এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  খবর  খবর্নয়

  • খবর্নয়? (১৪ই সেপ্টেম্বর) -- এনকাউন্টার

    খবরোলার প্রতিবেদন লেখকের গ্রাহক হোন
    খবর | খবর্নয় | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ | ১১৫২ বার পঠিত
  • আজকের খবর্নয়? এর বিষয় -- এনকাউন্টার


    গুজরাত

    বছর পাঁচেক আগের ঘটনা।
    ইশরাত জাহান,মুম্বই এর গুরু নানক কলেজের দ্বিতীয় বর্ষে পাঠরতা উনিশ বছরের এক কলেজ ছাত্রী ও আর তিনজন মুসলমান যুবক। এই চারজনকেই বআহমেদাবাদের উপকন্ঠে গুজরাট পুলিশ খুন করে, সন্ত্রাসবাদী অভিযোগে । বলা হয় এরা মহারাষ্ট্র থেকে এসেছিল মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে হত্যা করার জন্য। সম্প্রতি বিচারক তামাং-এর তদন্ত রিপোর্ট গল্পটির ওপর বড় প্রশ্নচিহ্ন বসিয়ে দিয়েছে। রিপোর্টে বলছে ভানজরা নামে গুজরাটের বিখ্যাত এনকাউন্টার স্পেশালিস্ট (যাঁর বিরুদ্ধে সোহরাবুদ্দিন ও তাঁর স্ত্রীকে ফেক এনকাউন্টারে হত্যা করার মামলা চলছে) এই ফেক এনকাউন্টারে জড়িত ছিলেন। রিপোর্টে হত্যার সাথে জড়িত গুজরাটের পুলিশের চাঁইদের নামের দু-পাতার লম্বা একটি লিস্ট দেওয়া হয়েছে। উদ্দেশ্য সন্ত্রাস-বাদী মুসলমান মেরে পদোন্নতি। পুলিশি বয়ান অনুযায়ী, 'সত্যি' এনকাউন্টারে এই চারজন মারা গেছিল, ১৫ তারিখ। এদিকে তামাং এর রিপোর্টের ব্যালিস্টিক বিশেষজ্ঞদের মতে, ১৫ তারিখ ঐ সময় মৃতদেহে রিগর মর্টিস দেখা গিয়েছে। ঐ রিপোর্ট অনুযায়ী ঘটনাক্রম এইরকম। পুলিশ ইশরাতদের 'অপহরণ' করে ১২ ই জুন, দুইদিন বন্দী রেখে অত্যাচার চালায়। তারপর গুলি চালিয়ে মেরে ফেলে ১৪ তারিখ সন্ধে থেকে রাতের মধ্যে। শহরের উপকন্ঠে মৃতদেহগুলি রেখে আসে ভোরের আলো ফোটার আগে, সবার অলক্ষে। মৃতদেহের পাশে সাজিয়ে দ্যায় এ-কে ৫৬ ইত্যাদি অস্ত্রসম্ভার, যেগুলো 'সন্ত্রাসবাদী'দের সাথে ছিলো বলে অর্থাৎ, কোনো এনকাউন্টার আদৌ হয়নি। ইশরাতদের সাথে যা অস্ত্র ছিল বলে পুলিশ দাবি করেছে পুলিশ নিজেই সাজিয়ে রেখেছিল। জবাব হিসেবে গুজরাট সরকার কেন্দ্রীয় সরকারের গৃহ মন্ত্রকের দেওয়া এফিডেবিট সবাইকে দেখাচ্ছে যেখানে বলা হয়েছে এদের সাথে লস্কর-এ-তৈবার যোগাযোগ ছিল। চিদাম্বরমবাবুর প্রমাণটি অবশ্য বড্ড নড়বড়ে। সেটুকু বাদ দিলেও, কাউকে সন্ত্রাসবাদী সন্দেহ হলেই মেরে ফেলা যায় কি?
    http://www.hindu.com/2009/09/08/stories/2009090850070100.htm

    মণিপুর

    মাস দুয়েক আগের ঘটনা।
    ২৩ শে জুলাই, সকাল সাড়ে দশটা। ইম্ফলের খাইরামবন্দ কেইথেল বাজার। মনিপুর পুলিশ কমান্ডোর একটা দল তল্লাশি চালাচ্ছিলো, হঠাৎই, তাদের বয়ান অনুসারে, একজন যুবককে দেখে থামতে বলায়, সে বন্দুক বের করে, এবং এক রাউন্ড ফায়ার করে পালায়, জনতার ভিড়ে মিশে যায়। পুলিশের বয়ান আরো জানাচ্ছে যে ঐ যুবককে এরপর তাড়া করে একটি ওষুধের দোকানের সামনে ঘিরে ধরা হয়, তাকে আত্মসমর্পণ করতে বলায় সে গুলি চালায়, কমান্ডোর পাল্টা গুলিতে সে মারা যায়। তার কাছ থেকে একটা ৯ মিমি মাউজার পিস্তল "উদ্ধার' করা হয়। ঐ যুবকের সঙ্গে থাকা ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে জানতে পারা যায়, তার নাম চোংখাম সঞ্জিত।
    এই অবধি সব কিছু বেশ ঠিক-ঠাক। কিন্তু, ঐ যে, "কাহানি মে টুইস্ট' বলে একটা কথা আছে, সেটা এক্ষেত্রেও হয়ে গেলো। এই পুরো ঘটনাটা চলাকালীন স্থানীয় এক ফোটোগ্রাফার প্রায় প্রতিটি মুহুর্ত ধরে রেখেছিলেন তাঁর ক্যামেরায়। আর ৮ই আগস্টের তেহলকায় সেগুলো প্রকাশ পেয়ে লোকজনকে নড়িয়ে চড়িয়ে বসিয়ে দিলো।
    আসুন, ছবিগুলো কি বলেছে আমরাও একটু শুনি।
    দৃশ্য এক থেকে তিন: সঞ্জিতকে একটি ফোন বুথের সামনে ঘিরে ধরে দাঁড়িয়ে আছে মনিপুর পুলিশের কমান্ডোরা। ছবি দেখে খুব পরিষ্কারভাবে বোঝা যাচ্ছে সঞ্জিত খুব শান্তভাবেই দাঁড়িয়ে।
    দৃশ্য চার: এক কমান্ডো কোমরের খাপ থেকে বন্দুক বের করছে।
    দৃশ্য পাঁচ, ছয় ও সাত: সঞ্জিত শান্ত ভাবেই দাঁড়িয়ে, হঠাৎই কমান্ডোরা তাকে ধাকা মারতে মারতে একটা ওষুধের দোকানে ঠেলে ঢুকিয়ে দেয়।
    দৃশ্য আট থেকে বারো: কিছুক্ষণ পরে সীতের মৃতদেহ টেনে নিয়ে এসে তুলে দেওয়া হলো একটা ট্রাকে, সঙ্গে রবিনা দেবী নামের একজন গর্ভবতী মহিলার দেহের আভাস, কিছুক্ষণ আগেই জনৈক যুবককে তাড়া করার সময় গুলি চালিয়ে কমান্ডোরা খুন করেছে যাঁকে।
    দৃশ্যরা জন্ম নেয়, এখনো।
    http://www.tehelka.com/story_main42.asp?filename=Ne080809murder_in.asp

    ছত্তিসগড়

    এক মাস আগের ঘটনা।
    হিমাংশু কুমারের কাছ থেকে পাওয়া এক ই-মেল সূত্রে জানা গেল, আরও একটি এনকাউন্টারের খবর। হ্যাঁ, মিডিয়াতেও অবশ্যই এসেছে, গত বারোই আগস্ট, এই 'অপারেশন গ্রীনহান্ট' এর খবর, যাতে পুলিশবাহিনী শেষমেশ ছয়জন ঘৃণ্য মাওবাদীকে হত্যা করতে সমর্থ হয়েছে।
    খবর একই, শুধু হিমাংশু জানাচ্ছেন, ঐ ভেচাপল গ্রামের আদিবাসীরা কি বলছেন, এ নিয়ে। তাঁরা বলছেন,পুলিশ এসেছিল, "শিক্ষা দিতে'।
    শিক্ষা, কেন ? কারণ গ্রামে এক মাস আগে হয়ে যাওয়া লুটপাট, খুন ধর্ষণ নিয়ে তাঁরা "মুখ খুলেছিলেন' বলে।
    শিক্ষা, কিরকম ? পুলিশ এল, সব কটা বাড়ির দখল নিল, গ্রামবাসীরা পালালেন জঙ্গলে। মর্টার গ্রেনেড ছুঁড়লো পুলিশ, মারা গেল এক বালক, মোডু। পাশের এত্তেপাদ গ্রামের দুই বালক তখন অন্য এক গ্রামে মোরগ লড়াইতে অংশ নিতে যাচ্ছিলো। পুলিশ ধরলো তাদের। ধরা পড়লেন আর ও দুই আদিবাসী এবং তিয়েনার গ্রামের এক মহিলা , সোমালি। তিন দিন গ্রাম দখল করে রাখার পর, ১১ই আগস্ট পুলিশবাহিনী যখন ফিরে যাচ্ছে,গুলি করে মারলো এই পাঁচজনকেই। সোমালির নগ্ন দেহ ছুঁড়ে ফেলে দিলো চেরলি গ্রামের পাশে বয়ে যাওয়া নদীটিতে। এই পা`চ্‌জন আর মোডু, ছয়জন ' ঘৃণ্য মাওবাদীকে' মারার অপারেশন গ্রীনহান্ট সফল ভাবে শেষ।

    লালগড়

    এই মাসের ঘটনা।
    কৌশল বদল করে সাফল্য আসছে মাওবাদী দমনে - স্বরাষ্টসচিবের বয়ানে এরকমই কিছু একটা বেরিয়েছিল খবরের কাগজে কয়েকদিন আগে। "সাফল্যে'র নমুনা হিসেবে পেশ করা হচ্ছিল দুটি মৃতদেহ আর দুটি গ্রেপ্তারি। মৃতদের নাম হেমন্ত দেবসিংহ ও জলধর মাহাতো। আর ধৃতদের নাম অজয় সানা ও গৌতম মাহাতো। দীর্ঘদিন ধরে যৌথ বাহিনীর অস্তিত্ব সত্ত্বেও মাওবাদীদের কিছুই করা যায় নি - এরকম একটা ধারণা যখন জনমানসে গেঁথে যাচ্ছিল ক্রমশ:,ঠিক সেই সময়, মানে সেই দরকারী সময়ে পাওয়া গেল এই খবরটা। যথারীতি আবাপতে পাওয়া গেল যৌথবাহিনী বনাম মাওবাদী - চার ঘন্টাব্যাপী গুলির লড়াই-এর একটা রোমহর্ষক ধারাবিবরণীও। যার পরিণতিতে ঐ দুটি করে মৃত ও ধৃত। অর্থাৎ "সাফল্য'।
    কিন্তু মুশকিল হল সাফল্যের দুধে দু ফোঁটা চোনা ফেলার লোক এই জালিম দুনিয়ায় বিরল নয়। তাই প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে উপরের ঘটনাটিরও একটা পাল্টা ডিসকোর্স মার্কেটে নেমে গেছে।
    http://sanhati.com/front-page/1083/#50
    যেখানে বলা হচ্ছে, ঐদিন নাকি মাওবাদীদের সাথে যৌথবাহিনীর কোনও গুলির লড়াই টড়াই হয়ই নি। দিন কয়েক আগেই যৌথ বাহিনীর জওয়ানেরা তল্লাশি চালানোর সময় একটি বাড়ীতে ঢুকে এক আদিবাসী রমণীকে রেপ করে। (অবশ্য কে না জানে, নিজেদের 'জওয়ানী কি জোশ' চেপে রাখতে পারে না বলেই উহাদের 'জওয়ান' বলা হয়)। তার প্রতিবাদে ২রা সেপ্টেম্বর অর্থাৎ আলোচ্য ঘটনার দিন জনগণের কমিটি একটি ১২০০০ লোকের নিরস্ত্র মিছিল বের করে। মিছিলটি যখন মধুপুর থেকে গোদামৌলি হয়ে সিজুয়ার দিকে যাচ্ছিল তখন হঠাৎই রাস্তার দুপাশের জঙ্গল থেকে মিছিলের উপর গুলিবর্ষণ শুরু হয়। এই পাল্টা ভাষ্যটিতে অবশ্য বলা হচ্ছে ঐ গুলি ছোঁড়া লোকগুলি সি পি এম এর, কারণ সিজুয়া হল সিপিএমের শক্ত ঘাঁটি। যাই হোক,গুলিবর্ষণ শুরু হতে মানুষ প্রাণভয়ে পালাতে শুরু করে। সেই সময় রাস্তার অন্যদিকের একটী জঙ্গলে টহল দিচ্ছিল যৌথ বাহিনী আর কোবরা ফোর্সের লোকজন। পালাতে থাকা লোকজনের উপর এবার তারা গুলি চালাতে শুরু করে। যার পরিণতিতে ঐ দুটি মৃত ও দুটি ধৃত। অর্থাৎ "সংঘর্ষ' বলে যে শব্দটি যৌথ বাহিনীর দিক থেকে বাজারে ছাড়া হয়েছে, এই বিপরীত ভাষ্য অনুযায়ী সেটি একটি কাঁচা ঢপ। পালাতে থাকা নিরস্ত্র লোককে গুলি চালিয়ে মেরে ফেলে "সংঘর্ষ' আর "সাফল্য' - এর গল্প দেওয়া হচ্ছে। জনগণের কমিটি এবং মাওবাদীরা - উভয়েই এই সংঘর্ষের ঘটনাকে সাজানো বলে দাবী করেছে। এবং উভয়েরই দাবী মৃত ও ধৃতরা কেউই মাওবাদী-টাদী নয়, পাতি নিরীহ গ্রামবাসী।
    ঘটনা থেকে এত দূরে বসে থেকে প্রকৃত সত্য উদ্‌ঘাটন করতে চাইলে সেটা একটু চাপ হয়ে যাবে। তাই সে চেষ্টাটা উৎসাহী পাঠক বা অ্যাকটিভিস্টদের উপর ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। মেনস্ট্রীম মিডিয়াতে প্রথম অর্থাৎ অফিসিয়াল ভার্সানটা এসেছে। অন্তত: দশ লক্ষ লোক ওটাই জেনেছে। একশোটা লোক গুরুর বুলবুলভাজা পড়বে। তাদের কাছে আনঅফিসিয়াল ভার্সানটাও যাক। এইটুকুই।

    সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৯
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • খবর | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ | ১১৫২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন