম ধারা ৮(১)-তে ২বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ৮(২)-তে ১ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ৮(৩)-এ ৩বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ৮(৫)-এ ৫বছর সশ্রম কারাবাস। এছাড় বিধিবিরুদ্ধ নিবারণ অধিনিয়মের ধারা ৩৯(২)-এ ৫বছর সশ্রম কারাবাস। আর নারায়ণ সান্যালকে ঐ অধিনিয়মের ধারা ২০ অনুযায়ী ১০ বছর সশ্রম কারাবাস। প্রাক্তন চিফ জাস্টিস রাজেন্দ্র সাচ্চার, স্বামী অগ্নিবেশ এঁরা বিনায়ক সেনকে দেশদ্রোহী আখ্যা দেয়ার সঙ্গে সহমত নন। কেন্দ্রীয় গৃহমন্ত্রালয়ও এই রায়ের ব্যাপারে কোন মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে।

    পাব্লিক প্রসিকিউটর আদালতের এই রায়কে সত্যের জয় বলছেন। সিনিয়র অ্যাডভোকেট ঠাকুর বিজয় সিংহ বলেছেন এটা মাওবাদীদের শহুরে নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে জনতার জাগ্রত হওয়ার আহ্বান।
    বিনায়ক সেনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ:
    দেশে ও বিদেশে
    ---------------------------------------------------------------------------------

    সমাজসেবী চিকিৎসক বিনায়ক সেনের শাস্তির প্রতিবাদে মুখর সারা দেশ। ভারতের বাইরেও বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ সভা/মিছিল

    কলকাতা:
    ২৫ ডিসেম্বর: সি পি আই এম এল (লিবারেশন) কলেজ স্ট্রিটে একটি প্রতিবাদ মিছিল করে।

    ঐ একই দিনে কলকাতা প্রেস ক্লাবে ফোরাম ফর পিপল্‌স্‌ হেল্‌থ এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিনায়ক সেনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের প্রতিবাদ জানায়।

    ২৭ ডিসেম্বর : সোমবার বিকেল ৫টায় লেখক শিল্পী বুদ্ধিজীবী মঞ্চের সাংবাদিক সম্মেলন কলকাতা প্রেস ক্লাবে

    TASAM (টিচারস অ্যাণ্ড সায়েণ্টিস্টস এগেনস্ট ম্যালডেভেলপমেণ্ট), FAMA (ফোরাম এগেনস্ট মোনোপলিস্ট অ্যাগ্রেশন), শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ, অল ওয়েস্ট বেঙ্গল সেলস রিপ্রেজেনটেটিভস ইউনিয়ন, গঝঞঐ এবং যাদবপুর ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা ২৫: ডিসেম্বর এক সভা করে। সেখানে বিনায়ক সেনের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদী প্রচারের জন্য কিছু পরিকল্পনা করা হয়।

    APDR -এর পোস্টার ক্যাম্পেন

    ২৭ ডিসেম্বর: সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে সি পি আই এম এল (লিবারেশন)-এর মিছিল

    মুম্বাই:
    ২৩ ডিসেম্বর: : ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাসের বাইরে অ্যাক্টিভিস্ট, বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষের বিক্ষোভ

    ২৫ ডিসেম্বর : ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস স্টেশনে প্রতিবাদ মিছিল

    ম্যাসাচুসেট্‌স্‌:
    ২৪ ডিসেম্বর : কেম্‌ব্রিজের হার্ভার্ড স্কোয়ারে প্রতিবাদ সভা

    বিনায়ক সেনের স্ত্রী ও অন্যান্যরা যা বলছেন :

    সেদিন পত্নী ইলিনা সেন, দুই মেয়ে, আত্মীয়স্বজন, বিনায়ক সেনের পক্ষের আইনজীবীরা এবং পিউসিএল এর কার্যকর্তারা একটু আশায় ছিলেন যে আদালতের রায় বিনায়কের পক্ষে যাবে। রায় ঘোষণার আগে জজ নারায়ণ সান্যালের উকিলকে জিগ্যেস করেন যে কি করা উচিৎ। উকিল হাসিম খান বলেন যখন কোন অপরাধই সংঘটিত হয় নি তখন বলার আর কি আছে!
    রায় শোনার পর বিনায়কের মেয়েরা ও পত্নী ভেঙে পড়েন। সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপে জামিনের পর এঁরা একটু আশাবাদী ছিলেন।

    ইলিনা মিডিয়াকে বলেন: আজ ভারতীয় গণতন্ত্রের বড় দু:খের দিন। এই যাবজ্জীবন কারাবাসের শাস্তির পেছনে বিশাল ষড়যন্ত্র রয়েছে। যে মানুষটা নিজের জীবনের তিরিশ বছর শুধু গরীব ও অসহায় লোকেদের জন্যে ব্যয় করলো তাকে আজ রাজদ্রোহী আখ্যা দিয়ে জেলে পাঠানো হচ্ছে। ওদিকে অনেক গ্যাংস্টার, কারাপ্ট,দুষ্কৃতকারীরা বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমাকে বিনায়ক ও আমার মেয়েদের সঙ্গে অনেক লম্বা আইনী লড়াই লড়তে হবে। অনেক বাধা আসবে জানি।

    পি ইউ সি এল-এর ন্যাশনাল সেক্রেটারি কবিতা শ্রীবাস্তব: নারায়ন সান্যালের কুরিয়ার হয়ে চিঠি পৌঁছনোর অভিযোগে সেনকে শাস্তি দেয়া হল। কিন্তু প্রসিকিউশনের একটি সাক্ষীও (বিভিন্ন অফিসর সমেত) বলেনি যে একটি চিঠিও ওঁর কাছ থেকে পাওয়া গেছে। ছয় জন সাক্ষীকে সরকারপক্ষ হোস্টাইল ঘোষণা করেছে। সমস্ত অভিযুক্তরাই আদালতে যাবেন।

    অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশানাল : এই রায় ইন্টার্ন্যাশানাল ফেয়ার ট্রায়াল স্ট্যান্ডার্ড কে লঙ্ঘন করে ।

    binayaksen.net, freebinayaksen.org ও অন্যান্য জায়গায় এই গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টটি তোলা হয়েছে : ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ সরকার মূলত: ভারতীয় প্রেসকে বাগে আনতে ও বিদ্রোহ দমন করতে ১৮৬০ সালে এই ধারাটি সমগ্র দণ্ডবিধির সাথে প্রণয়ন করে। স্বাধীনতার আগে এই ধারাটি পরিবর্তন করার চেষ্টা হলেও দু:খের বিষয় হল স্বাধীনতার পর কোনো সরকারই এই ধারা পরিবর্তন করার কোন চেষ্টাই করে নি। ফলে অনুমান করা যায় যে ঔপনিবেশিক সরকারের কাছে রাষ্ট্রদ্রোহর যা সংজ্ঞা ( hatred /contempt/ disaffection towards the Government), গণতান্ত্রিক সরকারের কাছেও ( নির্বাচিত সরকার যা কিনা নিজের কাজকর্মের জন্য জনসাধারণের কাছে accountable ) রাষ্ট্রদ্রোহের একই সংজ্ঞা । তাছাড়া ১৯৬২ সালে সুপ্রিম কোর্টের সংবিধান বেঞ্চ রায় দেয় যে শুধুমাত্র সরকারবিরোধী সমালোচনামূলক কাজকর্ম কারো বিরুদ্ধে এই ধারায় অভিযোগ আনার জন্য যথেষ্ট নয়, সক্রিয় হিংসাত্মক কার্যকলাপের মাধ্যমে শান্তি বিঘ্নিত করেছে এটা প্রমাণ করতে হবে।

    পি ইউ ডি আর: বার বার মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। প্রথমেই উল্লেখ করা প্রয়োজন গ্রেফতারের বিষয়টি। পীযূষ গুহ ধরা পড়ার বহুদিন বাদে তিনি গ্রেফতার হয়েছেন বলে দেখানো হয়। ওঁর কলকাতায় ফেরার রিটার্ন টিকিট এবং রেলের রিজার্ভেশন চার্ট দেখলেই সেটা পরিষ্কার বোঝা যাবে। অর্থাৎ "বিনায়ক সেনের চিঠি সমেত তাঁর গ্রেফতার'-এর বেশ কিছুদিন আগে থেকেই তিনি পুলিশের হাতে বন্দী এবং অত্যাচারের শিকার। ডক্টর বিনায়ক সেনের গ্রেফতারের ব্যাপারে দেশের সর্বোচ্চ আদালতগুলিতে পর্যন্ত মিথ্যে কথা বলা হয়েছে। ছত্তিসগড় পুলিশ যখন তাঁর বিরুদ্ধে উল্টোপাল্টা কথা বলতে শুরু করে, ডক্টর সেন তখন কলকাতায়। উনি প্রকাশ্যে এই সব কথাবার্তার সমালোচনা করেন, এবং বিলাসপুরে পৌঁছে সামনা সামনি পুলিশের মোকাবিলা করতে যান। তখন, সেই থানাতেই ওঁকে জানানো হয় যে ওঁকে গ্রেফতার করা হল। পুলিশের দাবী অনুযায়ী কিন্তু মনে হয় যে ডক্টর সেন গ্রেফতার এড়িয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। আদালত এই মিথ্যের জালের আড়াল ভেদ করতে পারে নি এবং দীর্ঘ দু বছর কোনো জামিন পাননি ডক্টর সেন।
    বিচারের শেষ পর্বে একটি চিঠি কে ওনার বিরুদ্ধে প্রমাণ হিসেবে দাখিল করা হয়। এই চিঠিটিতে ওনার সই ছিল না। অথচ ওনার বাড়ি থেকে বাজেয়াপ্ত করার সময় পুলিশ প্রতিটি জিনিশ ওনাকে দিয়ে সই করিয়ে নিয়েছিল। এই চিঠিটি কিন্তু মহামান্য বিচারক রেকর্ড হিসেবে গ্রহণ করেছেন !
    ইলিনা সেন একটি মেসেজ করেছিলেন জনৈক ক্রিস্টোফারকে, আই এস আই ( ইন্ডিয়ান সোসিওলজিক্যাল ইনস্টিটিউট), দিল্লিতে। পুলিশ বলছে ওটা পাকিস্তানের আই এস আইয়ের সঙ্গে যোগাযোগের অকাট্য প্রমাণ!

    কালকে ওরা কোলকাতার ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইনস্টিটিউটকে পাকিস্তানের আই এস আই বললেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকবে না।

    আশ্চর্য হবার সত্যি কিছু নেই। সত্য সেলুকাস ...


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • খবর | ২৬ ডিসেম্বর ২০১০ | ৭৪৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন